নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে আরামিট সিমেন্টের কর্ণধারদের কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
মামলায় সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ছাড়া অন্য বিবাদীরা হলেন আরামিট সিমেন্টের চেয়ারম্যান এস এম আলমগীর চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুকমিলা জামান (জাবেদের স্ত্রী), পরিচালক ওরাসুজ্জামান চৌধুরী (জাবেদের চাচাতো ভাই), পরিচালক খোরশেদুল আলম, মো. হাবিব উল্লাহ ও মো. শফিকুল আলম।
বিষয়টি নিশ্চত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. এরশাদ। তিনি জানান, সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পারিবারিক প্রতিষ্ঠান আরামিট সিমেন্টের বিরুদ্ধে গত ২১ নভেম্বর ব্যাংক এশিয়া এই মামলা করে। মামলায় আরামিট সিমেন্টের কাছে ব্যাংকটির আগ্রাবাদ শাখার খেলাপি পাওনা উল্লেখ করা হয়েছে ১৪ কোটি ৬৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮৭ টাকা। একই সঙ্গে আরামিট গ্রুপের সম্পত্তি অন্য কারও কাছে হস্তান্তর না করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ব্যাংকের তথ্যমতে, কমপক্ষে এক দশক ধর ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে ব্যবসা করে আসছে আরামিট সিমেন্ট। প্রথম দিকে ঋণের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির ঋণ পরিশোধের মানও ভালো ছিল। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সপরিবারে গা ঢাকা দেয় জাবেদের পরিবার। এরপর থেকে ব্যাংকের পাওনা পরিশোধে কোনো সহযোগিতা করছেন না প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারেরা। টাকা আদায়ে সব ধরনের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে এই ঋণখেলাপি মামলা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত বেসরকারি ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে (ইউসিবিএল) একক আধিপত্য ছিল সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পরিবারের। আওয়ামী লীগের প্রায় ১৭ বছরে তাঁদের পরিবারের সদস্যরাই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই সুবাদে ব্যাংকটি থেকে নামে-বেনামে বিভিন্নভাবে বড় অঙ্কের ঋণ হাতিয়ে নিয়েছে জাবেদের পরিবার। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক চট্টগ্রামের জুবিলি রোড শাখার ৬০০ কোটি টাকাসহ আরামিট গ্রুপের কাছে বিভিন্ন ব্যাংকের কমপক্ষে ২ হাজার কোটি টাকা ঋণ আটকে গেছে।
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের সম্পত্তি কেন ক্রোক করা হবে না, তা জানতে চেয়ে আরামিট সিমেন্টের কর্ণধারদের কারণ দর্শানোর (শোকজ) নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ঋণখেলাপির দায়ে ব্যাংক এশিয়ার করা মামলায় চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালত-১-এর বিচারক মো. হেলাল উদ্দিন আজ মঙ্গলবার এই আদেশ দেন।
মামলায় সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ ছাড়া অন্য বিবাদীরা হলেন আরামিট সিমেন্টের চেয়ারম্যান এস এম আলমগীর চৌধুরী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক রুকমিলা জামান (জাবেদের স্ত্রী), পরিচালক ওরাসুজ্জামান চৌধুরী (জাবেদের চাচাতো ভাই), পরিচালক খোরশেদুল আলম, মো. হাবিব উল্লাহ ও মো. শফিকুল আলম।
বিষয়টি নিশ্চত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. এরশাদ। তিনি জানান, সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পারিবারিক প্রতিষ্ঠান আরামিট সিমেন্টের বিরুদ্ধে গত ২১ নভেম্বর ব্যাংক এশিয়া এই মামলা করে। মামলায় আরামিট সিমেন্টের কাছে ব্যাংকটির আগ্রাবাদ শাখার খেলাপি পাওনা উল্লেখ করা হয়েছে ১৪ কোটি ৬৩ লাখ ৯৯ হাজার ৮৮৭ টাকা। একই সঙ্গে আরামিট গ্রুপের সম্পত্তি অন্য কারও কাছে হস্তান্তর না করারও নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ব্যাংকের তথ্যমতে, কমপক্ষে এক দশক ধর ব্যাংক এশিয়ার সঙ্গে ব্যবসা করে আসছে আরামিট সিমেন্ট। প্রথম দিকে ঋণের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির ঋণ পরিশোধের মানও ভালো ছিল। কিন্তু ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে সপরিবারে গা ঢাকা দেয় জাবেদের পরিবার। এরপর থেকে ব্যাংকের পাওনা পরিশোধে কোনো সহযোগিতা করছেন না প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধারেরা। টাকা আদায়ে সব ধরনের প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে এই ঋণখেলাপি মামলা করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত বেসরকারি ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকে (ইউসিবিএল) একক আধিপত্য ছিল সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের পরিবারের। আওয়ামী লীগের প্রায় ১৭ বছরে তাঁদের পরিবারের সদস্যরাই ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেছেন। সেই সুবাদে ব্যাংকটি থেকে নামে-বেনামে বিভিন্নভাবে বড় অঙ্কের ঋণ হাতিয়ে নিয়েছে জাবেদের পরিবার। এ ছাড়া ইসলামী ব্যাংক চট্টগ্রামের জুবিলি রোড শাখার ৬০০ কোটি টাকাসহ আরামিট গ্রুপের কাছে বিভিন্ন ব্যাংকের কমপক্ষে ২ হাজার কোটি টাকা ঋণ আটকে গেছে।
বাঁশের তৈরি কাঁচা বেড়ার গায়ে দুই হাত রেখে দাঁড়িয়ে আছেন মকবুল হোসেন। দৃষ্টি ছেলে আবু সাঈদের সমাধিস্থলের দিকে। আবু সাঈদের মা মনোয়ারা বেগম সমাধিস্থলের অদূরেই পুরোনো মাটির ঘরে বসে আছেন। হাতে সাঈদের পরনের শেষ কালো টি-শার্ট। কথা বলার জন্য এগিয়ে যেতেই কেঁদে উঠলেন মনোয়ারা বেগম।
৩ ঘণ্টা আগেগাজীপুর সিটি করপোরেশনে (গাসিক) ভূগর্ভস্থ সুপেয় পানি সরবরাহ প্রকল্পের দরপত্র মূল্যায়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। প্রকল্পের জন্য দর আহ্বান করা হয়েছিল ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে। তবে সবচেয়ে কম দরদাতা প্রতিষ্ঠানকে বাদ দিয়ে কাজ দেওয়া হয়েছে তৃতীয় সর্বনিম্ন দরদাতাকে। এতে অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে ৩ কোটি ৬৭ লাখ...
৩ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মূল শক্তি চরমোনাই পীরের দরবার শরিফ ঘিরে। আর চরমোনাই এলাকাটির অবস্থান বরিশাল-৫ (নগর ও সদর) আসনে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এই আসনটি হাতপাখা প্রতীকের দখলে নেওয়ার লক্ষ্যে মাঠে নেমেছে পীরের দল। সে জন্য তারা জামায়াতে ইসলামীর পর এবার ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে গড়ে ওঠা...
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জের প্রামাণিকপাড়া গ্রামের সবজিচাষি আশরাফুল আলম। প্রতিদিন খেত থেকে সবজি তুলে হাটে নিয়ে যান বিক্রির জন্য। কিন্তু হাটে তাঁর জন্য কোনো নির্ধারিত জায়গা নেই। তাই বাধ্য হয়ে সড়কের ওপর বসে বিক্রি করেন নিজের উৎপাদিত শাকসবজি। অথচ হাটের ৫০ গজ দূরে কৃষকদের জন্য ২ কোটি টাকা ব্যয়ে সরকারিভাবে...
৩ ঘণ্টা আগে