পরিসংখ্যান অনুযায়ী, প্রতিবছর দেশে রোগে মৃত্যুর প্রথম কারণ হৃদ্রোগ। এর অন্যতম প্রধান চিকিৎসা করোনারি আর্টারি বাইপাস গ্রাফট (সিএবিজি), যা বাইপাস সার্জারি নামে সাধারণের কাছে পরিচিত। দেশে এই অস্ত্রোপচার শুরু হয় চার দশকের বেশি আগে। এ সময়ে হৃদ্যন্ত্রের চিকিৎসা কেন্দ্র এবং শল্যচিকিৎসকের (সার্জন) সংখ্যা ব
চীনের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোড়ন তুলেছেন এক ব্যক্তি। কারণ একটি রেলওয়ে স্টেশনে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে অজ্ঞান হয়ে পড়ে গিয়েছিলেন তিনি। পরে জ্ঞান ফেরা মাত্রই তিনি বলে উঠলেন—আমাকে কাজে যেতে হবে।
পালংশাক পুষ্টিগুণে ভরা। এটি লো-ক্যালরি সুপার ফুড। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক, লুটেইন, বিটা-ক্যারোটিন, জেক্সানথিন, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট-সমৃদ্ধ উদ্ভিদ যৌগ উপাদান। এগুলো চোখের স্বাস্থ্য, হাড়ের ঘনত্ব, ক্যানসার, অকালবার্ধক্য, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
প্রেগনেন্সি বা গর্ভাবস্থায় বেশির ভাগ নারীই নানা ধরনের জটিলতার সম্মুখীন হন। এই জটিলতার কারণে নারীদের হৃদ্রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়। গর্ভকালীন জটিলতা ও হৃদ্রোগের ঝুঁকির এই সম্পর্ক বিভিন্ন গবেষণায় উঠে এসেছে। এবার সুইডেনের কারোলিন্সকা ইনস্টিটিউটের একটি নতুন গবেষণা বলছে, গর্ভাবস্থায় জটিলতা ভোগ করা নারীদের ব
শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশে পরিবারের ভূমিকা অপরিসীম। পরিবার থেকেই প্রথম ভালোবাসা, নিরাপত্তা এবং যত্ন পায় তারা। তবে, প্রতিটি পরিবার একরকম নয়। অনেক পরিবারে মা–বাবার সম্পর্ক ভেঙে যায় এবং এই বিচ্ছেদের প্রভাব শিশুদের ওপর দীর্ঘকাল ধরে পড়তে পারে। শৈশবকালে মা–বাবার বিচ্ছেদের ফলে পরবর্তীকালে সন্তানের স্ট্র
বয়সের ওপর এখন হৃদ্রোগ নির্ভর করে না। তরুণদের মধ্যেও এর প্রভাব বাড়ছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, হৃদ্রোগে মৃত্যুহার সবচেয়ে বেশি। অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং খাদ্যাভ্যাসকে এ রোগের প্রধান কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
অনিয়মিত ঘুম এখন যেন স্বাভাবিক ঘটনা। বিশেষ করে শহরের জীবনযাত্রায় এটা এখন অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। কিন্তু ঘুমের অনিয়মের কারণে স্ট্রোক ও হৃদ্রোগের ঝুঁকি ২৬ শতাংশ বেড়ে যায়। সম্প্রতি ‘জার্নাল অব এপিডেমিওলজি অ্যান্ড কমিউনিটি হেলথ’-এ প্রকাশিত হওয়া এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
আমাদের অনেকেরই অফিসে কাজ করতে গিয়ে দীর্ঘসময় বসে থাকতে হয়। আর দিনের একটা বড় সময় বসে থাকাটা বাড়ায় হৃৎপিণ্ডের রোগের ঝুঁকি। এমনকি অবসর সময়ে শরীরচর্চা করেও এই ক্ষতিকর প্রভাব থেকে রেহাই মিলবে না। এসব তথ্য উঠে এসেছে নতুন এক গবেষণায়।
প্রতি মাসেই মায়ের জন্য উচ্চ রক্তচাপ ও হৃদ্রোগের ওষুধ কেনেন সাভারের বাসিন্দা মতিউর রহমান। সঙ্গে কেনেন কিছু ক্যালসিয়াম ও ভিটামিনও। মায়ের ওষুধের পেছনে তিন মাস আগেই তাঁর মাসিক খরচ ছিল ৬ হাজার টাকা। ওষুধের দাম বাড়ার কারণে এখন সেই খরচ বেড়ে ৯ হাজার টাকায় দাঁড়িয়েছে।
নাকের মাধ্যমে শ্বাস–প্রশ্বাস ও ঘ্রাণ নেওয়া হয়। খাবারে রুচি বৃদ্ধি বা অরুচির সঙ্গে ঘ্রাণের সম্পর্ক ঘনিষ্ঠ। তবে নাকের এই ঘ্রাণশক্তি শরীরের নানা রোগ শনাক্তেও আগাম ধারণা দিতে পারে! এমনই চমকপ্রদ বিষয় আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানীরা।
দেশে প্রতি চারজন প্রাপ্তবয়স্কের মধ্যে একজনের উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। যারা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন তাদের হৃদ্রোগ, স্ট্রোক, ক্যানসার, কিডনি রোগ, শ্বাসতন্ত্রের রোগ ও ডায়াবেটিসসহ বিভিন্ন অসংক্রামক রোগের উচ্চতর ঝুঁকিতে রয়েছেন। কিন্তু দেশের কমিউনিটি ক্লিনিক ও উপজেলা পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধের সংকট রয়েছে।
জাতীয় হৃদ্রোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের নতুন পরিচালক হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে অধ্যাপক ডা. আব্দুল ওয়াদুদ চৌধুরীকে। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কার্ডিওলজি বিভাগের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট হৃদ্রোগ বিশেষজ্ঞ। স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের এক আদেশে গতকাল বৃহস্পতিবার তাঁকে জাতী
সিরাজগঞ্জের কামারখন্দে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের পর সহকর্মীকে মারধর করতে দেখে উচ্চস্বরে ডাকাডাকির সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান মাসুদ রানা নামের এক শিক্ষক। এ ঘটনায় বিএনপি নেতা ও তাঁর ছেলেসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখ করে ওই শিক্ষকের স্ত্রী হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
হবিগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের সময় হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তা এমদাদুল হক। আজ বুধবার সদর উপজেলায় পৌর এলাকার উমেদনগর কেন্দ্রে এই ঘটনা ঘটে।
ওজন কমানোর ইনজেকশন হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি ২০ শতাংশ পর্যন্ত কমাতে পারে। পাশাপাশি এটি লাখ লাখ প্রাপ্তবয়স্কের হৃদ্যন্ত্রের স্বাস্থ্যও ভালো রাখতে সাহায্য করবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে।
মেটফরমিন নামের সেই ওষুধটি মানুষের রক্তে চিনির মাত্রা কমিয়ে রাখতে সাহায্য করে। টাইপ-টু ডায়াবেটিসের চিকিৎসায় এই ওষুধ ব্যবহার করা হয়। তবে ওষুধটি ক্যানসার, বোধশক্তি হ্রাস পাওয়া এবং হৃদ্রোগের হাত থেকেও মানুষকে রক্ষা করতে পারে।
সোসাইটি ফর কার্ডিওভাসকুলার এনজিওগ্রাফি অ্যান্ড ইন্টারভেনশনসের (এসসিএআই) আয়োজনে এক সায়েন্টিফিক সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে চিকিৎসকেরা বলেছেন, ‘জেলা পর্যায়ে ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজি চিকিৎসার পরিসর আরও বাড়াতে হবে। যাতে সাধারণ মানুষ এই চিকিৎসার সুফল পেতে পারেন এবং তাঁদের জীবনকাল বৃদ্ধি পায়।’