সৌরভ মাহমুদ
তোমরা কি কখনো ছাতিমগাছ দেখেছ? গাছটির ফুলের ঘ্রাণ নিয়েছ? ছাতিম ফুলের গন্ধ যে কী সুন্দর! কী যে মিষ্টি! আজ তোমাদের বলব ছাতিমগাছের গল্প। মোটামুটি বড়সড় আকারের গাছ। রাতের বেলা যদি দেখো, মনে হবে যেন দাঁড়িয়ে আছে একটা দানব। হ্যাঁ, এটাকে দানব গাছ বলে অনেকেই। কারণ কি জানো? এ গাছে নাকি ভূত থাকে! তাই ইংরেজিতে ডাকা হয় ‘ডেভিলস ট্রি’। আসল কথা হলো, ছাতিম গাছে কোনো ভূত-প্রেত থাকে না। এগুলো সব মানুষের কাল্পনিক মিথ বা রূপকথার গল্প।
ছাতিমগাছ খানিকটা ঝাঁকড়া ও লম্বা আকারের। পাতা চিরল, ঘন সবুজ। পাতা লম্বাটে ধরনের। যখন গাছের কাণ্ড ও পাতা ছড়িয়ে যায় চারদিকে, তখন গাছকে ছাতার মতোই দেখায়। গাছের প্রতিটি শাখায় ঘনভাবে সন্নিবেশিত পাতা থাকে। যে পাতা সূর্যের তাপকে লুকিয়ে রাখে। যার ফলে গাছের নিচে একটা ছায়াঘন ও শীতল আবহ থাকে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাতিমগাছ ও এর ফুল খুব পছন্দ করতেন। ছাতিমগাছ নিয়ে লিখেছেন নানা কিছু, ‘ওই যে ছাতিমগাছের মতোই আছি/ সহজ প্রাণের আবেগ নিয়ে মাটির কাছাকাছি...’। শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নন, বাংলা সাহিত্যের অনেক কবি-সাহিত্যিক ছাতিম ফুল পছন্দ করেন।
শরৎ এলেই ছাতিমগাছ নতুন করে যেন সেজে ওঠে। এ সময় ছাতিমের শাখায় শাখায় ফুলের কলি আসা শুরু হয়। হেমন্তে ছাতিম তার ফুলগুলো পুরোপরি মেলে ধরে। রাতের বাতাসে ফুলের অনাবিল সুবাস বহু দূরে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। রাতের বেলায় তোমরা ছাতিমগাছের নিচে যাও, তাহলে গন্ধের তীব্রতা টের পাবে। তখন গন্ধটা একটু কড়া লাগতে পারে। তবে খানিকটা দূর থেকে যখন ছাতিম ফুলের গন্ধ ভেসে আসে, তখন পুরো পরিবেশ যেন স্বর্গের মতো হয়ে ওঠে।
গ্রামেগঞ্জে মাঝেমধ্যে ছাতিমগাছ চোখে পড়বে। ঢাকা ছাড়াও বিভিন্ন শহরে দেখা যাবে ছাতিমগাছ। তবে তা সংখ্যায় বেশি নয়। শোভাবর্ধনের জন্য, অপূর্ব গন্ধের জন্য, ছায়ার জন্য আরও বেশি ছাতিমগাছ লাগানো উচিত।
তোমরা কি কখনো ছাতিমগাছ দেখেছ? গাছটির ফুলের ঘ্রাণ নিয়েছ? ছাতিম ফুলের গন্ধ যে কী সুন্দর! কী যে মিষ্টি! আজ তোমাদের বলব ছাতিমগাছের গল্প। মোটামুটি বড়সড় আকারের গাছ। রাতের বেলা যদি দেখো, মনে হবে যেন দাঁড়িয়ে আছে একটা দানব। হ্যাঁ, এটাকে দানব গাছ বলে অনেকেই। কারণ কি জানো? এ গাছে নাকি ভূত থাকে! তাই ইংরেজিতে ডাকা হয় ‘ডেভিলস ট্রি’। আসল কথা হলো, ছাতিম গাছে কোনো ভূত-প্রেত থাকে না। এগুলো সব মানুষের কাল্পনিক মিথ বা রূপকথার গল্প।
ছাতিমগাছ খানিকটা ঝাঁকড়া ও লম্বা আকারের। পাতা চিরল, ঘন সবুজ। পাতা লম্বাটে ধরনের। যখন গাছের কাণ্ড ও পাতা ছড়িয়ে যায় চারদিকে, তখন গাছকে ছাতার মতোই দেখায়। গাছের প্রতিটি শাখায় ঘনভাবে সন্নিবেশিত পাতা থাকে। যে পাতা সূর্যের তাপকে লুকিয়ে রাখে। যার ফলে গাছের নিচে একটা ছায়াঘন ও শীতল আবহ থাকে।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছাতিমগাছ ও এর ফুল খুব পছন্দ করতেন। ছাতিমগাছ নিয়ে লিখেছেন নানা কিছু, ‘ওই যে ছাতিমগাছের মতোই আছি/ সহজ প্রাণের আবেগ নিয়ে মাটির কাছাকাছি...’। শুধু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নন, বাংলা সাহিত্যের অনেক কবি-সাহিত্যিক ছাতিম ফুল পছন্দ করেন।
শরৎ এলেই ছাতিমগাছ নতুন করে যেন সেজে ওঠে। এ সময় ছাতিমের শাখায় শাখায় ফুলের কলি আসা শুরু হয়। হেমন্তে ছাতিম তার ফুলগুলো পুরোপরি মেলে ধরে। রাতের বাতাসে ফুলের অনাবিল সুবাস বহু দূরে ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। রাতের বেলায় তোমরা ছাতিমগাছের নিচে যাও, তাহলে গন্ধের তীব্রতা টের পাবে। তখন গন্ধটা একটু কড়া লাগতে পারে। তবে খানিকটা দূর থেকে যখন ছাতিম ফুলের গন্ধ ভেসে আসে, তখন পুরো পরিবেশ যেন স্বর্গের মতো হয়ে ওঠে।
গ্রামেগঞ্জে মাঝেমধ্যে ছাতিমগাছ চোখে পড়বে। ঢাকা ছাড়াও বিভিন্ন শহরে দেখা যাবে ছাতিমগাছ। তবে তা সংখ্যায় বেশি নয়। শোভাবর্ধনের জন্য, অপূর্ব গন্ধের জন্য, ছায়ার জন্য আরও বেশি ছাতিমগাছ লাগানো উচিত।
আজ কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের মৃত্যুদিন। ১৩ বছর আগে ২০১২ সালের আজকের দিনে তিনি মারা গিয়েছিলেন। তিনি ছিলেন আমাদের সময়ের কথাকার, তিনি হয়ে উঠেছেন সময়েরও ওপারে এক জীবন্ত চরিত্র।
৪ দিন আগেবায়ান্নর ভাষা আন্দোলন থেকে একাত্তর হয়ে রক্তক্ষয়ী জুলাই গণ-অভ্যুত্থান, বিপ্লবী—এই পথপরিক্রমায় যাঁর কবিতা মুক্তিকামী গণমানুষকে অনুপ্রাণিত করেছে, তিনি সবুজের কবি আল মাহমুদ। দ্রোহ, প্রেম, প্রকৃতি ও প্রার্থনার কবি আল মাহমুদের ৯০তম জন্মদিন আজ শুক্রবার (১১ জুলাই)।
১১ দিন আগেপৃথিবীর বিস্ময় ডোনাল্ড ট্রাম্প। জীবনে হননি কী! তিনবারের স্বামী, পাঁচবার বাবা, কয়েকবার বিলিয়নিয়ার, দুবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট ও হাজারো টুইটের কবি। কিন্তু এত প্রাপ্তির মাঝেও রয়ে গেছে এক শূন্যতা। তাঁর ঝুলিতে এখনো নেই নোবেল শান্তি পুরস্কার। ‘হিংসুটে’ নোবেল কমিটির কারণেই তাঁর জীবনে আজও এই অপ্রাপ্তি।
১২ দিন আগেবাংলা সাহিত্যের নক্ষত্র, নোবেলজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ৩৫টি হাতে লেখা চিঠি ও ১৪টি খাম আগামী সপ্তাহে নিলামে উঠছে। এর আনুমানিক মূল্য ধরা হয়েছে ৫-৭ কোটি রুপি। মূল্য ও ব্যাপ্তির দিক থেকে কবির সৃষ্টিকর্মের সবচেয়ে বড় নিলাম হতে চলেছে এটি। এই ঐতিহাসিক নিলামটি ২৬-২৭ জুন অনলাইনে আয়োজন করবে মুম্বাইভিত্তিক
২৩ জুন ২০২৫