চন্দনকৃষ্ণ পাল
‘আবোল তাবোল’ বকো না তো খাও ‘খিচুড়ি’ পেট ভরে
‘কাঠবুড়ো’কে দেখি না আজ ‘কুমড়োপটাশ’ কার ঘরে?
‘কাতুকুতু বুড়ো’ কোথায়? ‘গানের গুতো’ খাচ্ছে কী?
‘গোঁফচুরি’ যে করে এলো, আবার সাহস পাচ্ছে কী?
‘খুঁড়োর কলে’ দিচ্ছে তো তেল ঐ হাতুড়ে ‘পালোয়ান’
‘চোর ধরা’ কী এতো সহজ গায়ে পরে আলোয়ান?
‘বোম্বাগড়ের রাজা’র কাছে ‘হুঁকোমুখো হ্যাংলা’ যায়
‘কি মুস্কিল’ ‘রামগড়ুড়ের ছানা’ দেখি অক্কা পায়।
‘গন্ধ বিচার’ করো না তো ছিচ‘কাঁদুনে’ ‘হুলোর গান’
‘ভয় পেয়োনা’ ‘গল্প বলা’য় ‘ট্যাশ গরু’ ঐ করছে ধ্যান।
‘হাত গণনা’ করে ফেলো, ‘ফসকে গেলো’ ‘আহ্লাদী’
‘দাঁড়ে দাঁড়ে দ্রুম’ শোনা যায় ‘নারদ নারদ’ ইত্যাদি।
‘একুশে আইন’ হলো তো ফাইন, ‘বুঝিয়ে বলা’ হয়নি তা
ওরে ন্যাড়া শিখলি কী তুই? বেল তলাতে আবার যা।
‘বাবুরাম সাপুড়ে’ দেখি খেলাচ্ছে সাপ ‘লড়াই ক্ষ্যাপা’
‘সৎপাত্র’ ‘ভালো রে ভালো’ নিসনে মাথায় নতুন হ্যাপা।
‘প্যাঁচা আর প্যাঁচানি’ কোথায়?’ ছায়াবাজি’ রাতের বেলা
‘বুড়ির বাড়ি’ মধুর হাঁড়ি এই ‘ঠিকানা’য় চলছে খেলা।
‘কিম্ভূত’ ‘ডানপিটে’টাকে ‘বুঝিয়ে বলা’ যায় না কিছু
‘সাবধানে’ দুই পা কে ফেলো টিকটিকি তো তোমার পিছু।
‘নোট বই’ নাও পকেটেতে টুকে নিও তথ্য পেলে
‘আবোল তাবোল’ ভাবছো জানি কিন্তু সুকুমার কি মেলে?
‘আবোল তাবোল’ বকো না তো খাও ‘খিচুড়ি’ পেট ভরে
‘কাঠবুড়ো’কে দেখি না আজ ‘কুমড়োপটাশ’ কার ঘরে?
‘কাতুকুতু বুড়ো’ কোথায়? ‘গানের গুতো’ খাচ্ছে কী?
‘গোঁফচুরি’ যে করে এলো, আবার সাহস পাচ্ছে কী?
‘খুঁড়োর কলে’ দিচ্ছে তো তেল ঐ হাতুড়ে ‘পালোয়ান’
‘চোর ধরা’ কী এতো সহজ গায়ে পরে আলোয়ান?
‘বোম্বাগড়ের রাজা’র কাছে ‘হুঁকোমুখো হ্যাংলা’ যায়
‘কি মুস্কিল’ ‘রামগড়ুড়ের ছানা’ দেখি অক্কা পায়।
‘গন্ধ বিচার’ করো না তো ছিচ‘কাঁদুনে’ ‘হুলোর গান’
‘ভয় পেয়োনা’ ‘গল্প বলা’য় ‘ট্যাশ গরু’ ঐ করছে ধ্যান।
‘হাত গণনা’ করে ফেলো, ‘ফসকে গেলো’ ‘আহ্লাদী’
‘দাঁড়ে দাঁড়ে দ্রুম’ শোনা যায় ‘নারদ নারদ’ ইত্যাদি।
‘একুশে আইন’ হলো তো ফাইন, ‘বুঝিয়ে বলা’ হয়নি তা
ওরে ন্যাড়া শিখলি কী তুই? বেল তলাতে আবার যা।
‘বাবুরাম সাপুড়ে’ দেখি খেলাচ্ছে সাপ ‘লড়াই ক্ষ্যাপা’
‘সৎপাত্র’ ‘ভালো রে ভালো’ নিসনে মাথায় নতুন হ্যাপা।
‘প্যাঁচা আর প্যাঁচানি’ কোথায়?’ ছায়াবাজি’ রাতের বেলা
‘বুড়ির বাড়ি’ মধুর হাঁড়ি এই ‘ঠিকানা’য় চলছে খেলা।
‘কিম্ভূত’ ‘ডানপিটে’টাকে ‘বুঝিয়ে বলা’ যায় না কিছু
‘সাবধানে’ দুই পা কে ফেলো টিকটিকি তো তোমার পিছু।
‘নোট বই’ নাও পকেটেতে টুকে নিও তথ্য পেলে
‘আবোল তাবোল’ ভাবছো জানি কিন্তু সুকুমার কি মেলে?
সামগ্রিকভাবে পশ্চিমা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পকর্মকে ‘বুর্জোয়া’ ও ‘প্রতিক্রিয়াশীল’ বলে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয় চীনে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই শেকসপিয়ারের সব সাহিত্যকর্ম—যেমন হ্যামলেট, ম্যাকবেথ, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ওথেলো ইত্যাদি—চীনে নিষিদ্ধ হয়, কারণ সেগুলোতে চীনা কমিউনিস্ট আদর্শের ‘সঠিক রাজনৈতিক
১৩ দিন আগেকবি নজরুল ইসলামের বহুল পরিচিতি ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসেবে, কিন্তু নজরুল উঁচুমার্গের ‘সাম্যবাদী কবি’ও বটেন। নজরুলের সাম্যচিন্তা তাঁর জীবনের বাস্তবতা থেকে উদ্ভূত। তাঁর শৈশব-কৈশোরের জীবন-অভিজ্ঞতা, তাঁর যৌবনের যাপিত জীবন তাঁকে বাস্তব পৃথিবীর দারিদ্র্য, অসমতা ও অসাম্যের সঙ্গে পরিচিত করেছে অত্যন্ত নগ্নভাবে...
১৩ দিন আগেবাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের মধ্যে নজরুল অন্যতম। সাধারণত জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের বেলায় দেখা যায় কালের সীমা অতিক্রম করলে তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় আর পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে নজরুলের জীবন ও সাহিত্য কালের সীমা অতিক্রম করে আজও পাঠকপ্রিয় হয়ে আছে। এর মূলে রয়েছে তাঁর সচেতন জীবনবোধ...
১৩ দিন আগেনজরুলকে ভুল ভাবে পড়ার আরেকটি বড় উদাহরণ হলো তাঁকে প্রায়শই রবীন্দ্রনাথের ‘প্রতিপক্ষ’ হিসেবে দাঁড় করানোর রাজনৈতিক প্রবণতা। এই আইডেনটিটি পলিটিকস শুধু বিভাজন তৈরি করে না, নজরুলের মৌলিক অবস্থানকেও বিকৃত করে।
১৪ দিন আগে