
ভুক্তভোগী ওই সরকারি কর্মচারী একটি অজানা নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা পান। সেই বার্তায় তাঁকে ২০২৫ সালের ৩০ আগস্ট একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ওই মেসেজে একটি ফাইল ছিল, যা দেখতে পিডিএফ ফরম্যাটের বিয়ের কার্ডের মতো।

২০২৩ সালের এপ্রিলে ওই বৃদ্ধ ফেসবুকে শারভি নামের এক নারীকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান। তাঁরা আগে একে অপরকে চিনতেন না। রিকোয়েস্টটি গ্রহণ করা হয়নি। কয়েক দিন পর শারভির অ্যাকাউন্ট থেকে ওই বৃদ্ধ ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পান, যা তিনি গ্রহণ করেন।

ভারতের অনলাইন প্রতারকেরা এখন পুরো আর্থিক খাতকে নিশানা করছে। ব্যাংক থেকে বিমা, স্বাস্থ্যসেবা থেকে খুচরা বাণিজ্য—কোনো কিছুই বাদ যাচ্ছে না। কয়েক স্তরে প্রতারণার জটিল কাঠামো তৈরি করে নজরদারি এড়াচ্ছে তারা।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম আমাদের জীবনের অঙ্গ হয়ে উঠেছে। বন্ধুদের সঙ্গে সংযোগ, মতপ্রকাশ, ব্যবসা, এমনকি সচেতনতা তৈরির কাজেও এখন সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করা হচ্ছে। এই প্রযুক্তির আলোর নিচে গাঢ় হয়ে উঠেছে এক নতুন অন্ধকার, যাকে বলা হয় সাইবার হয়রানি।