যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা স্টার্টআপ ‘অ্যানডুরিল’ এর সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে বিশ্বের অন্যতম প্রধান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানি ওপেনএআই। মার্কিন সামরিক বাহিনীর জন্য মিসাইল, ড্রোন এবং সফটওয়্যার তৈরি করে থাকে স্টার্টআপটি। এই চুক্তির মাধ্যমে ওপেনএআইয়ের এআই মডেলগুলো মার্কিন বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলোয় ব্যবহার করা হবে। ফলে প্রযুক্তি শিল্প প্রতিরক্ষার শিল্পের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
গত বুধবার এক বিবৃতিতে ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান বলেন, ওপেনএআই এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করার চেষ্টা করে, যা যত বেশি সম্ভব মানুষের উপকারে আসে। সেইসঙ্গে মার্কিন নেতৃত্বাধীন প্রচেষ্টাগুলোকে সমর্থন করে যাতে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বজায় রাখতে সাহায্য করে প্রযুক্তি।
এক বিবৃতিতে অ্যান্ডুরিলের কোফাউন্ডার এবং সিইও ব্রায়ান শিম্পফ বলেন, ওপেনএআই-এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলো বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলো উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে। অ্যানডুরিলের কাউন্টার ড্রোন সিস্টেমে ওপেনএআই তার সফটওয়্যার একত্রিত করবে, যা ড্রোন শনাক্ত করে এবং তাদের ধ্বংস করে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ‘আমরা একত্রে দায়বদ্ধ সমাধান তৈরি করতে প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা সামরিক ও গোয়েন্দা অপারেটরদের উচ্চ চাপপূর্ণ পরিস্থিতিতে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাবেক ওপেনএআই কর্মী বলেন, ‘ড্রোন হুমকি দ্রুত এবং সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে অপারেটরদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে, যাতে তারা ক্ষতির সম্মুখীন না হয়ে কাজ করতে পারে ওপেনএআই-এর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।’
এই বছর শুরুতে তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সামরিক ব্যবহারের নীতিতে পরিবর্তন করেছে ওপেনএআই। ওই সময়ে কোম্পানিতে কাজ করা এক সূত্র জানায় যে, কিছু কর্মী এই পরিবর্তনে অসন্তুষ্ট ছিলেন, তবে কোনোও প্রকাশ্য প্রতিবাদ হয়নি। দ্য ইন্টারসেপ্টের রিপোর্ট অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই মার্কিন সামরিক বাহিনী কিছু ওপেনএআই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
অ্যানডুরিল একটি উন্নত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করছে, যা ছোট ও স্বয়ংক্রিয় বিমানগুলোর একটি দল নিয়ে গঠিত, যা একযোগে বিভিন্ন মিশনে ব্যবহার করা হয়। এই বিমানগুলো একটি ইন্টারফেসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত। এই ইন্টারফেস আবার লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এটি স্বাভাবিক ভাষায় নির্দেশাবলি ব্যাখ্যা করে এবং সেগুলোকে এমন নির্দেশনায় রূপান্তরিত করে, যা মানব পাইলট এবং ড্রোন উভয়ই বুঝতে ও সম্পন্ন করতে পারে। এখন পর্যন্ত অ্যানডুরিল পরীক্ষামূলক উদ্দেশ্যে ওপেন সোর্স ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ব্যবহার করে আসছিল।
অ্যানডুরিল বর্তমানে তার স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমগুলো নিয়ন্ত্রণে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করছে না বা তাদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে অনুমতি দিচ্ছে না। এমন একটি পদক্ষেপ আরও ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, বিশেষ করে বর্তমানের মডেলগুলোর অনিশ্চয়তার দিকে নজর দিলে।
কয়েক বছর আগে সিলিকন ভ্যালির অনেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষক সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করতে দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করেছিলেন। ২০১৮ সালে, হাজার হাজার গুগল কর্মী মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করা নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন, যা তখন পেন্টাগনের মধ্যে ‘মাভেন’ প্রকল্প নামে পরিচিত ছিল। পরে গুগল ওই প্রকল্প থেকে সরে আসে।
তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর কিছু মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি এবং কর্মী তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছেন। এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সরকারের দৃষ্টিতে একটি পরিবর্তনশীল এবং ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে। সামরিক কাজের প্রতি আরও খোলামেলা মনোভাব দেখাচ্ছে অনেক প্রযুক্তি কোম্পানি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোম্পানির জন্য একটি লাভজনক রাজস্ব উৎস হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি, যারা গবেষণা ও উন্নয়নে বিপুল পরিমাণ পুঁজি বিনিয়োগ করতে বাধ্য।
ওপেনএআই-এর প্রতিদ্বন্দ্বী হলো আরেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্টার্টআপ অ্যানথ্রোপিক। কোম্পানিটি গত মাসে ঘোষণা করেছে, এটি প্রতিরক্ষা ঠিকাদার প্যালানটির সঙ্গে একটি অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে, যাতে ‘মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা এজেন্সি’গুলোকে তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলোতে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। প্রায় একই সময়ে মেটা জানিয়েছে যে, তারা মার্কিন সরকারি সংস্থা এবং জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক প্রকল্পে নিয়োজিত ঠিকাদারদের জন্য ওপেন সোর্স কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি প্রদান করছে, যাদের মধ্যে অ্যানডুরিল, প্যালানটির, বুজ অ্যালেন, লকহিড মার্টিন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এক বিবৃতিতে অল্টম্যান বলেছেন, সামরিক বাহিনী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যথাযথভাবে ব্যবহার করছে তা নিশ্চিত করবে ওপেনএআই। অ্যানডুরিলের সঙ্গে অংশীদারত্ব নিশ্চিত করবে যে, ওপেনএআই প্রযুক্তি মার্কিন সামরিক কর্মীদের রক্ষা করবে এবং জাতীয় নিরাপত্তা সম্প্রদায়কে এই প্রযুক্তি বুঝতে ও দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করতে সহায়তা করবে যাতে আমাদের নাগরিকদের নিরাপদ এবং মুক্ত রাখা যায়।’
অ্যানডুরিলের প্রতিষ্ঠাতা হলেন অকুলাস ভিআর-এর স্রষ্টা পালমার লাকি। অ্যানডুরিল তার আধুনিক প্রযুক্তি সফটওয়্যার দিয়ে পুরোনো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বদলানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই কারণে পুরোনো ও বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকাদার চুক্তি হারালেও তারা কিছু বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি পেয়েছে।
তথ্যসূত্র: এনগেজেট
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা স্টার্টআপ ‘অ্যানডুরিল’ এর সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে বিশ্বের অন্যতম প্রধান কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) কোম্পানি ওপেনএআই। মার্কিন সামরিক বাহিনীর জন্য মিসাইল, ড্রোন এবং সফটওয়্যার তৈরি করে থাকে স্টার্টআপটি। এই চুক্তির মাধ্যমে ওপেনএআইয়ের এআই মডেলগুলো মার্কিন বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলোয় ব্যবহার করা হবে। ফলে প্রযুক্তি শিল্প প্রতিরক্ষার শিল্পের সঙ্গে আরও ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে উঠবে।
গত বুধবার এক বিবৃতিতে ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান বলেন, ওপেনএআই এমন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তৈরি করার চেষ্টা করে, যা যত বেশি সম্ভব মানুষের উপকারে আসে। সেইসঙ্গে মার্কিন নেতৃত্বাধীন প্রচেষ্টাগুলোকে সমর্থন করে যাতে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ বজায় রাখতে সাহায্য করে প্রযুক্তি।
এক বিবৃতিতে অ্যান্ডুরিলের কোফাউন্ডার এবং সিইও ব্রায়ান শিম্পফ বলেন, ওপেনএআই-এর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলো বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলো উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে। অ্যানডুরিলের কাউন্টার ড্রোন সিস্টেমে ওপেনএআই তার সফটওয়্যার একত্রিত করবে, যা ড্রোন শনাক্ত করে এবং তাদের ধ্বংস করে।
তিনি আরও বলেন, আমরা ‘আমরা একত্রে দায়বদ্ধ সমাধান তৈরি করতে প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, যা সামরিক ও গোয়েন্দা অপারেটরদের উচ্চ চাপপূর্ণ পরিস্থিতিতে দ্রুত এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সহায়তা করবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সাবেক ওপেনএআই কর্মী বলেন, ‘ড্রোন হুমকি দ্রুত এবং সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে অপারেটরদের সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে প্রয়োজনীয় তথ্য প্রদান করতে, যাতে তারা ক্ষতির সম্মুখীন না হয়ে কাজ করতে পারে ওপেনএআই-এর প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে।’
এই বছর শুরুতে তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সামরিক ব্যবহারের নীতিতে পরিবর্তন করেছে ওপেনএআই। ওই সময়ে কোম্পানিতে কাজ করা এক সূত্র জানায় যে, কিছু কর্মী এই পরিবর্তনে অসন্তুষ্ট ছিলেন, তবে কোনোও প্রকাশ্য প্রতিবাদ হয়নি। দ্য ইন্টারসেপ্টের রিপোর্ট অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই মার্কিন সামরিক বাহিনী কিছু ওপেনএআই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে।
অ্যানডুরিল একটি উন্নত বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করছে, যা ছোট ও স্বয়ংক্রিয় বিমানগুলোর একটি দল নিয়ে গঠিত, যা একযোগে বিভিন্ন মিশনে ব্যবহার করা হয়। এই বিমানগুলো একটি ইন্টারফেসের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রিত। এই ইন্টারফেস আবার লার্জ ল্যাঙ্গুয়েজ মডেলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। এটি স্বাভাবিক ভাষায় নির্দেশাবলি ব্যাখ্যা করে এবং সেগুলোকে এমন নির্দেশনায় রূপান্তরিত করে, যা মানব পাইলট এবং ড্রোন উভয়ই বুঝতে ও সম্পন্ন করতে পারে। এখন পর্যন্ত অ্যানডুরিল পরীক্ষামূলক উদ্দেশ্যে ওপেন সোর্স ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল ব্যবহার করে আসছিল।
অ্যানডুরিল বর্তমানে তার স্বয়ংক্রিয় সিস্টেমগুলো নিয়ন্ত্রণে উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করছে না বা তাদের নিজেদের সিদ্ধান্ত নিতে অনুমতি দিচ্ছে না। এমন একটি পদক্ষেপ আরও ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে, বিশেষ করে বর্তমানের মডেলগুলোর অনিশ্চয়তার দিকে নজর দিলে।
কয়েক বছর আগে সিলিকন ভ্যালির অনেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষক সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করতে দৃঢ়ভাবে বিরোধিতা করেছিলেন। ২০১৮ সালে, হাজার হাজার গুগল কর্মী মার্কিন প্রতিরক্ষা দপ্তরের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি ব্যবহার করা নিয়ে প্রতিবাদ করেছিলেন, যা তখন পেন্টাগনের মধ্যে ‘মাভেন’ প্রকল্প নামে পরিচিত ছিল। পরে গুগল ওই প্রকল্প থেকে সরে আসে।
তবে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলার পর কিছু মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানি এবং কর্মী তাদের অবস্থান পরিবর্তন করেছেন। এখন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সরকারের দৃষ্টিতে একটি পরিবর্তনশীল এবং ভূ-রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তি হিসেবে দেখা হচ্ছে। সামরিক কাজের প্রতি আরও খোলামেলা মনোভাব দেখাচ্ছে অনেক প্রযুক্তি কোম্পানি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কোম্পানির জন্য একটি লাভজনক রাজস্ব উৎস হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি, যারা গবেষণা ও উন্নয়নে বিপুল পরিমাণ পুঁজি বিনিয়োগ করতে বাধ্য।
ওপেনএআই-এর প্রতিদ্বন্দ্বী হলো আরেক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা স্টার্টআপ অ্যানথ্রোপিক। কোম্পানিটি গত মাসে ঘোষণা করেছে, এটি প্রতিরক্ষা ঠিকাদার প্যালানটির সঙ্গে একটি অংশীদারত্ব চুক্তি করেছে, যাতে ‘মার্কিন গোয়েন্দা ও প্রতিরক্ষা এজেন্সি’গুলোকে তার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা মডেলগুলোতে ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হয়। প্রায় একই সময়ে মেটা জানিয়েছে যে, তারা মার্কিন সরকারি সংস্থা এবং জাতীয় নিরাপত্তা বিষয়ক প্রকল্পে নিয়োজিত ঠিকাদারদের জন্য ওপেন সোর্স কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি প্রদান করছে, যাদের মধ্যে অ্যানডুরিল, প্যালানটির, বুজ অ্যালেন, লকহিড মার্টিন এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
এক বিবৃতিতে অল্টম্যান বলেছেন, সামরিক বাহিনী কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যথাযথভাবে ব্যবহার করছে তা নিশ্চিত করবে ওপেনএআই। অ্যানডুরিলের সঙ্গে অংশীদারত্ব নিশ্চিত করবে যে, ওপেনএআই প্রযুক্তি মার্কিন সামরিক কর্মীদের রক্ষা করবে এবং জাতীয় নিরাপত্তা সম্প্রদায়কে এই প্রযুক্তি বুঝতে ও দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করতে সহায়তা করবে যাতে আমাদের নাগরিকদের নিরাপদ এবং মুক্ত রাখা যায়।’
অ্যানডুরিলের প্রতিষ্ঠাতা হলেন অকুলাস ভিআর-এর স্রষ্টা পালমার লাকি। অ্যানডুরিল তার আধুনিক প্রযুক্তি সফটওয়্যার দিয়ে পুরোনো প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বদলানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই কারণে পুরোনো ও বড় প্রতিষ্ঠানগুলোর ঠিকাদার চুক্তি হারালেও তারা কিছু বড় প্রতিরক্ষা চুক্তি পেয়েছে।
তথ্যসূত্র: এনগেজেট
যদি আপনি ইউটিউবে নিয়মিত ভিডিও দেখেন, তবে আপনার সামনে মুভি বা টিভি সিরিজের ভুয়া ট্রেইলার চোখে পড়ার কথা। এসব ভুয়া ট্রেইলার বানানো হয় আসল সিনেমার কিছু ক্লিপের সঙ্গে এআইভিত্তিক কণ্ঠস্বর ও ভিডিও মিশিয়ে ফলে অনেক দর্শকই বিভ্রান্ত হন, ধরে নেন এটা কোনো আসন্ন সিনেমার অফিশিয়াল ট্রেইলার। সাম্প্রতিক সময়ে এই ধরনে
১ ঘণ্টা আগেঅ্যাপল তাদের পরবর্তী অপারেটিং সিস্টেম আইওএস ১৯–এ বড় ধরনের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে। নতুন এই আপডেটে যুক্ত হচ্ছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নির্ভর ব্যাটারি ম্যানেজমেন্ট টুল, যা ব্যবহারকারীর তথ্য ব্যবহার করে আইফোনের ব্যাটারি লাইফ বা আয়ু বাড়াবে। এ ছাড়া নতুন অপারেটিং সিস্টেমে আসছে সম্পূর্ণ নতুন ডিজাইন, যা
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট আবারও বড় পরিসরে কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দিয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি তাদের মোট কর্মীর প্রায় ৩ শতাংশ বা প্রায় ৬ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করছে। খরচ নিয়ন্ত্রণের অংশ হিসেবে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট। আর অন্যদিকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) খাতে বিপুল
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে ফেসবুক শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং ব্যবসা, ব্র্যান্ডিং এবং কনটেন্ট প্রচারের অন্যতম শক্তিশালী প্ল্যাটফর্ম হয়ে উঠেছে। তাই ফেসবুক পেজ কতজন মানুষের কাছে পৌঁছেছে, কোনো কনটেন্টে দর্শক আগ্রহ প্রকাশ করছে এবং কেন প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে—এসব বিশ্লেষণ করা জরুরি হয়ে পড়ে। এই ধরনের তথ্য জানতে সাহায্য করার জ
৫ ঘণ্টা আগে