আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিশ্বের বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলো তাদের প্রধান নির্বাহীদের (সিইও) নিরাপত্তায় আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ করছে। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০২৪ সালে গুগল, অ্যামাজন, এনভিডিয়াসহ শীর্ষ সংস্থাগুলো নিরাপত্তা বাজেট ১০ শতাংশেরও বেশি বাড়িয়েছে।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০টি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সিইওদের নিরাপত্তায় খরচ বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে মেটা। ২০২৪ সালে কোম্পানিটি শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই খরচ করেছে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ মিলিয়ন ডলার বেশি। এ খাতে অন্য কোনো কোম্পানি এত বড় অঙ্ক খরচ করেনি।
এনভিডিয়া ২০২৪ সালে সিইও জেনসেন হুয়াংয়ের নিরাপত্তায় খরচ করেছে ৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে। সিইও অ্যান্ডি জ্যাসির জন্য অ্যামাজন ২০২৪ সালে খরচ করেছে ১ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসকে সুরক্ষা সহায়তা বাবদ প্রতিবছর ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়। সিইও টিম কুকের নিরাপত্তায় ২০২৪ সালে ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে অ্যাপল, যা আগের বছরের তুলনায় কম। গুগলের সুন্দর পিচাইয়ের জন্য ব্যয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার। আর ইলন মাস্কের জন্য মাত্র ৫ লাখ ডলার খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছে টেসলা। যদিও বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিকে সুরক্ষিত রাখতে আসল খরচ এর চেয়ে অনেক বেশি, কারণ মাস্কের নিজস্ব নিরাপত্তা সংস্থা রয়েছে।
কিন্তু জাকারবার্গের সুরক্ষায় কেন এত বেশি ব্যয় করছে মেটা? বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, জাকারবার্গ শুধু মেটার সিইও নন, তিনিই কোম্পানির মুখ এবং নিয়ন্ত্রণও মূলত তাঁর হাতে। তাঁর সোশ্যাল নেটওয়ার্ক নিয়ে সমালোচনা, এআই প্রকল্প ঘিরে বিতর্ক, কর্মী ছাঁটাই আর গোপনীয়তা ইস্যুসহ নানা কারণে তাঁর বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভও বেশি। তাই তাঁকে নিরাপত্তা দিতে মেটা এত টাকা ব্যয় করছে।
প্রযুক্তি খাতের নিরাপত্তা সাধারণত বেসরকারি সংস্থাগুলো দেখে থাকে, যেখানে সাবেক গোয়েন্দা বা সেনা কর্মকর্তারা কাজ করেন। এসব সংস্থা শুধু দেহরক্ষীই নয়, ঝুঁকি বিশ্লেষণ, বাসা ও ভ্রমণের নিরাপত্তা, সাইবার সুরক্ষা, এমনকি হত্যাচেষ্টা বা অপহরণের মতো ঝুঁকির জন্য প্রস্তুতিও নিয়ে থাকে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ইউনাইটেড হেলথ কেয়ারের সিইও ব্রায়ান থম্পসন হত্যার পর থেকে নিরাপত্তা খরচ আরও বেড়েছে। অনেক কোম্পানি এখন তাদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ছবি ও তথ্য ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে ফেলছে, বাড়ি ও ভ্রমণের নিরাপত্তা জোরদার করছে, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে ব্যক্তিগত জেট ব্যবহারের নিয়মও চালু করেছে।
বিশ্বের বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলো তাদের প্রধান নির্বাহীদের (সিইও) নিরাপত্তায় আগের চেয়ে অনেক বেশি খরচ করছে। ফাইন্যান্সিয়াল টাইমসের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, ২০২৪ সালে গুগল, অ্যামাজন, এনভিডিয়াসহ শীর্ষ সংস্থাগুলো নিরাপত্তা বাজেট ১০ শতাংশেরও বেশি বাড়িয়েছে।
ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস বলছে, ২০২৪ সালে বিশ্বের ১০টি বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানের সিইওদের নিরাপত্তায় খরচ বেড়ে ৪৫ মিলিয়ন ডলারের বেশি হয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি ব্যয় করেছে মেটা। ২০২৪ সালে কোম্পানিটি শুধু মার্ক জাকারবার্গের জন্যই খরচ করেছে প্রায় ২৭ মিলিয়ন ডলার, যা আগের বছরের তুলনায় ৩ মিলিয়ন ডলার বেশি। এ খাতে অন্য কোনো কোম্পানি এত বড় অঙ্ক খরচ করেনি।
এনভিডিয়া ২০২৪ সালে সিইও জেনসেন হুয়াংয়ের নিরাপত্তায় খরচ করেছে ৩ দশমিক ৫ মিলিয়ন ডলার, যা ২০২৩ সালের তুলনায় বেড়েছে। সিইও অ্যান্ডি জ্যাসির জন্য অ্যামাজন ২০২৪ সালে খরচ করেছে ১ দশমিক ১ মিলিয়ন ডলার। পাশাপাশি প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসকে সুরক্ষা সহায়তা বাবদ প্রতিবছর ১ দশমিক ৬ মিলিয়ন ডলার দেওয়া হয়। সিইও টিম কুকের নিরাপত্তায় ২০২৪ সালে ১ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে অ্যাপল, যা আগের বছরের তুলনায় কম। গুগলের সুন্দর পিচাইয়ের জন্য ব্যয় হয়েছে ৬ দশমিক ৮ মিলিয়ন ডলার। আর ইলন মাস্কের জন্য মাত্র ৫ লাখ ডলার খরচ হয়েছে বলে জানিয়েছে টেসলা। যদিও বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তিকে সুরক্ষিত রাখতে আসল খরচ এর চেয়ে অনেক বেশি, কারণ মাস্কের নিজস্ব নিরাপত্তা সংস্থা রয়েছে।
কিন্তু জাকারবার্গের সুরক্ষায় কেন এত বেশি ব্যয় করছে মেটা? বিশেষজ্ঞেরা বলছেন, জাকারবার্গ শুধু মেটার সিইও নন, তিনিই কোম্পানির মুখ এবং নিয়ন্ত্রণও মূলত তাঁর হাতে। তাঁর সোশ্যাল নেটওয়ার্ক নিয়ে সমালোচনা, এআই প্রকল্প ঘিরে বিতর্ক, কর্মী ছাঁটাই আর গোপনীয়তা ইস্যুসহ নানা কারণে তাঁর বিরুদ্ধে মানুষের ক্ষোভও বেশি। তাই তাঁকে নিরাপত্তা দিতে মেটা এত টাকা ব্যয় করছে।
প্রযুক্তি খাতের নিরাপত্তা সাধারণত বেসরকারি সংস্থাগুলো দেখে থাকে, যেখানে সাবেক গোয়েন্দা বা সেনা কর্মকর্তারা কাজ করেন। এসব সংস্থা শুধু দেহরক্ষীই নয়, ঝুঁকি বিশ্লেষণ, বাসা ও ভ্রমণের নিরাপত্তা, সাইবার সুরক্ষা, এমনকি হত্যাচেষ্টা বা অপহরণের মতো ঝুঁকির জন্য প্রস্তুতিও নিয়ে থাকে।
২০২৩ সালের ডিসেম্বরে ইউনাইটেড হেলথ কেয়ারের সিইও ব্রায়ান থম্পসন হত্যার পর থেকে নিরাপত্তা খরচ আরও বেড়েছে। অনেক কোম্পানি এখন তাদের শীর্ষ কর্মকর্তাদের ছবি ও তথ্য ওয়েবসাইট থেকে সরিয়ে ফেলছে, বাড়ি ও ভ্রমণের নিরাপত্তা জোরদার করছে, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলকভাবে ব্যক্তিগত জেট ব্যবহারের নিয়মও চালু করেছে।
ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগামীকাল ১৯ অক্টোবর থেকে যদি কোনো সংবাদপত্র (অনলাইন ভার্সনসহ), নিউজ পোর্টাল, ইলেকট্রনিক মিডিয়া বা ওয়েবসাইটে জুয়া, বেটিং বা পর্নোগ্রাফি সম্পর্কিত কনটেন্ট প্রচারিত হয় তবে বিনা নোটিশে সেই সাইট ব্লক করে দেওয়া হবে।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব জানিয়েছেন, ক্রিকেট খেলা বিষয়ক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইএসপিএন ক্রিকইনফো জুয়ার বিজ্ঞাপন সাময়িকভাবে বন্ধ করেছে। গতকাল বুধবার রাতে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।
২ দিন আগেজনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম ইউটিউবের স্ট্রিমিং প্রায় এক ঘণ্টা বন্ধ ছিল। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের শত শত ব্যবহারকারী এই বিষয়ে অভিযোগ জানানোর পর ইউটিউব কর্তৃপক্ষ বিষয়টি সমাধান করে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৩ দিন আগেএআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটিতে এবার প্রাপ্তবয়স্ক কনটেন্ট রাখার পরিকল্পনা করছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সংস্থা ওপেনএআই। সংস্থার প্রধান স্যাম অল্টম্যান বলেছেন, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যবহারকারীরা প্রাপ্তবয়স্কদের মতোই আচরণ করতে চান, তাই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
৩ দিন আগে