মিয়ানমারে সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহীগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে গৃহযুদ্ধ চলছে ২০২১ সাল থেকে। বর্তমানে এই যুদ্ধের গোলা প্রায়ই বাংলাদেশের ভেতরে এসে পড়ছে, এতে হতাহতের ঘটনাও ঘটছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন জানিয়েছেন, মিয়ানমার অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে যুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করছে।
এতে অনেকেরই আগ্রহের বিষয় হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সামরিক শক্তির তুলনা। প্রতিবেশী দুই দেশের সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান ‘গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার’–এর ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে নজর দিলে।
গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের সর্বশেষ জরিপ অনুসারে, ১৪৫টি দেশের মধ্যে সামরিক শক্তির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৭তম। অপরদিকে প্রতিবেশী মিয়ানমারের অবস্থান বাংলাদেশের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়ে— ৩৫তম। তবে এখানেই শেষ নয়, রয়েছে আরও জটিল হিসাব–নিকাশ।
তালিকা তৈরি করার সময় দুই দেশের সৈন্যসংখ্যা, সামরিক সরঞ্জাম, অর্থনৈতিক অবস্থা, ভৌগোলিক অবস্থানসহ ৬০ টিরও বেশি বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার।
সেনাবাহিনীর আকার
গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমারের তুলনায় বাংলাদেশের সৈন্য সংখ্যা কিছুটা বেশি। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে নিয়মিত সৈন্যের সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। সেখানে মিয়ানমারের বাহিনীতে নিয়মিত সৈন্য রয়েছে দেড় লাখ। তবে মিয়ানমারের ২০ হাজার রিজার্ভ ফোর্স রয়েছে। বাংলাদেশের এ ধরনের কোনো ফোর্স নেই। তবে বাংলাদেশের ৬৮ লাখ প্যারামিলিটারি রয়েছে, যেখানে মিয়ানমারের এ সংখ্যা শূন্য।
প্রতিরক্ষা বাজেট
মিয়ানমারের তুলনায় বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাজেট দ্বিগুণেরও বেশি। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার বলছে, বছরে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় হয় ৬৯৯ কোটি ৫ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। অন্যদিকে, মিয়ানমারের বাৎসরিক প্রতিরক্ষা বাজেট মাত্র ২৭০ কোটি ডলার।
যুদ্ধবিমান
প্রতিরক্ষা বাজেটে এগিয়ে থাকলেও মিয়ানমারের তুলনায় বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান কম। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কাছে ২১৬টি বিমান রয়েছে, যেখানে যুদ্ধবিমান রয়েছে মাত্র ৪৪ টি। অন্যদিকে, মিয়ানমারের বিমানবাহিনীর কাছে মোট বিমান রয়েছে ২৯৩ টি, যার মধ্যে যুদ্ধবিমান ৫৮ টি।
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে বিশেষ যুদ্ধবিমান রয়েছে চারটি। অন্যদিকে, মিয়ানমারের কাছে এ ধরনের যুদ্ধবিমান রয়েছে পাঁচটি। এ ছাড়া মিয়ানমারের বিমানবাহিনীর কাছে ৮০টি হেলিকপ্টার রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের কাছে হেলিকপ্টার রয়েছে ৭৩ টি। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কোনো অ্যাটাক হেলিকপ্টার না থাকলেও মিয়ানমারের রয়েছে ৯ টি।
ট্যাংক
বাংলাদেশের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি ট্যাংক রয়েছে মিয়ানমারের। দেশটির সামরিক বাহিনীর কাছে বর্তমানে ৭০৫টি ট্যাংক রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে রয়েছে ৩২০টি ট্যাংক।
সাঁজোয়া যান
ট্যাংকের সংখ্যায় পিছিয়ে থাকলেও অন্যান্য সামরিক যানের সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে সব মিলিয়ে ১৩ হাজার ১০০টি সাঁজোয়া যান রয়েছে। অন্যদিকে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কাছে রয়েছে ৮ হাজার ১৩৯টি সাঁজোয়া যান।
কামান
কামানের সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে মিয়ানমার। দেশটির সামরিক বাহিনীর কাছে ১ হাজার ১৬৮টি দ্রুত স্থানান্তরযোগ্য কামান ও ২১৫টি স্বয়ংক্রিয় কামান রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে রয়েছে দ্রুত স্থানান্তরযোগ্য কামান ৪৩৭টি ও স্বয়ংক্রিয় কামান মাত্র ২৭টি।
এ ছাড়া মোবাইল রকেট প্রজেক্টরের সংখ্যাতেও মিয়ানমারের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। মোবাইল রকেট প্রজেক্টর হচ্ছে এমন একটি স্বয়ংক্রিয় সামরিক অস্ত্র, যেটি দিয়ে এক সঙ্গে কয়েকটি রকেট ছোড়া যায়। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার বলছে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কাছে ৫৮৬টি রকেট প্রজেক্টর রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে মোবাইল রকেট প্রজেক্টর রয়েছে মাত্র ৭১ টি।
নৌ-শক্তি
নৌ-শক্তিতেও বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে মিয়ানমার। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের হিসাবে, দেশটির নৌ-বাহিনীর কাছে বিভিন্ন ধরনের মোট ৩৬২টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর কাছে সব মিলিয়ে যুদ্ধজাহাজ রয়েছ ১৯০ টি।
এ ক্ষেত্রে ফ্রিগেট ও কর্ভেটের মতো যুদ্ধজাহাজের সংখ্যায় মিয়ানমারের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। মিয়ানমারের ছয়টি ফ্রিগেট থাকলেও বাংলাদেশের রয়েছে সাতটি। অন্যদিকে, মিয়ানমারের তিনটি কর্ভেট যুদ্ধজাহাজের বিপরীতে বাংলাদেশের রয়েছে ছয়টি।
এ ছাড়া মাইন ওয়ারফেয়ার ক্র্যাফট এবং বাণিজ্যিক নৌযানের দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। তবে সাবমেরিনের সংখ্যায় আবার মিয়ানমার এগিয়ে রয়েছে। দেশটির নৌবাহিনীর কাছে এখন পর্যন্ত তিনটি সাবমেরিন রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর কাছে সাবমেরিন রয়েছে দুটি।
তবে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের কারও কাছেই বিমান ও হেলিকপ্টারবাহী কোনো রণতরী নেই।
লজিস্টিকস
বাংলাদেশের মোট বিমানবন্দর রয়েছে ১৮ টি, যেখানে মিয়ানমারের রয়েছে ৬৪টি। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক জাহাজ রয়েছে মোট ৫১১টি যেখানে মিয়ানমারের রয়েছে ১০২টি। তবে নৌ–বন্দরের দিক থেকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের শক্তি একই। দুটি দেশেরই ৩টি করে নৌ–বন্দর রয়েছে।
মিয়ানমারে সেনাবাহিনী ও বিদ্রোহীগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে গৃহযুদ্ধ চলছে ২০২১ সাল থেকে। বর্তমানে এই যুদ্ধের গোলা প্রায়ই বাংলাদেশের ভেতরে এসে পড়ছে, এতে হতাহতের ঘটনাও ঘটছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক এম খুরশীদ হোসেন জানিয়েছেন, মিয়ানমার অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশের সঙ্গে যুদ্ধ বাঁধানোর চেষ্টা করছে।
এতে অনেকেরই আগ্রহের বিষয় হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সামরিক শক্তির তুলনা। প্রতিবেশী দুই দেশের সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে সামরিক শক্তি পর্যবেক্ষক প্রতিষ্ঠান ‘গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার’–এর ২০২৪ সালের প্রতিবেদনে নজর দিলে।
গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের সর্বশেষ জরিপ অনুসারে, ১৪৫টি দেশের মধ্যে সামরিক শক্তির দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ৩৭তম। অপরদিকে প্রতিবেশী মিয়ানমারের অবস্থান বাংলাদেশের চেয়ে দুই ধাপ এগিয়ে— ৩৫তম। তবে এখানেই শেষ নয়, রয়েছে আরও জটিল হিসাব–নিকাশ।
তালিকা তৈরি করার সময় দুই দেশের সৈন্যসংখ্যা, সামরিক সরঞ্জাম, অর্থনৈতিক অবস্থা, ভৌগোলিক অবস্থানসহ ৬০ টিরও বেশি বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার।
সেনাবাহিনীর আকার
গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের প্রতিবেদন বলছে, মিয়ানমারের তুলনায় বাংলাদেশের সৈন্য সংখ্যা কিছুটা বেশি। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীতে নিয়মিত সৈন্যের সংখ্যা ১ লাখ ৬৩ হাজার। সেখানে মিয়ানমারের বাহিনীতে নিয়মিত সৈন্য রয়েছে দেড় লাখ। তবে মিয়ানমারের ২০ হাজার রিজার্ভ ফোর্স রয়েছে। বাংলাদেশের এ ধরনের কোনো ফোর্স নেই। তবে বাংলাদেশের ৬৮ লাখ প্যারামিলিটারি রয়েছে, যেখানে মিয়ানমারের এ সংখ্যা শূন্য।
প্রতিরক্ষা বাজেট
মিয়ানমারের তুলনায় বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা বাজেট দ্বিগুণেরও বেশি। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার বলছে, বছরে বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা খাতে ব্যয় হয় ৬৯৯ কোটি ৫ লাখ ৪০ হাজার মার্কিন ডলার। অন্যদিকে, মিয়ানমারের বাৎসরিক প্রতিরক্ষা বাজেট মাত্র ২৭০ কোটি ডলার।
যুদ্ধবিমান
প্রতিরক্ষা বাজেটে এগিয়ে থাকলেও মিয়ানমারের তুলনায় বাংলাদেশে যুদ্ধবিমান কম। বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর কাছে ২১৬টি বিমান রয়েছে, যেখানে যুদ্ধবিমান রয়েছে মাত্র ৪৪ টি। অন্যদিকে, মিয়ানমারের বিমানবাহিনীর কাছে মোট বিমান রয়েছে ২৯৩ টি, যার মধ্যে যুদ্ধবিমান ৫৮ টি।
বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে বিশেষ যুদ্ধবিমান রয়েছে চারটি। অন্যদিকে, মিয়ানমারের কাছে এ ধরনের যুদ্ধবিমান রয়েছে পাঁচটি। এ ছাড়া মিয়ানমারের বিমানবাহিনীর কাছে ৮০টি হেলিকপ্টার রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের কাছে হেলিকপ্টার রয়েছে ৭৩ টি। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশের কোনো অ্যাটাক হেলিকপ্টার না থাকলেও মিয়ানমারের রয়েছে ৯ টি।
ট্যাংক
বাংলাদেশের তুলনায় দ্বিগুণেরও বেশি ট্যাংক রয়েছে মিয়ানমারের। দেশটির সামরিক বাহিনীর কাছে বর্তমানে ৭০৫টি ট্যাংক রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে রয়েছে ৩২০টি ট্যাংক।
সাঁজোয়া যান
ট্যাংকের সংখ্যায় পিছিয়ে থাকলেও অন্যান্য সামরিক যানের সংখ্যায় এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে সব মিলিয়ে ১৩ হাজার ১০০টি সাঁজোয়া যান রয়েছে। অন্যদিকে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কাছে রয়েছে ৮ হাজার ১৩৯টি সাঁজোয়া যান।
কামান
কামানের সংখ্যার দিক থেকে বাংলাদেশের চেয়ে অনেক বেশি এগিয়ে রয়েছে মিয়ানমার। দেশটির সামরিক বাহিনীর কাছে ১ হাজার ১৬৮টি দ্রুত স্থানান্তরযোগ্য কামান ও ২১৫টি স্বয়ংক্রিয় কামান রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে রয়েছে দ্রুত স্থানান্তরযোগ্য কামান ৪৩৭টি ও স্বয়ংক্রিয় কামান মাত্র ২৭টি।
এ ছাড়া মোবাইল রকেট প্রজেক্টরের সংখ্যাতেও মিয়ানমারের চেয়ে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। মোবাইল রকেট প্রজেক্টর হচ্ছে এমন একটি স্বয়ংক্রিয় সামরিক অস্ত্র, যেটি দিয়ে এক সঙ্গে কয়েকটি রকেট ছোড়া যায়। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার বলছে, মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর কাছে ৫৮৬টি রকেট প্রজেক্টর রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর কাছে মোবাইল রকেট প্রজেক্টর রয়েছে মাত্র ৭১ টি।
নৌ-শক্তি
নৌ-শক্তিতেও বাংলাদেশের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে মিয়ানমার। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের হিসাবে, দেশটির নৌ-বাহিনীর কাছে বিভিন্ন ধরনের মোট ৩৬২টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর কাছে সব মিলিয়ে যুদ্ধজাহাজ রয়েছ ১৯০ টি।
এ ক্ষেত্রে ফ্রিগেট ও কর্ভেটের মতো যুদ্ধজাহাজের সংখ্যায় মিয়ানমারের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। মিয়ানমারের ছয়টি ফ্রিগেট থাকলেও বাংলাদেশের রয়েছে সাতটি। অন্যদিকে, মিয়ানমারের তিনটি কর্ভেট যুদ্ধজাহাজের বিপরীতে বাংলাদেশের রয়েছে ছয়টি।
এ ছাড়া মাইন ওয়ারফেয়ার ক্র্যাফট এবং বাণিজ্যিক নৌযানের দিক থেকে মিয়ানমারের চেয়ে এগিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ। তবে সাবমেরিনের সংখ্যায় আবার মিয়ানমার এগিয়ে রয়েছে। দেশটির নৌবাহিনীর কাছে এখন পর্যন্ত তিনটি সাবমেরিন রয়েছে। অন্যদিকে, বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর কাছে সাবমেরিন রয়েছে দুটি।
তবে মিয়ানমার ও বাংলাদেশের কারও কাছেই বিমান ও হেলিকপ্টারবাহী কোনো রণতরী নেই।
লজিস্টিকস
বাংলাদেশের মোট বিমানবন্দর রয়েছে ১৮ টি, যেখানে মিয়ানমারের রয়েছে ৬৪টি। বাংলাদেশের বাণিজ্যিক জাহাজ রয়েছে মোট ৫১১টি যেখানে মিয়ানমারের রয়েছে ১০২টি। তবে নৌ–বন্দরের দিক থেকে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের শক্তি একই। দুটি দেশেরই ৩টি করে নৌ–বন্দর রয়েছে।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের সাম্প্রতিক বেলুচ বিদ্রোহীদের প্রতি হুঁশিয়ারি অনেকের কাছে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি মনে হচ্ছে—ঠিক যেমনটা করেছিলেন ইয়াহিয়া খান, ১৯৭১ সালে। বিভাজন, দমন ও অস্বীকারের সেই পুরোনো কৌশলই যেন ফিরে এসেছে নতুন ইউনিফর্মে। ইতিহাস আবার প্রশ্ন করছে—পাকিস্তান কি কিছুই শিখল না?
১ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে বাণিজ্য যুদ্ধের ভয়াবহ পরিণতির বেশ কিছু নজির রয়েছে। উনিশ শতকের শুরু থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ছয়টি অর্থনৈতিক মন্দার শিকার হয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা বলতে ছয় বা তার বেশি ত্রৈমাসিক পর্যন্ত টানা অর্থনৈতিক সংকোচন বোঝানো হয়। যদিও এর কোনো সর্বজনীন সংজ্ঞা নেই।
১ দিন আগেমার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও দাবি করেছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি দ্রুত অগ্রগতির কোনো ইঙ্গিত না পান, তাহলে কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনার প্রক্রিয়া থেকে সরে দাঁড়াবেন। ট্রাম্পের এমন মনোভাব নিয়ে এখন চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
৩ দিন আগেট্রাম্পের শুল্ক ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জন্য বিশাল ধাক্কা। এই দেশগুলো চিপস থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ির মতো গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে জড়িত। তারা এখন বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দ্বন্দ্বের মাঝে আটকা পড়েছে। যেখানে চীন তাদের শক্তিশালী প্রতিবেশী ও সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার।
৩ দিন আগে