অনলাইন ডেস্ক
বর্তমানে ইউটিউবের সফল চ্যানেল পরিচালনার অন্যতম কৌশল হচ্ছে সুন্দরভাবে সাজানো ও সংগঠিত প্লে-লিস্ট তৈরি করা। প্লে-লিস্ট শুধু দর্শকদের জন্য কনটেন্ট খুঁজে পাওয়া সহজ করে তোলে না, বরং এটি একটি চ্যানেলের পেশাদারি, দর্শক ধরে রাখার ক্ষমতা এবং সার্বিক ইউটিউব অ্যালগরিদমে এগিয়ে থাকার কৌশল হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একাধিক ভিডিওকে নির্দিষ্ট থিম বা বিষয়ভিত্তিক ধারায় সাজিয়ে প্লে-লিস্ট তৈরি করলে দর্শকেরা সহজেই সংশ্লিষ্ট ভিডিওগুলো পরপর দেখতে পারেন, ফলে ভিডিওতে ভিউ এবং ওয়াচ টাইম বাড়ে। সঠিকভাবে প্লে-লিস্ট তৈরি করা একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটরের চ্যানেল ব্র্যান্ডিং, সাবস্ক্রাইবার ধরে রাখা এবং ইউটিউব সার্চে উন্নতির জন্য অত্যন্ত কার্যকর একটি পদক্ষেপ।
ইউটিউবে প্লে-লিস্ট ব্যবহারের উপকারিতা
একজন ইউটিউব ব্যবহারকারী হিসেবে, প্লে-লিস্ট হলো আপনার পছন্দের ভিডিওগুলোকে সাজিয়ে রাখার একটি চমৎকার উপায়। আপনি চাইলে যেকোনো বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে প্লে-লিস্ট তৈরি করতে পারেন। যেমন ধরুন, আপনি যদি সেলাই শেখাচ্ছেন, তাহলে আপনি টিউটোরিয়াল ভিডিওগুলো একসঙ্গে একটি প্লে-লিস্টে রেখে প্র্যাকটিসের সময় সেগুলো দেখতে পারেন। প্লে-লিস্টের ব্যবহারিক সুবিধা অনেক—শুধু বিনোদনের জন্য নয়, শেখার ক্ষেত্রেও এটি খুবই কার্যকর।
একটি ব্র্যান্ড বা ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য কনটেন্ট ক্যাটাগরাইজ করার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর মাধ্যম প্লে-লিস্ট। এর মাধ্যমে দর্শক সহজেই তাদের পছন্দের ভিডিও বা সিরিজ খুঁজে পেতে পারে এবং একসঙ্গে একাধিক ভিডিও উপভোগ করতে পারে।
এ ছাড়া, ভালোভাবে তৈরি একটি প্লে-লিস্ট আপনার চ্যানেলের ডিজঅ্যাবিলিটিও বাড়াতে সাহায্য করে। কারণ, অনেক সময় দর্শক চ্যানেল নয়, বরং সরাসরি প্লে-লিস্ট সার্চ করে সেই অনুযায়ী কনটেন্ট খোঁজে।
প্লে-লিস্ট তৈরি হয়ে গেলে সেটি খুব সহজেই শেয়ার করা যায়। আপনি চাইলে সেটিকে অন্য ওয়েবসাইটে এমবেডও করতে পারেন।
ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রেও প্লে-লিস্ট বেশ উপকারী। আপনি যেসব ভিডিওতে ‘লাইক’ দিয়েছেন, সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি স্পেশাল প্লে-লিস্টে জমা হয়ে যায়, ফলে পরবর্তীকালে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি, আপনি যদি ইউটিউব মিউজিক ব্যবহার করেন, সেখানকার প্লে-লিস্টগুলোও আলাদা করে দেখাবে।
প্লে-লিস্ট তৈরি করলে দর্শকেরা সাধারণত চ্যানেলে বেশি সময় কাটান। কারণ, একটি ভিডিও শেষ হলে পরবর্তী ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায় এবং তারা একটানা কয়েকটি ভিডিও দেখে ফেলেন। এটি চ্যানেলের ওয়াচ টাইম ও এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য দারুণ কার্যকর।
ইউটিউব প্লে-লিস্ট তৈরি করবেন যেভাবে
ইউটিউবে প্লে-লিস্ট তৈরিতে খুব অল্প সময় লাগে।
১. ইউটিউব অ্যাপ প্রবেশ করুন। নিজের গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করুন।
২. যে ভিডিও প্লে-লিস্টে যোগ করতে চান তা ইউটিউব থেকে খুঁজে বের করুন এবং তার ওপর ট্যাপ করুন। এর ফলে ভিডিওটি চালু হয়ে যাবে।
৩. এরপর ভিডিওর ডেসক্রিপশনের নিচে থাকা ‘সেভ’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৪. আগে থেকে তৈরি করা প্লে-লিস্টে ভিডিওটি যুক্ত করতে চাইলে সেই প্লে-লিস্টে ট্যাপ করুন এবং ‘ডান’ বাটনে ট্যাপ করুন। আর নতুন প্লে-লিস্ট তৈরি করতে চাইলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৫. ‘নিউ প্লে-লিস্ট’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৬. টাইটেলের জায়গায় ‘প্লে-লিস্টের’ জন্য একটি নাম নির্বাচন করুন।
৭. প্লে-লিস্টটি প্রাইভেটে রাখতে চাইলে ডিজঅ্যাবিলিটি অপশনে কোনো পরিবর্তন আনতে হবে না। তবে সেটি পাবলিক করতে চাইলে ডিজঅ্যাবিলিটি অপশনে নিচের দিকে থাকা টগল বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. এবার ‘ক্রিয়েট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
এভাবে একে একে ভিডিও প্লে-লিস্টে যুক্ত করতে পারবেন।
প্লে-লিস্টের ভিডিও সাজাবেন যেভাবে
প্লে-লিস্টের ভিডিও যুক্ত করার পর সেগুলো নিজের মতো করে সাজাতে পারবেন। অর্থাৎ এই তালিকায় কোনো ভিডিওর ক্রম কী হবে, তা গুছিয়ে রাখতে পারবেন। প্রথম দিকে কোন ভিডিও থাকবে ও পরে কোন ভিডিও থাকবে—তা গুছিয়ে রাখা যাবে।
এ জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. ইউটিউব অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. বাঁ দিকে নিচের দিকে থাকা ‘ইউ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. এবার প্লে-লিস্ট সেকশনে নিচে থাকা যেকোনো প্লে-লিস্টে ট্যাপ করুন।
৪. যে ভিডিও ওপরের বা নিচের দিকে রাখতে চান, তার বাঁ পাশে থাকা অনুভূমিক দুই লাইনে ট্যাপ করে ধরে রাখুন।
৫. এভাবে ধরে রেখেই ভিডিওটি ওপরের বা নিচের দিকে ড্র্যাগ বা টেনে নিতে পারবেন।
প্লে-লিস্টের ভিডিওগুলো এভাবে সাজিয়ে রাখা যাবে।
বর্তমানে ইউটিউবের সফল চ্যানেল পরিচালনার অন্যতম কৌশল হচ্ছে সুন্দরভাবে সাজানো ও সংগঠিত প্লে-লিস্ট তৈরি করা। প্লে-লিস্ট শুধু দর্শকদের জন্য কনটেন্ট খুঁজে পাওয়া সহজ করে তোলে না, বরং এটি একটি চ্যানেলের পেশাদারি, দর্শক ধরে রাখার ক্ষমতা এবং সার্বিক ইউটিউব অ্যালগরিদমে এগিয়ে থাকার কৌশল হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। একাধিক ভিডিওকে নির্দিষ্ট থিম বা বিষয়ভিত্তিক ধারায় সাজিয়ে প্লে-লিস্ট তৈরি করলে দর্শকেরা সহজেই সংশ্লিষ্ট ভিডিওগুলো পরপর দেখতে পারেন, ফলে ভিডিওতে ভিউ এবং ওয়াচ টাইম বাড়ে। সঠিকভাবে প্লে-লিস্ট তৈরি করা একজন কনটেন্ট ক্রিয়েটরের চ্যানেল ব্র্যান্ডিং, সাবস্ক্রাইবার ধরে রাখা এবং ইউটিউব সার্চে উন্নতির জন্য অত্যন্ত কার্যকর একটি পদক্ষেপ।
ইউটিউবে প্লে-লিস্ট ব্যবহারের উপকারিতা
একজন ইউটিউব ব্যবহারকারী হিসেবে, প্লে-লিস্ট হলো আপনার পছন্দের ভিডিওগুলোকে সাজিয়ে রাখার একটি চমৎকার উপায়। আপনি চাইলে যেকোনো বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে প্লে-লিস্ট তৈরি করতে পারেন। যেমন ধরুন, আপনি যদি সেলাই শেখাচ্ছেন, তাহলে আপনি টিউটোরিয়াল ভিডিওগুলো একসঙ্গে একটি প্লে-লিস্টে রেখে প্র্যাকটিসের সময় সেগুলো দেখতে পারেন। প্লে-লিস্টের ব্যবহারিক সুবিধা অনেক—শুধু বিনোদনের জন্য নয়, শেখার ক্ষেত্রেও এটি খুবই কার্যকর।
একটি ব্র্যান্ড বা ইউটিউব ইনফ্লুয়েন্সারদের জন্য কনটেন্ট ক্যাটাগরাইজ করার সবচেয়ে সহজ ও কার্যকর মাধ্যম প্লে-লিস্ট। এর মাধ্যমে দর্শক সহজেই তাদের পছন্দের ভিডিও বা সিরিজ খুঁজে পেতে পারে এবং একসঙ্গে একাধিক ভিডিও উপভোগ করতে পারে।
এ ছাড়া, ভালোভাবে তৈরি একটি প্লে-লিস্ট আপনার চ্যানেলের ডিজঅ্যাবিলিটিও বাড়াতে সাহায্য করে। কারণ, অনেক সময় দর্শক চ্যানেল নয়, বরং সরাসরি প্লে-লিস্ট সার্চ করে সেই অনুযায়ী কনটেন্ট খোঁজে।
প্লে-লিস্ট তৈরি হয়ে গেলে সেটি খুব সহজেই শেয়ার করা যায়। আপনি চাইলে সেটিকে অন্য ওয়েবসাইটে এমবেডও করতে পারেন।
ব্যক্তিগত ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রেও প্লে-লিস্ট বেশ উপকারী। আপনি যেসব ভিডিওতে ‘লাইক’ দিয়েছেন, সেগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি স্পেশাল প্লে-লিস্টে জমা হয়ে যায়, ফলে পরবর্তীকালে সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়। ঠিক তেমনি, আপনি যদি ইউটিউব মিউজিক ব্যবহার করেন, সেখানকার প্লে-লিস্টগুলোও আলাদা করে দেখাবে।
প্লে-লিস্ট তৈরি করলে দর্শকেরা সাধারণত চ্যানেলে বেশি সময় কাটান। কারণ, একটি ভিডিও শেষ হলে পরবর্তী ভিডিও স্বয়ংক্রিয়ভাবে চালু হয়ে যায় এবং তারা একটানা কয়েকটি ভিডিও দেখে ফেলেন। এটি চ্যানেলের ওয়াচ টাইম ও এনগেজমেন্ট বাড়ানোর জন্য দারুণ কার্যকর।
ইউটিউব প্লে-লিস্ট তৈরি করবেন যেভাবে
ইউটিউবে প্লে-লিস্ট তৈরিতে খুব অল্প সময় লাগে।
১. ইউটিউব অ্যাপ প্রবেশ করুন। নিজের গুগল অ্যাকাউন্ট দিয়ে সাইন ইন করুন।
২. যে ভিডিও প্লে-লিস্টে যোগ করতে চান তা ইউটিউব থেকে খুঁজে বের করুন এবং তার ওপর ট্যাপ করুন। এর ফলে ভিডিওটি চালু হয়ে যাবে।
৩. এরপর ভিডিওর ডেসক্রিপশনের নিচে থাকা ‘সেভ’ বাটনে ট্যাপ করুন।
৪. আগে থেকে তৈরি করা প্লে-লিস্টে ভিডিওটি যুক্ত করতে চাইলে সেই প্লে-লিস্টে ট্যাপ করুন এবং ‘ডান’ বাটনে ট্যাপ করুন। আর নতুন প্লে-লিস্ট তৈরি করতে চাইলে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
৫. ‘নিউ প্লে-লিস্ট’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৬. টাইটেলের জায়গায় ‘প্লে-লিস্টের’ জন্য একটি নাম নির্বাচন করুন।
৭. প্লে-লিস্টটি প্রাইভেটে রাখতে চাইলে ডিজঅ্যাবিলিটি অপশনে কোনো পরিবর্তন আনতে হবে না। তবে সেটি পাবলিক করতে চাইলে ডিজঅ্যাবিলিটি অপশনে নিচের দিকে থাকা টগল বাটনে ট্যাপ করুন।
৮. এবার ‘ক্রিয়েট’ বাটনে ট্যাপ করুন।
এভাবে একে একে ভিডিও প্লে-লিস্টে যুক্ত করতে পারবেন।
প্লে-লিস্টের ভিডিও সাজাবেন যেভাবে
প্লে-লিস্টের ভিডিও যুক্ত করার পর সেগুলো নিজের মতো করে সাজাতে পারবেন। অর্থাৎ এই তালিকায় কোনো ভিডিওর ক্রম কী হবে, তা গুছিয়ে রাখতে পারবেন। প্রথম দিকে কোন ভিডিও থাকবে ও পরে কোন ভিডিও থাকবে—তা গুছিয়ে রাখা যাবে।
এ জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন—
১. ইউটিউব অ্যাপে প্রবেশ করুন।
২. বাঁ দিকে নিচের দিকে থাকা ‘ইউ’ অপশনে ট্যাপ করুন।
৩. এবার প্লে-লিস্ট সেকশনে নিচে থাকা যেকোনো প্লে-লিস্টে ট্যাপ করুন।
৪. যে ভিডিও ওপরের বা নিচের দিকে রাখতে চান, তার বাঁ পাশে থাকা অনুভূমিক দুই লাইনে ট্যাপ করে ধরে রাখুন।
৫. এভাবে ধরে রেখেই ভিডিওটি ওপরের বা নিচের দিকে ড্র্যাগ বা টেনে নিতে পারবেন।
প্লে-লিস্টের ভিডিওগুলো এভাবে সাজিয়ে রাখা যাবে।
অ্যাপল সাপ্লাই চেইন বিশ্লেষক মিং-চি কুও গত মার্চেই এই একই ডিসপ্লে সাইজের কথা বলেছিলেন। ফলে এবার একাধিক সূত্র থেকে একই তথ্য পাওয়া গেল, যদিও ট্রেন্ডফোর্স কুওর তথ্যই পুনরাবৃত্তি করছে কি না, তা নিয়ে সন্দেহ আছে।
২ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফটের শেয়ারপয়েন্ট সফটওয়্যারের ত্রুটি কাজে লাগিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবস্থাপনার দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থা ন্যাশনাল নিউক্লিয়ার সিকিউরিটি অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের (এনএনএসএ) সিস্টেমে হ্যাকিংয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি সম্পর্কে জানা একটি সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্লুমবার্গ।
৪ ঘণ্টা আগেআকাশে এবং পানির নিচে ডুবে চলাফেরা করতে পারবে এমন একটি ‘হাইব্রিড ড্রোন’ তৈরি করেছেন ডেনমার্কের আলবরগ ইউনিভার্সিটির কিছু শিক্ষার্থী। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত এক ভিডিওতে দেখা গেছে, ড্রোনটি বড় একটি পুলের পাশে থেকে উড়ে উঠে সোজা পানির নিচে ডুব দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেচ্যাটজিপিটি নির্মাতা ওপেনএআই যুক্তরাষ্ট্রের তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান ওরাকলের সঙ্গে বছরে ৩০ বিলিয়ন ডলার বা ৩ হাজার কোটি ডলারের বিশাল এক ডেটা সেন্টার চুক্তি করেছে। এ তথ্য গত সোমবার দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের (ডব্লিউএসজে) এক প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এরপর গত মঙ্গলবার এক্স (সাবেক টুইটার)–এ এবং একটি
৬ ঘণ্টা আগে