গলাচিপা (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
পটুয়াখালীর লোহালিয়া সেতুর নির্মাণকাজের জন্য ঢাকা থেকে গলাচিপা নৌপথে দোতলা লঞ্চ চলাচল ৩ মাসের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার ভোরে ঢাকা থেকে আসা এমভি বাগেরহাট-২ লঞ্চটিকে পটুয়াখালী লঞ্চ টার্মিনালে পৌঁছালে স্থানীয় প্রশাসন সব যাত্রীকে পটুয়াখালী নেমে যেতে নির্দেশ দেন। এ খবরে লঞ্চে থাকা নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া আটকে যায় ব্যবসায়ীদের পণ্য। এদিকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, উন্নয়নের জন্য কিছুটা ত্যাগ শিকার করতে হবে সবাইকে।
এখন থেকে ঢাকায় যেতে হলে গলাচিপা, আমখোলা, কলাগাছিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের পটুয়াখালী থেকে লঞ্চ ধরতে হবে এবং ঢাকা থেকে ফিরতেও পটুয়াখালীতে নেমে যেতে হবে তাঁদের। সেতুর নির্মাণকাজ চলার কারণে আগামী ৩ মাস এই ভোগান্তির পোহাতে হবে তাঁদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গলাচিপা টু ঢাকা রুটে চারটি দোতলা লঞ্চ চলাচল করে। এর মধ্যে রয়েছে এমভি পূবালি-৫, এমভি বাগেরহাট-২, এমভি আসা-যাওয়া-১ ও এমভি জামাল-৫। কিন্তু পটুয়াখালীর লোহালিয়া এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীনে একটি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে। ওই সেতুর মাঝখানের অংশের কাজের জন্য পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই আজ বুধবার ভোরে যাত্রীবাহী এমভি বাগেরহাট-২ লঞ্চটিকে পটুয়াখালী ঘাটে আটকে দেওয়া হয়। হঠাৎ এমন সিদ্ধান্তে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে লঞ্চে থাকা তিন শতাধিক যাত্রী ও আটকে যায় ব্যবসায়ীদের পণ্য। পরে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ ব্যবসায়ীদের পণ্য গন্তব্যে পৌঁছে দেয়। কিন্তু ভোগান্তির শিকার হন লঞ্চে থাকা নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীরা।
এ ব্যাপারে পটুয়াখালী বিআইডব্লিউটিএর উপপরিচালক মো. মহিউদ্দিন খান বলেন, ‘গলাচিপার দোতলা লঞ্চ বন্ধের জন্য এখনো আমরা কোনো নির্দেশনা দিইনি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমরা সব ধরনের লঞ্চের চলাচল সচল রাখার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু সেতুর সেন্টারিং ভেঙে যাওয়ায় বন্ধ করতে হয়েছে। উন্নয়নের জন্য এই সেক্রিফাইস করতে হবে। তিন মাস পর এ রুটে স্বাভাবিকভাবে নৌ চলাচল করতে পারবে। তবে ছোট ছোট নৌ যান চলাচল করবে।’
পটুয়াখালীর লোহালিয়া সেতুর নির্মাণকাজের জন্য ঢাকা থেকে গলাচিপা নৌপথে দোতলা লঞ্চ চলাচল ৩ মাসের জন্য বন্ধ করে দিয়েছে বিআইডব্লিউটিএ কর্তৃপক্ষ। আজ বুধবার ভোরে ঢাকা থেকে আসা এমভি বাগেরহাট-২ লঞ্চটিকে পটুয়াখালী লঞ্চ টার্মিনালে পৌঁছালে স্থানীয় প্রশাসন সব যাত্রীকে পটুয়াখালী নেমে যেতে নির্দেশ দেন। এ খবরে লঞ্চে থাকা নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীদের মধ্যে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। এ ছাড়া আটকে যায় ব্যবসায়ীদের পণ্য। এদিকে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, উন্নয়নের জন্য কিছুটা ত্যাগ শিকার করতে হবে সবাইকে।
এখন থেকে ঢাকায় যেতে হলে গলাচিপা, আমখোলা, কলাগাছিয়াসহ বিভিন্ন এলাকার যাত্রী ও ব্যবসায়ীদের পটুয়াখালী থেকে লঞ্চ ধরতে হবে এবং ঢাকা থেকে ফিরতেও পটুয়াখালীতে নেমে যেতে হবে তাঁদের। সেতুর নির্মাণকাজ চলার কারণে আগামী ৩ মাস এই ভোগান্তির পোহাতে হবে তাঁদের।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গলাচিপা টু ঢাকা রুটে চারটি দোতলা লঞ্চ চলাচল করে। এর মধ্যে রয়েছে এমভি পূবালি-৫, এমভি বাগেরহাট-২, এমভি আসা-যাওয়া-১ ও এমভি জামাল-৫। কিন্তু পটুয়াখালীর লোহালিয়া এলাকায় স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) অধীনে একটি সেতু নির্মাণাধীন রয়েছে। ওই সেতুর মাঝখানের অংশের কাজের জন্য পূর্ব ঘোষণা ছাড়াই আজ বুধবার ভোরে যাত্রীবাহী এমভি বাগেরহাট-২ লঞ্চটিকে পটুয়াখালী ঘাটে আটকে দেওয়া হয়। হঠাৎ এমন সিদ্ধান্তে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়ে লঞ্চে থাকা তিন শতাধিক যাত্রী ও আটকে যায় ব্যবসায়ীদের পণ্য। পরে লঞ্চ কর্তৃপক্ষ ব্যবসায়ীদের পণ্য গন্তব্যে পৌঁছে দেয়। কিন্তু ভোগান্তির শিকার হন লঞ্চে থাকা নারী, শিশু, বৃদ্ধ ও রোগীরা।
এ ব্যাপারে পটুয়াখালী বিআইডব্লিউটিএর উপপরিচালক মো. মহিউদ্দিন খান বলেন, ‘গলাচিপার দোতলা লঞ্চ বন্ধের জন্য এখনো আমরা কোনো নির্দেশনা দিইনি।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে পটুয়াখালী জেলা প্রশাসক মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘আমরা সব ধরনের লঞ্চের চলাচল সচল রাখার চেষ্টা করেছিলাম। কিন্তু সেতুর সেন্টারিং ভেঙে যাওয়ায় বন্ধ করতে হয়েছে। উন্নয়নের জন্য এই সেক্রিফাইস করতে হবে। তিন মাস পর এ রুটে স্বাভাবিকভাবে নৌ চলাচল করতে পারবে। তবে ছোট ছোট নৌ যান চলাচল করবে।’
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে