পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে ৩৮টি দাবিতে গত বৃহস্পতিবার চতুর্থ দিনের মতো ধর্মঘট পালন করে বিক্ষোভকারীরা। চলমান এই সহিংসতায় অন্তত ৯ জন নিহত হয়েছে। তবে বিক্ষোভকারীদের দাবি, নিহতের সংখ্যা ১৫ জন ছাড়িয়েছে। যাদের মধ্যে তিনজন পুলিশ কর্মকর্তাও রয়েছে।
জেনারেল দ্বিবেদী বলেছেন, যদি পাকিস্তান মানচিত্রে তাদের অবস্থান ধরে রাখতে চায়, তবে তাদের অবশ্যই রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শুক্রবার রাজস্থানের অনুপগড়ে একটি সামরিক ঘাঁটিতে বক্তব্য দিতে গিয়ে এসব কথা বলেন জেনারেল দ্বিবেদী।
এরই মধ্যে পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকার একটি আলোচক কমিটি পাঠিয়েছে। বৃহস্পতিবার তারা আজাদ কাশ্মীরের রাজধানী মুজাফফরাবাদে পৌঁছে জম্মু-কাশ্মীর জয়েন্ট আওয়ামী অ্যাকশন কমিটির (জেএএসি) সঙ্গে বৈঠক শুরু করেছে। ব্যবসায়ী ও নাগরিক সমাজের সংগঠনগুলোর এই জোট স্থানীয়দের অসন্তোষের প্রতিনিধিত্ব করছে।
কাশ্মীরের সবচেয়ে আলোচিত বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতা ইয়াসিন মালিককে ঘিরে নতুন এক আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। দিল্লি হাই কোর্টে জমা দেওয়া ৮৪ পৃষ্ঠার হলফনামায় মালিক দাবি করেছেন, দীর্ঘ তিন দশকের বেশি সময় ধরে তিনি ভারতের একাধিক প্রধানমন্ত্রী ও গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে কাজ করেছেন।