আলোচনায় বক্তারা বলেন, আগে দেখেছি জলাবদ্ধতা নিরসনে বড় বড় পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হতো, কিন্তু কোনো সুফল বয়ে আনত না। বর্তমানেও নেওয়া হচ্ছে, তবে সেটি আগের মতোই আছে। পানি নিষ্কাশনের অব্যবস্থাপনা, অবৈধ দখল, টেন্ডারবাজি, নালা-নর্দমার অকার্যকারিতা, কার্যকারী খনন না করাসহ বেশ কিছু কারণে জলাবদ্ধতাকে আরও জটিল করে
বর্ষাকাল আসতে আরও কিছুদিন বাকি আছে। কিন্তু এখন থেকেই সময়ে অসময়ে বৃষ্টি হচ্ছে। প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে স্বস্তি দিলেও বৃষ্টির পানি ত্বক ও চুলের জন্য খুব একটা ভালো নয়। ফলে বৃষ্টিতে ভিজলে ত্বক ও চুলের সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই বৃষ্টির পানি যাতে সৌন্দর্যহানির কারণ না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
গত বছরের দফায় দফায় বন্যায় মৌলভীবাজারে প্রায় ২৫০ কিলোমিটার সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বছর পেরিয়ে আবার বর্ষা মৌসুম এলেও সড়ক সংস্কারে কোনো উদ্যোগ নেয়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। এতে সীমাহীন দুর্ভোগে রয়েছে জেলাবাসী। সড়কগুলোর কোনোটির পিচ উঠে ইট-সুরকি বেরিয়ে গেছে, কোথাও সৃষ্টি হয়েছে ছোট-বড় অসংখ্য গর্ত।
রাজবাড়ীর ওপর দিয়ে বয়ে গেছে ৯টি নদী ও ৫৪টি খাল। একসময় গ্রীষ্মকালে নদী-খালের পানি ব্যবহার করেই কৃষক ফসল ফলাতেন। আবার বর্ষাকালে বৃষ্টির পানি জমা হতো এসব জলাধারে। এতে সারা বছর পানির চাহিদা মিটত। তবে বেশ কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে শুধু গড়াই, পদ্মা ও যমুনায় পানি মিলছে।
চলতি বছর বর্ষাকালে ভারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হবে। দেশটির আবহাওয়া দপ্তর এমন পূর্বাভাস দিয়েছে। যদিও বৃষ্টিপাতের সময় ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফলে অপেক্ষাকৃত কম সময়ের মধ্যে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলছে আবহাওয়া দপ্তর।
আসছে বর্ষা মৌসুমে এয়ারপোর্ট-আশকোনা এলাকার জলাবদ্ধতা নিরসনে বাংলাদেশ রেলওয়ে, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে এবং ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন একযোগে কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) প্রশাসক মোহাম্মদ এজাজ।
বর্ষাকাল (আষাঢ়-শ্রাবণ) শেষ হয়েছে প্রায় দুই মাস আগে। তবে দেশে মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তার কারণে শরতেও (ভাদ্র-আশ্বিন) দেখা মিলছে বৃষ্টির। আজ শনিবার ভোরে হঠাৎ করে ঘণ্টা দেড়েকের বৃষ্টিতে রাজধানীর অনেক জায়গায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়।
চলছে শ্রাবণ মাস, ভরা বর্ষা মৌসুম। তবুও বৃষ্টির দেখা নেই। ফলে দিনাজপুরের বিরামপুর উপজেলার কৃষকেরা আমন ধান রোপণ করতে পারছেন না। জমিতে সেচ দেওয়ার জন্য উপজেলা কৃষি বিভাগ আজ রোববার বরেন্দ্র উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও ব্যক্তি মালিকানার সেচ পাম্প মালিকদের তাগাদা দিয়ে চিঠি দিয়েছে।
ষড়্ঋতুর দেশে এখন চলছে বর্ষাকাল। ঝুম বৃষ্টি হওয়ার কথা থাকলেও তা হচ্ছে না। আকাশ মেঘমুক্ত, নীল। ফলে রোদের তেজ বেড়েছে। তার ওপর বাতাসে আর্দ্রতার হার বেশি। পুরো বিষয়ের চাপ পড়ছে ত্বকের ওপর। ফলে ত্বকের সুরক্ষা দিতে সানস্ক্রিনের বিকল্প নেই। সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের অকাল–বার্ধক্য, বলিরেখা ও ক্যানসারের জ
বর্ষায় অনেক শিশুর ডায়রিয়া হয়। তাই এ সময় মা-বাবা ও পরিবারের সদস্যদের বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে হবে।
বর্ষার ফল লটকন বা বর্মিজ গ্রেপ। এলাকাভেদে এটি হাড়ফাটা, ভুবি, কানাইজু, লটকা, লটকাউ, লোটকা ইত্যাদি নামে পরিচিত। লটকনে আছে অ্যামিনো অ্যাসিড ও এনজাইম। এগুলো দেহ গঠন, কোষের ক্ষয়পূরণ ও কোষকলার সুস্থতায় সাহায্য করে। লটকন বেটে চুলকানি, খোসপাঁচড়া ও দাদে প্রলেপ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এতে এই চর্মরোগগুলো সেরে
বর্ষাকালে বিভিন্ন ধরনের রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। এগুলোর মধ্যে চোখের রোগ অন্যতম। এগুলোর মধ্যে আছে কনজাংটিভাইটিস, স্টাই, শুষ্ক চোখ, কর্নিয়ার ক্ষত।
মাঝবর্ষায় চারদিকে ভরা জল আর ওপরে সাদা-কালো মেঘ। নিচে বিলের কালচে পানিতে থরে থরে ফুটে আছে নীল শাপলা। বিস্তীর্ণ বিলের এখানে সেখানে শিকারের আশায় ঘুরছে বক, মাছরাঙা, শামুকখোল পাখি; পানিতে ডুব দিচ্ছে পানকৌড়ি। কয়েকটি ছোট ছোট নৌকায় করে মাছ ধরছে দু-চারজন জেলে। সব মিলিয়ে এক মনোমুগ্ধকর পরিবেশ কুমিল্লার ব্রাহ্ম
বর্ষার মধ্য়ভাগে যখন তখন আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামবে এটা তো খুবই স্বাভাবিক। কিন্তু বৃষ্টিতে যেন বিপাকে না পড়তে হয় তাই নিজেরও তো কিছু প্রস্তুতি থাকা চাই নাকি? সাধারণত এ সমটায় নারীরা একটু বড় ব্যাগই সঙ্গে নেন। কারণ বৃষ্টির পানি থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে দুয়েকটা বাড়তি জিনিস তো সঙ্গে নেওয়ার দরকার পড়ে। বর্ষাকা
এবার বাস টার্মিনালটির অবস্থা অন্যান্য বর্ষার তুলনায় আরও শোচনীয় বলছেন যাত্রী ও কাউন্টার মালিকেরা। টার্মিনালের কোথাও কোথাও লাল কাপড় টানিয়ে দেওয়া হয়েছে বড় গর্তের কারণে। যাত্রী নিয়ে অটোরিকশা বা রিকশা উল্টে যাওয়ার ঘটনাও ঘটছে। যাত্রী ও কাউন্টার মালিকদের অভিযোগ, বছরজুড়ে এই অবস্থা থাকলেও পৌর কর্তৃপক্ষ কোনো
হরিণমারা দেখে, হাঁটুভাঙ্গা পেরিয়ে অজস্রধারা যাওয়ার পথেরও যে একটা গল্প তৈরি হতে পারে, সেটা জানা ছিল না। আগের দিন রাতে রওনা দিয়ে পরদিন খুব ভোরে পৌঁছেছিলাম মিরসরাই। ফজরের নামাজের পরই ছোট কমলদহ হয়ে চলে যাই একেবারে রেললাইন পার হয়ে বাউয়াছড়া উদ্যান। অতঃপর গাড়ি রেখে হাঁটা। কিছু দূর হাঁটতেই সবুজ ঘন অরণ্য।
এখন চলছে বর্ষাকাল। ফলে নদ-নদীর পানি বেড়ে যাওয়ায় এবং পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র প্লাবিত হয়েছে। সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে কিছু কিছু জায়গা। ফলে সেসব জায়গায় ভ্রমণ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে।