আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি
বরগুনার আমতলীতে অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মামলা করায় আসামি জাহিদ মোল্লার স্বজন মাহিনুর বেগম পাল্টা মামলা ও হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আমতলী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন স্কুলছাত্রীর মা।
ওই স্কুলছাত্রীর মা আরও অভিযোগ করেন বখাটে জাহিদ মোল্লা ও তাঁর সহযোগীরা ভুক্তোভুগির পরিবারকে এলাকাছাড়া করতে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। তাঁদের ভয়ে মেয়েটি স্কুলে যেতে পারছে না। পরিবারটি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। পুলিশ প্রশাসনের কাছে এর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ছাত্রীর মা বলেন, ‘‘আমার মেয়ে উপজেলার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে মেয়ে লেখাপড়া করে। গত এক বছর ধরে সাইফুল মোল্লার বখাটে ছেলে জাহিদ মোল্লা আমার মেয়েকে উত্ত্যক্ত করে আসছে। গত ২৪ জানুয়ারি সকালে দিকে আমার মেয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে বখাটে জাহিদ উত্ত্যক্ত করে। খবর পেয়ে আমার স্বামী এ ঘটনার প্রতিবাদ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই দিন রাতে আমাকে ও আমার স্বামীকে সালিসি বৈঠকের কথা বলে জাহিদের খালু সজল আকন বাড়ির সামনে রাস্তায় ডেকে নেয়।
‘‘পরে সজল আকন, ছালাম আকন, সাইফুল মোল্লা, ও বখাটে জাহিদ মোল্লা আমাকে, আমার স্বামী ও আমার ভাইয়ের ছেলে রিমনকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। এ ঘটনায় আমতলী থানার ওসি আমাকে ডেকে বখাটে জাহিদ মোল্লা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে মামলা নেয়। আমি বাদী হয়ে ছয়জনের নামে মামলা দায়ের করি। পুলিশ ছালাম আকনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনার পর গত সোমবার আসামি সজল আকনের স্ত্রী মাহিনুর বেগম বাদী হয়ে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আমার স্বামী ও আমাকেসহ ৯ জনের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে।
‘‘মামলা করেই ক্ষান্ত হয়নি তাঁরা। আমার পরিবারকে এলাকাছাড়া করতে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। আমার স্বামীর বাড়ি ঢাকার সাভারে। তাঁরা স্থানীয় হওয়ায় আমাকে ও আমার স্বামীকে নানাভাবে হয়রানি করছে। তাঁদের ভয়ে আমার মেয়ে স্কুলে যেতে পারছে না। আমরা জীবন নিয়ে শঙ্কায় আছি। আমি এ ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা কামনা করছি।’’
সংবাদ সম্মেলনে উত্ত্যক্তের স্বীকার ওই স্কুলছাত্রীও উপস্থিত ছিল।
এ বিষয়ে জানতে জাহিদ মোল্লার বাবা সাইফুল মোল্লার মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘দুই পক্ষের মামলার তদন্ত চলছে। তবে স্কুলছাত্রীর পরিবারকে এলাকাছাড়া ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
বরগুনার আমতলীতে অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে উত্ত্যক্তের ঘটনায় মামলা করায় আসামি জাহিদ মোল্লার স্বজন মাহিনুর বেগম পাল্টা মামলা ও হয়রানি করছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে আমতলী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে এমন অভিযোগ করেন স্কুলছাত্রীর মা।
ওই স্কুলছাত্রীর মা আরও অভিযোগ করেন বখাটে জাহিদ মোল্লা ও তাঁর সহযোগীরা ভুক্তোভুগির পরিবারকে এলাকাছাড়া করতে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। তাঁদের ভয়ে মেয়েটি স্কুলে যেতে পারছে না। পরিবারটি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। পুলিশ প্রশাসনের কাছে এর বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ছাত্রীর মা বলেন, ‘‘আমার মেয়ে উপজেলার একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণিতে মেয়ে লেখাপড়া করে। গত এক বছর ধরে সাইফুল মোল্লার বখাটে ছেলে জাহিদ মোল্লা আমার মেয়েকে উত্ত্যক্ত করে আসছে। গত ২৪ জানুয়ারি সকালে দিকে আমার মেয়ে স্কুলে যাওয়ার পথে বখাটে জাহিদ উত্ত্যক্ত করে। খবর পেয়ে আমার স্বামী এ ঘটনার প্রতিবাদ করে। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে ওই দিন রাতে আমাকে ও আমার স্বামীকে সালিসি বৈঠকের কথা বলে জাহিদের খালু সজল আকন বাড়ির সামনে রাস্তায় ডেকে নেয়।
‘‘পরে সজল আকন, ছালাম আকন, সাইফুল মোল্লা, ও বখাটে জাহিদ মোল্লা আমাকে, আমার স্বামী ও আমার ভাইয়ের ছেলে রিমনকে পিটিয়ে গুরুতর জখম করে। এ ঘটনায় আমতলী থানার ওসি আমাকে ডেকে বখাটে জাহিদ মোল্লা ও তাঁর সহযোগীদের বিরুদ্ধে মামলা নেয়। আমি বাদী হয়ে ছয়জনের নামে মামলা দায়ের করি। পুলিশ ছালাম আকনকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনার পর গত সোমবার আসামি সজল আকনের স্ত্রী মাহিনুর বেগম বাদী হয়ে আমতলী সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আমার স্বামী ও আমাকেসহ ৯ জনের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে।
‘‘মামলা করেই ক্ষান্ত হয়নি তাঁরা। আমার পরিবারকে এলাকাছাড়া করতে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে। আমার স্বামীর বাড়ি ঢাকার সাভারে। তাঁরা স্থানীয় হওয়ায় আমাকে ও আমার স্বামীকে নানাভাবে হয়রানি করছে। তাঁদের ভয়ে আমার মেয়ে স্কুলে যেতে পারছে না। আমরা জীবন নিয়ে শঙ্কায় আছি। আমি এ ঘটনায় পুলিশ প্রশাসনের সহায়তা কামনা করছি।’’
সংবাদ সম্মেলনে উত্ত্যক্তের স্বীকার ওই স্কুলছাত্রীও উপস্থিত ছিল।
এ বিষয়ে জানতে জাহিদ মোল্লার বাবা সাইফুল মোল্লার মোবাইল ফোনে কয়েকবার যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া গেছে।
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ‘দুই পক্ষের মামলার তদন্ত চলছে। তবে স্কুলছাত্রীর পরিবারকে এলাকাছাড়া ও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৯ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২১ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৬ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে