নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্যের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেলে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন সন্ত্রাসবিরোধী শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই সমাবেশে যোগ দেন।
এ সময় তাঁরা ‘বিচার বিচার বিচার চাই, সাম্য হত্যার চাই’, ‘ক্যাম্পাসে লাশ কেন, প্রক্টর জবাব চাই’, ‘নিরাপদ ক্যাম্পাস, শিক্ষার্থীদের অধিকার’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, উই ওয়ান্ট সেফটি’, ‘প্রক্টর না সান্ডা, সান্ডা সান্ডা’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ-অনুষদের শিক্ষার্থীরা। অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মুস্তাকিম বলেন, ‘আমরা ধিক্কার জানাই ভিসি ও প্রক্টরকে প্রটোকল দেওয়া গোষ্ঠীকে।’
টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেকুজ্জামান জুয়েল বলেন, ৫ আগস্টের পরও ক্যাম্পাসে সংঘটিত বিভিন্ন দুর্ঘটনা যা ভিসি প্রক্টরের দায়িত্বহীনতার ফলে ঘটেছে। কিন্তু তাঁরা দায় এড়ানোর জন্য বলেন, ‘ওই সব এলাকা আমাদের আওতাভুক্ত নয়। ১৩ মে আমাদের ভাই সাম্যকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। অথচ ভিসির আওতাভুক্ত না বলে দায় এড়ানো হয়েছে। এই ভিসি, প্রক্টরকে খুনের দায় নিতে হবে এবং এই দায় নিয়ে অবিলম্বে তাঁদের পদত্যাগ করতে হবে।’
আইন অনুষদের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, ‘সাম্য ভাইয়ের হত্যাকারীদের পাশাপাশি আমরা সেই সব গোষ্ঠীকেও সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করি, যারা বিভিন্নভাবে সাম্য ভাইয়ের খুনকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে এবং মৃত সাম্য ভাইয়ের চরিত্রহানি ঘটানোর চেষ্টা করছে।’
জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আবিদুর রহমান মিশু বলেন ‘এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এরই মধ্যে সাম্যের হত্যাকে ডিজওন করা শুরু করেছে। সাম্যর হত্যা নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত হয় নাই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো দায় নাই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়েই তোফজ্জলকে খুন করা হয়েছে। তারপরও একটা গোষ্ঠী বলছে, এই প্রশাসন নাকি দুধে ধোওয়া তুলসীপাতা।’
অপরাজেয় বাংলার সামনে থেকে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষ করে মিছিল নিয়ে শাহবাগ থানা অভিমুখে যাত্রা করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশ থেকে শুক্রবার বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হলে দোয়া মাহফিল আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এদিকে শাহবাগ থানায় আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল দায়িত্বরত ওসির সঙ্গে দেখা করে মামলার অগ্রগতি জানতে চাইলে তিনি তাদের সঙ্গে কথা বলে আশ্বস্ত করেন। তিনি জানান, ইতিমধ্যে বেশ কিছু সিসিটিভি ফুটেজ তাঁদের হাতে এসেছে এবং তিনটা টিম কাজ করতেছে এই মামলার পেছনে। আপাতত টেকনিক্যাল কারণে সব তথ্য খোলাসা করা যাবে না। আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে প্রেস ব্রিফিং করে মামলার অগ্রগতি জানাবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্যের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেলে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন সন্ত্রাসবিরোধী শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই সমাবেশে যোগ দেন।
এ সময় তাঁরা ‘বিচার বিচার বিচার চাই, সাম্য হত্যার চাই’, ‘ক্যাম্পাসে লাশ কেন, প্রক্টর জবাব চাই’, ‘নিরাপদ ক্যাম্পাস, শিক্ষার্থীদের অধিকার’, ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস, উই ওয়ান্ট সেফটি’, ‘প্রক্টর না সান্ডা, সান্ডা সান্ডা’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে থাকেন।
সমাবেশে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগ-অনুষদের শিক্ষার্থীরা। অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী মুস্তাকিম বলেন, ‘আমরা ধিক্কার জানাই ভিসি ও প্রক্টরকে প্রটোকল দেওয়া গোষ্ঠীকে।’
টেলিভিশন ফিল্ম অ্যান্ড ফটোগ্রাফি বিভাগের শিক্ষার্থী রাশেকুজ্জামান জুয়েল বলেন, ৫ আগস্টের পরও ক্যাম্পাসে সংঘটিত বিভিন্ন দুর্ঘটনা যা ভিসি প্রক্টরের দায়িত্বহীনতার ফলে ঘটেছে। কিন্তু তাঁরা দায় এড়ানোর জন্য বলেন, ‘ওই সব এলাকা আমাদের আওতাভুক্ত নয়। ১৩ মে আমাদের ভাই সাম্যকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। অথচ ভিসির আওতাভুক্ত না বলে দায় এড়ানো হয়েছে। এই ভিসি, প্রক্টরকে খুনের দায় নিতে হবে এবং এই দায় নিয়ে অবিলম্বে তাঁদের পদত্যাগ করতে হবে।’
আইন অনুষদের শিক্ষার্থী জাহিদুল ইসলাম রিয়াদ বলেন, ‘সাম্য ভাইয়ের হত্যাকারীদের পাশাপাশি আমরা সেই সব গোষ্ঠীকেও সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিত করি, যারা বিভিন্নভাবে সাম্য ভাইয়ের খুনকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে এবং মৃত সাম্য ভাইয়ের চরিত্রহানি ঘটানোর চেষ্টা করছে।’
জাপানিজ স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষার্থী আবিদুর রহমান মিশু বলেন ‘এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন এরই মধ্যে সাম্যের হত্যাকে ডিজওন করা শুরু করেছে। সাম্যর হত্যা নাকি বিশ্ববিদ্যালয়ে সংঘটিত হয় নাই। তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো দায় নাই। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়েই তোফজ্জলকে খুন করা হয়েছে। তারপরও একটা গোষ্ঠী বলছে, এই প্রশাসন নাকি দুধে ধোওয়া তুলসীপাতা।’
অপরাজেয় বাংলার সামনে থেকে বিক্ষোভ সমাবেশ শেষ করে মিছিল নিয়ে শাহবাগ থানা অভিমুখে যাত্রা করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশ থেকে শুক্রবার বাদ জুমা বিশ্ববিদ্যালয়ের সব হলে দোয়া মাহফিল আয়োজনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
এদিকে শাহবাগ থানায় আন্দোলনকারীদের প্রতিনিধিদল দায়িত্বরত ওসির সঙ্গে দেখা করে মামলার অগ্রগতি জানতে চাইলে তিনি তাদের সঙ্গে কথা বলে আশ্বস্ত করেন। তিনি জানান, ইতিমধ্যে বেশ কিছু সিসিটিভি ফুটেজ তাঁদের হাতে এসেছে এবং তিনটা টিম কাজ করতেছে এই মামলার পেছনে। আপাতত টেকনিক্যাল কারণে সব তথ্য খোলাসা করা যাবে না। আগামী ২-৩ দিনের মধ্যে প্রেস ব্রিফিং করে মামলার অগ্রগতি জানাবেন বলে আশ্বস্ত করেন।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৫ ঘণ্টা আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
৫ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
৫ ঘণ্টা আগে