
ইতিহাস কেবল কাগজ-কলমে লেখা থাকে না, অনেক সময় তা দাঁড়িয়ে থাকে পাথর আর কাঠের অবিনাশী কীর্তিতে। তেমনই এক নিদর্শন কাঠ-পাথরের এক বিস্ময়কর মসজিদ। নিখাদ হস্তশিল্পে নির্মিত এই মসজিদটি ইতিহাস, ঐতিহ্য ও স্থাপত্যকলার জীবন্ত সাক্ষী।

আমাদের শিকড় বাংলাদেশে। দিল্লি, পিন্ডি অথবা লন্ডন আমাদের শিকড় নয়। আরেকটি উদ্বেগজনক প্রবণতা হচ্ছে—অপরাধ করে তার দায় অন্যের ঘাড়ে চাপিয়ে দেয়ার অপচেষ্টা। এই দোষ চাপানোর রাজনীতি এখনই বন্ধ করতে হবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি স্বচ্ছ ও জবাবদিহিমূলক রাজনৈতিক পরিবেশ নিশ্চিত করতে হবে।”

গাইবান্ধা জেলার মীরের বাগান একসময় ছিল বন-জঙ্গলে ভরা। ১৯০০ সালে সৈয়দ ওয়াজেদ আলী নামের এক দরবেশ এদিকটায় এসে জঙ্গল পরিষ্কার করতে গিয়ে খুঁজে পান একটি মসজিদ ও তিন আউলিয়ার মাজার। মসজিদটির দেয়ালে খোদাই করা লিপি থেকে জানা যায়, এটি হাজার বছর আগে ১০১১ সালে নির্মিত।

এর আগে রাত ৯টার দিকে উপজেলার বাসাইল ইউনিয়নের পশ্চিম ঘোড়ামারা এলাকার মধ্যনগর জামে মসজিদের সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সাহেব আলী ওই এলাকার মৃত ছাবেদ আলীর ছেলে।