আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব ইতিমধ্যে বিশ্বের দেশে দেশে পড়তে শুরু করেছে। চলতি বছরের মধ্যে বিশ্বের অনেক দেশ মন্দায় পড়তে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্ব ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত বিশ্ব ব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টসের’ প্রতিবেদনে চলতি বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৯ শতাংশ কমতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনের বরাতে নিউইয়র্ক টাইমস জানায়, গত বছর বিশ্বের গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। চলতি বছর তা ২ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ২ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসবে, যা বিশ্ব ব্যাংকের ছয় মাস আগে করা পূর্বাভাসের চেয়ে কম।
অন্যদিকে যুদ্ধ শুরু প্রায় দেড় মাসের মাথায় গত এপ্রিলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের এক পূর্বাভাসে চলতি বছর বিশ্বের গড় প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস করা হয়েছিল।
এক বিবৃতি বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাস বলেন, ‘প্রবৃদ্ধি যেভাবে কমার শঙ্কা তৈরি হয়েছে, তাতে করে বিশ্বের অনেক দেশ মন্দা এড়াতে পারবে না বলে মনে হচ্ছে।’
করোনায় বিপর্যস্ত বিশ্ব অর্থনীতি যখনই একটু একটু করে ঘুরে দাঁড়াতে চাচ্ছিল, ঠিক তখনই এল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এ যুদ্ধের ফলে আগে থেকে বাড়তে থাকা বিশ্ব জ্বালানি বাজারে রীতিমতো আগুন লেগে যায়। যুদ্ধ শুরুর পরপরই প্রতি ব্যারেল জ্বালানি তেলের দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা অব্যাহতভাবে বাড়ছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের খাদ্যশস্য রপ্তানি প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। তার ওপর চীনের কঠোর করোনা নীতির কারণে বলতে গেলে প্রায় ভেঙে পড়েছে বিশ্বের সরবরাহ ব্যবস্থা।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশ্বের এক নম্বর অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে সবার প্রবৃদ্ধি কমবে। তবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গরিব ও উন্নয়নশীল দেশগুলো।
আগামী বছরও এ অবস্থা অব্যাহত থাকবে। চলতি দশকের গড় প্রবৃদ্ধি গত দশকের নিচে থাকবে। চলতি বছর আগের পূর্বাভাসের তুলনায় অতিরিক্ত সাড়ে সাত কোটি মানুষে চরম দরিদ্র সীমার নিচে চলে যাবে।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাব ইতিমধ্যে বিশ্বের দেশে দেশে পড়তে শুরু করেছে। চলতি বছরের মধ্যে বিশ্বের অনেক দেশ মন্দায় পড়তে যাচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে বিশ্ব ব্যাংকের এক প্রতিবেদনে। গতকাল মঙ্গলবার প্রকাশিত বিশ্ব ব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টসের’ প্রতিবেদনে চলতি বছর বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি আগের বছরের তুলনায় ২ দশমিক ৯ শতাংশ কমতে পারে বলে শঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে।
বিশ্ব ব্যাংকের প্রতিবেদনের বরাতে নিউইয়র্ক টাইমস জানায়, গত বছর বিশ্বের গড় প্রবৃদ্ধি ছিল ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। চলতি বছর তা ২ দশমিক ৯ শতাংশ কমে ২ দশমিক ৮ শতাংশে নেমে আসবে, যা বিশ্ব ব্যাংকের ছয় মাস আগে করা পূর্বাভাসের চেয়ে কম।
অন্যদিকে যুদ্ধ শুরু প্রায় দেড় মাসের মাথায় গত এপ্রিলে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের এক পূর্বাভাসে চলতি বছর বিশ্বের গড় প্রবৃদ্ধি ৩ দশমিক ৬ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস করা হয়েছিল।
এক বিবৃতি বিশ্ব ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাস বলেন, ‘প্রবৃদ্ধি যেভাবে কমার শঙ্কা তৈরি হয়েছে, তাতে করে বিশ্বের অনেক দেশ মন্দা এড়াতে পারবে না বলে মনে হচ্ছে।’
করোনায় বিপর্যস্ত বিশ্ব অর্থনীতি যখনই একটু একটু করে ঘুরে দাঁড়াতে চাচ্ছিল, ঠিক তখনই এল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এ যুদ্ধের ফলে আগে থেকে বাড়তে থাকা বিশ্ব জ্বালানি বাজারে রীতিমতো আগুন লেগে যায়। যুদ্ধ শুরুর পরপরই প্রতি ব্যারেল জ্বালানি তেলের দাম ১০০ ডলার ছাড়িয়ে গেছে, যা অব্যাহতভাবে বাড়ছে। রাশিয়া ও ইউক্রেনের খাদ্যশস্য রপ্তানি প্রায় বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেখা দিয়েছে খাদ্য সংকট। তার ওপর চীনের কঠোর করোনা নীতির কারণে বলতে গেলে প্রায় ভেঙে পড়েছে বিশ্বের সরবরাহ ব্যবস্থা।
উদ্ভূত পরিস্থিতিতে বিশ্বের এক নম্বর অর্থনীতি যুক্তরাষ্ট্র থেকে শুরু করে সবার প্রবৃদ্ধি কমবে। তবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবে গরিব ও উন্নয়নশীল দেশগুলো।
আগামী বছরও এ অবস্থা অব্যাহত থাকবে। চলতি দশকের গড় প্রবৃদ্ধি গত দশকের নিচে থাকবে। চলতি বছর আগের পূর্বাভাসের তুলনায় অতিরিক্ত সাড়ে সাত কোটি মানুষে চরম দরিদ্র সীমার নিচে চলে যাবে।
দুই দেশের মধ্যে প্রকাশ্য বিরোধ শুরু হয় ২০০৮ সালে। আন্তর্জাতিকভাবে ওই ৪ দশমিক ৬ কিলোমিটার এলাকা ‘বিরোধপূর্ণ এলাকা’ হিসেবে পরিচিত। মূলত দুটি মন্দিরের মালিকানা নিয়ে বিরোধ দুই দেশের। ২০০৮ সালে ওই দুই মন্দিরের একটিকে (প্রিয়াহ ভিহিয়ার) বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করতে ইউনেসকোর কাছে আবেদন করে কম্বোডিয়া
৪ ঘণ্টা আগেদ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আসার পর থেকে আফগানিস্তানকে নিজেদের মতবাদ অনুযায়ী পুনর্গঠনের পথে এগোতে শুরু করে তালেবান। তাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে—চিকিৎসা কেন্দ্র, কারাগার, সামরিক ঘাঁটি থেকে শুরু করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পর্যন্ত দেশের প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে কট্টর ইসলামি আদর্শে গড়ে তোলা।
২১ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা এবং দেশটির ঔপনিবেশিক ও সাম্রাজ্যবাদী ঔদ্ধত্য এমন এক পর্যায়ে পৌঁছে গেছে, যেখান থেকে আর পেছনে ফেরার কোনো সুযোগ নেই। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর অন্তহীন যুদ্ধ এখন হামলে পড়েছে দামেস্কে। রক্তক্ষরণ ঘটাচ্ছে সিরিয়ায়। তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনার যেন কেউই নেই।
১ দিন আগেগত জুনে ঘটে যাওয়া তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ইউক্রেনের ক্ষমতার অলিন্দে এক নতুন সুর তৈরি করেছে। এসব ঘটনা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির কার্যালয়ের প্রধান কর্মকর্তা আন্দ্রে ইয়ারমাক দেশের অভ্যন্তরে ক্রমশ শক্তিশালী হয়ে উঠছেন। বর্তমানে তাঁর ভূমিকা থেকে স্পষ্ট যে, তিনি নির্বাচিত না হয়েও...
২ দিন আগে