নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বেলা ১১টা। আজিমপুরের ছাপরা মসজিদ রোড। বেসরকারি চাকুরে জিলানী আহমেদ (৪৫) এলপিজি সিলিন্ডার কিনতে এসেছেন। শুরু হয় তর্ক। কারণ, জিলানী আহমেদ বলেন, এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সরকার–নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি রাখা হচ্ছে।
তাঁর সমর্থনে মুখ খুললেন রফিক হাসান। বললেন, ‘আমরা জানি যে, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের খুচরা দাম মূসকসহ ৯০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের কিনতে হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকা দিয়ে। এটা নিয়ে আমরা বিভ্রান্তিতে আছি। খরচও বেশি হচ্ছে।’
আজকের পত্রিকার কাছে বিষয়টি অস্বীকার করেননি এলপিজি সিলিন্ডারের আজিমপুর ও লালবাগের খুচরা বিক্রেতা ফয়েজ হোসেন ও আলভী রহমান। তাঁরা বলেন, আগের কিছু মজুত আছে যেগুলো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা দাম ৯০৬ টাকা নির্ধারণ করা হলেও ডিলারদের কাছ থেকেই তাঁদের নিতে হচ্ছে বেশি দামে। তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
খুচরা ব্যবসায়ীদের কথার সত্যতা যাচাই করতে আজকের পত্রিকা যোগাযোগ করে আজিমপুর, লালবাগ ও ইসলামবাগের এলপিজির ডিলারদের সঙ্গে। তাঁরা জানান, খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বসুন্ধরার ডিলার ৯২০ বা ৯৪০ টাকা, বেক্সিমকোর ডিলার ৯৫০ টাকা, পেট্রোম্যাক্স ডিলার ৯৬০ টাকায় ১২ কেজির এলপিজি গ্যাস দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদপুর শাখার বেক্সিমকোর ডিলারের সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ আরিফ হোসেন বলেন, ‘আমরা ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডার ডিলারদের ৯০০ টাকা করে দিচ্ছি। তাঁরা আবার বেশি দামে বিক্রি করেন খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে। তাই ভোক্তারা নির্ধারিত ৯০৬ টাকায় পাবে না, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু খুব দ্রুতই ভোক্তাদের নিজেদের আওতায় আনার চেষ্টা করছি। মাঝে কোনো ডিলার বা খুচরা ব্যবসায়ী থাকবে না। তাহলেই আমরা ভোক্তাদের জন্য সরকার–নির্ধারিত ৯০৬ টাকা নিশ্চিত করতে পারব।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, বিইআরসির নির্ধারিত মূল্য একটি আইনানুগ আদেশ। কেউ যদি এটা না মানে তবে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রশাসনের আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) বেসরকারি খাতে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম মূসকসহ ৯৭৫ টাকা থেকে কমিয়ে এর সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৯০৬ টাকা ঘোষণা করে। যা গত ১ মে থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই রয়েছে।
ঢাকা: বেলা ১১টা। আজিমপুরের ছাপরা মসজিদ রোড। বেসরকারি চাকুরে জিলানী আহমেদ (৪৫) এলপিজি সিলিন্ডার কিনতে এসেছেন। শুরু হয় তর্ক। কারণ, জিলানী আহমেদ বলেন, এলপিজি সিলিন্ডারের দাম সরকার–নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে অনেক বেশি রাখা হচ্ছে।
তাঁর সমর্থনে মুখ খুললেন রফিক হাসান। বললেন, ‘আমরা জানি যে, ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের খুচরা দাম মূসকসহ ৯০৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের কিনতে হচ্ছে ১ হাজার থেকে ১ হাজার ৫০ টাকা দিয়ে। এটা নিয়ে আমরা বিভ্রান্তিতে আছি। খরচও বেশি হচ্ছে।’
আজকের পত্রিকার কাছে বিষয়টি অস্বীকার করেননি এলপিজি সিলিন্ডারের আজিমপুর ও লালবাগের খুচরা বিক্রেতা ফয়েজ হোসেন ও আলভী রহমান। তাঁরা বলেন, আগের কিছু মজুত আছে যেগুলো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা দাম ৯০৬ টাকা নির্ধারণ করা হলেও ডিলারদের কাছ থেকেই তাঁদের নিতে হচ্ছে বেশি দামে। তাই বাধ্য হয়েই বেশি দামে বিক্রি করতে হয়।
খুচরা ব্যবসায়ীদের কথার সত্যতা যাচাই করতে আজকের পত্রিকা যোগাযোগ করে আজিমপুর, লালবাগ ও ইসলামবাগের এলপিজির ডিলারদের সঙ্গে। তাঁরা জানান, খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে বসুন্ধরার ডিলার ৯২০ বা ৯৪০ টাকা, বেক্সিমকোর ডিলার ৯৫০ টাকা, পেট্রোম্যাক্স ডিলার ৯৬০ টাকায় ১২ কেজির এলপিজি গ্যাস দিচ্ছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদপুর শাখার বেক্সিমকোর ডিলারের সেলস রিপ্রেজেন্টেটিভ আরিফ হোসেন বলেন, ‘আমরা ১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডার ডিলারদের ৯০০ টাকা করে দিচ্ছি। তাঁরা আবার বেশি দামে বিক্রি করেন খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে। তাই ভোক্তারা নির্ধারিত ৯০৬ টাকায় পাবে না, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু খুব দ্রুতই ভোক্তাদের নিজেদের আওতায় আনার চেষ্টা করছি। মাঝে কোনো ডিলার বা খুচরা ব্যবসায়ী থাকবে না। তাহলেই আমরা ভোক্তাদের জন্য সরকার–নির্ধারিত ৯০৬ টাকা নিশ্চিত করতে পারব।’
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চেয়ারম্যান গোলাম রহমান বলেন, বিইআরসির নির্ধারিত মূল্য একটি আইনানুগ আদেশ। কেউ যদি এটা না মানে তবে তাদের বিরুদ্ধে দ্রুত প্রশাসনের আইনি ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) বেসরকারি খাতে ১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম মূসকসহ ৯৭৫ টাকা থেকে কমিয়ে এর সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য ৯০৬ টাকা ঘোষণা করে। যা গত ১ মে থেকে কার্যকর হওয়ার কথা। তবে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির ১২ কেজি এলপিজির দাম আগের ৫৯১ টাকাই রয়েছে।
রিয়েল এস্টেট কোম্পানির নামে জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগে মুনাফা দেওয়ার কথা বলে, কখনো বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি দেওয়ার নামে হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে টাকা। এ জন্য রাজধানী ঢাকা, সাভার, ময়মনসিংহ ও রংপুরে খোলা হয়েছিল কার্যালয়। বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ, এখন তাদের আর পাওয়া যাচ্ছে না। চক্রটি হাতিয়ে নিয়েছে কোটি কোটি টাকা
৪ ঘণ্টা আগেযশোরের মনিরামপুরে সরকারি অর্থ বরাদ্দের টাকায় মুক্তেশ্বরী নদী খুঁড়ে বালু তুলে মুক্তেশ্বরী ডিগ্রি কলেজের মাঠ ভরাটের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নিশাত তামান্নার তত্ত্বাবধানেই চলছে এ কাজ। তবে অভিযোগ অস্বীকার করে ইউএনও বলেছেন, নদী থেকে নয়, বালু কিনে এনে মাঠ ভরাট করা
৪ ঘণ্টা আগেমানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠ। বিভিন্ন আকার ও ডিজাইনের নৌকা সাজানো সেখানে। এটি আসলে নৌকার হাট। নির্দিষ্ট জায়গা ছাড়িয়ে হাটসংলগ্ন ডি এন পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠেও বেচাকেনা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগে‘ওর বাবার চোখের সামনেই বিমানটা ভাইঙ্গা পড়ছে। নিচতলায় তখন শুধু আগুন। দোতলায় ধোঁয়া। দরজা বন্ধ। আর্মির সাথে মিল্লা দোতলার পিছনের গ্রিল ভাইঙ্গা উনি মেয়েটারে বাইর করছেন।’ বলছিলেন রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রী সামিয়া আহমেদের মা শিউলি আক্তার।
৫ ঘণ্টা আগে