মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতিনিধি
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে করা মামলায় বিএনপি ও যুবদলের ১৮ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নেতা-কর্মীরা পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমিন দুলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কারাগারে পাঠানো নেতা-কর্মীরা হলেন পৌর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির মল্লিক, পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মাস্টার, উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব তাহসিন জামান রোমেল, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন মুন্সী, শাহীন রেজা, মাইনুল ইসলাম, আবু হানিফ, রিয়াজুল হক, ওয়ালিদ লস্কর, আবুল বাশার রিয়াজ, বেল্লাল খান, হাবিব বেপারী, সজীব, রাসেল জমাদ্দার, শাহীন খান, চান বাদশা, রুম্মান ও মনির হোসেন।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি আবুল কালাম মোল্লা বাদী হয়ে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর রাতে মামলাটি করেন। মামলায় পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি কে এম হুমায়ুন কবিরসহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ১০২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৫০ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটি করেন। মামলায় আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন।
এ ব্যাপারে মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন দুলাল বলেন, ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দিয়ে বিএনপি-যুবদলের নেতা-কর্মীদের জেল হাজতে পাঠিয়ে আমাদের আন্দোলন দাবিয়ে রাখা যাবে না। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি খান মো. আলাউদ্দিন খান বলেন, উচ্চ আদালতের জামিনের মেয়াদ শেষ হলে কিছু আসামি নিম্ন আদালতে জামিনের প্রার্থনা করেন। বিচারক ১৮ জনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ার আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে করা মামলায় বিএনপি ও যুবদলের ১৮ নেতা-কর্মীকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার দুপুরে নেতা-কর্মীরা পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতে জামিনের আবেদন করলে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো. রুহুল আমিন দুলাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
কারাগারে পাঠানো নেতা-কর্মীরা হলেন পৌর বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. জাকির মল্লিক, পৌর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আবু মাস্টার, উপজেলা যুবদলের সদস্যসচিব তাহসিন জামান রোমেল, যুগ্ম আহ্বায়ক রিপন মুন্সী, শাহীন রেজা, মাইনুল ইসলাম, আবু হানিফ, রিয়াজুল হক, ওয়ালিদ লস্কর, আবুল বাশার রিয়াজ, বেল্লাল খান, হাবিব বেপারী, সজীব, রাসেল জমাদ্দার, শাহীন খান, চান বাদশা, রুম্মান ও মনির হোসেন।
জানা গেছে, আওয়ামী লীগের অফিস ভাঙচুর ও ককটেল বিস্ফোরণের অভিযোগে উপজেলা যুবলীগের সহসভাপতি আবুল কালাম মোল্লা বাদী হয়ে গত বছরের ৫ ডিসেম্বর রাতে মামলাটি করেন। মামলায় পৌর বিএনপির সাবেক সভাপতি কে এম হুমায়ুন কবিরসহ বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের ১০২ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ৫০ জনকে আসামি করে বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলাটি করেন। মামলায় আসামিরা উচ্চ আদালত থেকে জামিনে ছিলেন।
এ ব্যাপারে মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন দুলাল বলেন, ‘মিথ্যা ও গায়েবি মামলা দিয়ে বিএনপি-যুবদলের নেতা-কর্মীদের জেল হাজতে পাঠিয়ে আমাদের আন্দোলন দাবিয়ে রাখা যাবে না। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।’
পিরোজপুর জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পিপি খান মো. আলাউদ্দিন খান বলেন, উচ্চ আদালতের জামিনের মেয়াদ শেষ হলে কিছু আসামি নিম্ন আদালতে জামিনের প্রার্থনা করেন। বিচারক ১৮ জনের জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৬ ঘণ্টা আগে