হিন্দু সম্প্রদায়

ফরিদপুরের মধুখালীতে দুই ভাইকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় চেয়ারম্যান, মেম্বারসহ আসামিদের ধরিয়ে দিতে পুরস্কার ঘোষণা করেছেন জেলা প্রশাসন। আজ শুক্রবার রাত ৮টায় মধুখালীর সামগ্রিক বিষয় নিয়ে ব্রিফিংকালে এ ঘোষণা দেন জেলা প্রশাসক মো. কামরুল আহসান তালুকদার। একই সঙ্গে আসামিরা যাতে দেশ ত্যাগ না করতে পারেন, সেদিকে আইনশ

হিন্দুদের ধর্মান্তরিত করলে অর্থ পুরস্কার দেওয়া হবে বলে ঘোষণা দিয়েছে একটি ইসলামি সংগঠন—এমন দাবিতে একটি টুইট ছড়িয়ে পড়েছে। চলতি মাসের শুরুর দিকে এক্স প্ল্যাটফর্মে (সাবেক টুইটার) এ-সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তির ছবি শেয়ার করা হয়েছে।

ফরিদপুরে একটি মন্দিরে আগুনের পর সন্দেহবশত দুই সহোদর ভাইকে পিটিয়ে মারার ঘটনায় ভুক্তভোগীর পরিবারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ধর্মমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। 

আজানের সময় ‘হনুমানের ভজন বা প্রসংসাগীতি’ বাজানোয় দোকান মালিককে হিন্দু-মুসলমান মিলে মারধর করেছে। মূলত মাগরিবের আজানের সময় লাউডস্পিকারে তুলসিদাস রচিত ‘হনুমান চালিশা’ বাজাচ্ছিলেন তিনি। এই ঘটনায় তিনজনকে আটক করেছে পুলিশ। তাঁদের মধ্যে দুজন মুসলিম ও অপরজন হিন্দু। 

সংখ্যালঘু ধারণাটাই একটা দাসত্বের শেকল। এটি ভেঙে ফেলতে হবে। আজ শনিবার রাজধানীর ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে বাংলাদেশ পূজা উদ্‌যাপন পরিষদের দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেছেন

২০১৯ সালে পাস করার পর গত সোমবার ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (সিএএ) বাস্তবায়নের ঘোষণা দিয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোর মতে, এই আইনটি বাস্তবায়নের জন্য অধীর অপেক্ষায় ছিল পশ্চিমবঙ্গের মতুয়া সম্প্রদায়। মূলত বাংলাদেশ থেকে শরণার্থী হয়ে যাওয়া হিন্দুরাই এই সম্প্রদায়ের মানুষ। 

১৪ ফেব্রুয়ারি সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাজধানী আবুধাবিতে উদ্বোধন করা হয়েছে বিএপিএস হিন্দু মন্দির। ৫.৪ হেক্টর জমির ওপর নির্মিত এই মন্দিরটি ভারতের বাইরে নির্মিত এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বড় হিন্দু মন্দির। উদ্বোধনের ১২ দিন পর গত রোববার হিন্দুধর্মাবলম্বীদের ঐতিহ্যবাহী পালকি যাত্রা অনুষ্ঠিত হয়েছে এই মন্দিরে। 

নেত্রকোনার কেন্দুয়া উপজেলায় গত ১০ বছরে হিন্দু বিয়ে অনুষ্ঠিত হলেও নিবন্ধন হয়েছে মাত্র ৫০টি। ফলে উপজেলায় হিন্দুদের মধ্যে বাল্যবিবাহও রোধ করা দুষ্কর হয়ে পড়ছে। বিয়ের ক্ষেত্রে বাধ্যবাধকতায় শিথিলতা ও প্রচার-প্রচারণার অভাবে সেগুলো নিবন্ধন হচ্ছে না বলে দাবি করেছেন সংশ্লিষ্টজন...

জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নতুন পাঠ্যপুস্তক নিয়ে বিতর্ক যেন পিছু ছাড়ছে না। এবার কিশোরগঞ্জ জেলার কয়েকটি স্কুলে ৬ষ্ঠ শ্রেণির ইসলাম শিক্ষা বইয়ের ভেতরে পাওয়া গেল হিন্দুধর্মবিষয়ক বেশ কিছু পাতা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এসব পাতার ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। বিষয়টি নিয়ে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকের

ভারতের উত্তর প্রদেশ রাজ্যের অযোধ্যায় বহুল আলোচিত রামমন্দির উদ্বোধন হলো আজ সোমবার। এই উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে দেশজুড়েই ছিল সাজ সাজ রব। অযোধ্যা ছাড়াও ভারতের বিভিন্ন শহর মুখর হয় সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ‘জয় শ্রীরাম’ স্লোগানে। 

ঝিনাইদহ শহরের হামদহ ঘোষপাড়া এলাকায় আওয়ামী লীগ কর্মী বরুণ ঘোষ হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদ্‌ঘাটনের চেষ্টা করছে পুলিশ। পরিবারের বক্তব্যে এই হত্যাকাণ্ডে রাজনৈতিক বিরোধের ইঙ্গিত রয়েছে। তবে জমিজমা নিয়েও স্থানীয় কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর বিরোধ ছিল বলে জানা যাচ্ছে।

বিবিসির মতে, বাংলাদেশের শাসনক্ষমতা শেখ হাসিনার হাতে থাকলেই যে স্বার্থের সর্বোত্তম সংরক্ষণ হবে, সে বিষয়ে নয়াদিল্লির অবস্থান স্পষ্ট। কিন্তু তা নির্ভর করবে বাংলাদেশের জনগণের কতটা কাছে নয়াদিল্লি পৌঁছাতে পারবে, তার ওপর। 

অযোধ্যায় রাম মন্দির তৈরির সঙ্গে যুক্ত সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পার্টির প্রধান ফারুক আবদুল্লাহ। শনিবার তিনি বলেছেন, ‘অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন হতে চলেছে। মন্দিরের জন্য যারা চেষ্টা করেছেন আমি তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাতে চাই। এটি এখন প্রস্তুত।’

আজ শুভ বিজয়া দশমী, শারদীয় দুর্গোৎসবের শেষ দিন। এ দিন ভক্তদের কাঁদিয়ে কৈলাসে স্বামীগৃহে ফিরে যাবেন দুর্গতিনাশিনী দেবী দুর্গা। এর মধ্য দিয়ে শেষ হবে বাঙালি হিন্দুধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব।

বাংলাদেশে নির্যাতন-নিপীড়নের শিকার হয়ে গত ১০ বছরে ৫৯ হাজার হিন্দু ভারতে গেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু ফেডারেশন। হিন্দুদের ৩০ লাখ একর জমি বেদখল হয়ে আছে। এসব জমি উদ্ধারে মামলাও করতে পারছে না।

মণিপুরে তিন গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের বাস: বিষ্ণুপ্রিয়া, মেইতেই ও পাঙাল। মণিপুরে গন্ধর্বদের পরে আর্য-ক্ষত্রিয়দের শাসন শুরু হয়। অর্জুনের বংশধর বক্রবাহন ক্ষত্রিয় বংশী এবং বিষ্ণুর উপাসক বলে তাদের বিষ্ণুপ্রিয়া বলা হয়। মোঙ্গলীয় তিব্বতিবর্মী-পরিবারের কুকি-চীন গোত্রভুক্ত মেইতেইরা দশম-ত্রয়োদশ শতাব্দীর কোনো এক সময়

হিন্দু মহাসভার কথা তো আমরা জানি—ভারতের উগ্র হিন্দুত্ববাদী সাম্প্রদায়িক সংগঠন। ভারতের স্বাধীনতার আগে থেকেই এরা হিন্দু জাতীয়তাবাদী ধারণাটা জনপ্রিয় করে। ১৯৪৭-এর আগে আমাদের এই ভূখণ্ডে, যেটা আজকের বাংলাদেশ, এখানে হিন্দু মহাসভার কার্যক্রম ছিল। পাকিস্তানের সময়ও ছিল, বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর থেকেও আছে।