অনলাইন ডেস্ক
বিশাল এক মেরু ভালুক সে। ওজন ২২৫ কেজি বা ৫০০ পাউন্ড। ছিল কানাডার এডমন্টনের কাছের এক রিসোর্টে। আশ্চর্যজনকভাবে সেখান থেকে চুরি হয়ে গেছে ওটা। তবে সে মোটেই জীবিত কোনো প্রাণী নয়। বরং ট্যাক্সিডার্মি করা একটি মেরু ভালুক। অর্থাৎ চামড়ার ভেতরে খরসহ বিভিন্ন উপাদান পুরে তাকে অনেকটা জীবিত প্রাণীর চেহারা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ রহস্যময় এই চুরির ঘটনা তদন্ত করছে। প্রায় ১২ ফুট লম্বা ভালুকটিকে জানুয়ারির শুরুতে প্রবল ঠান্ডার সময় চুরি করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সময় তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
পুলিশ জানিয়েছে, লিলি লেক রিসোর্টের পক্ষ থেকে বিষয়টি ১৮ জানুয়ারি তাদের জানানো হয়। বিশাল এই স্টাফ করা ভালুকটির ব্যাপারে স্থানীয় জনসাধারণকেও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। এডমন্টন থেকে মোটামুটি মাইল ত্রিশেক দূরে স্টার্জেন কাউন্টিতে রিসোর্টটির অবস্থান।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, রিসোর্টটিতে গত আগস্টে অনেকটা একই ধরনের একটি ঘটনা ঘটে। তখন এখান থেকে ট্যাক্সিডার্মি করা দুটি র্যাকুন চুরি হয়েছিল। রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) বলছে, তিনটি ট্যাক্সিডার্মি প্রাণীর মূল্য প্রায় ৩৫ হাজার কানাডিয়ান ডলার (২৬ হাজার ডলার)। তবে দুটি চুরির ঘটনার মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
রিসোর্টের একজন কর্মী ওয়ান্দা রো কানাডার সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইলকে জানান, ২৪ ঘণ্টাজুড়েই রিসোর্টে নিরাপত্তা কর্মীদের টহল থাকে। তবে ওই রাতে প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে সেটা বাতিল করা হয়।
ওয়ান্দা রো সংবাদমাধ্যমে বলেন, চোরেরা ভালুকটিকে আটকে রাখা তার কেটে ওটাকে বাইরে নিয়ে যায়। সেখানে সম্ভবত কোনো গাড়ি অপেক্ষা করছিল।
‘এটি পুরোপুরি পরিকল্পিত।’ বলেন রো।
কানাডার সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আববার্টা আরসিএমের কনস্টেবল কেলসি ডেভিজ একে উল্লেখ করেছেন, ‘দ্য হেইস্ট অব দ্য বিগ পোলার বিয়ার’ হিসেবে। তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখ-কান খোলা রাখতে বলেন। কারণ চোরেরা অনলাইনে এটি বিক্রির চেষ্টা করতে পারে।
উল্লেখ্য, পোলার ভালুকের মূল আবাসস্থল আর্কটিক অঞ্চল। এটি শিকার করা কানাডার উত্তরের রাজ্যগুলোতে বৈধ। তবে বিষয়টি কঠোরভাবে পরিবেশ কর্মকর্তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তাঁদের অনুমান, কানাডায় ১৬ হাজার মেরু ভালুকের বাস, যা বিশ্বে প্রজাতিটির মোট সংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ।
বিশাল এক মেরু ভালুক সে। ওজন ২২৫ কেজি বা ৫০০ পাউন্ড। ছিল কানাডার এডমন্টনের কাছের এক রিসোর্টে। আশ্চর্যজনকভাবে সেখান থেকে চুরি হয়ে গেছে ওটা। তবে সে মোটেই জীবিত কোনো প্রাণী নয়। বরং ট্যাক্সিডার্মি করা একটি মেরু ভালুক। অর্থাৎ চামড়ার ভেতরে খরসহ বিভিন্ন উপাদান পুরে তাকে অনেকটা জীবিত প্রাণীর চেহারা দেওয়া হয়েছে।
পুলিশ রহস্যময় এই চুরির ঘটনা তদন্ত করছে। প্রায় ১২ ফুট লম্বা ভালুকটিকে জানুয়ারির শুরুতে প্রবল ঠান্ডার সময় চুরি করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে। ওই সময় তাপমাত্রা ছিল হিমাঙ্কের নিচে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি। এসব তথ্য জানা যায় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে।
পুলিশ জানিয়েছে, লিলি লেক রিসোর্টের পক্ষ থেকে বিষয়টি ১৮ জানুয়ারি তাদের জানানো হয়। বিশাল এই স্টাফ করা ভালুকটির ব্যাপারে স্থানীয় জনসাধারণকেও সতর্ক করে দেওয়া হয়েছে। এডমন্টন থেকে মোটামুটি মাইল ত্রিশেক দূরে স্টার্জেন কাউন্টিতে রিসোর্টটির অবস্থান।
তদন্তকারীরা জানিয়েছেন, রিসোর্টটিতে গত আগস্টে অনেকটা একই ধরনের একটি ঘটনা ঘটে। তখন এখান থেকে ট্যাক্সিডার্মি করা দুটি র্যাকুন চুরি হয়েছিল। রয়্যাল কানাডিয়ান মাউন্টেড পুলিশ (আরসিএমপি) বলছে, তিনটি ট্যাক্সিডার্মি প্রাণীর মূল্য প্রায় ৩৫ হাজার কানাডিয়ান ডলার (২৬ হাজার ডলার)। তবে দুটি চুরির ঘটনার মধ্যে কোনো যোগসূত্র আছে কি না, তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
রিসোর্টের একজন কর্মী ওয়ান্দা রো কানাডার সংবাদমাধ্যম দ্য গ্লোব অ্যান্ড মেইলকে জানান, ২৪ ঘণ্টাজুড়েই রিসোর্টে নিরাপত্তা কর্মীদের টহল থাকে। তবে ওই রাতে প্রচণ্ড ঠান্ডার কারণে সেটা বাতিল করা হয়।
ওয়ান্দা রো সংবাদমাধ্যমে বলেন, চোরেরা ভালুকটিকে আটকে রাখা তার কেটে ওটাকে বাইরে নিয়ে যায়। সেখানে সম্ভবত কোনো গাড়ি অপেক্ষা করছিল।
‘এটি পুরোপুরি পরিকল্পিত।’ বলেন রো।
কানাডার সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, আববার্টা আরসিএমের কনস্টেবল কেলসি ডেভিজ একে উল্লেখ করেছেন, ‘দ্য হেইস্ট অব দ্য বিগ পোলার বিয়ার’ হিসেবে। তিনি স্থানীয় বাসিন্দাদের চোখ-কান খোলা রাখতে বলেন। কারণ চোরেরা অনলাইনে এটি বিক্রির চেষ্টা করতে পারে।
উল্লেখ্য, পোলার ভালুকের মূল আবাসস্থল আর্কটিক অঞ্চল। এটি শিকার করা কানাডার উত্তরের রাজ্যগুলোতে বৈধ। তবে বিষয়টি কঠোরভাবে পরিবেশ কর্মকর্তাদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। তাঁদের অনুমান, কানাডায় ১৬ হাজার মেরু ভালুকের বাস, যা বিশ্বে প্রজাতিটির মোট সংখ্যার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ।
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৭ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৮ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৭ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২২ দিন আগে