অনলাইন ডেস্ক
শিক্ষার্থীদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শিক্ষক। শিক্ষাদান, অনুপ্রেরণা দান এবং তাদের প্রতিভা বিকাশে সহযোগিতা করে শিক্ষক তাঁর শিক্ষার্থীদের সেরাটাই বের করে আনার চেষ্টা করেন। কোনো কোনো শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তেমনই এক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের প্রতি দায়িত্ববোধ, প্রতিশ্রুতি ও ভালোবাসার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন। মৃত্যুশয্যায় শুয়েও পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন করেছেন তিনি।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক শিক্ষকের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, শিক্ষক আলেহান্দ্রো নাভারো হাসাপাতালের বিছানায় শুয়েও ল্যাপটপে কাজ করছেন। ২০২০ সালে এ ছবি শেয়ার করেন তাঁর মেয়ে সান্দ্রা ভেনেগাস। মর্মস্পর্শী এ ছবিটি গত কয়েক দিনে আবার নতুন করে ভাইরাল হয়েছে।
হাসপাতালে জরুরি বিভাগে যাচ্ছেন জেনেও নাভারো ল্যাপটপ ও চার্জার নিজের সঙ্গে নিয়ে আসেন। গুরুতরভাবে অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও তিনি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর গ্রেড নিশ্চিত করেন। মর্মান্তিকভাবে এরপরের দিনই সে শিক্ষকের মৃত্যু হয়।
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রাম পেজ ‘নট সো কমন ফ্যাক্টস’–এ ঘটনাটি শেয়ার করা হয়। পোস্টে বলা হয়, সান্দ্রা ভেনেগাস হাসপাতালে তাঁর বাবার শেষ মুহূর্তের আগে এই মর্মস্পর্শী চিত্রটি ধারণ করেন। জরুরি বিভাগে যাচ্ছেন জেনেও তিনি একজন দায়িত্ববান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য ল্যাপটপ ও চার্জার নিয়ে যান। দুঃখজনকভাবে পরদিন তিনি মারা যান।’
‘একটি হৃদয়গ্রাহী পোস্টে, সান্দ্রা শিক্ষকদের অপরিসীম প্রচেষ্টার কথা স্বীকার করেছেন, যা প্রায়শই স্বীকৃত হয় না। এমনকি মহামারি এবং অসুস্থতার মধ্যেও শিক্ষকেরা তাঁদের দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছেন।’
এক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী বলেন, ‘এ ঘটনায় খুব কষ্ট লাগলো। তাঁর আত্মা শান্তি পাক।’
আরও এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘এই শিক্ষকদের মধ্যে কেউ কেউ সত্যিই যথেষ্ট বেতন বা পর্যাপ্ত সম্মাননা পান না।’
আরেক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের শ্রদ্ধা ও প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। আমাদের সবারই এমন একজন শিক্ষক ছিলেন যিনি কখনো আমাদের প্রতি হাল ছেড়ে দেননি। আমি প্রার্থনা করি এই মানুষটি শান্তি পান।’
এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আমার মা–বাবা শিক্ষক। আমি দেখি তাঁরা শিক্ষার্থীদের জন্য কী পরিমাণ কাজ করেন। এর মধ্যে বেশির ভাগের জন্যই তাঁরা কোনো স্বীকৃতি পান না। সকল শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা, এই মানুষটি শান্তিতে থাকুন।’
শিক্ষার্থীদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন শিক্ষক। শিক্ষাদান, অনুপ্রেরণা দান এবং তাদের প্রতিভা বিকাশে সহযোগিতা করে শিক্ষক তাঁর শিক্ষার্থীদের সেরাটাই বের করে আনার চেষ্টা করেন। কোনো কোনো শিক্ষক শিক্ষার্থীদের জন্য নিজের সর্বোচ্চটা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তেমনই এক শিক্ষক শিক্ষার্থীদের প্রতি দায়িত্ববোধ, প্রতিশ্রুতি ও ভালোবাসার অনন্য উদাহরণ রেখে গেছেন। মৃত্যুশয্যায় শুয়েও পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়ন করেছেন তিনি।
সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক শিক্ষকের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, শিক্ষক আলেহান্দ্রো নাভারো হাসাপাতালের বিছানায় শুয়েও ল্যাপটপে কাজ করছেন। ২০২০ সালে এ ছবি শেয়ার করেন তাঁর মেয়ে সান্দ্রা ভেনেগাস। মর্মস্পর্শী এ ছবিটি গত কয়েক দিনে আবার নতুন করে ভাইরাল হয়েছে।
হাসপাতালে জরুরি বিভাগে যাচ্ছেন জেনেও নাভারো ল্যাপটপ ও চার্জার নিজের সঙ্গে নিয়ে আসেন। গুরুতরভাবে অসুস্থ হওয়া সত্ত্বেও তিনি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর গ্রেড নিশ্চিত করেন। মর্মান্তিকভাবে এরপরের দিনই সে শিক্ষকের মৃত্যু হয়।
সম্প্রতি ইনস্টাগ্রাম পেজ ‘নট সো কমন ফ্যাক্টস’–এ ঘটনাটি শেয়ার করা হয়। পোস্টে বলা হয়, সান্দ্রা ভেনেগাস হাসপাতালে তাঁর বাবার শেষ মুহূর্তের আগে এই মর্মস্পর্শী চিত্রটি ধারণ করেন। জরুরি বিভাগে যাচ্ছেন জেনেও তিনি একজন দায়িত্ববান শিক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনের জন্য ল্যাপটপ ও চার্জার নিয়ে যান। দুঃখজনকভাবে পরদিন তিনি মারা যান।’
‘একটি হৃদয়গ্রাহী পোস্টে, সান্দ্রা শিক্ষকদের অপরিসীম প্রচেষ্টার কথা স্বীকার করেছেন, যা প্রায়শই স্বীকৃত হয় না। এমনকি মহামারি এবং অসুস্থতার মধ্যেও শিক্ষকেরা তাঁদের দায়িত্ব পালনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রয়েছেন।’
এক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারকারী বলেন, ‘এ ঘটনায় খুব কষ্ট লাগলো। তাঁর আত্মা শান্তি পাক।’
আরও এক ব্যক্তি মন্তব্য করেছেন, ‘এই শিক্ষকদের মধ্যে কেউ কেউ সত্যিই যথেষ্ট বেতন বা পর্যাপ্ত সম্মাননা পান না।’
আরেক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘শিক্ষকেরা আমাদের শ্রদ্ধা ও প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। আমাদের সবারই এমন একজন শিক্ষক ছিলেন যিনি কখনো আমাদের প্রতি হাল ছেড়ে দেননি। আমি প্রার্থনা করি এই মানুষটি শান্তি পান।’
এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আমার মা–বাবা শিক্ষক। আমি দেখি তাঁরা শিক্ষার্থীদের জন্য কী পরিমাণ কাজ করেন। এর মধ্যে বেশির ভাগের জন্যই তাঁরা কোনো স্বীকৃতি পান না। সকল শিক্ষকের প্রতি শ্রদ্ধা, এই মানুষটি শান্তিতে থাকুন।’
জার্মানির একজন অ্যারোস্পেস প্রকৌশলী টানা ১২০ দিন পানির নিচে কাটিয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়েছেন। পানামার উপকূলে একটি ডুবো ক্যাপসুলের ভেতরে ভূপৃষ্ঠ থেকে ১১ মিটার নিচে ছিলেন তিনি। এই সময় কৃত্রিমভাবে চাপ কমানোর কোনো কৌশলও ব্যবহার করেননি তিনি।
৭ দিন আগেঅস্ট্রেলিয়ার সিডনির একটি গ্রিনহাউস। বাইরে দাঁড়িয়ে শতাধিক মানুষ। এই মানুষগুলো দাঁড়িয়ে আছেন মূলত এমন একটি বিরল ও বিপন্ন উদ্ভিদের ফুলের ঘ্রাণ নেওয়ার জন্য। এই গন্ধ অনেকটাই পচা মাংসের মতো বা ঘামে স্যাঁতসেঁতে মোজা কিংবা পচা আবর্জনার মতোও মনে হয়...
৮ দিন আগেওনলিফ্যানস মডেল বনি ব্লু’র চাঞ্চল্যকর দাবি ইন্টারনেটে আলোচনার ঝড় তুলেছে। ২৫ বছর বয়সী এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর জানিয়েছেন, তিনি ১২ ঘণ্টায় ১ হাজার ৫৭ জন পুরুষের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছেন।
১৭ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডে বসবাসকারী এক নারী সম্প্রতি ৫০ হাজার ডলারের একটি লটারি জিতেছেন। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থ ৬০ লাখ টাকার বেশি। মজার বিষয় হলো, যে সংখ্যা ব্যবহার করে এই লটারি বিজয়, সেই সংখ্যা স্বপ্নে পেয়েছিলেন ওই নারী!
২২ দিন আগে