সানজিদা কাওছার ঋতু, ঢাকা
হামাস যোদ্ধাদের নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হতে চলেছে ইসরায়েল। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হামাসের মাত্র ২০ থেকে ৩০ শতাংশ যোদ্ধাকে হত্যা করতে পেরেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
গত শনিবার মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস এখনো ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে লড়াই করতে এবং ‘কয়েক মাস ধরে’ ইসরায়েলে রকেট হামলা চালাতে সক্ষম।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বিশ্বাস, এ যুদ্ধে প্রায় ১৬ হাজার হামাস যোদ্ধা আহত হয়েছে এবং তাদের অর্ধেকই ময়দানে আর ফিরতে পারবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, ১০ হাজার ৫০০ থেকে ১১ হাজার ৭০০ যোদ্ধা সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে ফিরতে পারে।
মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন সামরিক অভিযানের সাবেক কমান্ডার ও অবসরপ্রাপ্ত আর্মি জেনারেল জোসেফ ভোটেল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেন, তাঁর পর্যবেক্ষণ অনুসারে, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পরও হামাস এখনো যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম।
হামাসের সশস্ত্র বাহিনী কাসাম ব্রিগেড মোট যোদ্ধার সংখ্যা বা যুদ্ধে নিহত সেনার সংখ্যা প্রকাশ করেনি। গত জানুয়ারিতে প্রকাশিত এক মার্কিন প্রতিবেদন অনুসারে, যুদ্ধের আগে হামাসের ২৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার যোদ্ধা ছিল। ইসরায়েলও অন্তত ৩০ হাজার হামাস যোদ্ধাই অনুমান করেছিল।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, বাইডেন সরকার এরই মধ্যে যুদ্ধে প্রাপ্তির প্রত্যাশা কমিয়ে ফেলেছে এবং হামাস নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযানে কৌশল পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়। ইসরায়েলের সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার দেওয়া সর্বশেষ তথ্যমতে, নিহতের মধ্যে ইসরায়েলের বেসামরিক নাগরিক ছিল ৬৯৫ জন এবং যোদ্ধা ছিল ৩৭৩ জন। এ ছাড়া অন্তত ২০০ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। অপরদিকে ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনি নিহতের সংখ্যা ২৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজার অধিকাংশ এলাকা।
এদিকে গাজায় যুদ্ধের ইতি টানা, ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার, ফিলিস্তিনিদের বন্দীদের মুক্তি এবং গাজায় হামাসের শাসন মেনে নেওয়ার শর্তে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে হামাস। তবে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
তাহলে ১০৭ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের অর্জন কী? আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ চাপ উপেক্ষা করে নেতানিয়াহু কি যুদ্ধ চালিয়ে যাবেন? যুদ্ধের প্রভাব কিন্তু এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে পড়তে শুরু করেছে। যেখানে এরই মধ্যে যুদ্ধ ইয়েমেন, লেবানন, সিরিয়াসহ আশপাশেও ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ যুদ্ধ আর বেশি দিন চালিয়ে নিতে পারবেন না নেতানিয়াহু। কিন্তু যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়াকে তিনি পরাজয় হিসেবে দেখছেন। তাহলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার প্রতিশ্রুতির কী হবে?
সবচেয়ে সম্ভাব্য কৌশল হতে পারে, শিগগিরই যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে দিলেও পুরোনো রূপে ফিরতে পারে ইসরায়েল। ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একটি রাজনৈতিক সমাধানের জন্য সাম্প্রতিক সময়ে আরও বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মনে হলেও তারা আবার গুপ্তহত্যার সংস্কৃতিতে ফিরতে পারে।
বিদেশের মাটিতে গুপ্তহত্যার রেকর্ড সবচেয়ে বেশি ইসরায়েলের। হামাসের সিনিয়র নেতাদের দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে দেশটি গুপ্তহত্যার পরিকল্পনা নতুন করে সাজাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যেই হামাসের অন্তত তিনজন সিনিয়র নেতাকে গুপ্তহত্যা করেছে ইসরায়েল।
পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা নীতির অজুহাতে সবচেয়ে বেশি গুপ্তহত্যা করেছে ইসরায়েল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ইসরায়েল ফিলিস্তিনি নেতা এবং নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের বিদেশের মাটিতে গুপ্তহত্যা করেছে।
১৯৭২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ‘ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর’ মিউনিখ গেমসের সময় ইসরায়েলি অলিম্পিক দলের ওপর হামলা চালানোর পর ইসরায়েল হামলার সঙ্গে জড়িত প্রায় দুই ডজন ফিলিস্তিনি নেতাকে হত্যা বা হত্যার চেষ্টা করে। ইউরোপের মাটিতে খুন না করার প্রতিজ্ঞা ভেঙে ইসরায়েল ইতালি, ফ্রান্স, গ্রিস, সাইপ্রাস এবং অন্যান্য দেশে এসব হত্যাকাণ্ড চালায়।
‘রাইজ অ্যান্ড কিল ফার্স্ট’ বইয়ের লেখক রনেন বার্গম্যান অনুমান করেন, ২০০০-এর আগের দশকগুলোতে ইসরায়েল প্রায় ৫০০টি গুপ্তহত্যা চালিয়েছে। দ্বিতীয় ইন্তিফাদার সময় নিয়ে বার্গম্যান লিখেছেন, এই সময় সেই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যায়। এরপর ২০১৮ পর্যন্ত কমপক্ষে আরও ৮০০টি অপারেশন হয়েছিল। সেই হাজার হাজার গুপ্তহত্যার অভিযানে টার্গেট ও অসংখ্য নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, যুদ্ধোত্তর সময়ে ইসরায়েল আবারও এসব গুপ্তহত্যা কর্মসূচি বাড়াতে চায়। গাজার বাইরে হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে—সম্ভবত কাতার বা অন্য কোথাও।
তথ্যসূত্র: ফরেন পলিসি, ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, মিডল ইস্ট আই, আল জাজিরা
হামাস যোদ্ধাদের নিশ্চিহ্ন করার লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হতে চলেছে ইসরায়েল। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে হামাসের মাত্র ২০ থেকে ৩০ শতাংশ যোদ্ধাকে হত্যা করতে পেরেছে ইসরায়েলি বাহিনী।
গত শনিবার মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিবেদনের বরাত দিয়ে ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, হামাস এখনো ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে লড়াই করতে এবং ‘কয়েক মাস ধরে’ ইসরায়েলে রকেট হামলা চালাতে সক্ষম।
ইসরায়েলি কর্মকর্তাদের বিশ্বাস, এ যুদ্ধে প্রায় ১৬ হাজার হামাস যোদ্ধা আহত হয়েছে এবং তাদের অর্ধেকই ময়দানে আর ফিরতে পারবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, ১০ হাজার ৫০০ থেকে ১১ হাজার ৭০০ যোদ্ধা সক্রিয়ভাবে যুদ্ধে ফিরতে পারে।
মধ্যপ্রাচ্যের মার্কিন সামরিক অভিযানের সাবেক কমান্ডার ও অবসরপ্রাপ্ত আর্মি জেনারেল জোসেফ ভোটেল ওয়াল স্ট্রিট জার্নালকে বলেন, তাঁর পর্যবেক্ষণ অনুসারে, ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতির পরও হামাস এখনো যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম।
হামাসের সশস্ত্র বাহিনী কাসাম ব্রিগেড মোট যোদ্ধার সংখ্যা বা যুদ্ধে নিহত সেনার সংখ্যা প্রকাশ করেনি। গত জানুয়ারিতে প্রকাশিত এক মার্কিন প্রতিবেদন অনুসারে, যুদ্ধের আগে হামাসের ২৫ হাজার থেকে ৩০ হাজার যোদ্ধা ছিল। ইসরায়েলও অন্তত ৩০ হাজার হামাস যোদ্ধাই অনুমান করেছিল।
ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, বাইডেন সরকার এরই মধ্যে যুদ্ধে প্রাপ্তির প্রত্যাশা কমিয়ে ফেলেছে এবং হামাস নেতাদের বিরুদ্ধে অভিযানে কৌশল পরিবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলায় প্রায় ১ হাজার ২০০ মানুষ নিহত হয়। ইসরায়েলের সামাজিক নিরাপত্তা সংস্থার দেওয়া সর্বশেষ তথ্যমতে, নিহতের মধ্যে ইসরায়েলের বেসামরিক নাগরিক ছিল ৬৯৫ জন এবং যোদ্ধা ছিল ৩৭৩ জন। এ ছাড়া অন্তত ২০০ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যাওয়া হয়। অপরদিকে ইসরায়েলি হামলায় ফিলিস্তিনি নিহতের সংখ্যা ২৫ হাজার ছাড়িয়ে গেছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজার অধিকাংশ এলাকা।
এদিকে গাজায় যুদ্ধের ইতি টানা, ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহার, ফিলিস্তিনিদের বন্দীদের মুক্তি এবং গাজায় হামাসের শাসন মেনে নেওয়ার শর্তে ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছে হামাস। তবে সেই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।
তাহলে ১০৭ দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলের অর্জন কী? আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ চাপ উপেক্ষা করে নেতানিয়াহু কি যুদ্ধ চালিয়ে যাবেন? যুদ্ধের প্রভাব কিন্তু এরই মধ্যে অভ্যন্তরীণ রাজনীতি এবং অর্থনীতিতে পড়তে শুরু করেছে। যেখানে এরই মধ্যে যুদ্ধ ইয়েমেন, লেবানন, সিরিয়াসহ আশপাশেও ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এ যুদ্ধ আর বেশি দিন চালিয়ে নিতে পারবেন না নেতানিয়াহু। কিন্তু যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়াকে তিনি পরাজয় হিসেবে দেখছেন। তাহলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার প্রতিশ্রুতির কী হবে?
সবচেয়ে সম্ভাব্য কৌশল হতে পারে, শিগগিরই যুদ্ধের ময়দান ছেড়ে দিলেও পুরোনো রূপে ফিরতে পারে ইসরায়েল। ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে একটি রাজনৈতিক সমাধানের জন্য সাম্প্রতিক সময়ে আরও বেশি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ মনে হলেও তারা আবার গুপ্তহত্যার সংস্কৃতিতে ফিরতে পারে।
বিদেশের মাটিতে গুপ্তহত্যার রেকর্ড সবচেয়ে বেশি ইসরায়েলের। হামাসের সিনিয়র নেতাদের দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে দেশটি গুপ্তহত্যার পরিকল্পনা নতুন করে সাজাচ্ছে বলে মনে করা হচ্ছে। এরই মধ্যেই হামাসের অন্তত তিনজন সিনিয়র নেতাকে গুপ্তহত্যা করেছে ইসরায়েল।
পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা নীতির অজুহাতে সবচেয়ে বেশি গুপ্তহত্যা করেছে ইসরায়েল। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই ইসরায়েল ফিলিস্তিনি নেতা এবং নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের বিদেশের মাটিতে গুপ্তহত্যা করেছে।
১৯৭২ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী ‘ব্ল্যাক সেপ্টেম্বর’ মিউনিখ গেমসের সময় ইসরায়েলি অলিম্পিক দলের ওপর হামলা চালানোর পর ইসরায়েল হামলার সঙ্গে জড়িত প্রায় দুই ডজন ফিলিস্তিনি নেতাকে হত্যা বা হত্যার চেষ্টা করে। ইউরোপের মাটিতে খুন না করার প্রতিজ্ঞা ভেঙে ইসরায়েল ইতালি, ফ্রান্স, গ্রিস, সাইপ্রাস এবং অন্যান্য দেশে এসব হত্যাকাণ্ড চালায়।
‘রাইজ অ্যান্ড কিল ফার্স্ট’ বইয়ের লেখক রনেন বার্গম্যান অনুমান করেন, ২০০০-এর আগের দশকগুলোতে ইসরায়েল প্রায় ৫০০টি গুপ্তহত্যা চালিয়েছে। দ্বিতীয় ইন্তিফাদার সময় নিয়ে বার্গম্যান লিখেছেন, এই সময় সেই সংখ্যা দ্বিগুণ হয়ে যায়। এরপর ২০১৮ পর্যন্ত কমপক্ষে আরও ৮০০টি অপারেশন হয়েছিল। সেই হাজার হাজার গুপ্তহত্যার অভিযানে টার্গেট ও অসংখ্য নিরপরাধ মানুষ নিহত হয়েছে।
সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে প্রকাশিত বিভিন্ন প্রতিবেদন থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে, যুদ্ধোত্তর সময়ে ইসরায়েল আবারও এসব গুপ্তহত্যা কর্মসূচি বাড়াতে চায়। গাজার বাইরে হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে—সম্ভবত কাতার বা অন্য কোথাও।
তথ্যসূত্র: ফরেন পলিসি, ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল, মিডল ইস্ট আই, আল জাজিরা
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান আসিম মুনিরের সাম্প্রতিক বেলুচ বিদ্রোহীদের প্রতি হুঁশিয়ারি অনেকের কাছে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি মনে হচ্ছে—ঠিক যেমনটা করেছিলেন ইয়াহিয়া খান, ১৯৭১ সালে। বিভাজন, দমন ও অস্বীকারের সেই পুরোনো কৌশলই যেন ফিরে এসেছে নতুন ইউনিফর্মে। ইতিহাস আবার প্রশ্ন করছে—পাকিস্তান কি কিছুই শিখল না?
১ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে বাণিজ্য যুদ্ধের ভয়াবহ পরিণতির বেশ কিছু নজির রয়েছে। উনিশ শতকের শুরু থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র ছয়টি অর্থনৈতিক মন্দার শিকার হয়েছে। অর্থনৈতিক মন্দা বলতে ছয় বা তার বেশি ত্রৈমাসিক পর্যন্ত টানা অর্থনৈতিক সংকোচন বোঝানো হয়। যদিও এর কোনো সর্বজনীন সংজ্ঞা নেই।
১ দিন আগেমার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও দাবি করেছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যদি দ্রুত অগ্রগতির কোনো ইঙ্গিত না পান, তাহলে কয়েক দিনের মধ্যেই তিনি রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনার প্রক্রিয়া থেকে সরে দাঁড়াবেন। ট্রাম্পের এমন মনোভাব নিয়ে এখন চলছে চুলচেরা বিশ্লেষণ।
৩ দিন আগেট্রাম্পের শুল্ক ভিয়েতনাম ও ইন্দোনেশিয়ার মতো দ্রুত বর্ধনশীল অর্থনীতির জন্য বিশাল ধাক্কা। এই দেশগুলো চিপস থেকে শুরু করে বৈদ্যুতিক গাড়ির মতো গুরুত্বপূর্ণ শিল্পে জড়িত। তারা এখন বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির দ্বন্দ্বের মাঝে আটকা পড়েছে। যেখানে চীন তাদের শক্তিশালী প্রতিবেশী ও সবচেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার।
৩ দিন আগে