প্রযুক্তি ডেস্ক
জনপ্রিয়তা বাড়ায় ব্যবহারকারীদের জন্য আয়ের সুযোগ নিয়ে আসার উদ্যোগ নিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ডিসকর্ড। এই অনলাইন চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম তার ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ভার্চ্যুয়াল ইভেন্টের টিকিট বিক্রির সুযোগ করে দিচ্ছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে জানানো হয়, করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে মূলত গেমারদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় ডিসকর্ড অ্যাপটি। বর্তমানে অ্যাপটি প্রায় ১৪ কোটি মানুষ ব্যবহার করছে। মূলত ব্যক্তিগত কম্পিউটার ও ডিভাইসে ব্যবহৃত অ্যাপটিকে মানুষের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতেই নতুন এ উদ্যোগ নিয়েছে ডিসকর্ড ইনকরপোরেশন। এরই মধ্যে ছোট পরিসরে অর্থ আয়ের সুযোগ উন্মুক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে ব্যবহারকারীদের এই আয় থেকে তারা কত অংশ কেটে নেবে বা আদৌ কাটবে কিনা, তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি এখনো।
ডিসকর্ড অ্যাপ শুরুতে ব্যবহার করতেন ভিডিও গেম খেলোয়াড়েরা। পরে অন্য কমিউনিটিতেও এর ব্যবহার বেড়েছে। কমেডি ক্লাব থেকে শুরু করে কারাওকে পার্টি সবই এখন আয়োজিত হচ্ছে ডিসকর্ডে। ২০১৫ সালে বাজারে আসা অ্যাপটি গ্রাহককে গেম খেলার সময় ভিডিও, অডিও কল ও টেক্সট ম্যাসেজ আদান–প্রদানের ফ্রি সার্ভিস দেয়। ফোর্টনাইট, অ্যামাং আস, মাইনক্রাফট গেম খেলোয়াড়দের মধ্যে অ্যাপটি দ্রুতই বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। গেমারদের কথা বিবেচনা করে এক্সবক্স ওয়ান, এক্স সিরিজ এক্স/এস–এ অ্যাপটি অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মহামারির সময়ে এই চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
ডিসকর্ডের জনপ্রিয়তা এতটাই বেড়েছে যে, মাইক্রোসফট সম্প্রতি অ্যাপটি কেনার লক্ষ্যে আলোচনা শুরু করে। কিন্তু মাইক্রোসফটের ১২০ কোটি ডলারের এই আত্মীকরণ প্রস্তাব প্রতিষ্ঠানটি ফিরিয়ে দেয়।
মূলত নিজেদের জনপ্রিয়তার ভিতে দাঁড়িয়ে ডিসকর্ড নিজের বেড়ে ওঠার পথ নিজেই তৈরি করতে চায়। এ বিষয়ে গত এপ্রিল মাসে ব্লুমবার্গকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডিসকর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেসন সিট্রন বলেন, ‘আমরা অসংখ্য প্রস্তাব পাচ্ছি।’ যদিও ওই সাক্ষাৎকারে তিনি শেষ পর্যন্ত কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম বলেননি।
গত বছর মহামারি শুরুর পর অ্যাপ কোম্পানিটির আয় ব্যাপকভাবে বেড়েছে। শুধু গেল বছরই ১০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি আয় তারা করেছে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। এবার এই আয়ের অঙ্ক বাড়াতে ও গ্রাহক আকর্ষণের কৌশল হিসেবে ব্যবহারকারীদের জন্য আয়ের সুযোগ নিয়ে এল প্রতিষ্ঠানটি। চলতি মাসের শুরুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটার নিজেদের স্পেস ফিচার ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেভাবে টিকিটের ব্যবস্থা করেছে, ঠিক সেভাবেই এগোচ্ছে ডিসকর্ডও। এই টিকিটিং ব্যবস্থা থেকে এর ব্যবহারকারীরা নিজেদের ইভেন্টের টিকিট বিক্রি থেকে আয় করতে পারবেন। এই আয়ে আবার ভাগ বসাবে ডিসকর্ড। আয়ের সুযোগ থাকায় নিশ্চিতভাবেই গ্রাহকেরা আরও বেশি আকৃষ্ট হবে। আর যত গ্রাহক বাড়বে, ততই বাড়বে টিকিট বিক্রির সম্ভাবনা, যা কোম্পানিটির আয়ের পালে জোর হাওয়া দেবে।
জনপ্রিয়তা বাড়ায় ব্যবহারকারীদের জন্য আয়ের সুযোগ নিয়ে আসার উদ্যোগ নিয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ডিসকর্ড। এই অনলাইন চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম তার ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন ভার্চ্যুয়াল ইভেন্টের টিকিট বিক্রির সুযোগ করে দিচ্ছে।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে জানানো হয়, করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে মূলত গেমারদের মধ্যে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় ডিসকর্ড অ্যাপটি। বর্তমানে অ্যাপটি প্রায় ১৪ কোটি মানুষ ব্যবহার করছে। মূলত ব্যক্তিগত কম্পিউটার ও ডিভাইসে ব্যবহৃত অ্যাপটিকে মানুষের কাছে আরও আকর্ষণীয় করে তুলতেই নতুন এ উদ্যোগ নিয়েছে ডিসকর্ড ইনকরপোরেশন। এরই মধ্যে ছোট পরিসরে অর্থ আয়ের সুযোগ উন্মুক্ত করেছে প্রতিষ্ঠানটি। তবে ব্যবহারকারীদের এই আয় থেকে তারা কত অংশ কেটে নেবে বা আদৌ কাটবে কিনা, তা নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি এখনো।
ডিসকর্ড অ্যাপ শুরুতে ব্যবহার করতেন ভিডিও গেম খেলোয়াড়েরা। পরে অন্য কমিউনিটিতেও এর ব্যবহার বেড়েছে। কমেডি ক্লাব থেকে শুরু করে কারাওকে পার্টি সবই এখন আয়োজিত হচ্ছে ডিসকর্ডে। ২০১৫ সালে বাজারে আসা অ্যাপটি গ্রাহককে গেম খেলার সময় ভিডিও, অডিও কল ও টেক্সট ম্যাসেজ আদান–প্রদানের ফ্রি সার্ভিস দেয়। ফোর্টনাইট, অ্যামাং আস, মাইনক্রাফট গেম খেলোয়াড়দের মধ্যে অ্যাপটি দ্রুতই বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। গেমারদের কথা বিবেচনা করে এক্সবক্স ওয়ান, এক্স সিরিজ এক্স/এস–এ অ্যাপটি অন্তর্ভুক্ত করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। মহামারির সময়ে এই চ্যাটিং প্ল্যাটফর্ম ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়।
ডিসকর্ডের জনপ্রিয়তা এতটাই বেড়েছে যে, মাইক্রোসফট সম্প্রতি অ্যাপটি কেনার লক্ষ্যে আলোচনা শুরু করে। কিন্তু মাইক্রোসফটের ১২০ কোটি ডলারের এই আত্মীকরণ প্রস্তাব প্রতিষ্ঠানটি ফিরিয়ে দেয়।
মূলত নিজেদের জনপ্রিয়তার ভিতে দাঁড়িয়ে ডিসকর্ড নিজের বেড়ে ওঠার পথ নিজেই তৈরি করতে চায়। এ বিষয়ে গত এপ্রিল মাসে ব্লুমবার্গকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ডিসকর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেসন সিট্রন বলেন, ‘আমরা অসংখ্য প্রস্তাব পাচ্ছি।’ যদিও ওই সাক্ষাৎকারে তিনি শেষ পর্যন্ত কোনো প্রতিষ্ঠানের নাম বলেননি।
গত বছর মহামারি শুরুর পর অ্যাপ কোম্পানিটির আয় ব্যাপকভাবে বেড়েছে। শুধু গেল বছরই ১০ কোটি মার্কিন ডলারের বেশি আয় তারা করেছে বলে জানিয়েছে কোম্পানিটি। এবার এই আয়ের অঙ্ক বাড়াতে ও গ্রাহক আকর্ষণের কৌশল হিসেবে ব্যবহারকারীদের জন্য আয়ের সুযোগ নিয়ে এল প্রতিষ্ঠানটি। চলতি মাসের শুরুতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটার নিজেদের স্পেস ফিচার ব্যবহারের ক্ষেত্রে যেভাবে টিকিটের ব্যবস্থা করেছে, ঠিক সেভাবেই এগোচ্ছে ডিসকর্ডও। এই টিকিটিং ব্যবস্থা থেকে এর ব্যবহারকারীরা নিজেদের ইভেন্টের টিকিট বিক্রি থেকে আয় করতে পারবেন। এই আয়ে আবার ভাগ বসাবে ডিসকর্ড। আয়ের সুযোগ থাকায় নিশ্চিতভাবেই গ্রাহকেরা আরও বেশি আকৃষ্ট হবে। আর যত গ্রাহক বাড়বে, ততই বাড়বে টিকিট বিক্রির সম্ভাবনা, যা কোম্পানিটির আয়ের পালে জোর হাওয়া দেবে।
জাগো ফাউন্ডেশন এবং টিকটকের যৌথ উদ্যোগে শুরু হয়েছে ‘সাবধানে অনলাইনে’ ক্যাম্পেইন। দেশের তরুণদের অনলাইন নিরাপত্তা এবং দায়িত্বশীল ডিজিটাল আচরণ সম্পর্কে সচেতনতার জন্য ক্যাম্পেইনের আয়োজন করেছে প্রতিষ্ঠান দুটি।
৩ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নিজের ব্যক্তিগত অনেক তথ্য ও ছবি শেয়ার করা হয়। আর এসব তথ্য সুরক্ষিত রাখারও গুরুত্বপূর্ণ। তবে ফেসবুকে ‘প্রোফাইল লক’ নামে ফিচার রয়েছে, যা ব্যবহারকারীদের গোপনীয়তা রক্ষা করে।
২৯ মিনিট আগেমোবাইল অপারেটর বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন ইওহান বুসে। তিনি এরিক অসের স্থলাভিষিক্ত হবেন। বাংলালিংকের মূল কোম্পানি ভিওন সোমবার ইওহান বুসেকে বাংলালিংকের নতুন সিইও পদে নিয়োগ দিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই দিয়ে তৈরি কনটেন্টের জন্য নতুন ‘পরিচয় নির্ধারণব্যবস্থা’ গ্রহণ করতে যাচ্ছে চীন। এসব কনটেন্টে মানুষের পঠনযোগ্য এবং মেশিন-পঠনযোগ্য নোটিফিকেশন (মেটাডেটা বা জলছাপ) থাকবে। গত সপ্তাহে এআই নিয়ে এসব নতুন নিয়মাবলি ঘোষণা করেছে চীনা কর্তৃপক্ষ।
১৯ ঘণ্টা আগে