অযোধ্যায় বিতর্কিত রাম মন্দির নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পার্টির প্রধান ফারুক আবদুল্লাহ। শনিবার তিনি বলেছেন, ‘অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন হতে চলেছে। মন্দিরের জন্য যারা চেষ্টা করেছেন আমি তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাতে চাই। এটি এখন প্রস্তুত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সমগ্র জাতির উদ্দেশে বলতে চাই, ভগবান রাম শুধু হিন্দুদের নয়; তিনি বিশ্বের সবার। তিনি বিশ্বের সব মানুষের প্রভু। এটি বইয়ে লেখা আছে।’
ভগবান রাম ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা, ঐক্য এবং একে অপরকে সাহায্য করার বার্তা দিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন জম্মু ও কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘তিনি (রাম) সর্বদাই বলেছেন ধর্ম, জাতি নির্বিশেষে পতিতদের উন্নতি করতে। এই মন্দির উদ্বোধনের বিষয়ে, আমি দেশের জনগণকে বলতে চাই আমাদের দেশে যে ভ্রাতৃত্ববোধ কমে যাচ্ছে তা পুনরুজ্জীবিত করুন।’
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য অভিষেক অনুষ্ঠানে সদ্য নির্মিত বিশাল মন্দিরে রামলালা মূর্তি স্থাপন করা হবে। রামলালা হলো রামের শৈশবের রূপ। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ শতাধিক কর্মকর্তা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে সব সম্প্রদায়ের চার হাজার সাধুকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে রামলালা মূর্তি স্থাপন অনুষ্ঠানের জন্য বৈদিক আচার শুরু হবে ১৬ জানুয়ারি।
অনুষ্ঠানে মহাযজ্ঞেরও আয়োজন করা হবে—যেখানে হাজার হাজার ভক্তকে খাওয়ানো হবে। এসব ভক্তের থাকার জন্য বেশ কয়েকটি তাঁবুর শহর তৈরি করা হচ্ছে। প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ এসব তাঁবুতে অবস্থান নিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, অযোধ্যার যে স্থানটিতে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সেই স্থান নিয়ে ভারতে হিন্দু-মুসলমানের বিবাদ বহু পুরোনো। ১৯৯২ সালের বর্তমানে ক্ষমতাসীন বিজেপির শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতেই উগ্র কট্টরপন্থী বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা ওই স্থানের ওপর থাকা বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।
বাবরি মসজিদ ভাঙার পর ভারতের নানা প্রান্তে যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছিল তাতে তিন হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছিলেন বলে ধারণা করা হয়।
অযোধ্যায় বিতর্কিত রাম মন্দির নির্মাণের সঙ্গে যুক্ত সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্স পার্টির প্রধান ফারুক আবদুল্লাহ। শনিবার তিনি বলেছেন, ‘অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন হতে চলেছে। মন্দিরের জন্য যারা চেষ্টা করেছেন আমি তাদের সবাইকে অভিনন্দন জানাতে চাই। এটি এখন প্রস্তুত।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি সমগ্র জাতির উদ্দেশে বলতে চাই, ভগবান রাম শুধু হিন্দুদের নয়; তিনি বিশ্বের সবার। তিনি বিশ্বের সব মানুষের প্রভু। এটি বইয়ে লেখা আছে।’
ভগবান রাম ভ্রাতৃত্ব, ভালোবাসা, ঐক্য এবং একে অপরকে সাহায্য করার বার্তা দিয়েছেন বলেও মন্তব্য করেন জম্মু ও কাশ্মীরের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘তিনি (রাম) সর্বদাই বলেছেন ধর্ম, জাতি নির্বিশেষে পতিতদের উন্নতি করতে। এই মন্দির উদ্বোধনের বিষয়ে, আমি দেশের জনগণকে বলতে চাই আমাদের দেশে যে ভ্রাতৃত্ববোধ কমে যাচ্ছে তা পুনরুজ্জীবিত করুন।’
ইকোনমিক টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য অভিষেক অনুষ্ঠানে সদ্য নির্মিত বিশাল মন্দিরে রামলালা মূর্তি স্থাপন করা হবে। রামলালা হলো রামের শৈশবের রূপ। এই অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সহ শতাধিক কর্মকর্তা উপস্থিত থাকবেন বলে আশা করা হচ্ছে। অনুষ্ঠানে সব সম্প্রদায়ের চার হাজার সাধুকেও আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। তবে রামলালা মূর্তি স্থাপন অনুষ্ঠানের জন্য বৈদিক আচার শুরু হবে ১৬ জানুয়ারি।
অনুষ্ঠানে মহাযজ্ঞেরও আয়োজন করা হবে—যেখানে হাজার হাজার ভক্তকে খাওয়ানো হবে। এসব ভক্তের থাকার জন্য বেশ কয়েকটি তাঁবুর শহর তৈরি করা হচ্ছে। প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার মানুষ এসব তাঁবুতে অবস্থান নিতে পারবেন।
উল্লেখ্য, অযোধ্যার যে স্থানটিতে রাম মন্দির প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে সেই স্থান নিয়ে ভারতে হিন্দু-মুসলমানের বিবাদ বহু পুরোনো। ১৯৯২ সালের বর্তমানে ক্ষমতাসীন বিজেপির শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতেই উগ্র কট্টরপন্থী বিভিন্ন হিন্দু সংগঠনের সদস্যরা ওই স্থানের ওপর থাকা বাবরি মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়েছিল।
বাবরি মসজিদ ভাঙার পর ভারতের নানা প্রান্তে যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হয়েছিল তাতে তিন হাজারেরও বেশি মানুষ মারা গিয়েছিলেন বলে ধারণা করা হয়।
ক্ষমতাসীন জোট এলডিপির উচ্চকক্ষে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে ১২৫টি আসনের মধ্যে ৫০টি আসনে জয়লাভ করা প্রয়োজন। কিন্তু কিয়োডো, ইয়োমিউরি এবং নিক্কেই পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, এলডিপি ও তাদের জোটের ছোট অংশীদার কোমেইতো এই আসন অর্জনে ব্যর্থ হতে পারে। যদি এমনটা হয়, তাহলে জাপানের আর্থিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি...
২৬ মিনিট আগেইরানের খোমেইন শহরে একটি সামরিক ঘাঁটির নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একই পরিবারের চারজন নিহত হওয়ার ঘটনায় দেশজুড়ে তীব্র জনরোষ তৈরি হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছে রাহা শেইখি নামে মাত্র তিন বছর বয়সী এক শিশু। এই ঘটনায় দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভের ঝড় বইছে।
১ ঘণ্টা আগেফের নারকীয় হামলার সাক্ষী ওডিশা। বন্ধুর বাড়ি থেকে ফেরার পথে তিন অজ্ঞাতনামা যুবকের হাতে পুড়ে ছারখার এক ১৫ বছরের স্কুলছাত্রী। ঘটনার ভয়াবহতা এমন যে, পুড়ে যাওয়া শরীরের বেশির ভাগ অংশেই থার্ড ডিগ্রি বার্নস ধরা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি মন্ত্রী ও ধর্মীয় নেতারা প্রকাশ্যেই বলেন, গাজায় কোনো নিরপরাধ মানুষ নেই। প্রতিটি ফিলিস্তিনি শিশু জন্ম থেকেই সন্ত্রাসী। ফিলিস্তিনি নারীরা মানুষের জন্ম দেন না, জন্ম দেন সন্ত্রাসীর। এমন বক্তব্য শুধু রাষ্ট্রীয় বর্বরতার অনুমোদনই নয়, বরং গণহত্যাকে রাষ্ট্রীয় কৌশলে পরিণত করেছে।
২ ঘণ্টা আগে