খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান আমাজন ও মহাকাশ পর্যবেক্ষণ প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের জীবনের গল্প যেমন অনুপ্রেরণাদায়ী, তাঁর মায়ের জীবনটাও কোনোভাবেই পিছিয়ে নেই। কিশোরী মায়ের গর্ভে জন্ম হয়েছিল জেফের। তার জন্মের সময় দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়তে থাকা মা জ্যাকলিন বেজোসের কাছে একটি টেলিফোন কেনার টাকাও ছিল না। আর এখন জেফ বেজোস বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী। ১৯ হাজার ৮০০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে তিনি আছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় দুই নম্বরে। এ সপ্তাহের শুরুতেই ইলন মাস্ককে হারিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হয়েছিলেন জেফ বেজোস।
২০১৯ সালে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনবিসিতে প্রকাশিত হয়েছিল এই শীর্ষ ধনীর মায়ের সংগ্রামের গল্প। সে সময়ই জ্যাকলিন বেজোসের একটি ছবি সামাজিক প্ল্যাটফর্ম টুইটারে (বর্তমান এক্স) পোস্ট করেছিলেন জেফ। কেমব্রিজ কলেজে স্নাতক সম্পন্ন করার পর বক্তব্যরত মা জ্যাকলিনের ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমার মায়ের অবিশ্বাস্য গল্প। কী দারুণ! আমি কৃতজ্ঞ, খুব গর্বিত।’
২০১৮ সালে এক্সেল স্প্রিঙ্গার পুরস্কার জেতেন জেফ বেজোস। এক্সেল স্প্রিঙ্গারের সিইও ম্যাথিয়াস ডফনার সে বছরই জেফের মা জ্যাকলিনের সংগ্রাম প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে পারি যে, নিউ মেক্সিকোর আলবুকার্কে হাইস্কুলে পড়া অবস্থায় কিশোরীর গর্ভবতী হওয়াটা খুব সহজ কোনো ব্যাপার ছিল না। সে সময়টা তার জন্য খুবই কঠিন ছিল।’
১৯৬৪ সালে জেফের জন্ম দেন জ্যাকলিন বেজোস। তখন তিনি সবেমাত্র ১৭ বছরের কিশোরী, পড়ছেন হাইস্কুলে। স্কুলের প্রশাসকেরা প্রথমে তাকে বলেছিলেন যে, তাকে হাইস্কুল শেষ করতে দেওয়া হবে না। কেমব্রিজ কলেজে দেওয়া বক্তব্যে জ্যাকলিন বলেন, ‘এমন সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার কোনো অর্থই ছিল না। আমি চেষ্টা করতেই থাকলাম। শেষমেশ স্কুল আমার দাবি মেনে নিল। তারা আমাকে স্কুলে ফিরে আসার অনুমতি দেবে, তবে তাতে শর্ত থাকবে।’
জ্যাকলিন বলেন, ‘শর্তগুলো যেমন কঠোর ছিল তেমনি অমানবিক। প্রথম শর্ত—স্কুল শুরু ও শেষের ঘণ্টা বাজার পাঁচ মিনিটের মধ্যে স্কুলে পৌঁছাতে এবং বের হতে হতো। শর্ত দুই—আমি অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে পারতাম না। শর্ত তিন—আমি ক্যাফেটেরিয়াতে দুপুরের খাবার খেতে পারিনি। শর্ত চার—আমাকে বলা হয়েছিল যে, ডিপ্লোমা শেষে আমাকে আমার সহপাঠীদের সঙ্গে মঞ্চে হাঁটতে দেওয়া হবে না।’
তবে এসব কিছুই ঠান্ডা মাথায় মেনে নিয়েছেন জ্যাকলিন। সম্পন্ন করেছেন হাইস্কুল।
জেফের জন্মদাতা পিতা টেড জর্জেনসেনের কাছ থেকে জ্যাকলিন তালাকপ্রাপ্ত হন। সে সময় জেফের বয়স মাত্র ১৭ মাস। সে সময় কাজ খুঁজছিলেন জ্যাকলিন। তিনি বলেন, ‘টাইপিস্ট হিসেবে আমি ছিলাম ভয়ানক খারাপ। নিজের শর্টহ্যান্ডও কখনো কখনো পড়তে পারতাম না। তারপরও কেউ আমাকে চাকরি দিয়েছিল!’ মাসে ১৯০ ডলার বেতনে একটি চাকরি পেয়ে যান জ্যাকলিন।
এরপর ছেলে জেফকে নিয়ে নিজের অ্যাপার্টমেন্টে উঠতে সক্ষম হন তিনি। কিন্তু অ্যাপার্টমেন্টে টেলিফোন কেনার জন্য কোনো অর্থই অবশিষ্ট ছিল না তার কাছে। অন্যদিকে, জ্যাকলিনের সঙ্গে তার বাবা-মা প্রতিদিনই কথা বলতে চাইতেন। তাই জ্যাকলিনকে একটি ওয়াকিটকি সেট কিনে দেন তার বাবা। আর বলে দেন, প্রতিদিন সকাল ৭টায় যেন ওয়াকিটকি চেক করেন জ্যাকলিন।
পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সংকল্পবদ্ধ জ্যাকলিন ভর্তি হন নৈশকালীন স্কুলে। তারপর এমন প্রফেসরদের ক্লাস বেছে নেন যারা জ্যাকলিনকে তাঁর বাচ্চাকেও ক্লাসে নিয়ে আসার অনুমতি দেবেন।
জ্যাকলিন সে সময়ের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেন, ক্লাসে দুটি ব্যাগ নিয়ে যেতেন তিনি। একটিতে ছিল তাঁর সব পাঠ্যবই, অন্যটি ভর্তি ডায়াপার ও বোতলে। সেই ব্যাগে এমন জিনিসও তাকে রাখতে হতো যা জেফকে অন্তত কয়েক মিনিটের জন্য আগ্রহী রাখতে পারে।
আর এ রকম এক ক্লাসেই জ্যাকলিনের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর ভবিষ্যৎ স্বামী মাইক বেজোসের। মাইক ছিলেন একজন কিউবান শরণার্থী। মাইককেই বাবার স্বীকৃতি দেন জেফ বেজোস।
মাইকের কাজের কারণে ছোট্ট পরিবারটিকে অন্যত্র চলে যেতে হয়। বেশ কয়েক বছরের জন্য আটকে যায় জ্যাকলিনের স্নাতক সম্পন্ন করার স্বপ্ন।
এক সময় নিজের সন্তানদের কলেজে পাঠিয়েছেন জ্যাকলিন। শেষমেশ নিজেও ফিরে গেছেন কলেজে। জ্যাকলিন বলেন, ‘অবশেষে অনেক বিলম্ব ও বাধার পর আমি উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করেছি। নিরলসভাবে কাজ করে গেছি। ক্লাসের পড়া যেন গোগ্রাসে গিলেছি!’
হাইস্কুল শেষ করার দুই দশকেরও বেশি সময় পরে কলেজ থেকে স্নাতক হন জ্যাকলিন।
তিনি বলেন, ‘৪০ বছর বয়সে আমি সেইন্টস এলিজাবেথ কলেজ থেকে স্নাতক হয়েছি। নিজেকে নিয়ে সেই মুহূর্তের মতো গর্ব আর কখনোই হয়নি। মনে হচ্ছিল যেন ১০ ফুট লম্বা হয়ে গিয়েছি! ৫ ফুট উচ্চতা বেড়ে যাওয়া তো কম কথা নয়! এটাই আমার স্নাতক সম্পন্ন করার অর্জন।’
খুচরা বিক্রেতা প্রতিষ্ঠান আমাজন ও মহাকাশ পর্যবেক্ষণ প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের জীবনের গল্প যেমন অনুপ্রেরণাদায়ী, তাঁর মায়ের জীবনটাও কোনোভাবেই পিছিয়ে নেই। কিশোরী মায়ের গর্ভে জন্ম হয়েছিল জেফের। তার জন্মের সময় দারিদ্র্যের সঙ্গে লড়তে থাকা মা জ্যাকলিন বেজোসের কাছে একটি টেলিফোন কেনার টাকাও ছিল না। আর এখন জেফ বেজোস বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ ধনী। ১৯ হাজার ৮০০ কোটি ডলার সম্পদ নিয়ে তিনি আছেন বিশ্বের শীর্ষ ধনীর তালিকায় দুই নম্বরে। এ সপ্তাহের শুরুতেই ইলন মাস্ককে হারিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে ধনী হয়েছিলেন জেফ বেজোস।
২০১৯ সালে মার্কিন গণমাধ্যম সিএনবিসিতে প্রকাশিত হয়েছিল এই শীর্ষ ধনীর মায়ের সংগ্রামের গল্প। সে সময়ই জ্যাকলিন বেজোসের একটি ছবি সামাজিক প্ল্যাটফর্ম টুইটারে (বর্তমান এক্স) পোস্ট করেছিলেন জেফ। কেমব্রিজ কলেজে স্নাতক সম্পন্ন করার পর বক্তব্যরত মা জ্যাকলিনের ছবি পোস্ট করে তিনি লিখেছিলেন, ‘আমার মায়ের অবিশ্বাস্য গল্প। কী দারুণ! আমি কৃতজ্ঞ, খুব গর্বিত।’
২০১৮ সালে এক্সেল স্প্রিঙ্গার পুরস্কার জেতেন জেফ বেজোস। এক্সেল স্প্রিঙ্গারের সিইও ম্যাথিয়াস ডফনার সে বছরই জেফের মা জ্যাকলিনের সংগ্রাম প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে পারি যে, নিউ মেক্সিকোর আলবুকার্কে হাইস্কুলে পড়া অবস্থায় কিশোরীর গর্ভবতী হওয়াটা খুব সহজ কোনো ব্যাপার ছিল না। সে সময়টা তার জন্য খুবই কঠিন ছিল।’
১৯৬৪ সালে জেফের জন্ম দেন জ্যাকলিন বেজোস। তখন তিনি সবেমাত্র ১৭ বছরের কিশোরী, পড়ছেন হাইস্কুলে। স্কুলের প্রশাসকেরা প্রথমে তাকে বলেছিলেন যে, তাকে হাইস্কুল শেষ করতে দেওয়া হবে না। কেমব্রিজ কলেজে দেওয়া বক্তব্যে জ্যাকলিন বলেন, ‘এমন সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়ার কোনো অর্থই ছিল না। আমি চেষ্টা করতেই থাকলাম। শেষমেশ স্কুল আমার দাবি মেনে নিল। তারা আমাকে স্কুলে ফিরে আসার অনুমতি দেবে, তবে তাতে শর্ত থাকবে।’
জ্যাকলিন বলেন, ‘শর্তগুলো যেমন কঠোর ছিল তেমনি অমানবিক। প্রথম শর্ত—স্কুল শুরু ও শেষের ঘণ্টা বাজার পাঁচ মিনিটের মধ্যে স্কুলে পৌঁছাতে এবং বের হতে হতো। শর্ত দুই—আমি অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে পারতাম না। শর্ত তিন—আমি ক্যাফেটেরিয়াতে দুপুরের খাবার খেতে পারিনি। শর্ত চার—আমাকে বলা হয়েছিল যে, ডিপ্লোমা শেষে আমাকে আমার সহপাঠীদের সঙ্গে মঞ্চে হাঁটতে দেওয়া হবে না।’
তবে এসব কিছুই ঠান্ডা মাথায় মেনে নিয়েছেন জ্যাকলিন। সম্পন্ন করেছেন হাইস্কুল।
জেফের জন্মদাতা পিতা টেড জর্জেনসেনের কাছ থেকে জ্যাকলিন তালাকপ্রাপ্ত হন। সে সময় জেফের বয়স মাত্র ১৭ মাস। সে সময় কাজ খুঁজছিলেন জ্যাকলিন। তিনি বলেন, ‘টাইপিস্ট হিসেবে আমি ছিলাম ভয়ানক খারাপ। নিজের শর্টহ্যান্ডও কখনো কখনো পড়তে পারতাম না। তারপরও কেউ আমাকে চাকরি দিয়েছিল!’ মাসে ১৯০ ডলার বেতনে একটি চাকরি পেয়ে যান জ্যাকলিন।
এরপর ছেলে জেফকে নিয়ে নিজের অ্যাপার্টমেন্টে উঠতে সক্ষম হন তিনি। কিন্তু অ্যাপার্টমেন্টে টেলিফোন কেনার জন্য কোনো অর্থই অবশিষ্ট ছিল না তার কাছে। অন্যদিকে, জ্যাকলিনের সঙ্গে তার বাবা-মা প্রতিদিনই কথা বলতে চাইতেন। তাই জ্যাকলিনকে একটি ওয়াকিটকি সেট কিনে দেন তার বাবা। আর বলে দেন, প্রতিদিন সকাল ৭টায় যেন ওয়াকিটকি চেক করেন জ্যাকলিন।
পড়াশোনা চালিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে সংকল্পবদ্ধ জ্যাকলিন ভর্তি হন নৈশকালীন স্কুলে। তারপর এমন প্রফেসরদের ক্লাস বেছে নেন যারা জ্যাকলিনকে তাঁর বাচ্চাকেও ক্লাসে নিয়ে আসার অনুমতি দেবেন।
জ্যাকলিন সে সময়ের অভিজ্ঞতা প্রসঙ্গে বলেন, ক্লাসে দুটি ব্যাগ নিয়ে যেতেন তিনি। একটিতে ছিল তাঁর সব পাঠ্যবই, অন্যটি ভর্তি ডায়াপার ও বোতলে। সেই ব্যাগে এমন জিনিসও তাকে রাখতে হতো যা জেফকে অন্তত কয়েক মিনিটের জন্য আগ্রহী রাখতে পারে।
আর এ রকম এক ক্লাসেই জ্যাকলিনের সঙ্গে পরিচয় হয় তাঁর ভবিষ্যৎ স্বামী মাইক বেজোসের। মাইক ছিলেন একজন কিউবান শরণার্থী। মাইককেই বাবার স্বীকৃতি দেন জেফ বেজোস।
মাইকের কাজের কারণে ছোট্ট পরিবারটিকে অন্যত্র চলে যেতে হয়। বেশ কয়েক বছরের জন্য আটকে যায় জ্যাকলিনের স্নাতক সম্পন্ন করার স্বপ্ন।
এক সময় নিজের সন্তানদের কলেজে পাঠিয়েছেন জ্যাকলিন। শেষমেশ নিজেও ফিরে গেছেন কলেজে। জ্যাকলিন বলেন, ‘অবশেষে অনেক বিলম্ব ও বাধার পর আমি উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করেছি। নিরলসভাবে কাজ করে গেছি। ক্লাসের পড়া যেন গোগ্রাসে গিলেছি!’
হাইস্কুল শেষ করার দুই দশকেরও বেশি সময় পরে কলেজ থেকে স্নাতক হন জ্যাকলিন।
তিনি বলেন, ‘৪০ বছর বয়সে আমি সেইন্টস এলিজাবেথ কলেজ থেকে স্নাতক হয়েছি। নিজেকে নিয়ে সেই মুহূর্তের মতো গর্ব আর কখনোই হয়নি। মনে হচ্ছিল যেন ১০ ফুট লম্বা হয়ে গিয়েছি! ৫ ফুট উচ্চতা বেড়ে যাওয়া তো কম কথা নয়! এটাই আমার স্নাতক সম্পন্ন করার অর্জন।’
বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকারের জন্য অধ্যাদেশ জারির সুপারিশ করেছে নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশন। প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে এই সুপারিশ করা হয়েছে। আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় নারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন
২ দিন আগেপ্রতিবন্ধী নারীদের জন্য সহজলভ্য ও নিরাপদ স্যানিটারি পণ্য উদ্ভাবনে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের আহ্বান জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞ ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের মিলনায়তনে আয়োজিত ‘প্রতিবন্ধী নারীদের জন্য স্যানিটারি পণ্য উদ্ভাবন’ শীর্ষক প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তাঁরা
৪ দিন আগেনারীর সংজ্ঞা জৈবিক লিঙ্গের ভিত্তিতে নির্ধারিত হবে বলে ঐতিহাসিক রায় দিয়েছেন যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্ট। ট্রান্সজেন্ডারদের লৈঙ্গিকভিত্তিক সুরক্ষার আবেদন খারিজ করে আদালত জানিয়েছেন, লিঙ্গ একটি দ্বৈত ধারণা—নারী অথবা পুরুষ। তবে ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তিরা বিদ্যমান আইনে বৈষম্যের বিরুদ্ধে সুরক্ষা পান।
৫ দিন আগেমধ্যবিত্ত এক পরিবারে বেড়ে ওঠা মানুষের গন্তব্য লেখাপড়া শেষ করে চাকরি পাওয়া। তারপর নিজেকে গুছিয়ে নেওয়া। কিন্তু কখনো কখনো কিছু মানুষ এই বৃত্ত ভেঙে ফেলার চেষ্টা করেন। সে এক বিশাল লড়াই। তেমনই লড়াই করে চলেছেন এক তরুণ উদ্যোক্তা ইফ্ফাত আলম জেসিকা। নিজের তো বটেই, কর্মসংস্থান করেছেন আরও প্রায় ৩২ জন নারীর।
৬ দিন আগে