প্রেসক্লাব

বিপুল আমদানির পরও বাজারে সয়াবিন তেল পাওয়া যাচ্ছে না কেন, জানতে চেয়েছে কনজ্যুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। বাজারে নিত্যপণ্যের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির বিরুদ্ধে প্রশাসনকে জোরালো অভিযান পরিচালনার তাগিদ দিয়েছে সংগঠনটি। আজ শনিবার দুপুরে চট্টগ্রাম নগরীর অলি খাঁ মসজিদ থেকে প্রেসক্লাব অভিমুখে ‘নাগরিক পদ

বাংলাদেশের শ্রম আইন অমান্য করে এবং গ্রামীণ ব্যাংক তার নিজের তৈরি আইন না মেনে আমাদেরকে ৩২ বছর ধরে অধিকার থেকে বঞ্চিত করছে। নিয়োগ বিধি অনুযায়ী ৯ মাস পর চাকরি স্থায়ীকরণ করার কথা বলা থাকলেও আমাদের ক্ষেত্রে এই বিধান মানা হচ্ছে না...

আজকে অত্যন্ত আশাবাদী আমরা সবাই। আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিবাদ পালিয়ে গেছে। দীর্ঘদিন ধরে এ দেশের রাজনৈতিক দলগুলো ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, সংগ্রাম করেছে। সবশেষে ছাত্র-জনতার সমবেত প্রচেষ্টায় সেটা সম্ভব হয়েছে। আজকে একটা আশার আলো সবাই দেখছে যে, আমরা নতুন করে বাংলাদেশকে গড়ে তুলব।

জেন্ডার সংবেদনশীল প্রতিবেদন তৈরির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ অনেকখানি এগিয়েছে। কিন্তু অনলাইনে হয়রানি, সাইবার বুলিং ও জেন্ডার অসংবেদনশীল ভাষার ব্যবহারও হচ্ছে। অনলাইন সংবাদমাধ্যমগুলো অনেক ক্ষেত্রে জেন্ডার অসংবেদনশীল ভাষার ব্যবহার করছে, যা উদ্বেগজনক। অনেক ক্ষেত্রে গণমাধ্যমে ভুক্তভোগীদের দোষারোপ করার প্রবণতা দেখ

ঢাকা ও চট্টগ্রাম জেলা সিএনজি অটোরিকশা শ্রমিক ঐক্য পরিষদ ১৩ দফা দাবিতে পাঁচ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। তাদের দাবির মধ্যে রয়েছে, কর্মসূচির অংশ হিসেবে ২০ ফেব্রুয়ারি জাতীয় প্রেসক্লাবে জমায়েত, ২৫ ফেব্রুয়ারি চট্টগ্রামে মানববন্ধন ও ১৫ এপ্রিল ২৪ ঘণ্টার ধর্মঘট পালন করা হবে।

বৈষম্য নিরসনসহ জাতীয়করণের দাবিতে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আজ রোববার (১৬ ফেব্রুয়ারি) পঞ্চম দিনের মতো অবস্থান ও কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন করেছেন এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা। এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের সংগঠন ‘এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে মওলানা ভাসানী, শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক, শহীদ সোহরাওয়ার্দী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং শহীদ জিয়ার মতো নেতারা আছেন। তাদের আদর্শ থাকার পরও তরুণরা কেন বাইরের নেতাদের অনুসরণ করছে? এই বিষয়টি জাতির সামনে পরিষ্কার করা প্রয়োজন, নাহলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিভ্রান্তিতে থাকবে।’

এক শ্রেণির মানুষ বলছে-জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করতে হবে। খুঁজে দেখুন-এ কথাগুলো সেই গোষ্ঠীর কাছ থেকে আসছে, যারা ১৯৭১ সালে পাকিস্তানকে টিকিয়ে রাখতে চেয়েছিল। এদের ভোট ২-৩ শতাংশের বেশি নয়। তাঁরা আগে ইসলামী বিপ্লবের কথা বলত, এখন তারা ভোটের রাজনীতিতে প্রবেশের চেষ্টা করছে।

আজ নতুন করে স্বৈরাচারবিরোধী, ফ্যাসিস্ট শাসনবিরোধী যে আন্দোলন গড়ে উঠেছে, এর নেতৃত্ব যারা দিচ্ছেন, তাদের বলতে চাই-অতীতকে অস্বীকার করে হয় না। আমাদের স্বাধীনতার সংগ্রামকে আমরা ভুলতে পারব না...

বৈঠকে ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানের চেতনাকে সংবিধানে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রশংসা করলেও একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের ভূমিকার সঙ্গে এর তুলনা করার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বনের আহ্বান জানান। সংবিধানে ‘প্রজাতন্ত্র’ শব্দের পরিবর্তে ‘নাগরিকতন্ত্র’ এবং ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ এর পরিবর্তে ‘জনগণতন্ত্রী বাংলাদেশ’ করার সুপারিশ

বিনা সংগ্রামে মানুষের অধিকারও কখনো আদায় হয় না। সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, জ্ঞানপাপী বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে কখনো কিছু আদায় করা যায় না। রাজপথের বিকল্প নাই। আমার মনে হয়, আমাদের আবারও রাজপথে নামতে হবে। হয়তো অতীতের চেয়েও কঠিন যুদ্ধ করতে হতে পারে...

গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের বিষয়টিকে ভারতীয় মিডিয়া চক্রান্ত হিসেবে প্রচার করছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রকাশনা উৎসবে তিনি এই মন্তব্য করেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারের নানা কাজ নিয়ে আমরা সমালোচনা করব, তারপরও ড. ইউনূসকে ব্যর্থ হতে দেব না। কারণ, রক্ত ঝরার মধ্য দিয়ে এই সরকার। তবে এখন এই ভয়টি নেই যে আমাকে খুন হতে হবে, ধরে নিয়ে ক্রসফায়ার দিবে...

নবম পে-স্কেল দ্রুত ঘোষণাসহ ৫ দফা দাবি জানিয়েছে ১১ থেকে ২০ তম গ্রেড সরকারি চাকরিজীবী জাতীয় ফোরাম। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা আকরাম খাঁ হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়...

১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও ২০২৪ সালের গণ-অভ্যুত্থানে জাতিকে মুক্ত করতে যাঁরা জীবন দিয়েছেন, তাঁদের ইতিহাস গৌরবের ইতিহাস বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

আওয়ামী লীগের বিচার না করে তাদের কর্মসূচিতে বাধা দেওয়াকে স্ববিরোধিতা বলে মন্তব্য করে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘আওয়ামী লীগকে একদিকে চাবেন তারা রাজনীতিতে নিষিদ্ধ হোক, আবার আপনারা তাদের বিচার করবেন না, পুলিশ দিয়ে তাদের কর্মসূচিতে বাধা দেবেন, এত স্ববিরোধিতা ঠিক নয়।

১ থেকে ৫ ফেব্রুয়ারি আছে প্রচারপত্র বিলি; ৬ ফেব্রুয়ারি প্রতিবাদ মিছিল ও সমাবেশ; ১০ ফেব্রুয়ারি বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ; ১৬ ফেব্রুয়ারি অবরোধ এবং ১৮ ফেব্রুয়ারি রয়েছে দেশব্যাপী সকাল-সন্ধ্যা সর্বাত্মক হরতালের ডাক...