এএফপি, ওয়াশিংটন
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়। বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসন ইস্যুতে প্রভাব পড়বে মেক্সিকো ও দ্বীপরাষ্ট্র কিউবায়। আর বাণিজ্য এবং ন্যাটো ইস্যুতে ভুগতে হতে পারে কানাডাকে।
ট্রাম্পের জয়ের পরই কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করার জন্য তাঁর সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিশ্চিত করতে চাই, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্ব আরও অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে।’
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসন কাজ শুরুর পর কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য ইস্যুটি আলোচনার টেবিলে উঠে আসবে। প্রতিবেশী হিসেবে শুধু তারাই পেয়ে থাকে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটোতে কানাডার ব্যয়ের ইস্যুটিও উঠবে আলোচনার টেবিলে। বিষয়টি স্বীকার করেছেন ট্রুডোর উপপ্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। তবে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, ট্রাম্প সরকারের সঙ্গে তাঁরা ঠিকঠাক কাজ করতে পারবেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি জানি, অনেক কানাডীয় এটা নিয়ে চিন্তিত। তবে আমি বলতে চাই, কানাডা এবং কানাডীয়রা ভালো থাকবেন।’
ট্রাম্প নির্বাচনে জয়ের আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হলে মেক্সিকো থেকে আসা পণ্যের ওপর অন্তত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। তবে এর সঙ্গে একট শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন তিনি। তিনি বলেছিলেন, মেক্সিকো যদি তার দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অপরাধী এবং মাদক আসা বন্ধ করতে পারে, নতুন করে শুল্ক আরোপ করবেন না।
এ প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সম্পর্কবিষয়ক বিশেষজ্ঞ পামেলা স্টার বলেন, ট্রাম্পের এই বার্তাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে লাতিন আমেরিকার দেশগুলো। কারণ অতীতে ট্রাম্প সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছেন। তবে ট্রাম্প একই সঙ্গে আলোচনার বার্তাও দিয়েছেন। তিনি সাধারণত এমন কঠোর ও জনপ্রিয় কথাবার্তা বলে থাকেন। তবে তিনি এও বার্তাও দিয়েছেন, তিনি আলোচনায় বসতে পারেন।
তবে বাণিজ্য বিশেষজ্ঞরা অবশ্য ট্রাম্পের বার্তাকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ফাইন্যান্সিয়াল গ্রুপ বেনকো বেসের অর্থনীতি বিশ্লেষক গেব্রিয়েল সিলার বলেন, ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ কোনো সাধারণ হুমকি নয়। এতে মেক্সিকোর রপ্তানিতে বড় প্রভাব পড়বে। এ ছাড়া কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি, বিদেশি বিনিয়োগ এবং অর্থনীতিতেও বড় প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন তিনি।
এ ছাড়া অভিবাসন ইস্যু নিয়েও কথা বলেছেন ট্রাম্প। অবৈধ অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এতে সবচেয়ে ঝামেলায় পড়বে মেক্সিকো। এ ছাড়া কিউবা থেকে আসা অভিবাসীরাও ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছেন বলে মনে করছেন তাঁরা।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়। বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসন ইস্যুতে প্রভাব পড়বে মেক্সিকো ও দ্বীপরাষ্ট্র কিউবায়। আর বাণিজ্য এবং ন্যাটো ইস্যুতে ভুগতে হতে পারে কানাডাকে।
ট্রাম্পের জয়ের পরই কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো বলেন, ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে কাজ করার জন্য তাঁর সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিশ্চিত করতে চাই, কানাডা ও যুক্তরাষ্ট্রের বন্ধুত্ব আরও অনন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে।’
ট্রাম্পের নতুন প্রশাসন কাজ শুরুর পর কানাডা ও মেক্সিকোর সঙ্গে মুক্তবাণিজ্য ইস্যুটি আলোচনার টেবিলে উঠে আসবে। প্রতিবেশী হিসেবে শুধু তারাই পেয়ে থাকে। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বাধীন পশ্চিমা দেশগুলোর সামরিক জোট ন্যাটোতে কানাডার ব্যয়ের ইস্যুটিও উঠবে আলোচনার টেবিলে। বিষয়টি স্বীকার করেছেন ট্রুডোর উপপ্রধানমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড। তবে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন, ট্রাম্প সরকারের সঙ্গে তাঁরা ঠিকঠাক কাজ করতে পারবেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘আমি জানি, অনেক কানাডীয় এটা নিয়ে চিন্তিত। তবে আমি বলতে চাই, কানাডা এবং কানাডীয়রা ভালো থাকবেন।’
ট্রাম্প নির্বাচনে জয়ের আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন, তিনি প্রেসিডেন্ট হলে মেক্সিকো থেকে আসা পণ্যের ওপর অন্তত ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবেন। তবে এর সঙ্গে একট শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন তিনি। তিনি বলেছিলেন, মেক্সিকো যদি তার দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের অপরাধী এবং মাদক আসা বন্ধ করতে পারে, নতুন করে শুল্ক আরোপ করবেন না।
এ প্রসঙ্গে ইউনিভার্সিটি অব সাউদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ার যুক্তরাষ্ট্র-মেক্সিকো সম্পর্কবিষয়ক বিশেষজ্ঞ পামেলা স্টার বলেন, ট্রাম্পের এই বার্তাকে গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করছে লাতিন আমেরিকার দেশগুলো। কারণ অতীতে ট্রাম্প সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করেছেন। তবে ট্রাম্প একই সঙ্গে আলোচনার বার্তাও দিয়েছেন। তিনি সাধারণত এমন কঠোর ও জনপ্রিয় কথাবার্তা বলে থাকেন। তবে তিনি এও বার্তাও দিয়েছেন, তিনি আলোচনায় বসতে পারেন।
তবে বাণিজ্য বিশেষজ্ঞরা অবশ্য ট্রাম্পের বার্তাকে বেশ গুরুত্বের সঙ্গেই নিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে ফাইন্যান্সিয়াল গ্রুপ বেনকো বেসের অর্থনীতি বিশ্লেষক গেব্রিয়েল সিলার বলেন, ২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ কোনো সাধারণ হুমকি নয়। এতে মেক্সিকোর রপ্তানিতে বড় প্রভাব পড়বে। এ ছাড়া কর্মক্ষেত্র সৃষ্টি, বিদেশি বিনিয়োগ এবং অর্থনীতিতেও বড় প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন তিনি।
এ ছাড়া অভিবাসন ইস্যু নিয়েও কথা বলেছেন ট্রাম্প। অবৈধ অভিবাসীদের বের করে দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। বিশ্লেষকেরা বলছেন, এতে সবচেয়ে ঝামেলায় পড়বে মেক্সিকো। এ ছাড়া কিউবা থেকে আসা অভিবাসীরাও ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছেন বলে মনে করছেন তাঁরা।
হাঙ্গেরিয়ান বংশোদ্ভূত বিলিয়নিয়ার জর্জ সরোসের ছেলে অ্যালেক্স সরোস ঢাকায় নোবেল বিজয়ী অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। এই বৈঠক এমন এক সময় অনুষ্ঠিত হয়েছে, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিদেশে সমস্ত আর্থিক সহায়তা স্থগিত করেছেন। এর ফলে বাংলাদেশেও মার্কিন সহায়তা বন্ধ হয়ে গেছে।
১ দিন আগেহাংঝৌভিত্তিক এই স্টার্টআপ বা উদ্যোগটি দাবি করেছে, তারা ডিপসিক আর১ মডেলটি সিলিকন ভ্যালির সাম্প্রতিকতম মডেলগুলোর তুলনায় অনেক কম খরচে তৈরি করেছে। এই ঘোষণা এআই দুনিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রাধান্য ও শীর্ষ প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর...
৩ দিন আগে২০১১ সালে টেক্সাসের অস্টিন থেকে আসা একজন ইগল স্কাউট রস উলব্রিচট ‘সিল্ক রোড’ প্রতিষ্ঠা করেন। এটি একটি অনলাইন কালোবাজার, যেখানে মাদক, অর্থ পাচার এবং সাইবার অপরাধমূলক লেনদেন পরিচালিত হতো। ২০১৩ সালে তাঁর গ্রেপ্তার হওয়ার আগ পর্যন্ত সাইটটি কয়েক মিলিয়ন ডলারের রাজস্ব সংগ্রহ করেছিল।
৪ দিন আগেঅভ্যুত্থানের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার ক্ষমতাচ্যুতি বাংলাদেশে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। এর মাধ্যমে ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে চলা শেখ হাসিনা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার প্রতিদ্বন্দ্বিতার অবসান ঘটে।
৯ দিন আগে