অনলাইন ডেস্ক
ইলন মাস্কের স্টারলিংকের সঙ্গে সরাসরি সেল-স্যাটেলাইট সংযোগ চালুর জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইউক্রেনের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর কিয়েভস্টার। এর মাধ্যমে কোনো সেলফোন টাওয়ার ছাড়াই ইউক্রেনে মোবাইল নেটওয়ার্কে চালু থাকবে। এই অপারেটরের মূল কোম্পানি ভিওএনের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে ‘ডাইরেক্ট-টু-সেল’ ডিভাইসগুলো। এসব ডিভাইসে মডেম থাকে, যা সেলফোন টাওয়ারের মতো কাজ করে এবং মহাকাশ থেকে সরাসরি স্মার্টফোনে সিগন্যাল পাঠায়। এর ফলে ইউক্রেনের যেখানে নেটওয়ার্কের সমস্যা হতে পারে, সেখানে ব্যবহারকারীদের মোবাইল পরিষেবা প্রদান করবে এই নতুন প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তি ইউক্রেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য বিশেষভাবে উপকার হবে, যেখানে সেল টাওয়ার ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
২০২৫ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের মধ্যে সরাসরি সেল পরিষেবা ও বার্তা পাঠানোর সুবিধা চালু হবে বলে আশা করছে টেলিকম গ্রুপ কিয়েভস্টার। পরবর্তী পর্যায়ে এই সুবিধা ভয়েস ও ডেটা পরিষেবাগুলোতেও সম্প্রসারিত হবে।
এই চুক্তির আর্থিক তথ্যের বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি। ইউক্রেন ও তার সেনাবাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করছে স্পেসএক্সের মালিকানাধীন স্টারলিংক। চলতি বছরের শুরুতেই সরাসরি সেল সক্ষমতাসম্পন্ন প্রথম স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করেছে।
স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রসহ সাতটি দেশের স্থানীয় প্রদানকারীদের সঙ্গে সরাসরি সেল পরিষেবার চুক্তি করেছে, যার মধ্যে জাপান, নিউজিল্যান্ডও অন্তর্ভুক্ত।
ইউক্রেন হবে বিশ্বের প্রথম দেশগুলোর মধ্যে একটি, যেখানে সরাসরি সেল সংযোগ চালু হবে এবং প্রথম সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল, যেখানে স্টারলিংক এই প্রযুক্তি চালু করবে, জানিয়েছে তাদের ওয়েবসাইট।
২০২২ সাল থেকে ইউক্রেনে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ও ভূমি টার্মিনালের মধ্যে সিগন্যাল জ্যামিংয়ের চেষ্টা বাড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়া।
এই চুক্তি এমন একটি সময়ে স্বাক্ষরিত হলো, যখন যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ইউক্রেন কৌশল নিয়ে আরও বেশি সক্রিয় হয়েছেন স্টারলিংকের মালিক ইলন মাস্ক।
গত নভেম্বরে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির এক ফোন কলে যোগ দেন মাস্ক। যেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি ইউক্রেনকে স্টারলিংক স্যাটেলাইট সরবরাহ চালিয়ে যাবেন।
ইলন মাস্কের স্টারলিংকের সঙ্গে সরাসরি সেল-স্যাটেলাইট সংযোগ চালুর জন্য একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে ইউক্রেনের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর কিয়েভস্টার। এর মাধ্যমে কোনো সেলফোন টাওয়ার ছাড়াই ইউক্রেনে মোবাইল নেটওয়ার্কে চালু থাকবে। এই অপারেটরের মূল কোম্পানি ভিওএনের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
স্যাটেলাইটের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে ‘ডাইরেক্ট-টু-সেল’ ডিভাইসগুলো। এসব ডিভাইসে মডেম থাকে, যা সেলফোন টাওয়ারের মতো কাজ করে এবং মহাকাশ থেকে সরাসরি স্মার্টফোনে সিগন্যাল পাঠায়। এর ফলে ইউক্রেনের যেখানে নেটওয়ার্কের সমস্যা হতে পারে, সেখানে ব্যবহারকারীদের মোবাইল পরিষেবা প্রদান করবে এই নতুন প্রযুক্তি। এই প্রযুক্তি ইউক্রেনের যুদ্ধবিধ্বস্ত অঞ্চলের মানুষের জন্য বিশেষভাবে উপকার হবে, যেখানে সেল টাওয়ার ধ্বংস বা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
২০২৫ সালের চতুর্থ প্রান্তিকের মধ্যে সরাসরি সেল পরিষেবা ও বার্তা পাঠানোর সুবিধা চালু হবে বলে আশা করছে টেলিকম গ্রুপ কিয়েভস্টার। পরবর্তী পর্যায়ে এই সুবিধা ভয়েস ও ডেটা পরিষেবাগুলোতেও সম্প্রসারিত হবে।
এই চুক্তির আর্থিক তথ্যের বিস্তারিত প্রকাশ করা হয়নি। ইউক্রেন ও তার সেনাবাহিনীর জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইন্টারনেট সংযোগ প্রদান করছে স্পেসএক্সের মালিকানাধীন স্টারলিংক। চলতি বছরের শুরুতেই সরাসরি সেল সক্ষমতাসম্পন্ন প্রথম স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করেছে।
স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাষ্ট্রসহ সাতটি দেশের স্থানীয় প্রদানকারীদের সঙ্গে সরাসরি সেল পরিষেবার চুক্তি করেছে, যার মধ্যে জাপান, নিউজিল্যান্ডও অন্তর্ভুক্ত।
ইউক্রেন হবে বিশ্বের প্রথম দেশগুলোর মধ্যে একটি, যেখানে সরাসরি সেল সংযোগ চালু হবে এবং প্রথম সংঘাতপূর্ণ অঞ্চল, যেখানে স্টারলিংক এই প্রযুক্তি চালু করবে, জানিয়েছে তাদের ওয়েবসাইট।
২০২২ সাল থেকে ইউক্রেনে স্টারলিংক স্যাটেলাইট ও ভূমি টার্মিনালের মধ্যে সিগন্যাল জ্যামিংয়ের চেষ্টা বাড়িয়ে দিয়েছে রাশিয়া।
এই চুক্তি এমন একটি সময়ে স্বাক্ষরিত হলো, যখন যুক্তরাষ্ট্রে আসন্ন ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ইউক্রেন কৌশল নিয়ে আরও বেশি সক্রিয় হয়েছেন স্টারলিংকের মালিক ইলন মাস্ক।
গত নভেম্বরে নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির এক ফোন কলে যোগ দেন মাস্ক। যেখানে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি ইউক্রেনকে স্টারলিংক স্যাটেলাইট সরবরাহ চালিয়ে যাবেন।
যখন ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি পুরো বিশ্বের নজর কাড়ছে, তখন একটি পুরোনো জাপানি ধারণা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে। আর সেটি হলো ‘কাইজেন’। এর অর্থ অবিচ্ছিন্ন উন্নতি। আজকাল কাইজেনের ধারণাটি শুধু জাপান নয়, চীনের জন্যও শক্তিশালী এক কৌশল হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। পশ্চিমা বিশ্বের জন্য এটি উদ্বেগ
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ মার্চ নতুন পণ্য উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে লন্ডন ভিত্তিক স্মার্টফোন প্রস্তুতকারক কোম্পানি নাথিং। সেই ইভেন্টে ‘নাথিং ফোন ৩ এ’ এবং ‘ফোন ৩এ প্রো’ উন্মোচন করা হতে পারে বলে গুঞ্জন রয়েছে। আনুষ্ঠানিকভাবে ফোন দুটি সম্পর্কে কোনো তথ্য না দিলেও কোম্পানিটির সম্ভাব্য মডেলের ছবি অনলাইনে ফাঁস হয়ে গেছে। এই ছবি
১০ ঘণ্টা আগেচীনের ডিপসিকের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলগুলো নিয়ে নিজের মতামত প্রকাশ করেছেন অ্যাপলের সিইও টিম কুক। তাঁর মতে, মডেলটি ‘দক্ষতা বৃদ্ধির উদ্ভাবন’ হিসেবে কাজ করবে। গতকাল বৃহস্পতিবার আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করার সময় কুক এই মন্তব্য করে।
১২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম শীর্ষ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআইয়ে ৪০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের জন্য আলোচনা করছে জাপানের অন্যতম শীর্ষ বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান সফটব্যাংক। নতুন বিনিয়োগের ফলে ওপেনএআই–এর মোট বাজারমূল্য ৩০০ বিলয়ন ডলার হবে। এই আলোচনা সফল হলে, এটি একক ফান্ডিং রাউন্ডে সর্বোচ্চ পরিমাণ অর্থ
১৩ ঘণ্টা আগে