মাহে রমজান

পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) অফিসের সময়সূচি নির্ধারণ করা হয়েছে। অফিসের সময়সূচি সকাল ৯টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। এর মধ্যে বেলা ১টা ১৫ মিনিট থেকে ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত যোহরের নামাজের বিরতি। তবে রমজান মাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস ও পরীক্ষার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট স্কুলের ডিনবৃন্দকে

সংযমের মাস রমজান। এ মাসে যে যেখানে আছেন, সবাই সংযমী হবেন, সেটাই প্রত্যাশা। কিন্তু রোজা এলেই এ দেশে প্রতিবছর ছুটে যায় বাজারের সংযম। না কমে বরং উল্টো বেড়ে যায় জিনিসপত্রের দাম।

মহানবী (সা.)-এর নারী সাহাবিরা আমল-আখলাক ও তাকওয়া-পরহেজগারিতে কোনো অংশেই পুরুষ সাহাবিদের থেকে পিছিয়ে ছিলেন না। পবিত্র মাস রমজানেও তার ব্যতিক্রম হতো না। মাসজুড়ে সিয়ামসাধনায় তাঁরাও আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জনের প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হতেন। রোজা, নামাজ, তিলাওয়াত থেকে শুরু করে সব ইবাদতই তাঁরা পালন করতেন। য

ইসলাম ধর্মের অনুসারীদের জন্যই রমজানের রোজা ফরজ করেছে ইসলাম। সুতরাং অমুসলিমদের রমজানের রোজা রাখার কোনো বিধান নেই। অমুসলিম ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখলে তা ধর্তব্য হবে না। তবে কোনো অমুসলিম রমজানে ইসলাম গ্রহণ করলে এর পর থেকে তিনি রোজা রাখবেন। রমজানের বিগত দিনগুলোর জন্য তাঁকে কাজা করতে হবে না। আল্লাহ তাআলা

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে চ্যানেল আই প্রতিবছর আয়োজন করে চিত্রাঙ্কন অনুষ্ঠান ‘রংতুলিতে মুক্তিযুদ্ধ’। এবার পবিত্র মাহে রমজানের জন্য ২৬ মার্চের পরিবর্তে অনুষ্ঠানটি হবে আজ ৭ মার্চ। তেজগাঁওয়ে চ্যানেল আই প্রাঙ্গণে বেলা ১১টা ৫ মিনিটে শুরু হয়ে অনুষ্ঠানটি চলবে বেলা ২টা পর্যন্ত। উপস্থাপনা করবেন অভিনেতা ও নি

রমজান মাসে ব্যাংকের লেনদেনের সময় নির্ধারণ করা হয়েছে। রোজার মাসজুড়ে ব্যাংকে লেনদেন করা যাবে সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা ২টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত। বর্তমানে ব্যাংকে লেনদেন চলে সকাল ১০টা থেকে বেলা সাড়ে ৩টা পর্যন্ত, মোট সাড়ে ৫ ঘণ্টা। রমজানে আগের চেয়ে আধা ঘণ্টা কমে ব্যাংকে বিরতিহীনভাবে লেনদেন চলবে ৫ ঘণ্টা। তবে রম

রমজান যথার্থভাবে পালনের জন্য দুই মাস আগে থেকেই এর প্রস্তুতি শুরু হয়। রজব ও শাবান এই দুই মাস রমজানের প্রস্তুতির মাস। মহানবী (সা.)-এর জীবদ্দশায় রমজান যতই ঘনিয়ে আসত, তা নিয়ে আলোচনা ও আমলের মাত্রা ততই বেড়ে যেত এবং তিনি সাহাবিদের রমজানের প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দিতেন। শবে বরাত, অর্থাৎ মধ্য শাবান থেকে স

পূর্বপরিকল্পনা এবং প্রস্তুতিসহ কাজ করার গুরুত্ব অনেক। কোনো কাজ পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে শুরু করলে তা সর্বাঙ্গীণ সুন্দর ও সফল হয়। রমজান একটি মহিমান্বিত ও পবিত্র মাস। এ মাসের গুরুত্ব অনেক। মহান আল্লাহর পক্ষ থেকে এ মাস মুসলমানদের জন্য উপহার। এ মাসে বান্দার গুনাহ ক্ষমা করা হয় এবং আমলের সওয়াব বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

পবিত্র রমজান মাস আসতে এক মাসের কম সময় বাকি। এ মুহূর্তে আমরা কীভাবে এই পবিত্র মাসের জন্য নিজেদের প্রস্তুত করতে পারি? শরিয়তের আলোকে জানালে উপকৃত হব

আসন্ন রমজানে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে পুলিশ কাজ করবে বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্র্যাব) কার্যালয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন...

পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) সাশ্রয়ী দামে তেল, চাল, ডাল ও ছোলা প্রথম পর্বের বিক্রি কার্যক্রম আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে সারা দেশে শুরু হচ্ছে। টিসিবির এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে। 

রমজান সামনে রেখে ভোগ্যপণ্যের পর্যাপ্ত আমদানি হয়েছে এবার। কোনো কোনো পণ্যের আমদানি গত বছরের চেয়েও বেশি। এতে সরবরাহ স্বাভাবিক থাকার নিশ্চয়তা পাওয়া গেলেও দাম নিয়ে শঙ্কা কাটছে না। সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা বলছেন, ডলারের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানি ব্যয়ও অনেক বেড়ে গেছে। এ কারণে রমজানের অত্যাবশ্যকীয় পণ্য চিনি, খেজুর

আরবি চান্দ্র বছরের দশম মাস শাওয়াল। এ মাস আমল ও ইবাদতের জন্য অত্যন্ত উর্বর। ‘শাওয়াল’ আরবি শব্দ। এর অর্থ হলো উঁচু করা, উন্নতকরণ, পাল্লা ভারী হওয়া ইত্যাদি। প্রতিটি অর্থের সঙ্গেই শাওয়াল মাসের গভীর সম্পর্ক রয়েছে।

চোখের পলকেই শেষ হয়ে গেল পুণ্যের বসন্তকাল মাহে রমজান। রমজান এমনই এক বরকতময় মাস, যার কোনো তুলনাই হয় না। একটি নেক আমল করলে সত্তরের অধিক প্রতিদান আর কোন মাসে পাওয়া যায়? এ জন্যই মাহে রমজানের বিয়োগব্যথায় মুমিনের হৃদয়ে রক্তক্ষরণ চলছে। চোখের কোণ থেকে গড়িয়ে পড়ছে তপ্ত বারি। অনুশোচনার বীণায় সুর ওঠে—আহা! চোখের

রোজা ইসলামের পাঁচ স্তম্ভের একটি। রমজান মাসে রোজা রাখা ফরজ। কোনো বিশেষ উদ্দেশ্যে রোজা রাখার মানত করলে তা রাখা ওয়াজিব। এর বাইরে বছরের বাকি সময়ে রোজা রাখা সুন্নত। তবে পুরো বছরে এমন পাঁচটি দিন রয়েছে, যে দিনগুলোতে সব ধরনের রোজা রাখাই হারাম। এখানে সেই দিনগুলোর কথা তুলে ধরা হলো—

পবিত্র ঈদুল ফিতর খুশির দিন, আনন্দ-উৎসবের দিন। রমজানের সংযম শেষে মহান আল্লাহর আতিথেয়তা গ্রহণ এবং খাওয়া-দাওয়া করার দিন। তবে মুমিনের সব কাজ হতে হয় আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে। তাই ঈদের দিনটিও আমাদের মহান আল্লাহর আনুগত্যে কাটাতে হবে। মহানবী (সা.) যেভাবে ঈদ উদ্‌যাপন করেছেন, সেভাবে আমাদের ঈদ-আনন্দকে সাজা

প্রতিবছর খুশির বার্তা নিয়ে হাজির হয় পবিত্র ঈদুল ফিতর। মাসব্যাপী সংযমের অনুশীলনের পর আল্লাহ তাআলার পুরস্কার হিসেবে ঈদ উদ্‌যাপিত হয়। নৈতিক, আত্মিক ও সামাজিক পরিশুদ্ধির সীমানা পেরিয়ে সামষ্টিক কল্যাণ নিয়ে আসে ঈদ। তবে ঈদ কেবল আনন্দ-উৎসবই নয়, বরং তা মহান আল্লাহর আনুগত্যে শুদ্ধতা-শূচিতা চর্চার অনন্য উদ্‌যা