‘নিজ হাতে তিনটি ফুটফুটে শিশুকে একটি কবরে দাফন করেছি। অন্য আরেকটি কবরে আরও দুজন তরুণকে।’—বলতে বলতে গলা ধরে আসে আফগান নাগরিক নাসরাল্লাহ খানের। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় উদ্ধারকাজে সহায়তা করতে দীর্ঘ ছয় ঘণ্টার পথ পাড়ি দিয়ে কুনারের দেওয়াগুল উপত্যকায় এসেছেন...
১৫ জুলাই আয়ারল্যান্ডের তুয়াম শহরের সাবেক ‘মাদার অ্যান্ড বেবি হোম’-এর প্রাঙ্গণে খনন কাজ শুরু হচ্ছে। বহু বছর আগে অন্তত ৭৯৬টি শিশুর গণকবরের রহস্য উদ্ঘাটনের আশায় এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এক সময়ের কৃষক ও বর্তমানে ইতিহাস অনুসন্ধানী ক্যাথরিন করলেসের অনুপ্রেরণায় এই খননকাজ শুরু হচ্ছে।
হাজার হাজার বছর ধরে ভয়ংকর ঘটনার চিহ্ন বহন করছে ভাঙা ঊরুর হাড়, থেঁতলে যাওয়া খুলি। প্রায় ৫০ ফুট খাদের মধ্যে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল হাড়গুলো। এই হাড়গুলোর ওপরের কাটা দাগ দেখে মনে হয়, যেন কোনো কসাই হাড় থেকে মাংস আলাদা করেছে।
গাজার খান ইউনিসের গণকবর থেকে অন্তত ৩৯২টি লাশ উদ্ধার করেছে ফিলিস্তিনের জরুরি বাহিনী। আল নাসের হাসপাতাল প্রাঙ্গণের এই গণকবরে অন্তত ২০ ফিলিস্তিনিকে জীবিত কবর দেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গতকাল বৃহস্পতিবার গাজার বেসামরিক প্রতিরক্ষাবাহিনী এ তথ্য জানিয়েছে।