মহানবী (সাঃ)

ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে পবিত্র স্থান কাবা শরিফ। এটি মুসলমানদের কিবলা, তাঁরা এদিকে মুখ ফিরে নামাজ পড়েন। হজ ও ওমরাহ পালনের সময় মুসলমানরা কাবাকে ঘিরে তাওয়াফ বা প্রদক্ষিণ করেন। 

মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর রওজা জিয়ারত করা এবং সরাসরি তাঁকে সালাম জানানো নিঃসন্দেহে সৌভাগ্যের ব্যাপার। তবে এর জন্য রয়েছে নির্দিষ্ট কিছু শিষ্টাচার ও আদব।

কোরবানিদাতা কোরবানির পশু থেকে যে মাংস পান, সাধারণত তা থেকে কিছু অংশ গরিব-মিসকিনদের দিয়ে দেন, কিছু অংশ নিজেরা খান আর কিছু অংশ সংরক্ষণ করে রাখেন।  কেউ কেউ আবার কোরবানির কোনো মাংস সংরক্ষণ করে রাখেন না; সবটুকু দান করে দেন বা খেয়ে ফেলেন। তাঁরা মনে করেন, 

কোরবানির পশু থেকে মাংস খাওয়া ছাড়া অন্য কোনোভাবে উপকৃত হওয়ার সুযোগ নেই। তাই কোরবানির মাংস বেচাকেনা করা জায়েজ নেই। একইভাবে কোরবানির পশুর চামড়া, দড়ি ইত্যাদিও বিক্রি করা যাবে না। বিক্রি করলেও সেই টাকা সদকা করে দিতে হবে।

আল্লাহ তাআলা আমাদের জন্য কিছু পশু হালাল করেছেন। সেই পশুগুলোর মধ্য থেকে কিছু পশু কোরবানির জন্য বৈধ ঘোষণা করেছেন। যেমন—গরু, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা, মহিষ, উট। এসব পশুর মাংস খাওয়া সম্পূর্ণ বৈধ। তবে এগুলোর কিছু কিছু অঙ্গ খাওয়া মহানবী (সা.) পছন্দ করতেন না।

আরাফাতের ময়দানে অবস্থান হজের প্রধানতম কাজ। ৯ জিলহজ সূর্যোদয়ের পর থেকে সূর্যাস্তের আগে সামান্য সময়ের জন্য হলেও আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা হজের ফরজ বিধান। সেলাইবিহীন সাদা কাপড়ে লাখো হাজি এই দিনে আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করেন। আরাফাতের ময়দানে অবস্থিত মসজিদে নামিরা থেকে হাজিদের উদ্দেশে বিশেষ খুতবা দেন হ

সুরমা ব্যবহার মহানবী (সা.)-এর সুন্নত। প্রায় প্রতি রাতেই তিনি সুরমা ব্যবহার করতেন। সুরমা ব্যবহারের কয়েকটি উপকারের কথাও হাদিসে এসেছে। হজরত ইবনে আব্বাস (রা.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘তোমাদের জন্য ইসমিদ সুরমা সবচেয়ে উত্তম। কারণ তা দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় এবং এর ফলে অধিক ভ্রু জন্মায়।’

মহানবী (সা.) কখন নবুওয়ত লাভ করেন? কোরআন-হাদিসের আলোকে জানালে উপকৃত হব। 

মানুষ ইসলামসম্মত উপায়ে বসবাস করলে শয়তানের তা সহ্য হয় না। তার কাজই হলো মানুষকে সঠিক পথ থেকে বিচ্যুত করে জাহান্নামের পথে পরিচালিত করা। মানুষের দাম্পত্যজীবনে শত অসুবিধা থাকলেও স্বামী-স্ত্রী উভয়ে সুখে-শান্তিতে দিন যাপন করতে চায়। তবে শয়তান এসব বিষয় নিয়ে তাদের প্ররোচিত করে এবং দাম্পত্য-কলহ তৈরি করে তাদের

সুখ-দুঃখ হাসি-কান্না মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য এক অংশ। এগুলো কখনো বলে-কয়ে আসে না। বিপদে কান্না করা আর সুখের দিনে আনন্দ-ফুর্তি করা বৈধ। যদি সেটা শরিয়তের গণ্ডিতে থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে অতিরঞ্জন অনুচিত।

ঋতুস্রাবের সময় নারীরা কোন কোন আমল করতে পারবে? জিকির, তাসবিহ ও সকাল-সন্ধ্যার দোয়াগুলো কি পাঠ করা যাবে? শরিয়তের আলোকে জানালে কৃতজ্ঞ থাকব। 

মানবতার মুক্তির দূত মুহাম্মদ (সা.) ছিলেন গণমানুষের ত্রাণকর্তা। সমাজের সব স্তরের মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি প্রায়োগিক পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। ইসলামপূর্ব আরবে দাস, গৃহকর্মী, সেবক শ্রেণির কোনো অধিকারই ছিল না। তাদের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় রাসুল (সা.) তুলনারহিত মানবিকতার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। গৃহকর্মী ও

হজের শাব্দিক অর্থ সংকল্প করা, ইচ্ছা করা, সফর করা। পরিভাষায় আল্লাহর নৈকট্য ও সন্তুষ্টিলাভের আশায় নির্দিষ্ট দিন-তারিখে, মক্কার কয়েকটি নির্দিষ্ট স্থানে, নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে কিছু কাজ সম্পাদন করাকে হজ বলা হয়। হজ কত হিজরিতে ফরজ হয়, সে ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। ষষ্ঠ হিজরি, নবম হিজরি ও দশম হিজরি। তবে এর মধ্যে নব

মহানবী (সা.) মৃত্যুর আগমুহূর্তে যে কয়েকটি উপদেশ দিয়েছেন, তার একটি হলো, তোমরা অধীনদের ব্যাপারে সাবধানে থেকো। অর্থাৎ, তোমাদের অধীনে যারা দাস, শ্রমিক কিংবা চাকরিজীবী হিসেবে কাজ করে, তাদের অধিকারের ব্যাপারে সব সময় সচেতন থাকবে। তাদের প্রতি কোনো প্রকারের জুলুম করবে না।

বৃষ্টি পৃথিবীবাসীর জন্য মহান আল্লাহর রহমত। বৃষ্টি হয় বলে পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব আছে। বৃষ্টি একদিকে মৃত জমিতে প্রাণ সঞ্চারিত করে শস্য উৎপাদনের উপযোগী করে তোলে, যা খেয়ে বেঁচে থাকে মানুষ ও জীবজন্তু, আরেক দিকে তা ভূগর্ভে জমা হয়ে পৃথিবীবাসীর জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করে। এই সত্যের দিকে নির্দেশ করে

গরমের তীব্রতা বেড়ে চলেছে। ইতিমধ্যে দেশের বিভিন্ন স্থানে হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। সারা দেশের মানুষ একটা বিপর্যয়ের মধ্যে অবস্থান করছে। এই অস্বস্তিকর পরিস্থিতি তৈরির পেছনে আমাদের দায় সবচেয়ে বেশি। আমরা পরিবেশ ধ্বংস করে চলেছি প্রতিনিয়ত। ফলে তাপমাত্রার পরিমাণ বেড়ে যাচ্ছে। পবিত্র কোরআনে আল্

প্রশ্ন: সম্প্রতি আমাদের এলাকার এক মসজিদে প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিদের ফুটবল খেলার আয়োজন করা হয়। এ নিয়ে মানুষের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে ইসলাম কী বলে? কোরআন-সুন্নাহর আলোকে জানতে চাই।