ইউনাইটেড হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, তোফায়েল আহমেদ হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে মঙ্গলবার সেখানে ভর্তি হন। হৃদ্যন্ত্রে সমস্যা ছাড়াও ফুসফুসে সংক্রমণ হয়েছিল তাঁর। তাঁর হার্টে রিং পরানোর কথা ছিল। তবে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাতে মারা যান তিনি।
হৃদ্রোগে আক্রান্ত রোগীর মৃত্যুর অন্যতম কারণ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট। কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মৃত্যুর হার ৯০ শতাংশ। কিন্তু এ সময় কার্ডিও-পালমোনারি রিসাসিটেশন (সিপিআর) দেওয়া গেলে অনেক জীবন রক্ষা করা সম্ভব। কিন্তু দেশের ৯৮ শতাংশ মানুষের সিপিআর সম্পর্কে ধারণা নেই। এ কারণে কার্ডিয়াক অ্যারেস্টে মৃত্যুর হার বেশি
হৃদ্রোগের পর সুস্থভাবে বেঁচে থাকার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলোর একটি হলো ব্যায়াম। নিয়মিত শারীরিক কার্যকলাপ শুধু শক্তি এবং উদ্যমই বাড়ায় না, বরং হৃদ্রোগে মৃত্যুঝুঁকি প্রায় ৫০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে আনতে পারে।
হৃদ্রোগ, স্ট্রোক কিংবা ধমনি বন্ধ হওয়ার অন্যতম কারণ রক্তে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল; বিশেষ করে লো-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এলডিএল) বা খারাপ কোলেস্টেরল রক্তনালিতে জমে ধমনি শক্ত করে। অন্যদিকে হাই-ডেনসিটি লাইপোপ্রোটিন (এইচডিএল) কিংবা ভালো কোলেস্টেরল শরীর থেকে অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সরিয়ে দেয়।