প্রতিনিধি, সাভার
জাতীয় স্মৃতিসৌধে অর্জুন গাছ রোপন করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আজ শুক্রবার (২৬ মার্চ) সকালে বাংলাদেশ সফরে আসেন তিনি।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তিনি আসেন সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি তিনি অর্জুন গাছ রোপন করেন।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২৬ মার্চ) ভোর ৫ টা ৫৫ মিনিটে স্মৃতিসৌধের প্রবেশ করে বেদিতে প্রথমে রাষ্ট্রপতি এরপর প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বিউগলের করুণ সুরের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানান।
বিমানবন্দরে বেলা ১০.৩০ টার দিকে মোদিকে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা এবং গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর সরাসরি স্মৃতিসৌধের উদ্দেশ্যে হেলিকপ্টারে করে রওনা দেন মোদি।
এর আগে ১৯৯৯ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী তার সফরকালীন সময়ে গন্ধরাজ বৃক্ষ রোপণ করেছিলেন। আজ ঢাকায় পৌছে এক টুইটে মোদী বাংলায় লেখেন, 'ঢাকা পৌঁছলাম। বিমানবন্দরে বিশেষ অভ্যর্থনা জানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ। এই সফর আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার ক্ষেত্রে অবদান রাখবে।'
এছাড়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকেও এক টুইট বার্তায় মোদী এবং বাজপেয়ী'র রোপণ করা গাছের নামফলকের ছবি প্রকাশ করে।
মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গত ১০ দিনে ৫ দেশের সরকার প্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধান ৫ টি গাছ রোপণ করেছেন। গত ১৭ মার্চ প্রথম দিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাংলাদেশ সফরে আসেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মেদ সোলিহ। তিনি স্মৃতিসৌধে রোপণ করেন বকুল গাছ।
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে ঢাকায় আসেন ১৯ মার্চ। তিনি রোপণ করেন পাহাড়ী গোলাপ। ২২ মার্চ নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারী রোপণ করেন উদয়পদ্ম গাছ। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং ২৩ মার্চ রোপণ করেন লটকন গাছ। সর্বশেষ শুক্রবার (২৬ মার্চ) নরেন্দ্র মোদী রোপণ করেন ওষধি গাছ অর্জুন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সফরকালীন সময়ে যে সকল বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান স্মৃতিসৌধে আসেন তারা সকলেই একটি করে গাছের চারা রোপন করেন এবং স্মৃতিসৌধে সংরক্ষিত পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
জাতীয় স্মৃতিসৌধে অর্জুন গাছ রোপন করেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে আজ শুক্রবার (২৬ মার্চ) সকালে বাংলাদেশ সফরে আসেন তিনি।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর তিনি আসেন সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষ্যে শহীদদের শ্রদ্ধা জানানোর পাশাপাশি তিনি অর্জুন গাছ রোপন করেন।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে ফুল দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (২৬ মার্চ) ভোর ৫ টা ৫৫ মিনিটে স্মৃতিসৌধের প্রবেশ করে বেদিতে প্রথমে রাষ্ট্রপতি এরপর প্রধানমন্ত্রী পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বিউগলের করুণ সুরের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানান।
বিমানবন্দরে বেলা ১০.৩০ টার দিকে মোদিকে অভ্যর্থনা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে তাকে লাল গালিচা সংবর্ধনা এবং গার্ড অব অনার দেওয়া হয়। এরপর সরাসরি স্মৃতিসৌধের উদ্দেশ্যে হেলিকপ্টারে করে রওনা দেন মোদি।
এর আগে ১৯৯৯ সালে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ী তার সফরকালীন সময়ে গন্ধরাজ বৃক্ষ রোপণ করেছিলেন। আজ ঢাকায় পৌছে এক টুইটে মোদী বাংলায় লেখেন, 'ঢাকা পৌঁছলাম। বিমানবন্দরে বিশেষ অভ্যর্থনা জানানোর জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ। এই সফর আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার ক্ষেত্রে অবদান রাখবে।'
এছাড়া ভারতের প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় থেকেও এক টুইট বার্তায় মোদী এবং বাজপেয়ী'র রোপণ করা গাছের নামফলকের ছবি প্রকাশ করে।
মুজিববর্ষ এবং স্বাধীনতার সুবর্নজয়ন্তী উপলক্ষ্যে গত ১০ দিনে ৫ দেশের সরকার প্রধান ও রাষ্ট্রপ্রধান ৫ টি গাছ রোপণ করেছেন। গত ১৭ মার্চ প্রথম দিন উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বাংলাদেশ সফরে আসেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম মোহাম্মেদ সোলিহ। তিনি স্মৃতিসৌধে রোপণ করেন বকুল গাছ।
শ্রীলঙ্কার প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপাকসে ঢাকায় আসেন ১৯ মার্চ। তিনি রোপণ করেন পাহাড়ী গোলাপ। ২২ মার্চ নেপালের রাষ্ট্রপতি বিদ্যা দেবী ভান্ডারী রোপণ করেন উদয়পদ্ম গাছ। ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং ২৩ মার্চ রোপণ করেন লটকন গাছ। সর্বশেষ শুক্রবার (২৬ মার্চ) নরেন্দ্র মোদী রোপণ করেন ওষধি গাছ অর্জুন।
প্রসঙ্গত, বাংলাদেশে সফরকালীন সময়ে যে সকল বিদেশী রাষ্ট্রপ্রধান ও সরকার প্রধান স্মৃতিসৌধে আসেন তারা সকলেই একটি করে গাছের চারা রোপন করেন এবং স্মৃতিসৌধে সংরক্ষিত পরিদর্শন বইয়ে স্বাক্ষর করেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৩ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৩ ঘণ্টা আগে