আবদুল বাছেদ, ঢাকা
পৃথিবীর বিস্ময় ডোনাল্ড ট্রাম্প। জীবনে হননি কী! তিনবারের স্বামী, পাঁচবার বাবা, কয়েকবার বিলিয়নিয়ার, দুবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হাজারো টুইটের কবি। কিন্তু এত প্রাপ্তির মাঝেও রয়ে গেছে এক শূন্যতা। তাঁর ঝুলিতে এখনো নেই নোবেল শান্তি পুরস্কার। ‘হিংসুটে’ নোবেল কমিটির কারণেই তাঁর জীবনে আজও এই অপ্রাপ্তি।
বিশ্বশান্তির জন্য ট্রাম্প এমন কী করেননি? স্বঘোষিত শান্তির দূত ওরফে আস-সাদিক ট্রাম্পের দাবি মোতাবেক, তিনি কঙ্গো-রুয়ান্ডা যুদ্ধ বন্ধ করেছেন, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ থামিয়েছেন (যদিও ভারত বলছে, উনি কে?), সার্বিয়া-কসোভোর শান্তি চুক্তি, মিসর-ইথিওপিয়া পানিবণ্টন দ্বন্দ্বের মীমাংসা এবং অবশ্যই আব্রাহাম অ্যাকর্ডস। সর্বশেষ ইরানে ‘বাংকার বাস্টার’ মেরে এনেছেন ‘অভিনব শান্তি’।
তবু কেন তাঁকে দেওয়া হবে না সামান্য এক নোবেল! যদি নোবেল কমিটি ‘হিংসার’ লালন করেই যায়, সেই হিংসার অবসান ঘটানো বিশ্বশান্তির জন্য অপরিহার্য। যেভাবে বাংকার বাস্টার ফেলে মধ্যপ্রাচ্য ‘শান্ত’ করেছেন ট্রাম্প, সেভাবেই তাঁর উচিত এই হিংসাকে দুনিয়া থেকে নির্মূল করতে নরওয়েতে ‘হেইট বাস্টার’ বোমা ফেলা। আর মানবতার কল্যাণে এই সাহসী পদক্ষেপের জন্যই তিনি পেতে পারেন নোবেল পুরস্কার।
শোনা যাচ্ছে, ট্রাম্প এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এরই মধ্যে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছেন। কয়েকটি ‘হেইট বাস্টার’ বোমা বানানোর জন্য বিজ্ঞানীদের জোর তাগাদা দিয়েছেন। বিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ‘দ্য ট্রাম্প লাইটের’ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ন্যাটো সম্মেলনের শেষ দিনে ডোনাল্ড ট্রাম্প আরেক বিশ্বশান্তির অবতার বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে বলেছেন, ‘আমাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার না দিলে আমি নরওয়েতে বোমা মারব, যেই বোমা পৃথিবীর কেউ কখনো দেখেনি!’
নরওয়েকে সতর্ক করে দিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, ‘তোমরা আমার সঙ্গে ভীষণ অন্যায় করছ। ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলে মধ্যপ্রাচে শান্তির সুবাতাস এনেছি। আমি নোবেল শান্তি পুরস্কারের উপযুক্ত। কিন্তু হিংসুটে নোবেল কমিটি হিংসার চর্চা করে গেলে আমি হিংসাবিধ্বংসী ‘হেইট বাস্টার’ মেরে তোমাদের উচিত শিক্ষা দেব।’
সম্প্রতি এক্স ও ইনস্টাগ্রামে কিছু পোস্ট ঘুরছে, যেখানে দাবি করা হচ্ছে, ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমি ইসরায়েল-ইরানে শান্তি এনেছি বাংকার বাস্টার মেরে, এবার নরওয়েতে মারব হেইট বাস্টার।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘নরওয়ে এখন হিংসার আঁতুড়ঘর। এই হিংসা-বিদ্বেষ নির্মূল করলেই আমি নোবেল পাব। এটি আমার নোবেল পাওয়ার জন্য নয়, বরং হিংসামুক্ত মানবসভ্যতা গড়ার লক্ষ্যে।’
এসব আড়ালের কার্য-কথা বাদেও নোবেল বাগাতে ট্রাম্প মিডিয়া-দুনিয়ায় বেশ সরব। যুক্তরাষ্ট্র সফরের ফাঁকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির থেকে আদায় করেছেন নোবেল পুরস্কারের সুপারিশ। গত সোমবার হোয়াইট হাউসে নেতানিয়াহুর সামনে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ওরা আমাকে কোনো দিন নোবেল দেবে না। ওরা আমাকে অকারণে ঘৃণা করে। খুবই দুঃখজনক।’
তৎক্ষণাৎ ‘বিবি’ নেতানিয়াহু তাঁকে একটি চিঠি তুলে দিয়ে বলেছেন, ‘এটা আমি নোবেল কমিটিকে পাঠিয়েছি। আপনাকে মনোনয়ন দিয়েছি। আপনি এই পুরস্কার পাওয়ার উপযুক্ত।’ ট্রাম্প চিঠিটি হাতে নিয়ে অশ্রুসজল চাউনি দিয়ে বললেন, ‘বিবি, তোমাকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা নেই।’
নিজের ট্রুথ সোশ্যালেও সামান্য এক নোবেলের জন্য তাঁকে কত কবিতা লিখতে হচ্ছে। এসব আসলেই মেনে নেওয়া যায় না। তিনি লিখেছেন, ‘আমি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামালেও নোবেল পাব না, ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ মিটমাট করলেও পাব না। কিন্তু আমি জানি, জনগণ জানে, এর পেছনের কারণ কী! আমার নাম তো আর ওবামা নয়।’
এই নোবেল পুরস্কার নিয়ে বারাক ওবামার সঙ্গে ট্রাম্পের দ্বৈরথ প্রায় এক যুগের। ২০১৩ সালে মধ্যপ্রাচ্যে ওবামা ড্রোন হামলা করলে তিনি টুইট করেছিলেন, ‘এখন কেন অসলো ওবামার নোবেল কেড়ে নিচ্ছে না!’
এদিকে হোয়াইট হাউসের গোপন সূত্রে জানা গেছে, পেছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় ট্রাম্প বলছেন, ‘ওবামা কিছু না করেও পেল, আমি তো সব করেছি। আমার নাম যদি ওবামা হতো, ১০ সেকেন্ডে নোবেল পেতাম!’ এ সময় হোয়াইট হাউসের স্টাফ জন বারনন ঘাবড়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন, ‘স্যার, আপনি কি সত্যিই নরওয়েতে...?’ ট্রাম্প চোখ কুঁচকে বলেন, ‘আমার বোমা মেরে শান্তি আনার রেকর্ড আছে। আমি এটি আবার করতে পারি। আমজনতা তো ‘‘অ্যাকশন মুভি’’ পছন্দ করে, তাই না?’
এমন পরিস্থিতে নরওয়ের নোবেল কমিটি হাত গুঁটিয়ে বসে থাকবে কী করে! তারাও যুদ্ধ এড়াতে ট্রাম্পকে নোবেল প্রদান-বিষয়ক এক জরুরি বৈঠক ডেকে বসতেই পারে। ট্রাম্পকে দিলেও দিতে পারে নোবেল শান্তি পুরস্কার। নোবেলজয়ী ভাষণে ট্রাম্প আওড়াবেন অগ্নিঝরা কণ্ঠে শান্তির বাণী, ‘বোম মেরে আদি-অন্ত, এই ধরাকে করো শান্ত।’ এই বুলি ক্ষণিকেই বিখ্যাত হয়ে পড়বে দুনিয়াজুড়ে।
এরপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে ‘নোবেলম্যান ট্রাম্প ইউনিভার্সিটি’। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিস স্টাডিজের এক নতুন শাখার সূচনা হতে পারে। সেই বিভাগের নাম হতে পারে ‘বোমা ও শান্তি স্টাডিজ’।
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা
পৃথিবীর বিস্ময় ডোনাল্ড ট্রাম্প। জীবনে হননি কী! তিনবারের স্বামী, পাঁচবার বাবা, কয়েকবার বিলিয়নিয়ার, দুবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হাজারো টুইটের কবি। কিন্তু এত প্রাপ্তির মাঝেও রয়ে গেছে এক শূন্যতা। তাঁর ঝুলিতে এখনো নেই নোবেল শান্তি পুরস্কার। ‘হিংসুটে’ নোবেল কমিটির কারণেই তাঁর জীবনে আজও এই অপ্রাপ্তি।
বিশ্বশান্তির জন্য ট্রাম্প এমন কী করেননি? স্বঘোষিত শান্তির দূত ওরফে আস-সাদিক ট্রাম্পের দাবি মোতাবেক, তিনি কঙ্গো-রুয়ান্ডা যুদ্ধ বন্ধ করেছেন, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ থামিয়েছেন (যদিও ভারত বলছে, উনি কে?), সার্বিয়া-কসোভোর শান্তি চুক্তি, মিসর-ইথিওপিয়া পানিবণ্টন দ্বন্দ্বের মীমাংসা এবং অবশ্যই আব্রাহাম অ্যাকর্ডস। সর্বশেষ ইরানে ‘বাংকার বাস্টার’ মেরে এনেছেন ‘অভিনব শান্তি’।
তবু কেন তাঁকে দেওয়া হবে না সামান্য এক নোবেল! যদি নোবেল কমিটি ‘হিংসার’ লালন করেই যায়, সেই হিংসার অবসান ঘটানো বিশ্বশান্তির জন্য অপরিহার্য। যেভাবে বাংকার বাস্টার ফেলে মধ্যপ্রাচ্য ‘শান্ত’ করেছেন ট্রাম্প, সেভাবেই তাঁর উচিত এই হিংসাকে দুনিয়া থেকে নির্মূল করতে নরওয়েতে ‘হেইট বাস্টার’ বোমা ফেলা। আর মানবতার কল্যাণে এই সাহসী পদক্ষেপের জন্যই তিনি পেতে পারেন নোবেল পুরস্কার।
শোনা যাচ্ছে, ট্রাম্প এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নে এরই মধ্যে কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছেন। কয়েকটি ‘হেইট বাস্টার’ বোমা বানানোর জন্য বিজ্ঞানীদের জোর তাগাদা দিয়েছেন। বিখ্যাত মার্কিন সাময়িকী ‘দ্য ট্রাম্প লাইটের’ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ন্যাটো সম্মেলনের শেষ দিনে ডোনাল্ড ট্রাম্প আরেক বিশ্বশান্তির অবতার বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে বলেছেন, ‘আমাকে নোবেল শান্তি পুরস্কার না দিলে আমি নরওয়েতে বোমা মারব, যেই বোমা পৃথিবীর কেউ কখনো দেখেনি!’
নরওয়েকে সতর্ক করে দিয়ে ট্রাম্প বলেছেন, ‘তোমরা আমার সঙ্গে ভীষণ অন্যায় করছ। ইরানে বাংকার বাস্টার বোমা ফেলে মধ্যপ্রাচে শান্তির সুবাতাস এনেছি। আমি নোবেল শান্তি পুরস্কারের উপযুক্ত। কিন্তু হিংসুটে নোবেল কমিটি হিংসার চর্চা করে গেলে আমি হিংসাবিধ্বংসী ‘হেইট বাস্টার’ মেরে তোমাদের উচিত শিক্ষা দেব।’
সম্প্রতি এক্স ও ইনস্টাগ্রামে কিছু পোস্ট ঘুরছে, যেখানে দাবি করা হচ্ছে, ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমি ইসরায়েল-ইরানে শান্তি এনেছি বাংকার বাস্টার মেরে, এবার নরওয়েতে মারব হেইট বাস্টার।’
ট্রাম্প আরও বলেন, ‘নরওয়ে এখন হিংসার আঁতুড়ঘর। এই হিংসা-বিদ্বেষ নির্মূল করলেই আমি নোবেল পাব। এটি আমার নোবেল পাওয়ার জন্য নয়, বরং হিংসামুক্ত মানবসভ্যতা গড়ার লক্ষ্যে।’
এসব আড়ালের কার্য-কথা বাদেও নোবেল বাগাতে ট্রাম্প মিডিয়া-দুনিয়ায় বেশ সরব। যুক্তরাষ্ট্র সফরের ফাঁকে পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনির থেকে আদায় করেছেন নোবেল পুরস্কারের সুপারিশ। গত সোমবার হোয়াইট হাউসে নেতানিয়াহুর সামনে ট্রাম্প সাংবাদিকদের বলেছেন, ‘ওরা আমাকে কোনো দিন নোবেল দেবে না। ওরা আমাকে অকারণে ঘৃণা করে। খুবই দুঃখজনক।’
তৎক্ষণাৎ ‘বিবি’ নেতানিয়াহু তাঁকে একটি চিঠি তুলে দিয়ে বলেছেন, ‘এটা আমি নোবেল কমিটিকে পাঠিয়েছি। আপনাকে মনোনয়ন দিয়েছি। আপনি এই পুরস্কার পাওয়ার উপযুক্ত।’ ট্রাম্প চিঠিটি হাতে নিয়ে অশ্রুসজল চাউনি দিয়ে বললেন, ‘বিবি, তোমাকে ধন্যবাদ দেওয়ার ভাষা নেই।’
নিজের ট্রুথ সোশ্যালেও সামান্য এক নোবেলের জন্য তাঁকে কত কবিতা লিখতে হচ্ছে। এসব আসলেই মেনে নেওয়া যায় না। তিনি লিখেছেন, ‘আমি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থামালেও নোবেল পাব না, ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ মিটমাট করলেও পাব না। কিন্তু আমি জানি, জনগণ জানে, এর পেছনের কারণ কী! আমার নাম তো আর ওবামা নয়।’
এই নোবেল পুরস্কার নিয়ে বারাক ওবামার সঙ্গে ট্রাম্পের দ্বৈরথ প্রায় এক যুগের। ২০১৩ সালে মধ্যপ্রাচ্যে ওবামা ড্রোন হামলা করলে তিনি টুইট করেছিলেন, ‘এখন কেন অসলো ওবামার নোবেল কেড়ে নিচ্ছে না!’
এদিকে হোয়াইট হাউসের গোপন সূত্রে জানা গেছে, পেছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় ট্রাম্প বলছেন, ‘ওবামা কিছু না করেও পেল, আমি তো সব করেছি। আমার নাম যদি ওবামা হতো, ১০ সেকেন্ডে নোবেল পেতাম!’ এ সময় হোয়াইট হাউসের স্টাফ জন বারনন ঘাবড়ে গিয়ে জিজ্ঞেস করেন, ‘স্যার, আপনি কি সত্যিই নরওয়েতে...?’ ট্রাম্প চোখ কুঁচকে বলেন, ‘আমার বোমা মেরে শান্তি আনার রেকর্ড আছে। আমি এটি আবার করতে পারি। আমজনতা তো ‘‘অ্যাকশন মুভি’’ পছন্দ করে, তাই না?’
এমন পরিস্থিতে নরওয়ের নোবেল কমিটি হাত গুঁটিয়ে বসে থাকবে কী করে! তারাও যুদ্ধ এড়াতে ট্রাম্পকে নোবেল প্রদান-বিষয়ক এক জরুরি বৈঠক ডেকে বসতেই পারে। ট্রাম্পকে দিলেও দিতে পারে নোবেল শান্তি পুরস্কার। নোবেলজয়ী ভাষণে ট্রাম্প আওড়াবেন অগ্নিঝরা কণ্ঠে শান্তির বাণী, ‘বোম মেরে আদি-অন্ত, এই ধরাকে করো শান্ত।’ এই বুলি ক্ষণিকেই বিখ্যাত হয়ে পড়বে দুনিয়াজুড়ে।
এরপর যুক্তরাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত হতে পারে ‘নোবেলম্যান ট্রাম্প ইউনিভার্সিটি’। সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে পিস স্টাডিজের এক নতুন শাখার সূচনা হতে পারে। সেই বিভাগের নাম হতে পারে ‘বোমা ও শান্তি স্টাডিজ’।
লেখক: সহসম্পাদক, আজকের পত্রিকা
বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে একাত্তর হয়ে রক্তক্ষয়ী জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লবী—এই পথপরিক্রমায় যাঁর কবিতা মুক্তিকামী গণমানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে, তিনি সবুজের কবি আল মাহমুদ। দ্রোহ, প্রেম, প্রকৃতি ও প্রার্থনার কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ শুক্রবার (১১ জুলাই)।
৩ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র, নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৩৫টি হাতে লেখা চিঠি ও ১৪টি খাম আগামী সপ্তাহে নিলামে উঠছে। এর আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে ৫-৭ কোটি রুপি। মূল্য ও ব্যাপ্তির দিক থেকে কবির সৃষ্টিকর্মের সবচেয়ে বড় নিলাম হতে চলেছে এটি। এই ঐতিহাসিক নিলামটি ২৬-২৭ জুন অনলাইনে আয়োজন করবে মুম্বাইভিত্তিক
২২ দিন আগেসামগ্রিকভাবে পশ্চিমা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পকর্মকে ‘বুর্জোয়া’ ও ‘প্রতিক্রিয়াশীল’ বলে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয় চীনে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই শেকসপিয়ারের সব সাহিত্যকর্ম—যেমন হ্যামলেট, ম্যাকবেথ, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ওথেলো ইত্যাদি—চীনে নিষিদ্ধ হয়, কারণ সেগুলোতে চীনা কমিউনিস্ট আদর্শের ‘সঠিক রাজনৈতিক
২৫ মে ২০২৫কবি নজরুল ইসলামের বহুল পরিচিতি ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসেবে, কিন্তু নজরুল উঁচুমার্গের ‘সাম্যবাদী কবি’ও বটেন। নজরুলের সাম্যচিন্তা তাঁর জীবনের বাস্তবতা থেকে উদ্ভূত। তাঁর শৈশব-কৈশোরের জীবন-অভিজ্ঞতা, তাঁর যৌবনের যাপিত জীবন তাঁকে বাস্তব পৃথিবীর দারিদ্র্য, অসমতা ও অসাম্যের সঙ্গে পরিচিত করেছে অত্যন্ত নগ্নভাবে...
২৫ মে ২০২৫