‘মেঘবালিকা’ আর ‘বেণীমাধব’-এর স্রষ্টা জয় গোস্বামী এবার জনতার দরবার থেকে চিরতরে বিদায় নিয়েছেন। ৭১ বছর বয়সী এই বরেণ্য কবি নিজের লেখা প্রকাশে ইতি টেনেছেন। তবে ঘরে বসে লিখে চলেছেন অবিরত। সম্প্রতি একটি ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ‘পঞ্চাশ বছর ধরে লিখছি, কিন্তু আমি ব্যর্থ। আমার লেখা উপযুক্ত হয়নি।’
জয় গোস্বামীর লেখা বরাবরই পাঠকের মন ছুঁয়েছে, কিন্তু নিজের ব্যর্থতার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন এ লেখক। তিনি বলেন, ‘লেখার বহিরঙ্গ যতটা প্রশংসিত হয়েছে, অন্তর্নিহিত গভীরতাটা পাঠকের কাছে অধরা রয়ে গেছে।’
জীবিকার প্রয়োজনে এত বছর ধরে লিখে এলেও এবার শুধুই আত্ম-পরীক্ষার সময়। কবি বলেছেন, ‘আমি বাড়িতে লিখি, কিন্তু ছাপাই না।’ তিনি জানান, তাঁর লেখা এখন আর কারও পড়ার জন্য নয়। শুধু নিজের জন্য।
দুই দশক আগে থেকেই পেশাদার লেখা ছাড়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু সংসারের চাপে তা সম্ভব হয়নি। এখন আর সেই পিছুটান নেই। নিজের নতুন লেখা না ছাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে এক পুস্তিকায় জানিয়েছিলেন, ‘তুমি পারোনি—এই সত্য মেনে নিতে হবে।’
বন্ধুবান্ধব কিংবা ঘনিষ্ঠ মহলের কাছ থেকেও যে কোনো প্রত্যাশা নেই, তা স্পষ্ট করেন জয় গোস্বামী। তিনি বলেন, ‘আমি লিখব কি লিখব না, তাতে কারও কিছু যায়-আসে না। এটা আমাকে একধরনের শান্তি দেয়।’
কবির জীবনে এ এক নতুন অধ্যায়। জনতার ভালোবাসা ও সমালোচনা থেকে মুক্ত হয়ে নিজের জন্য, নিজের মতো করে কবিতা সৃষ্টি করে চলেছেন বাংলা সাহিত্যের এই কিংবদন্তি।
‘মেঘবালিকা’ আর ‘বেণীমাধব’-এর স্রষ্টা জয় গোস্বামী এবার জনতার দরবার থেকে চিরতরে বিদায় নিয়েছেন। ৭১ বছর বয়সী এই বরেণ্য কবি নিজের লেখা প্রকাশে ইতি টেনেছেন। তবে ঘরে বসে লিখে চলেছেন অবিরত। সম্প্রতি একটি ইউটিউব চ্যানেলে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, ‘পঞ্চাশ বছর ধরে লিখছি, কিন্তু আমি ব্যর্থ। আমার লেখা উপযুক্ত হয়নি।’
জয় গোস্বামীর লেখা বরাবরই পাঠকের মন ছুঁয়েছে, কিন্তু নিজের ব্যর্থতার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন এ লেখক। তিনি বলেন, ‘লেখার বহিরঙ্গ যতটা প্রশংসিত হয়েছে, অন্তর্নিহিত গভীরতাটা পাঠকের কাছে অধরা রয়ে গেছে।’
জীবিকার প্রয়োজনে এত বছর ধরে লিখে এলেও এবার শুধুই আত্ম-পরীক্ষার সময়। কবি বলেছেন, ‘আমি বাড়িতে লিখি, কিন্তু ছাপাই না।’ তিনি জানান, তাঁর লেখা এখন আর কারও পড়ার জন্য নয়। শুধু নিজের জন্য।
দুই দশক আগে থেকেই পেশাদার লেখা ছাড়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু সংসারের চাপে তা সম্ভব হয়নি। এখন আর সেই পিছুটান নেই। নিজের নতুন লেখা না ছাপানোর সিদ্ধান্ত নিয়ে এক পুস্তিকায় জানিয়েছিলেন, ‘তুমি পারোনি—এই সত্য মেনে নিতে হবে।’
বন্ধুবান্ধব কিংবা ঘনিষ্ঠ মহলের কাছ থেকেও যে কোনো প্রত্যাশা নেই, তা স্পষ্ট করেন জয় গোস্বামী। তিনি বলেন, ‘আমি লিখব কি লিখব না, তাতে কারও কিছু যায়-আসে না। এটা আমাকে একধরনের শান্তি দেয়।’
কবির জীবনে এ এক নতুন অধ্যায়। জনতার ভালোবাসা ও সমালোচনা থেকে মুক্ত হয়ে নিজের জন্য, নিজের মতো করে কবিতা সৃষ্টি করে চলেছেন বাংলা সাহিত্যের এই কিংবদন্তি।
নোবেলজয়ী পেরুভিয়ান সাহিত্যিক মারিও বার্গাস যোসা শুধু কথাসাহিত্যের জন্যই নন, মানবিকতা ও বিশ্ব রাজনীতির প্রতি গভীর মনোযোগের জন্যও পরিচিত। বাংলাদেশে এসিড হামলার শিকার নারীদের নিয়ে তাঁর লেখা হৃদয়বিদারক প্রবন্ধ ‘Weaker sex’ প্রমাণ করে, কীভাবে যোসার কলম ছুঁয়ে গিয়েছিল বাংলার পীড়িত নারীদের কান্না ও সংগ্রাম।
৩ দিন আগেনোবেলজয়ী পেরুভিয়ান সাহিত্যিক মারিও বার্গাস যোসা মারা গেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল রোববার পেরুর রাজধানী লিমায় তাঁর মৃত্যু হয়। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর। তাঁর ছেলে আলভারো বার্গাস যোসা মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন।
৩ দিন আগেমৃত্তিকাবিজ্ঞানী অধ্যাপক আলমগীর হাইয়ের প্রথম একক চিত্র প্রদর্শনীর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়েছে। শনিবার (১২ এপ্রিল) বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় চিত্রশালা, ৫ নম্বর গ্যালারিতে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়।
৪ দিন আগেজর্জ দুহামেল ১৮৮৪ সালের ৩০ জুন প্যারিসের জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পরিবার আর্থিকভাবে খুব একটা সচ্ছল ছিল না। তিনি ছিলেন তৃতীয় সন্তান। সব মিলিয়ে তাঁর শৈশব-কৈশোরের স্মৃতি খুব একটা সুখকর নয়; যা তাঁর আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস লে নতেয়্যাখ দু হ্যাভখ (Le Notaire du Havre) এ ফুটে ওঠে।
৪ দিন আগে