অনলাইন ডেস্ক
আপনি কি রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে এই খবর পড়ছেন? সাবধান! ঘাসে পা দেবেন না কিন্তু! আজ ঘাসে পা না দেওয়ার দিন। জানা নেই? তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক, কী এই ‘ঘাসে পা না দেওয়া দিবস’। কীভাবেই–বা এর উৎপত্তি।
ইংরেজিতে একে বলা হয় ‘কিপ অফ দ্য গ্রাস ডে’। প্রতিবছর ২১ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে পালিত হয় বিশেষ এই দিবস। এর উৎপত্তি খুব বেশি দিন আগের নয়। ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো পালিত হয় অদ্ভুত এই দিবস। এই দিনের উদ্ভাবক জেস শুমেকার গ্যালওয়ে নামের এক নারী। তিনি একজন লেখিকা ও এমন মজার মজার দিবসের উদ্ভাবক হিসেবে পরিচিত!
শোভাবর্ধনে বাড়ির সামনে অনেকে ফুলের বাগান করেন। ফুল গাছ লাগানো সম্ভব না হলে সবুজ ঘাস লাগানোর প্রচলন বেশ জনপ্রিয় পশ্চিমা বিশ্বে। ঘাস বা লন রক্ষণাবেক্ষণের ইতিহাস অনেক পুরোনো। কিন্তু শোভাবর্ধনের জন্য লাগানো ঘাসের ওপর দিয়ে বেখেয়ালে হাঁটতে শুরু করেন অনেকে। এতে ঘাসগুলো দুমড়েমুচড়ে যায়, যা দৃষ্টিকটু। এ কারণে ইউরোপ–আমেরিকার বাড়িগুলোর সামনে ‘কিপ অফ দ্য গ্রাস’ লেখা সাইনবোর্ড টানানো থাকে। ইউরোপে মধ্যযুগ থেকেই এই সাইনবোর্ড টানানোর প্রচলন রয়েছে। মূলত লনের সৌন্দর্য ও রক্ষণাবেক্ষণের স্বার্থে এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
সেই থেকে ২০১৩ সালে মজার এই দিবসের প্রচলন করেন লেখিকা জেস শুমেকার।
মধ্যযুগে ব্রিটেন ও ফ্রান্সে প্রাসাদের চারপাশে লন বা সবুজ চত্বর রাখা হতো, যাতে প্রহরীরা সহজে আশপাশ দেখতে পারেন এবং শত্রুর আক্রমণের আগাম বার্তা পেতে পারেন।
আবার অনেক সময় এই লন ছিল গ্রামীণ জনপদের চারণভূমি। ষোলো শতকে রেনেসাঁ যুগে ধনী ব্যক্তিদের বাড়ির চারপাশে ঘাসের পরিবর্তে শোভাবর্ধনের জন্য ক্যামোমাইল বা থাইম জাতীয় ভেষজ গাছ লাগানো হতো।
পরে সতেরো শতকে বিত্তবানদের মধ্যে ছোট করে ছাঁটা ঘাসের চত্বর একটি মর্যাদার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। তখনো ঘাস কাটার কাজ শ্রমিক বা চাকরদের মাধ্যমে করা হতো। এটি অনেক ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে শুধু ধনী ভূস্বামীদের পক্ষেই লন রাখা সম্ভব ছিল।
উনিশ শতকে ঘাস কাটার যন্ত্র উদ্ভাবিত হয়। ১৮৩০ সালে ইংল্যান্ডের ব্রিমসকম্ব ও থ্রাপে এডুইন বিয়ার্ড বাডিং প্রথম ঘাস কাটার যন্ত্র তৈরি করেন। সেই থেকে যন্ত্রটি সবুজ চত্বর রক্ষণাবেক্ষণের কাজ অনেক সহজ করে তোলে।
আপনি কি রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে এই খবর পড়ছেন? সাবধান! ঘাসে পা দেবেন না কিন্তু! আজ ঘাসে পা না দেওয়ার দিন। জানা নেই? তাহলে আসুন জেনে নেওয়া যাক, কী এই ‘ঘাসে পা না দেওয়া দিবস’। কীভাবেই–বা এর উৎপত্তি।
ইংরেজিতে একে বলা হয় ‘কিপ অফ দ্য গ্রাস ডে’। প্রতিবছর ২১ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রে পালিত হয় বিশেষ এই দিবস। এর উৎপত্তি খুব বেশি দিন আগের নয়। ২০১৩ সালে প্রথমবারের মতো পালিত হয় অদ্ভুত এই দিবস। এই দিনের উদ্ভাবক জেস শুমেকার গ্যালওয়ে নামের এক নারী। তিনি একজন লেখিকা ও এমন মজার মজার দিবসের উদ্ভাবক হিসেবে পরিচিত!
শোভাবর্ধনে বাড়ির সামনে অনেকে ফুলের বাগান করেন। ফুল গাছ লাগানো সম্ভব না হলে সবুজ ঘাস লাগানোর প্রচলন বেশ জনপ্রিয় পশ্চিমা বিশ্বে। ঘাস বা লন রক্ষণাবেক্ষণের ইতিহাস অনেক পুরোনো। কিন্তু শোভাবর্ধনের জন্য লাগানো ঘাসের ওপর দিয়ে বেখেয়ালে হাঁটতে শুরু করেন অনেকে। এতে ঘাসগুলো দুমড়েমুচড়ে যায়, যা দৃষ্টিকটু। এ কারণে ইউরোপ–আমেরিকার বাড়িগুলোর সামনে ‘কিপ অফ দ্য গ্রাস’ লেখা সাইনবোর্ড টানানো থাকে। ইউরোপে মধ্যযুগ থেকেই এই সাইনবোর্ড টানানোর প্রচলন রয়েছে। মূলত লনের সৌন্দর্য ও রক্ষণাবেক্ষণের স্বার্থে এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে।
সেই থেকে ২০১৩ সালে মজার এই দিবসের প্রচলন করেন লেখিকা জেস শুমেকার।
মধ্যযুগে ব্রিটেন ও ফ্রান্সে প্রাসাদের চারপাশে লন বা সবুজ চত্বর রাখা হতো, যাতে প্রহরীরা সহজে আশপাশ দেখতে পারেন এবং শত্রুর আক্রমণের আগাম বার্তা পেতে পারেন।
আবার অনেক সময় এই লন ছিল গ্রামীণ জনপদের চারণভূমি। ষোলো শতকে রেনেসাঁ যুগে ধনী ব্যক্তিদের বাড়ির চারপাশে ঘাসের পরিবর্তে শোভাবর্ধনের জন্য ক্যামোমাইল বা থাইম জাতীয় ভেষজ গাছ লাগানো হতো।
পরে সতেরো শতকে বিত্তবানদের মধ্যে ছোট করে ছাঁটা ঘাসের চত্বর একটি মর্যাদার প্রতীক হয়ে দাঁড়ায়। তখনো ঘাস কাটার কাজ শ্রমিক বা চাকরদের মাধ্যমে করা হতো। এটি অনেক ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে শুধু ধনী ভূস্বামীদের পক্ষেই লন রাখা সম্ভব ছিল।
উনিশ শতকে ঘাস কাটার যন্ত্র উদ্ভাবিত হয়। ১৮৩০ সালে ইংল্যান্ডের ব্রিমসকম্ব ও থ্রাপে এডুইন বিয়ার্ড বাডিং প্রথম ঘাস কাটার যন্ত্র তৈরি করেন। সেই থেকে যন্ত্রটি সবুজ চত্বর রক্ষণাবেক্ষণের কাজ অনেক সহজ করে তোলে।
পঞ্চদশ শতকে মধ্যপ্রাচ্য থেকে ইসলাম ধর্ম প্রচারের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন সুফিসাধক হজরত বদরউদ্দিন শাহ্ মাদার। তিনি ফরিদপুর থেকে দক্ষিণ-পূর্ব দিকে বরিশাল যাওয়ার পথে জল-জঙ্গলপূর্ণ একটি স্থানে এসে উপস্থিত হন। এরপর পদ্মার শাখা আড়িয়াল খাঁ নদের দক্ষিণ তীরে নিজের আস্তানা গড়ে তোলেন।
২ দিন আগেলালমনিরহাটের পঞ্চগ্রাম ইউনিয়নের রামদাস মৌজায় মজদের আড়া নামে একটি পতিত জঙ্গল ছিল। স্থানীয় ভাষায় ‘আড়া’ মানে জঙ্গলময় স্থান। ১৯৮৫ সালে স্থানীয়রা আড়াটি পরিষ্কার করে চাষাবাদের উদ্যোগ নেয়। ওই সময় মাটি খুঁড়ে সমতল করতে গিয়ে বেরিয়ে আসে ফুলেল নকশার প্রচুর প্রাচীন ইট।
৬ দিন আগে...সাধারণ মানুষের অসীম দুঃখ-দুর্দশা আর বুর্জোয়া শাসকশ্রেণির অন্তর্গত কুৎসিত ক্ষমতালিপ্সা ও প্রতিদ্বন্দ্বী রাজনীতি উচ্ছেদ করার নির্মম কর্মকাণ্ড দেখার পর, যেকোনো পরিণত কিশোর কোনো না কোনো প্রগতিশীল বামপন্থী রাজনৈতিক ভাবাদর্শের প্রতি আকৃষ্ট হবে—সমসাময়িক কালে সেটাই নিতান্ত স্বাভাবিক ছিল।
৭ দিন আগে২০০১ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মাত্র কয়েক ঘণ্টায় অ্যানা কুর্নিকোভা ভাইরাসটি তৈরি করেন নেদারল্যান্ডসের এক তরুণ, জান ডে উইট। ভাইরাসটি ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়ার কিছু দিন পর তিনি বুঝতে পারেন—তাঁর তৈরি এই ভাইরাস অনেক মানুষকে বিপদে ফেলেছে এবং বড় ধরনের সমস্যা তৈরি করেছে। তখন তিনি বিষয়টি বাবা-মাকে জানান এবং নিজেই
৯ দিন আগে