প্রযুক্তি ডেস্ক
আজকাল প্রায় সব নতুন স্মার্টফোনেই ব্যবহার করা হচ্ছে ভার্চুয়াল র্যাম প্রযুক্তি। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারে কোনো প্রকার পরিবর্তন না এনেই ফোনের র্যাম বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ‘ডায়নামিক র্যাম এক্সপ্যানশন’ , ‘র্যাম প্লাস’, ‘এক্সটেনডেড র্যাম’ সহ বিভিন্ন নামে এই ফিচার নিয়ে আসছে স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলি। আগে শুধুমাত্র দামি ফোন গুলির ক্ষেত্রে এই ফিচারটি দেখা গেলেও এখন কমদামি স্মার্টফোন গুলিতেও লক্ষ্য করা যাচ্ছে এই ফিচার। তবে অনেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারীই এখনো এই ফিচার সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন না।
র্যামের নির্দিষ্ট সীমা পার হওয়ার পর র্যামের চাহিদা মেটাতে ফোনের রম বা ইন্টারনাল স্টোরেজ থেকে র্যাম হিসেবে ব্যবহৃত জায়গাকে ভার্চুয়াল র্যাম বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কোনো স্মার্টফোনের র্যাম ৬ জিবি এবং রম ১২৮ জিবি। ফোনটিতে ৩ জিবি ভার্চুয়াল র্যাম হিসেবে ব্যবহার করা গেলে রমের ধারণক্ষমতা ৩ জিবি কমে হবে ১২৫। অর্থাৎ, ফোনটিতে রম বা ইন্টারনাল স্টোরেজের ৩ জিবি জায়গা র্যাম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
মোবাইল ফোনে যে র্যাম থাকে তার একটি নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে। মোবাইলে ভারী অ্যাপস কিংবা গেম চালানোর সময় অনেক ব্যবহারকারীই ফোনের গতি কমে যাওয়া লক্ষ্য করে থাকেন। অনেকগুলি অ্যাপ একসঙ্গে চালু করে রাখলেও এ সমস্যাটি দেখা দেয়। ভার্চুয়াল র্যামের সুবিধা ব্যবহার করে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ভার্চুয়াল র্যামের সুবিধা ব্যবহার করে মোবাইল ফোন হ্যাং হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি ফোনের গতিও বৃদ্ধি পাবে। প্রথমবার ভার্চুয়াল র্যাম সুবিধা চালুর পর ফোন রিস্টার্ট করলে তবেই এই ফিচার কাজ করা শুরু করবে। তবে ভার্চুয়াল র্যামের জন্য নির্ধারিত মেমোরি সংরক্ষিত থাকবে। সাধারণ কাজে সেটি ব্যবহার করা যাবে না।
আজকাল প্রায় সব নতুন স্মার্টফোনেই ব্যবহার করা হচ্ছে ভার্চুয়াল র্যাম প্রযুক্তি। এ প্রযুক্তির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারে কোনো প্রকার পরিবর্তন না এনেই ফোনের র্যাম বাড়িয়ে নেওয়া যায়। ‘ডায়নামিক র্যাম এক্সপ্যানশন’ , ‘র্যাম প্লাস’, ‘এক্সটেনডেড র্যাম’ সহ বিভিন্ন নামে এই ফিচার নিয়ে আসছে স্মার্টফোন নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলি। আগে শুধুমাত্র দামি ফোন গুলির ক্ষেত্রে এই ফিচারটি দেখা গেলেও এখন কমদামি স্মার্টফোন গুলিতেও লক্ষ্য করা যাচ্ছে এই ফিচার। তবে অনেক স্মার্টফোন ব্যবহারকারীই এখনো এই ফিচার সম্পর্কে ভালোভাবে জানেন না।
র্যামের নির্দিষ্ট সীমা পার হওয়ার পর র্যামের চাহিদা মেটাতে ফোনের রম বা ইন্টারনাল স্টোরেজ থেকে র্যাম হিসেবে ব্যবহৃত জায়গাকে ভার্চুয়াল র্যাম বলা হয়। উদাহরণস্বরূপ, কোনো স্মার্টফোনের র্যাম ৬ জিবি এবং রম ১২৮ জিবি। ফোনটিতে ৩ জিবি ভার্চুয়াল র্যাম হিসেবে ব্যবহার করা গেলে রমের ধারণক্ষমতা ৩ জিবি কমে হবে ১২৫। অর্থাৎ, ফোনটিতে রম বা ইন্টারনাল স্টোরেজের ৩ জিবি জায়গা র্যাম হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
মোবাইল ফোনে যে র্যাম থাকে তার একটি নির্দিষ্ট সীমা রয়েছে। মোবাইলে ভারী অ্যাপস কিংবা গেম চালানোর সময় অনেক ব্যবহারকারীই ফোনের গতি কমে যাওয়া লক্ষ্য করে থাকেন। অনেকগুলি অ্যাপ একসঙ্গে চালু করে রাখলেও এ সমস্যাটি দেখা দেয়। ভার্চুয়াল র্যামের সুবিধা ব্যবহার করে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
ভার্চুয়াল র্যামের সুবিধা ব্যবহার করে মোবাইল ফোন হ্যাং হওয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার পাশাপাশি ফোনের গতিও বৃদ্ধি পাবে। প্রথমবার ভার্চুয়াল র্যাম সুবিধা চালুর পর ফোন রিস্টার্ট করলে তবেই এই ফিচার কাজ করা শুরু করবে। তবে ভার্চুয়াল র্যামের জন্য নির্ধারিত মেমোরি সংরক্ষিত থাকবে। সাধারণ কাজে সেটি ব্যবহার করা যাবে না।
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীরা এখন থেকে মেটা এআই-এর কাছে ছবি, ভিডিও ও টেক্সট পাঠিয়ে সেগুলোর বিশ্লেষণ করাতে পারবেন। পরীক্ষামূলকভাবে ফিচারটি প্রথমে অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ২.২৫. ১৮.৮ সংস্করণে চালু হয়েছে। পাশাপাশি কিছু সাধারণ ব্যবহারকারীর জন্যও এটি ধীরে ধীরে উন্মুক্ত হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেএক সময় ইন্টারনেট থেকে তথ্য জানার জন্য মানুষ নির্ভর করত একমাত্র সার্চ ইঞ্জিনের ওপর। আর সেই দুনিয়ার শীর্ষে ছিল গুগল। তবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে এখন চিত্রটা বদলাতে শুরু করেছে। চ্যাটজিপিটি ও অন্যান্য জেনারেটিভ এআই টুল তথ্য খোঁজার নতুন বিকল্প হিসেবে দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
৩ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের মুহূর্তগুলো আরও আকর্ষণীয় ও জীবন্ত করে তুলতে স্টোরি ফিচারটি ব্যাপকভাবে ব্যবহার করেন ইনস্টাগ্রামের ব্যবহারকারীরা। এই ফিচারের মাধ্যমে শুধু ছবি বা ভিডিও পোস্ট করলেই হয় না, তাতে বাড়তি আকর্ষণ যোগ করে স্টিকার, মিউজিক ও টেক্সট। এই উপাদানগুলো স্টোরিকে করে তোলে আরও জীবন্ত, তথ্যপূর্ণ ও মনোমুগ্ধ
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১৯ ঘণ্টা আগে