আমিনুল ইসলাম
দেশজুড়ে নতুন করে বেড়েছে করোনার প্রকোপ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৮ দফা নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার থেকে গণপরিবহনে অর্ধেক যাত্রী নেওয়া সাপেক্ষে ৬০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর হয়েছে। এতে করে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামী যাত্রীরা। অবশ্য সরকারের এ সিদ্ধান্ত নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
সরেজমিনে রাজধানীর সদরঘাট থেকে গুলিস্তান এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এখানকার বেশিরভাগ বাস অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলছে, বাস ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৬০ শতাংশ বেশি। অধিকাংশ বাসই এখন গেটলক। স্টপেজ ও রাস্তার মোড়ে অফিসগামী যাত্রীদের ভিড়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজ এলাকায় বাসের জন্য অসংখ্য যাত্রীদের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও বাসে উঠতে পারেননি। একটি বাস এলেই যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। কিন্তু নির্ধারিত আসন পরিপূর্ণ হওয়ায় বাসগুলো যাত্রী ফেলে দরজা বন্ধ করে চলে যাচ্ছে।
একই পরিস্থিতি দেখা গেছে, গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, মিরপুর, ফার্মগেটসহ রাজধানীর সবগুলো ব্যস্ত সড়কে।
অফিসগামী এক যাত্রী বলেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। বাস না পেয়ে এখন বিকল্প উপায়ে যেতে হবে।
চাকরিজীবী মো. কবির বলেন, কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছি। আজ কয়টায় অফিসে পৌঁছতে পারবো বুঝতে পারছি না। যে বাসগুলো লোকাল ছিল সেগুলোও আজ সিটিং হয়ে গেছে।
সরকারের এমন নিয়মকে কীভাবে দেখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনার পরিপ্রেক্ষিতে এমন নিয়ম বেশ ভালো। তবে আমাদের অফিস আমাদের এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয়নি। সরকার কিন্তু বলেছিল অর্ধেক কর্মী নিয়ে অফিস পরিচালনা করতে। সেটির বাস্তবায়ন নেই। সবকিছু পুরোপুরি বাস্তবায়ন না করলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষেরই ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে তাছনিম সিথী। তিনি বলেন, বাস ভাড়া দ্বিগুণ হলেও আমাদের বেতনতো দ্বিগুণ হয়নি। এভাবে চলতে থাকলে বেতনের বড় অংশই চলে যাবে যাতায়াত খরচে। মাস শেষে বাড়ি ভাড়ার চাপতো আছেই। এদিকে দ্রব্যমূল্যেরও উর্ধ্বগতি। পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকাই মুশকিল।
তবে এর মধ্যে কিছু বাসে নিয়মের তোয়াক্কা করা হচ্ছে না। অতিরিক্ত যাত্রী উঠানো হচ্ছে, অথবা নিরূপায় যাত্রীরাই জোর করে ঠেলে উঠে পড়ছেন। এ নিয়ে কন্ডাক্টর–হেল্পারদের সঙ্গে বাসযাত্রীদের বাকবিতণ্ডাও চোখে পড়েছে।
ইতিবাচক দিক হচ্ছে, বাসে যাত্রীদের মধ্যে মাস্ক পরার প্রবণতা বেড়েছে।
দেশজুড়ে নতুন করে বেড়েছে করোনার প্রকোপ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৮ দফা নির্দেশনা দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার থেকে গণপরিবহনে অর্ধেক যাত্রী নেওয়া সাপেক্ষে ৬০ শতাংশ ভাড়া বৃদ্ধি কার্যকর হয়েছে। এতে করে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন অফিসগামী যাত্রীরা। অবশ্য সরকারের এ সিদ্ধান্ত নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে দেখা গেছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া।
সরেজমিনে রাজধানীর সদরঘাট থেকে গুলিস্তান এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এখানকার বেশিরভাগ বাস অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলছে, বাস ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৬০ শতাংশ বেশি। অধিকাংশ বাসই এখন গেটলক। স্টপেজ ও রাস্তার মোড়ে অফিসগামী যাত্রীদের ভিড়।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজ এলাকায় বাসের জন্য অসংখ্য যাত্রীদের অপেক্ষা করতে দেখা গেছে। অনেকেই ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও বাসে উঠতে পারেননি। একটি বাস এলেই যাত্রীরা হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন। কিন্তু নির্ধারিত আসন পরিপূর্ণ হওয়ায় বাসগুলো যাত্রী ফেলে দরজা বন্ধ করে চলে যাচ্ছে।
একই পরিস্থিতি দেখা গেছে, গাবতলী, টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, মিরপুর, ফার্মগেটসহ রাজধানীর সবগুলো ব্যস্ত সড়কে।
অফিসগামী এক যাত্রী বলেন, ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাসের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে আছি। বাস না পেয়ে এখন বিকল্প উপায়ে যেতে হবে।
চাকরিজীবী মো. কবির বলেন, কর্মস্থলে যাওয়ার জন্য অনেকক্ষণ ধরে দাঁড়িয়ে আছি। আজ কয়টায় অফিসে পৌঁছতে পারবো বুঝতে পারছি না। যে বাসগুলো লোকাল ছিল সেগুলোও আজ সিটিং হয়ে গেছে।
সরকারের এমন নিয়মকে কীভাবে দেখছেন এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, করোনার পরিপ্রেক্ষিতে এমন নিয়ম বেশ ভালো। তবে আমাদের অফিস আমাদের এ বিষয়ে কোনো নির্দেশনা দেয়নি। সরকার কিন্তু বলেছিল অর্ধেক কর্মী নিয়ে অফিস পরিচালনা করতে। সেটির বাস্তবায়ন নেই। সবকিছু পুরোপুরি বাস্তবায়ন না করলে আমাদের মতো সাধারণ মানুষেরই ভোগান্তিতে পড়তে হবে।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করে তাছনিম সিথী। তিনি বলেন, বাস ভাড়া দ্বিগুণ হলেও আমাদের বেতনতো দ্বিগুণ হয়নি। এভাবে চলতে থাকলে বেতনের বড় অংশই চলে যাবে যাতায়াত খরচে। মাস শেষে বাড়ি ভাড়ার চাপতো আছেই। এদিকে দ্রব্যমূল্যেরও উর্ধ্বগতি। পরিবার নিয়ে ঢাকায় থাকাই মুশকিল।
তবে এর মধ্যে কিছু বাসে নিয়মের তোয়াক্কা করা হচ্ছে না। অতিরিক্ত যাত্রী উঠানো হচ্ছে, অথবা নিরূপায় যাত্রীরাই জোর করে ঠেলে উঠে পড়ছেন। এ নিয়ে কন্ডাক্টর–হেল্পারদের সঙ্গে বাসযাত্রীদের বাকবিতণ্ডাও চোখে পড়েছে।
ইতিবাচক দিক হচ্ছে, বাসে যাত্রীদের মধ্যে মাস্ক পরার প্রবণতা বেড়েছে।
এখন থেকে ১৪ মে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মো. রইছ উদ্দিন। একই সময় উপদেষ্টার দিকে বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারে বিরত থাকতেও বলেছেন তিনি।
৪ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্যের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেলে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন সন্ত্রাসবিরোধী শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই সমাবেশে...
৯ মিনিট আগেরাজধানীর কাকরাইলে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমকে লক্ষ্য করে বোতল নিক্ষেপের ঘটনায় ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন চট্টগ্রাম সাংবাদিক ইউনিয়ন (সিইউজে) ও চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের নেতারা। আজ বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিএফইউজে এবং চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের নেতারা এক যুক্ত বিবৃতিতে ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ...
১ ঘণ্টা আগেছয় বছর পর ময়মনসিংহ দক্ষিণ ও উত্তর জেলা এবং মহানগর ছাত্রদলসহ পাঁচটি ইউনিটের আংশিক কমিটি গঠন করা হয়েছে। এর মধ্যে আনন্দ মোহন সরকারি কলেজ এবং কোতোয়ালি থানা কমিটিও রয়েছে। এ খবরে সংগঠনের নেতা-কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও উদ্দীপনার সৃষ্টি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে