নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যোগ্যতা উপেক্ষা করে দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে পদোন্নতি, পদায়ন ও চাকরিচ্যুতির মাধ্যমে একটি ‘দলদাস আমলাতন্ত্র’ গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলে ধরা হয়। এ সময় ফোরামের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি পেশ করা হয়। পাশাপাশি দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ও বিতর্কিত কর্মকর্তাদের ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের সভাপতি ও সাবেক সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তার। তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রে নিরপেক্ষ আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না করে আওয়ামী সরকারের বশংবদ, আজ্ঞাবহ ও দলদাস এক ভয়ংকর ও বেপরোয়া শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দিয়ে দেশের সিভিল প্রশাসন পরিচালনা করেছে। প্রচলিত প্রশাসনিক নিয়মকানুন ও রীতি-নীতি ভঙ্গ করে নিজেদের অনুগত কর্মকর্তাদের দিয়ে মাঠ প্রশাসনসহ সামগ্রিক প্রশাসন পরিচালনা করেছে। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ন্যূনতম সংশ্লিষ্টতা না থাকা সত্ত্বেও প্রতিহিংসাবশত অসংখ্য কর্মকর্তাদের নির্বিচারে ওএসডি করাসহ পদোন্নতি, পদায়ন ও তাঁদের প্রাপ্য সমস্ত সুবিধা থেকে চরমভাবে বঞ্চিত ও নিগৃহীত করা হয়েছে। অনেককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসনের বৈষম্য দূর করতে পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো—সিভিল প্রশাসনে কর্মরত সকল ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে যারা ফ্যাসিস্টদের দোসর ও দুর্নীতিপরায়ণ তাঁদের অবিলম্বে চাকরি থেকে অপসারণ এবং আইনের আওতায় আনতে হবে, নিরপেক্ষ প্রশাসনিক কাঠামো নিশ্চিত করার স্বার্থে সব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করতে হবে, ফ্যাসিস্ট আমলে বৈষম্যের শিকার বর্তমানে কর্মরত সব ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা–কর্মচারীকে মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ অন্যান্য সংস্থা–দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করতে হবে, বৈষম্যের শিকার এখনো বঞ্চিত সব ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা–কর্মচারীকে পদোন্নতিসহ প্রাপ্য সুবিধা দিতে হবে এবং ফ্যাসিস্টের দোসর ও দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পদোন্নতি–পদায়নে যাঁরা পৃষ্ঠপোষকতা করছেন ও করবেন, তাঁদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির মহাসচিব ও সাবেক সচিব কাজী মিরাজ হোসেন, কার্যকরী সভাপতি ও সাবেক সচিব আবদুল খালেক প্রমুখ।
আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যোগ্যতা উপেক্ষা করে দলীয় আনুগত্যের ভিত্তিতে পদোন্নতি, পদায়ন ও চাকরিচ্যুতির মাধ্যমে একটি ‘দলদাস আমলাতন্ত্র’ গড়ে তোলা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরাম। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব অভিযোগ তুলে ধরা হয়। এ সময় ফোরামের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি পেশ করা হয়। পাশাপাশি দাবি পূরণ না হলে কঠোর কর্মসূচি ও বিতর্কিত কর্মকর্তাদের ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের সভাপতি ও সাবেক সচিব এ বি এম আবদুস সাত্তার। তিনি বলেন, রাষ্ট্রীয় প্রশাসনযন্ত্রে নিরপেক্ষ আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা না করে আওয়ামী সরকারের বশংবদ, আজ্ঞাবহ ও দলদাস এক ভয়ংকর ও বেপরোয়া শ্রেণির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দিয়ে দেশের সিভিল প্রশাসন পরিচালনা করেছে। প্রচলিত প্রশাসনিক নিয়মকানুন ও রীতি-নীতি ভঙ্গ করে নিজেদের অনুগত কর্মকর্তাদের দিয়ে মাঠ প্রশাসনসহ সামগ্রিক প্রশাসন পরিচালনা করেছে। কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ন্যূনতম সংশ্লিষ্টতা না থাকা সত্ত্বেও প্রতিহিংসাবশত অসংখ্য কর্মকর্তাদের নির্বিচারে ওএসডি করাসহ পদোন্নতি, পদায়ন ও তাঁদের প্রাপ্য সমস্ত সুবিধা থেকে চরমভাবে বঞ্চিত ও নিগৃহীত করা হয়েছে। অনেককে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে প্রশাসনের বৈষম্য দূর করতে পাঁচ দফা দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো—সিভিল প্রশাসনে কর্মরত সকল ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে যারা ফ্যাসিস্টদের দোসর ও দুর্নীতিপরায়ণ তাঁদের অবিলম্বে চাকরি থেকে অপসারণ এবং আইনের আওতায় আনতে হবে, নিরপেক্ষ প্রশাসনিক কাঠামো নিশ্চিত করার স্বার্থে সব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ বাতিল করতে হবে, ফ্যাসিস্ট আমলে বৈষম্যের শিকার বর্তমানে কর্মরত সব ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা–কর্মচারীকে মন্ত্রণালয়ের সচিবসহ অন্যান্য সংস্থা–দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন করতে হবে, বৈষম্যের শিকার এখনো বঞ্চিত সব ক্যাডার, নন-ক্যাডার কর্মকর্তা–কর্মচারীকে পদোন্নতিসহ প্রাপ্য সুবিধা দিতে হবে এবং ফ্যাসিস্টের দোসর ও দুর্নীতিপরায়ণ কর্মকর্তা–কর্মচারীদের পদোন্নতি–পদায়নে যাঁরা পৃষ্ঠপোষকতা করছেন ও করবেন, তাঁদের জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনটির মহাসচিব ও সাবেক সচিব কাজী মিরাজ হোসেন, কার্যকরী সভাপতি ও সাবেক সচিব আবদুল খালেক প্রমুখ।
ময়মনসিংহ শহরের হরিকিশোর রায়ের ২০০ বছরের পুরোনো স্মৃতিবিজড়িত একটি বাড়ি ভেঙে ফেলা হচ্ছে। তাঁর নামানুসারেই রাস্তার নামকরণ করা হয়েছিল হরিকিশোর রায় রোড। বাড়িটি ভেঙে নতুন ভবন করার উদ্যোগ নেয় শিশু একাডেমি। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের কর্মকর্তারা।
২৬ মিনিট আগেসাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেপুরান ঢাকার ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে (৪৩) বিবস্ত্র করে এলোপাতাড়ি পেটানোর পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে সিমেন্টের ব্লক দিয়ে আঘাত করা হয়। তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত নৃশংস নির্যাতন চালাতে থাকেন মাহমুদুল হাসান মহিন, সহযোগী মোহাম্মদ নান্নু কাজীসহ (৩৩) আসামিরা। নান্নু কাজীকে
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীর তানোর থানার সামনে থেকে এক যুবককে ধরে প্রেসক্লাবে নিয়ে তল্লাশি করেছেন একদল সাংবাদিক ও স্থানীয় কয়েকজন ব্যক্তি। পরে মাদকদ্রব্য রাখার অভিযোগ তুলে তাঁকে পুলিশে দেওয়ার ভয় দেখানো হয়। পুলিশে না দেওয়ার জন্য দাবি করা হয় মোটা অঙ্কের টাকা। দিতে রাজি না হলে ওই যুবককে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ওই যুবক
২ ঘণ্টা আগে