প্রযুক্তি ডেস্ক
স্মার্টফোনে অনেকেই গেম খেলতে পছন্দ করেন। তবে সব স্মার্টফোনে স্বাচ্ছন্দ্যে গেম খেলা যায় না। গেমগুলো সাধারণত স্মার্টফোনের স্টোরেজের অনেকখানি জায়গাজুড়ে থাকে। এ ছাড়া, গেমিংয়ের সময় ফোন হ্যাং করাসহ নানা সমস্যা তো আছেই। তাই স্মার্টফোন ব্যবহারের অন্যতম কারণ যদি হয় গেম খেলা, তাহলে স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। এগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:
প্রসেসর
গেমিংয়ের জন্য ফোন কেনার সময় প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে দিকটি বিবেচনা করতে হবে তা হলো প্রসেসর। প্রসেসরই মূলত ফোনের কর্মক্ষমতা নির্ধারণ করে। তাই মোবাইলে স্ন্যাপড্রাগন ৬৭৫ বা এর পরের সংস্করণ, হাই–সিলিকন কিরিন ৯৭০ বা এর পরবর্তী সংস্করণ, এক্সিনোস ৮৮৯৫ বা এর পরের সংস্করণ, মিডিয়াটেক হেলিও জি৯০টি বা এর পরবর্তী সংস্করণের প্রেসসর আছে কি না দেখে নিতে হবে। এতে গেমিংয়ের অভিজ্ঞতা হবে নির্ঝঞ্ঝাট।
র্যাম ও স্টোরেজ
গেমিংয়ের জন্য আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো র্যাম এবং ইন্টারনাল স্টোরেজ। কমপক্ষে ৬ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি স্টোরেজ আছে— এমন ফোন কেনার চেষ্টা করুন। তবে এর চেয়ে বেশি স্টোরেজের ফোন কিনতে পারলে আরও ভালো। তবে কোন গেম খেলতে ন্যূনতম কেমন কনফিগারেশন লাগে— সে ব্যাপারেও জানা থাকা থাকতে হবে।
ডিসপ্লে
ফোনের ডিসপ্লে বা স্ক্রিন গেমিংয়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গেম সঠিকভাবে দেখার জন্য ফোনে হাই রেজুলেশনের ডিসপ্লে থাকতে হবে। এ ছাড়া, ফোনের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট ৯০ হার্টজ বা ১২০ হার্টজ হলে ভালো হয়। রিফ্রেশ রেট মূলত এক সেকেন্ডে স্ক্রিন কতবার রিফ্রেশ হয় সেটি।
যে স্মার্টফোনের রিফ্রেশ রেট যত বেশি থাকে সে স্মার্টফোনে ভিডিও এবং ইমেজ তত ঝকঝকে এবং মসৃণ দেখা যায়। স্মার্টফোনগুলোতে সাধারণত ৬০, ৯০ এবং ১২০ হার্জের স্ক্রিন রিফ্রেশ রেট থাকে।
ব্যাটারি
স্মার্টফোনে গেম খেললে চার্জের বিষয়টি খেয়াল রাখা জরুরি। গেম খেলার সময় ফোন হাই গ্রাফিকস এবং হাই রিফ্রেশ রেট ব্যবহার করলে ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়। তাই ফোন কেনার সময় কমপক্ষে ৪৫০০ এমএএইচ ক্ষমতার ব্যাটারি আছে এমন ফোন বাছাই করুন। বর্তমানে বাজারে মিড রেঞ্জের অনেক ফোনেই ৬০০০ এমএইএইচ–এর ব্যাটারি থাকে।
স্মার্টফোনে অনেকেই গেম খেলতে পছন্দ করেন। তবে সব স্মার্টফোনে স্বাচ্ছন্দ্যে গেম খেলা যায় না। গেমগুলো সাধারণত স্মার্টফোনের স্টোরেজের অনেকখানি জায়গাজুড়ে থাকে। এ ছাড়া, গেমিংয়ের সময় ফোন হ্যাং করাসহ নানা সমস্যা তো আছেই। তাই স্মার্টফোন ব্যবহারের অন্যতম কারণ যদি হয় গেম খেলা, তাহলে স্মার্টফোন কেনার ক্ষেত্রে কিছু বিষয় মাথায় রাখতে হবে। এগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো:
প্রসেসর
গেমিংয়ের জন্য ফোন কেনার সময় প্রথম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে দিকটি বিবেচনা করতে হবে তা হলো প্রসেসর। প্রসেসরই মূলত ফোনের কর্মক্ষমতা নির্ধারণ করে। তাই মোবাইলে স্ন্যাপড্রাগন ৬৭৫ বা এর পরের সংস্করণ, হাই–সিলিকন কিরিন ৯৭০ বা এর পরবর্তী সংস্করণ, এক্সিনোস ৮৮৯৫ বা এর পরের সংস্করণ, মিডিয়াটেক হেলিও জি৯০টি বা এর পরবর্তী সংস্করণের প্রেসসর আছে কি না দেখে নিতে হবে। এতে গেমিংয়ের অভিজ্ঞতা হবে নির্ঝঞ্ঝাট।
র্যাম ও স্টোরেজ
গেমিংয়ের জন্য আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো র্যাম এবং ইন্টারনাল স্টোরেজ। কমপক্ষে ৬ জিবি র্যাম এবং ৬৪ জিবি স্টোরেজ আছে— এমন ফোন কেনার চেষ্টা করুন। তবে এর চেয়ে বেশি স্টোরেজের ফোন কিনতে পারলে আরও ভালো। তবে কোন গেম খেলতে ন্যূনতম কেমন কনফিগারেশন লাগে— সে ব্যাপারেও জানা থাকা থাকতে হবে।
ডিসপ্লে
ফোনের ডিসপ্লে বা স্ক্রিন গেমিংয়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। গেম সঠিকভাবে দেখার জন্য ফোনে হাই রেজুলেশনের ডিসপ্লে থাকতে হবে। এ ছাড়া, ফোনের ডিসপ্লের রিফ্রেশ রেট ৯০ হার্টজ বা ১২০ হার্টজ হলে ভালো হয়। রিফ্রেশ রেট মূলত এক সেকেন্ডে স্ক্রিন কতবার রিফ্রেশ হয় সেটি।
যে স্মার্টফোনের রিফ্রেশ রেট যত বেশি থাকে সে স্মার্টফোনে ভিডিও এবং ইমেজ তত ঝকঝকে এবং মসৃণ দেখা যায়। স্মার্টফোনগুলোতে সাধারণত ৬০, ৯০ এবং ১২০ হার্জের স্ক্রিন রিফ্রেশ রেট থাকে।
ব্যাটারি
স্মার্টফোনে গেম খেললে চার্জের বিষয়টি খেয়াল রাখা জরুরি। গেম খেলার সময় ফোন হাই গ্রাফিকস এবং হাই রিফ্রেশ রেট ব্যবহার করলে ব্যাটারি দ্রুত শেষ হয়। তাই ফোন কেনার সময় কমপক্ষে ৪৫০০ এমএএইচ ক্ষমতার ব্যাটারি আছে এমন ফোন বাছাই করুন। বর্তমানে বাজারে মিড রেঞ্জের অনেক ফোনেই ৬০০০ এমএইএইচ–এর ব্যাটারি থাকে।
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
৫ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৬ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৬ ঘণ্টা আগে