ড্রাইভের হারানো ফাইল উদ্ধারের জন্য নতুন আপডেট ও রিকভারি টুল নিয়ে এল গুগল। গত নভেম্বরে গুগল ড্রাইভে সংরক্ষিত ফাইল ও ডেটা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে অনেক গ্রাহক অভিযোগ তোলেন। পরবর্তীতে গুগল তদন্ত করে বলেছে, প্ল্যাটফর্মটির একটি ত্রুটির জন্য এই সমস্যা তৈরি হয়েছে।
গুগলের ওয়েবসাইটে ফাইল পুনরুদ্ধারের নির্দেশনাবলি দেওয়া হয়েছে। উইন্ডোজ এবং ম্যাকওএসে অ্যাপটির সর্বশেষ ভার্সন ৮৫.০. ১৩.০ বা তার পরের ভার্সনে আপডেট করার পরামর্শ দিয়েছে গুগল।
ডেস্কটপে অ্যাপের সর্বশেষ ভার্সনে আপডেট করার পর রিকভারি টুলটি ব্যবহার করা যাবে। গুগল বলছে, এর মাধ্যমে নিশ্চিতভাবে ফাইলগুলো খুঁজে পাওয়া যাবে। রিকভারি টুলটি যদি ফাইলগুলোর ব্যাকআপ খুঁজে পায়, তবেই এগুলো ড্রাইভে রিস্টোর করা যাবে। এছাড়া ডেস্কটপের কমান্ড লাইন ইন্টারফেস ব্যবহার করেও ড্রাইভের হারানো ফাইল খুঁজে পাওয়া যাবে। দুইটি পদ্ধতি কীভাবে কাজ করবে তা নিচে জানানো হল–
রিকভারি টুল ব্যবহার করে হারানো ফাইল পুনরুদ্ধার
১. গুগল ড্রাইভের ৮৫.০. ১৩.০ বা এর পরের ভার্সন ডেস্কটপে ডাউনলোড করুন।
২. ড্রাইভের মেনু বার বা সিস্টেম ট্রে থেকে ডেস্কটপ আইকোনে ক্লিক করুন।
৩. কিবোর্ডের শিফট কী প্রেস করে হোল্ড করে রাখুন ও এরপর সেটিংসে ক্লিক করুন।
৪. ড্রাইভের ব্যাকআপ থেকে রিকভারি অপশনে ক্লিক করুন।
রিকভারি প্রক্রিয়াটি শুরু হলে ‘recovery has started’ (রিকভার শুরু হয়েছে) –এই নোটিফিকেশন দেখা যাবে। আর ফাইলগুলো না পাওয়া গেলে ‘No backups found’ (কোনো ব্যাকআপ ফাইল খুঁজে পাওয়া যায়নি) এমন নোটিফিকেশন দেখা যাবে। তবে এই প্রক্রিয়া বিফল হলে ডিস্কের কিছু জায়গা খালি করে রিকভারি টুল আবার চালু করতে হবে।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে ফাইল খুঁজে না পেলে কমান্ড লাইন টুল ব্যবহার করতে হবে। গুগলে ড্রাইভ হেল্প সেন্টারে এই কমান্ডগুলো বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি
ড্রাইভের হারানো ফাইল উদ্ধারের জন্য নতুন আপডেট ও রিকভারি টুল নিয়ে এল গুগল। গত নভেম্বরে গুগল ড্রাইভে সংরক্ষিত ফাইল ও ডেটা খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে অনেক গ্রাহক অভিযোগ তোলেন। পরবর্তীতে গুগল তদন্ত করে বলেছে, প্ল্যাটফর্মটির একটি ত্রুটির জন্য এই সমস্যা তৈরি হয়েছে।
গুগলের ওয়েবসাইটে ফাইল পুনরুদ্ধারের নির্দেশনাবলি দেওয়া হয়েছে। উইন্ডোজ এবং ম্যাকওএসে অ্যাপটির সর্বশেষ ভার্সন ৮৫.০. ১৩.০ বা তার পরের ভার্সনে আপডেট করার পরামর্শ দিয়েছে গুগল।
ডেস্কটপে অ্যাপের সর্বশেষ ভার্সনে আপডেট করার পর রিকভারি টুলটি ব্যবহার করা যাবে। গুগল বলছে, এর মাধ্যমে নিশ্চিতভাবে ফাইলগুলো খুঁজে পাওয়া যাবে। রিকভারি টুলটি যদি ফাইলগুলোর ব্যাকআপ খুঁজে পায়, তবেই এগুলো ড্রাইভে রিস্টোর করা যাবে। এছাড়া ডেস্কটপের কমান্ড লাইন ইন্টারফেস ব্যবহার করেও ড্রাইভের হারানো ফাইল খুঁজে পাওয়া যাবে। দুইটি পদ্ধতি কীভাবে কাজ করবে তা নিচে জানানো হল–
রিকভারি টুল ব্যবহার করে হারানো ফাইল পুনরুদ্ধার
১. গুগল ড্রাইভের ৮৫.০. ১৩.০ বা এর পরের ভার্সন ডেস্কটপে ডাউনলোড করুন।
২. ড্রাইভের মেনু বার বা সিস্টেম ট্রে থেকে ডেস্কটপ আইকোনে ক্লিক করুন।
৩. কিবোর্ডের শিফট কী প্রেস করে হোল্ড করে রাখুন ও এরপর সেটিংসে ক্লিক করুন।
৪. ড্রাইভের ব্যাকআপ থেকে রিকভারি অপশনে ক্লিক করুন।
রিকভারি প্রক্রিয়াটি শুরু হলে ‘recovery has started’ (রিকভার শুরু হয়েছে) –এই নোটিফিকেশন দেখা যাবে। আর ফাইলগুলো না পাওয়া গেলে ‘No backups found’ (কোনো ব্যাকআপ ফাইল খুঁজে পাওয়া যায়নি) এমন নোটিফিকেশন দেখা যাবে। তবে এই প্রক্রিয়া বিফল হলে ডিস্কের কিছু জায়গা খালি করে রিকভারি টুল আবার চালু করতে হবে।
এই পদ্ধতির মাধ্যমে ফাইল খুঁজে না পেলে কমান্ড লাইন টুল ব্যবহার করতে হবে। গুগলে ড্রাইভ হেল্প সেন্টারে এই কমান্ডগুলো বিস্তারিতভাবে জানানো হয়েছে।
তথ্যসূত্র: অ্যান্ড্রয়েড অথোরিটি
বিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
১০ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
১৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
১৮ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
১ দিন আগে