আইফোনের হাত ধরে যখন প্রথম ডিজিটাল কি-বোর্ড আসে, তখনই বলতে গেলে ফুলস্ক্রিন স্মার্টফোনের যুগ শুরু হয়। তবে অনেকে সেই আগের বাটন কি-বোর্ডকে মিস করেন; বিশেষ করে ব্ল্যাকবেরি হ্যান্ডসেটের আইকনিক কি-বোর্ডের ভক্ত ছিলেন অনেকে। কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস শো (সিইএস) ২০২৪ উপলক্ষে বাটন কি-বোর্ডপ্রেমীদের জন্য নতুন এক অ্যাকসেসরি আনছে ক্লিক্স টেকনোলজি।
নতুন কোম্পানি ক্লিক্স টেকনোলজির প্রথম পণ্য হিসেবে বাজারে আসছে ক্লিক্স কি-বোর্ড। ১৩৯ ডলারের (১৫ হাজার ১৯৩ টাকা) কি-বোর্ডটি আইফোনেও ব্যবহার করা যাবে। এ কি-বোর্ডটি র্যাপ অ্যারাউন্ড কেস আকারে তৈরি করা হয়েছে। স্লাইড করে ডিভাইসটিতে আইফোন প্রবেশ করিয়েই টাইপ করা যাবে। এর বাটনগুলো ব্যাকলিট, তার মানে অন্ধকারেও টাইপ করা যাবে। এটির জন্য আলাদা করে ব্যাটারির প্রয়োজন হয় না।
ক্লিক্স টেকনোলজির সহপ্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ফিশার—ইউটিউবে মিস্টার মোবাইল নামে পরিচিত—এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘আমরা ডেস্কটপ, ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটে প্রতিদিন কি-বোর্ড ব্যবহার করি। কিন্তু স্মার্টফোনে বাটন কি-বোর্ড ব্যবহার করা ছেড়ে দিয়েছি। ব্যাপারটা অদ্ভুত!’
ফিশারের ইউটিউব চ্যানেলে নতুন ও পুরোনো ফোনের রিভিউ দেওয়া থাকে। এমনকি তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে বিগত বছরগুলোর ফোন নিয়েও আলোচনা করা হয়, যখন ফোনের স্ক্রিন ছোট ছিল এবং প্রস্তুতকারীরা ক্রেতাদের আকর্ষণ করার জন্য অদ্ভুত সব ডিজাইনের ফোন তৈরি করত।
প্রাথমিকভাবে ক্লিক্স কি-বোর্ড উজ্জ্বল হলুদ ও হালকা ধূসর রঙে পাওয়া যাবে। ভবিষ্যতে অন্য আরও রং পাওয়া যাবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আলাদা কি-বোর্ড লাগানোর কারণে ফোনের দৈর্ঘ্য বেড়ে যেতে পারে এবং তা পকেটে না-ও আঁটতে পারে। আকারে বড় হওয়ায় তা হাতে নিয়ে টাইপ করাটা কঠিন হবে কি না, এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে এ ধরনের কি-বোর্ডের বেশ কিছু সুবিধা অবশ্যই আছে। ডিজিটাল কি-বোর্ডের তুলনায় এতে দ্রুত ও সঠিকভাবে টাইপ করা যায়। এ ছাড়া বাটন কি-বোর্ডে হোম স্ক্রিন ও সার্চবারের জন্য সহজে শর্টকাট ব্যবহার করা যায়। আরও একটি সুবিধা হলো, স্ক্রিনে ডিজিটাল কি-বোর্ড না থাকলে টাইপিংয়ের সময় পুরো স্ক্রিনই ব্যবহার করা যায়।
ক্লিক্স কি-বোর্ড এখন থেকেই অর্ডার করা যাবে এবং আইফোন ১৪ মডেলের জন্য ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই তা সরবরাহ শুরু হবে। আইফোন ১৫-এর জন্য আগামী বসন্ত থেকে ক্লিক কি-বোর্ড সরবরাহ করা হবে। কি-বোর্ডটি অ্যাপের সাহায্যে চলে। এ অ্যাপ শিগগিরই অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে। পরে এ কি-বোর্ডে আরও ফাংশন যুক্ত করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
আইফোনের হাত ধরে যখন প্রথম ডিজিটাল কি-বোর্ড আসে, তখনই বলতে গেলে ফুলস্ক্রিন স্মার্টফোনের যুগ শুরু হয়। তবে অনেকে সেই আগের বাটন কি-বোর্ডকে মিস করেন; বিশেষ করে ব্ল্যাকবেরি হ্যান্ডসেটের আইকনিক কি-বোর্ডের ভক্ত ছিলেন অনেকে। কনজ্যুমার ইলেকট্রনিকস শো (সিইএস) ২০২৪ উপলক্ষে বাটন কি-বোর্ডপ্রেমীদের জন্য নতুন এক অ্যাকসেসরি আনছে ক্লিক্স টেকনোলজি।
নতুন কোম্পানি ক্লিক্স টেকনোলজির প্রথম পণ্য হিসেবে বাজারে আসছে ক্লিক্স কি-বোর্ড। ১৩৯ ডলারের (১৫ হাজার ১৯৩ টাকা) কি-বোর্ডটি আইফোনেও ব্যবহার করা যাবে। এ কি-বোর্ডটি র্যাপ অ্যারাউন্ড কেস আকারে তৈরি করা হয়েছে। স্লাইড করে ডিভাইসটিতে আইফোন প্রবেশ করিয়েই টাইপ করা যাবে। এর বাটনগুলো ব্যাকলিট, তার মানে অন্ধকারেও টাইপ করা যাবে। এটির জন্য আলাদা করে ব্যাটারির প্রয়োজন হয় না।
ক্লিক্স টেকনোলজির সহপ্রতিষ্ঠাতা মাইকেল ফিশার—ইউটিউবে মিস্টার মোবাইল নামে পরিচিত—এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ‘আমরা ডেস্কটপ, ল্যাপটপ ও ট্যাবলেটে প্রতিদিন কি-বোর্ড ব্যবহার করি। কিন্তু স্মার্টফোনে বাটন কি-বোর্ড ব্যবহার করা ছেড়ে দিয়েছি। ব্যাপারটা অদ্ভুত!’
ফিশারের ইউটিউব চ্যানেলে নতুন ও পুরোনো ফোনের রিভিউ দেওয়া থাকে। এমনকি তাঁর ইউটিউব চ্যানেলে বিগত বছরগুলোর ফোন নিয়েও আলোচনা করা হয়, যখন ফোনের স্ক্রিন ছোট ছিল এবং প্রস্তুতকারীরা ক্রেতাদের আকর্ষণ করার জন্য অদ্ভুত সব ডিজাইনের ফোন তৈরি করত।
প্রাথমিকভাবে ক্লিক্স কি-বোর্ড উজ্জ্বল হলুদ ও হালকা ধূসর রঙে পাওয়া যাবে। ভবিষ্যতে অন্য আরও রং পাওয়া যাবে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
আলাদা কি-বোর্ড লাগানোর কারণে ফোনের দৈর্ঘ্য বেড়ে যেতে পারে এবং তা পকেটে না-ও আঁটতে পারে। আকারে বড় হওয়ায় তা হাতে নিয়ে টাইপ করাটা কঠিন হবে কি না, এখনই বলা যাচ্ছে না। তবে এ ধরনের কি-বোর্ডের বেশ কিছু সুবিধা অবশ্যই আছে। ডিজিটাল কি-বোর্ডের তুলনায় এতে দ্রুত ও সঠিকভাবে টাইপ করা যায়। এ ছাড়া বাটন কি-বোর্ডে হোম স্ক্রিন ও সার্চবারের জন্য সহজে শর্টকাট ব্যবহার করা যায়। আরও একটি সুবিধা হলো, স্ক্রিনে ডিজিটাল কি-বোর্ড না থাকলে টাইপিংয়ের সময় পুরো স্ক্রিনই ব্যবহার করা যায়।
ক্লিক্স কি-বোর্ড এখন থেকেই অর্ডার করা যাবে এবং আইফোন ১৪ মডেলের জন্য ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই তা সরবরাহ শুরু হবে। আইফোন ১৫-এর জন্য আগামী বসন্ত থেকে ক্লিক কি-বোর্ড সরবরাহ করা হবে। কি-বোর্ডটি অ্যাপের সাহায্যে চলে। এ অ্যাপ শিগগিরই অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করা যাবে। পরে এ কি-বোর্ডে আরও ফাংশন যুক্ত করা হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
৪ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
৬ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১১ ঘণ্টা আগে