নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: করোনা রোগীদের জন্য ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনাসহ তিনটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এসব প্রস্তাবের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহিদা আক্তার।
বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী বলেন, অনুমোদনের জন্য দুটি এবং জরুরি প্রয়োজনে টেবিলে একটি প্রস্তাবসহ মোট তিনটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হলে তিনটি প্রস্তাবেরই নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের এখন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে হবে। এই বিবেচনায় আজকে এটি অনুমোদন দিয়েছি। আমি একমত আরও আগে যথাযথভাবে যদি আমরা এগুলো করতে পারতাম তাহলে হয়তো সাশ্রয় হতো। তারপরও অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সবাইকে বলেছি সাশ্রয়ী হতে হবে। সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনা হবে বলেও জানান তিনি।
সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কিনলে দুর্নীতি হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়– সাংবাদিকদের এমন মন্তব্যের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যখাত অত্যন্ত জরুরি বিষয়, তাদের দায়িত্ব ছিল এসব চাহিদার বিষয়ে যথাযথ সময় ব্যবস্থা নেওয়া, কিন্তু তখন সেটি করা হয়নি। করোনা পৃথিবীতে সবার জন্যই প্রথম, তাই সবাই যে সব কাজ সম্পর্কে অবগত থাকবে তাও না। যদি বারবার একইরকম ভুল হয় তাহলে এগুলো ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স থেকে বাদ যাবে। তবে এখন যেগুলো আসছে সেগুলো সবই নতুন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভারতে করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহ অভিজ্ঞতায় অক্সিজেন সংকট এবং অক্সিজেনের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের বিষয়টি প্রাধান্য পাচ্ছে। ভারতে অক্সিজেনের অভাবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কোভিড রোগী মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। ভারতের এই পরিস্থিতি বিবেচনায় রাখছে সরকার। এজন্য ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনা হচ্ছে। সময় স্বল্পতার কারণে জরুরিভিত্তিতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে এসব কেনা হবে।
জানা গেছে, জরুরি পরিস্থিতিতে বড় আকারের ব্যয়বহুল অক্সিজেন প্ল্যান্টের বিকল্প হিসেবে ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর আনতে কাস্টম শুল্কাদি, ভ্যাট, আয়কর, অভ্যন্তরীণ পরিবহন খরচ, প্রাক্কলিত এয়ারফ্রেইট চার্জসহ ৯২ কোটি ৬ লাখ ২৮ হাজার ৩৭০ টাকা ব্যয় হবে। অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর ক্রয়ের বাজেট বরাদ্দের বিষয়ে অর্থবিভাগ থেকে আশ্বাস মিলেছে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
ঢাকা: করোনা রোগীদের জন্য ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনাসহ তিনটি প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে সরকার। আজ বুধবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে ভার্চ্যুয়ালি অনুষ্ঠিত অর্থনৈতিক বিষয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এসব প্রস্তাবের নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় কমিটির সদস্য, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সিনিয়র সচিব, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক শেষে অনুমোদিত ক্রয় প্রস্তাবগুলোর বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন অর্থমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব ড. শাহিদা আক্তার।
বৈঠকের পর অর্থমন্ত্রী বলেন, অনুমোদনের জন্য দুটি এবং জরুরি প্রয়োজনে টেবিলে একটি প্রস্তাবসহ মোট তিনটি প্রস্তাব উত্থাপন করা হলে তিনটি প্রস্তাবেরই নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, আমাদের এখন মানুষের প্রাণ বাঁচাতে হবে। এই বিবেচনায় আজকে এটি অনুমোদন দিয়েছি। আমি একমত আরও আগে যথাযথভাবে যদি আমরা এগুলো করতে পারতাম তাহলে হয়তো সাশ্রয় হতো। তারপরও অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে সবাইকে বলেছি সাশ্রয়ী হতে হবে। সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনা হবে বলেও জানান তিনি।
সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে কিনলে দুর্নীতি হওয়ার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়– সাংবাদিকদের এমন মন্তব্যের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, স্বাস্থ্যখাত অত্যন্ত জরুরি বিষয়, তাদের দায়িত্ব ছিল এসব চাহিদার বিষয়ে যথাযথ সময় ব্যবস্থা নেওয়া, কিন্তু তখন সেটি করা হয়নি। করোনা পৃথিবীতে সবার জন্যই প্রথম, তাই সবাই যে সব কাজ সম্পর্কে অবগত থাকবে তাও না। যদি বারবার একইরকম ভুল হয় তাহলে এগুলো ইকোনমিক অ্যাফেয়ার্স থেকে বাদ যাবে। তবে এখন যেগুলো আসছে সেগুলো সবই নতুন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ভারতে করোনা পরিস্থিতির ভয়াবহ অভিজ্ঞতায় অক্সিজেন সংকট এবং অক্সিজেনের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহের বিষয়টি প্রাধান্য পাচ্ছে। ভারতে অক্সিজেনের অভাবে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন কোভিড রোগী মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটছে। ভারতের এই পরিস্থিতি বিবেচনায় রাখছে সরকার। এজন্য ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর কেনা হচ্ছে। সময় স্বল্পতার কারণে জরুরিভিত্তিতে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে এসব কেনা হবে।
জানা গেছে, জরুরি পরিস্থিতিতে বড় আকারের ব্যয়বহুল অক্সিজেন প্ল্যান্টের বিকল্প হিসেবে ৪০টি অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর আনতে কাস্টম শুল্কাদি, ভ্যাট, আয়কর, অভ্যন্তরীণ পরিবহন খরচ, প্রাক্কলিত এয়ারফ্রেইট চার্জসহ ৯২ কোটি ৬ লাখ ২৮ হাজার ৩৭০ টাকা ব্যয় হবে। অক্সিজেন কনসেন্ট্রেটর ক্রয়ের বাজেট বরাদ্দের বিষয়ে অর্থবিভাগ থেকে আশ্বাস মিলেছে বলেও জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
৩ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৪ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৫ ঘণ্টা আগে