আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রশ্ন: আমার বয়স ৪০। ডিভোর্সের পর ছোট ছেলে আমার সঙ্গে থাকে। বড় ছেলে থাকে তার বাবার সঙ্গে। আমি দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে চলে যাব। বড় ছেলেকেও (১০ বছর) নিয়ে যেতে চাই। এখন তার বাবা ছেলেকে দিতে রাজি নয়। কীভাবে আইনের সহায়তা নিতে পারি।
শারমিন রিমা, ঢাকা।
উওর: মা সব সময় সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক, অভিভাবক নন। ছেলেশিশুর সাত বছর বয়স পর্যন্ত মা কাছে রাখতে পারে। আপনার ছেলেদের যদি বিদেশে নিতে চান, তবে আপনাকে ছেলেদের অভিভাবকত্ব নিতে হবে। সেটা করতে হবে আদালতের মাধ্যমে। তবে আদালত সবার আগে শিশুদের ভালো এবং সুবিধার দিকটি দেখবেন। কোথায় শিশুরা ভালো থাকবে, সেটা আগে বিবেচ্য বিষয়।
প্রশ্ন: আমার মা-বাবার ডিভোর্স হয়েছে। আমি থাকি নানির কাছে। ডিভোর্সের পর তাঁরা দুজন বিয়ে করে নতুন জীবন শুরু করেছেন। এত দিন আমার ভরণপোষণের পাশাপাশি পড়াশোনার সব খরচ মা বহন করেছেন। বাবা কখনো কোনো টাকাপয়সা দেননি। আমি বাড়িতে (বাবার) যেতে চাইলে তিনি বলেন, ভুলেও যেন আমি তাঁর বাড়ির আঙিনায় পা না রাখি। আমাকে নাকি তিনি চেনেন না। এমনকি রাস্তায় দেখা হলেও কথা বলেন না। উপায় না পেয়ে একবার মায়ের সংসারে থাকতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে আমার উপস্থিতির কারণে অনেক ঝগড়া হয়। আমার কারণে সেদিন ওই বাড়ির সবাই মাকে কটু কথা শোনান। গত মাসে নানি মারা গেছেন। বর্তমানে আমার থাকার কোনো জায়গা নেই। আমি এখন কোথায় যাব? আমি খুবই অসহায় হয়ে পড়েছি। এখন কী করতে পারি? আমার বাবা একজন সরকারি চাকরিজীবী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, খুলনা।
উওর: সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব মা-বাবার; বিশেষ করে বাবার। আপনার বাবা আপনার ভরণপোষণ দিতে বাধ্য। যদি তিনি না দেন, তবে আপনি পারিবারিক আদালতে ভরণপোষণের দাবিতে মামলা করতে পারেন। সরকারি চাকরিজীবী হওয়ায় তাঁর কর্মক্ষেত্রে আবেদন করতে পারেন যে আপনার বাবা তাঁর দায়িত্ব পালন করছেন না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, সন্তানের দায়িত্ব পালন করতে তিনি বাধ্য।
পরামর্শ দিয়েছেন: আইনুন নাহার সিদ্দিকা, অ্যাডভোকেট, সুপ্রিম কোর্ট।
প্রশ্ন: আমার বয়স ৪০। ডিভোর্সের পর ছোট ছেলে আমার সঙ্গে থাকে। বড় ছেলে থাকে তার বাবার সঙ্গে। আমি দেশের বাইরে স্থায়ীভাবে চলে যাব। বড় ছেলেকেও (১০ বছর) নিয়ে যেতে চাই। এখন তার বাবা ছেলেকে দিতে রাজি নয়। কীভাবে আইনের সহায়তা নিতে পারি।
শারমিন রিমা, ঢাকা।
উওর: মা সব সময় সন্তানের তত্ত্বাবধায়ক, অভিভাবক নন। ছেলেশিশুর সাত বছর বয়স পর্যন্ত মা কাছে রাখতে পারে। আপনার ছেলেদের যদি বিদেশে নিতে চান, তবে আপনাকে ছেলেদের অভিভাবকত্ব নিতে হবে। সেটা করতে হবে আদালতের মাধ্যমে। তবে আদালত সবার আগে শিশুদের ভালো এবং সুবিধার দিকটি দেখবেন। কোথায় শিশুরা ভালো থাকবে, সেটা আগে বিবেচ্য বিষয়।
প্রশ্ন: আমার মা-বাবার ডিভোর্স হয়েছে। আমি থাকি নানির কাছে। ডিভোর্সের পর তাঁরা দুজন বিয়ে করে নতুন জীবন শুরু করেছেন। এত দিন আমার ভরণপোষণের পাশাপাশি পড়াশোনার সব খরচ মা বহন করেছেন। বাবা কখনো কোনো টাকাপয়সা দেননি। আমি বাড়িতে (বাবার) যেতে চাইলে তিনি বলেন, ভুলেও যেন আমি তাঁর বাড়ির আঙিনায় পা না রাখি। আমাকে নাকি তিনি চেনেন না। এমনকি রাস্তায় দেখা হলেও কথা বলেন না। উপায় না পেয়ে একবার মায়ের সংসারে থাকতে গিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে আমার উপস্থিতির কারণে অনেক ঝগড়া হয়। আমার কারণে সেদিন ওই বাড়ির সবাই মাকে কটু কথা শোনান। গত মাসে নানি মারা গেছেন। বর্তমানে আমার থাকার কোনো জায়গা নেই। আমি এখন কোথায় যাব? আমি খুবই অসহায় হয়ে পড়েছি। এখন কী করতে পারি? আমার বাবা একজন সরকারি চাকরিজীবী।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, খুলনা।
উওর: সন্তানের ভরণপোষণের দায়িত্ব মা-বাবার; বিশেষ করে বাবার। আপনার বাবা আপনার ভরণপোষণ দিতে বাধ্য। যদি তিনি না দেন, তবে আপনি পারিবারিক আদালতে ভরণপোষণের দাবিতে মামলা করতে পারেন। সরকারি চাকরিজীবী হওয়ায় তাঁর কর্মক্ষেত্রে আবেদন করতে পারেন যে আপনার বাবা তাঁর দায়িত্ব পালন করছেন না। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, সন্তানের দায়িত্ব পালন করতে তিনি বাধ্য।
পরামর্শ দিয়েছেন: আইনুন নাহার সিদ্দিকা, অ্যাডভোকেট, সুপ্রিম কোর্ট।
পঞ্চাশের পর নিজেদের গুটিয়ে নেওয়া বেশির ভাগ নারীর সাধারণ প্রবণতা। খুব কম সংখ্যার নারী নিজেদের বিকশিত রাখতে পছন্দ করেন। তবে বয়সের কারণে গুটিয়ে না গিয়ে নিজেদের বিকশিত করার এই প্রবণতা এখন কিছুটা বেড়েছে বলা চলে। বিষয়টিকে বলা হচ্ছে ‘মিডলাইফ গ্লো আপ’। বাংলায় একে বলা যায় ‘মাঝবয়সের নয়া দীপ্তি’।
২ দিন আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে। বন্ধুদের সঙ্গে সংযোগ, মতপ্রকাশ, ব্যবসা, এমনকি সচেতনতা তৈরির কাজেও এখন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা হচ্ছে। এই প্রযুক্তির আলোর নিচে গাঢ় হয়ে উঠেছে এক নতুন অন্ধকার, যাকে বলা হয় সাইবার হয়রানি।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার পর চারদিক আগুন ও ধোঁয়ায় আচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। সে সময় ঝুঁকি নিয়ে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া শুরু করেন শিক্ষিকা মাসুকা বেগম।
৪ দিন আগেকালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে কুটিরশিল্পের অন্যতম বাঁশের তৈরি বিভিন্ন জিনিসপত্র। একসময় বাঁশের তৈরি বিভিন্ন পণ্য সংসারের কাজের অন্যতম মাধ্যম হলেও আজ তা প্লাস্টিক জিনিসপত্রের ভিড়ে প্রায় হারিয়ে যেতে বসেছে। তবু এই ঐতিহ্য ধরে রাখতে, আর পূর্বপুরুষের পেশা টিকিয়ে রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন মাদারীপুরের রাজৈর
৪ দিন আগে