বাজারে সাধারণত ৮ টাকাতেই একটা ডিম পাওয়া যায়। কিন্তু সেই ডিম ২ লাখ ২৬ হাজার রুপিতে বিক্রি হয়েছে। অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের কাশ্মীরে। মসজিদ নির্মাণের জন্য এক বৃদ্ধা ডিমটি দান করেছিলেন। সেটি নিলামে তুললে সোয়া ২ লাখ রুপির বেশি দামে বিক্রি হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া ডট কমের প্রতিবদনে বলা হয়, শ্রীনগর থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে উত্তর কাশ্মীরের বড়মুল্লা এক প্রত্যন্ত গ্রামে মসজিদ নির্মাণের জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে নামে কমিটি। তখন এক বৃদ্ধা এতে একটি ডিম দান করেন। মসজিদের ব্যবস্থাপনা কমিটি এই ডিম নিলামে তোলে।
কমিটি জানায়, মসজিদ নির্মাণের জন্য তারা নগদ অর্থ ও অন্যান্য জিনিস দান হিসেবে নিয়েছিল। এসময় এক বৃদ্ধ নারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে সদ্য পাড়া একটি ডিম দান করেন। তহবিল সংগ্রহের জন্য মুরগির ডিমসহ সব ধরনের দান নিলামে তোলা হয়। নিলামে দরিদ্র সেই নারীর দেওয়া ডিমটি ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রতে। তিন দিন ধরে এই ডিম নিয়ে বারবার দাম ডাকা হয়। অবশেষে সর্বোচ্চ বিডারের কাছে আলোচিত এ ডিম বিক্রি করা হয়।
বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, প্রত্যেকবার কোনো না কোনো দরপ্রস্তাবদাতা ডিমটা কিনে নেন এবং আরও তহবিল সংগ্রহের জন্য আবার ডিমটি মসজিদ কমিটির কাছে ফিরিয়ে দেন।
নিলামের শেষদিনে স্থানীয় ব্যবসায়ী দানিশ আহমেদ ৭০ হাজার রুপি দিয়ে এই ডিম কিনে নেন। ওয়ারপোরা এলাকার বাসিন্দা দানিশ পিটিআইকে বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ করতে চাই আমরা। বেশ বড় করে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তাই এতে অর্থও বেশি লাগবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি কোনো ধনী ব্যক্তি নই তবে এটি কেবল পবিত্র স্থানের প্রতি আমার আবেগ ছিল ...’
আহমেদ জানান, নিলামে কয়েকবার কেনার পর এ ডিমের সর্বশেষ মূল্য দাঁড়ায় ২ লাখ ২৬ হাজার ৩৫০ টাকায়।
বাজারে সাধারণত ৮ টাকাতেই একটা ডিম পাওয়া যায়। কিন্তু সেই ডিম ২ লাখ ২৬ হাজার রুপিতে বিক্রি হয়েছে। অভিনব এই ঘটনা ঘটেছে ভারতের কাশ্মীরে। মসজিদ নির্মাণের জন্য এক বৃদ্ধা ডিমটি দান করেছিলেন। সেটি নিলামে তুললে সোয়া ২ লাখ রুপির বেশি দামে বিক্রি হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া ডট কমের প্রতিবদনে বলা হয়, শ্রীনগর থেকে ৫৫ কিলোমিটার দূরে উত্তর কাশ্মীরের বড়মুল্লা এক প্রত্যন্ত গ্রামে মসজিদ নির্মাণের জন্য তহবিল সংগ্রহ করতে নামে কমিটি। তখন এক বৃদ্ধা এতে একটি ডিম দান করেন। মসজিদের ব্যবস্থাপনা কমিটি এই ডিম নিলামে তোলে।
কমিটি জানায়, মসজিদ নির্মাণের জন্য তারা নগদ অর্থ ও অন্যান্য জিনিস দান হিসেবে নিয়েছিল। এসময় এক বৃদ্ধ নারী নাম প্রকাশ না করার শর্তে সদ্য পাড়া একটি ডিম দান করেন। তহবিল সংগ্রহের জন্য মুরগির ডিমসহ সব ধরনের দান নিলামে তোলা হয়। নিলামে দরিদ্র সেই নারীর দেওয়া ডিমটি ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রতে। তিন দিন ধরে এই ডিম নিয়ে বারবার দাম ডাকা হয়। অবশেষে সর্বোচ্চ বিডারের কাছে আলোচিত এ ডিম বিক্রি করা হয়।
বার্তা সংস্থা পিটিআইয়ের প্রতিবেদন অনুসারে, প্রত্যেকবার কোনো না কোনো দরপ্রস্তাবদাতা ডিমটা কিনে নেন এবং আরও তহবিল সংগ্রহের জন্য আবার ডিমটি মসজিদ কমিটির কাছে ফিরিয়ে দেন।
নিলামের শেষদিনে স্থানীয় ব্যবসায়ী দানিশ আহমেদ ৭০ হাজার রুপি দিয়ে এই ডিম কিনে নেন। ওয়ারপোরা এলাকার বাসিন্দা দানিশ পিটিআইকে বলেন, ‘যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ করতে চাই আমরা। বেশ বড় করে মসজিদ নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে, তাই এতে অর্থও বেশি লাগবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি কোনো ধনী ব্যক্তি নই তবে এটি কেবল পবিত্র স্থানের প্রতি আমার আবেগ ছিল ...’
আহমেদ জানান, নিলামে কয়েকবার কেনার পর এ ডিমের সর্বশেষ মূল্য দাঁড়ায় ২ লাখ ২৬ হাজার ৩৫০ টাকায়।
ইন্দোনেশিয়ায় এক ব্যক্তি তাঁর স্ত্রীকে পরকীয়ায় ধরার পর অনন্য এক উপায়ে সম্পর্কের ইতি টানলেন। স্ত্রীকে তিনি প্রেমিকের হাতে তুলে দিয়ে বিনিময়ে নিলেন একটি গরু, ঐতিহ্যবাহী কিছু পণ্য এবং নগদ অর্থ। ঘটনাটি ঘটেছে দক্ষিণ-পূর্ব সুলাওয়েসি প্রদেশে, যেখানে তোলাকি নামের আদিবাসী জনগোষ্ঠী প্রাচীন সামাজিক রীতিনীতিতে...
৩ দিন আগেবিশ্বের বিভিন্ন সংস্কৃতিতে মানুষের দীর্ঘ নামের একটি আলাদা গুরুত্ব আছে। এই দীর্ঘ নামের মধ্য দিয়ে প্রায় সময় ঐতিহ্য ও সামাজিক কাঠামো প্রতিফলিত হয়। দক্ষিণ ভারতে সাধারণত নামের সঙ্গে গ্রামের নাম, বাবার নাম এবং প্রদত্ত নাম যুক্ত থাকে। অন্যদিকে আরব বিশ্বে বংশগতি ও ঐতিহ্যকে গুরুত্ব দিয়ে একজনের নাম তার...
১০ দিন আগেউত্তর চীনের হেনান প্রদেশের আনইয়াং শহরের একটি নার্সিং হোম সম্প্রতি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে। মূলত তাদের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়ার পর এই সমালোচনার ঝড় শুরু হয়। ভিডিওতে দেখা যায়, নার্সিং হোমটির এক নারী কর্মকর্তা মিনি স্কার্ট ও স্কুল ইউনিফর্মের মতো পোশাক পরে বয়স্ক রোগীদের সামনে
১০ দিন আগেথাইল্যান্ডের পূর্বাঞ্চলীয় চনবুরি প্রদেশে গত সোমবার (৬ অক্টোবর) শুরু হয়েছে ঐতিহ্যবাহী জল-মহিষ উৎসব। শতাধিক বছরের পুরোনো এই উৎসবের লক্ষ্য হলো—মহিষদের সম্মান জানানো ও কৃষিক্ষেত্রে তাঁদের বিলুপ্তি রোধ করা। যন্ত্রচালিত কৃষিকাজে ট্রাক্টরের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় দেশটিতে বর্তমানে মহিষের অবদান অনেকটাই কমে...
১২ দিন আগে