অনলাইন ডেস্ক
জনগণের টাকায় পরিচালিত যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার নাম ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস বা সংক্ষেপে এনএইচএস। এই স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা মানুষের মধ্যে এতই জনপ্রিয় যে শুধু ওয়েবসাইটটিই প্রতি মাসে ৫ কোটির বেশিবার ভিজিট করা হয়। বিনা খরচে স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এটি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনএইচএসের মোবাইল অ্যাপ ৩ কোটি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, অঙ্গদানের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে এবং অঙ্গীকার লিপিবদ্ধ করতেই বেশি মানুষ এই অ্যাপ ব্যবহার করছেন।
এনএইচএস ইংল্যান্ড নামের অ্যাপটি প্রথম ২০১৮ সালে পাইলট প্রকল্প হিসেবে চালানো হয়। অন্য অনেক সেবার পাশাপাশি এই অ্যাপের মাধ্যমে চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া, ব্যবস্থাপত্রের অর্ডার করা এবং বিদেশভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় কোভিড পাস সংগ্রহ করা যায়।
তবে এনএইচএসের তথ্যমতে, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত অঙ্গদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ৪ লাখ ৪৮ হাজার মানুষ এই অ্যাপ ব্যবহার করেছেন। আগের ১২ মাসের তুলনায় এটা ৬৯ শতাংশ বেশি, যেখানে আগের ১২ মাসে অঙ্গদানের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে ২ লাখ ৬৫ হাজার মানুষ এই অ্যাপে নিবন্ধন করেছেন।
অ্যাপটি ডাউনলোডের বর্তমান পরিমাণ ইংল্যান্ডের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি!
ইংল্যান্ডে মানুষের অঙ্গদানের অঙ্গীকার করার প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমানে সাড়ে ৬ হাজারের বেশি মানুষ অঙ্গ প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় আছেন।
এসংক্রান্ত আইন পরিবর্তনের পরই মানুষের মধ্যে এই প্রবণতা বেড়েছে। ২০২০ সালের মে মাসে অঙ্গদান-সংক্রান্ত আইন পরিবর্তন করা হয়। আগে থেকেই যদি কেউ অঙ্গদানের স্পষ্ট অঙ্গীকার করে না থাকেন, সে ক্ষেত্রে মৃত্যুর পর তাঁর প্রাপ্তবয়স্ক স্বজনের অনুমতি লাগে। এটিই পুনর্বহাল করা হয়েছে।
এই ব্যবস্থা ওয়েলসে ২০১৫ সালে এবং স্কটল্যান্ড ২০২০ সালের মার্চে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। অবশ্য পরিবারের সদস্যরা চাইলে এখনো মৃত স্বজনের অঙ্গদান ঠেকিয়ে দিতে পারেন। এনএইচএসের হিসাবে, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৬০৫টি এমন ঘটনা ঘটেছে। পরিবারের সদস্যরা তাঁদের প্রিয়জনের অঙ্গচ্ছেদ করতে চাননি।
অবশ্য মাত্র প্রায় ১ শতাংশ মানুষ সফলভাবে অঙ্গদান করতে পারেন। মূলত ব্রেইন ইনজুরি বা হার্ট অ্যাটাকের কারণে আইসিইউ বা জরুরি বিভাগে যাঁদের মৃত্যু হয়, তাঁদের ক্ষেত্রেই অঙ্গদান সম্ভব হয়।
আগে থেকেই অঙ্দানের অঙ্গীকার করার বিষয়টি স্পষ্ট থাকলে, অর্থাৎ লিপিবদ্ধ থাকলে পরিবারের সদস্যরা সাধারণত বাধা দেন না। আর এখন ব্যাপারটা এতই জনপ্রিয় হয়েছে যে, অঙ্গদানের জন্য এনএইচএসের অ্যাপটিতে ৩৭ লাখের বেশি নিবন্ধন করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে এনএইচএস অ্যাপ বিভাগের ডিজিটাল ডিরেক্টর অব ডেলিভারি সুসি ডে বলেন, ‘সরাসরি মোবাইল ফোন অথবা ওয়েবসাইট থেকে স্বাস্থ্যসেবা পেতে লাখ লাখ মানুষ এখন এনএইচএস অ্যাপ ব্যবহার করছেন। এখন পর্যন্ত ৩ কোটির বেশি মানুষ সাইন-আপ করেছেন। সুখের কথা হলো, মানুষ এখন অঙ্গদানের জন্য এই অ্যাপ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করছেন। আমরা এর জন্য সবাইকে উৎসাহিত করছি।’
জনগণের টাকায় পরিচালিত যুক্তরাজ্যের সর্ববৃহৎ স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার নাম ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস বা সংক্ষেপে এনএইচএস। এই স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা মানুষের মধ্যে এতই জনপ্রিয় যে শুধু ওয়েবসাইটটিই প্রতি মাসে ৫ কোটির বেশিবার ভিজিট করা হয়। বিনা খরচে স্বাস্থ্য পরামর্শের জন্য সম্ভবত পৃথিবীর সবচেয়ে জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম এটি।
বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এনএইচএসের মোবাইল অ্যাপ ৩ কোটি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে, অঙ্গদানের বিষয়ে খোঁজখবর নিতে এবং অঙ্গীকার লিপিবদ্ধ করতেই বেশি মানুষ এই অ্যাপ ব্যবহার করছেন।
এনএইচএস ইংল্যান্ড নামের অ্যাপটি প্রথম ২০১৮ সালে পাইলট প্রকল্প হিসেবে চালানো হয়। অন্য অনেক সেবার পাশাপাশি এই অ্যাপের মাধ্যমে চিকিৎসকের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়া, ব্যবস্থাপত্রের অর্ডার করা এবং বিদেশভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় কোভিড পাস সংগ্রহ করা যায়।
তবে এনএইচএসের তথ্যমতে, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত অঙ্গদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতেই ৪ লাখ ৪৮ হাজার মানুষ এই অ্যাপ ব্যবহার করেছেন। আগের ১২ মাসের তুলনায় এটা ৬৯ শতাংশ বেশি, যেখানে আগের ১২ মাসে অঙ্গদানের জন্য সিদ্ধান্ত নিতে ২ লাখ ৬৫ হাজার মানুষ এই অ্যাপে নিবন্ধন করেছেন।
অ্যাপটি ডাউনলোডের বর্তমান পরিমাণ ইংল্যান্ডের মোট জনসংখ্যার অর্ধেকেরও বেশি!
ইংল্যান্ডে মানুষের অঙ্গদানের অঙ্গীকার করার প্রবণতা বেড়েছে। বর্তমানে সাড়ে ৬ হাজারের বেশি মানুষ অঙ্গ প্রতিস্থাপনের অপেক্ষায় আছেন।
এসংক্রান্ত আইন পরিবর্তনের পরই মানুষের মধ্যে এই প্রবণতা বেড়েছে। ২০২০ সালের মে মাসে অঙ্গদান-সংক্রান্ত আইন পরিবর্তন করা হয়। আগে থেকেই যদি কেউ অঙ্গদানের স্পষ্ট অঙ্গীকার করে না থাকেন, সে ক্ষেত্রে মৃত্যুর পর তাঁর প্রাপ্তবয়স্ক স্বজনের অনুমতি লাগে। এটিই পুনর্বহাল করা হয়েছে।
এই ব্যবস্থা ওয়েলসে ২০১৫ সালে এবং স্কটল্যান্ড ২০২০ সালের মার্চে বাস্তবায়ন করা হয়েছে। অবশ্য পরিবারের সদস্যরা চাইলে এখনো মৃত স্বজনের অঙ্গদান ঠেকিয়ে দিতে পারেন। এনএইচএসের হিসাবে, ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ৬০৫টি এমন ঘটনা ঘটেছে। পরিবারের সদস্যরা তাঁদের প্রিয়জনের অঙ্গচ্ছেদ করতে চাননি।
অবশ্য মাত্র প্রায় ১ শতাংশ মানুষ সফলভাবে অঙ্গদান করতে পারেন। মূলত ব্রেইন ইনজুরি বা হার্ট অ্যাটাকের কারণে আইসিইউ বা জরুরি বিভাগে যাঁদের মৃত্যু হয়, তাঁদের ক্ষেত্রেই অঙ্গদান সম্ভব হয়।
আগে থেকেই অঙ্দানের অঙ্গীকার করার বিষয়টি স্পষ্ট থাকলে, অর্থাৎ লিপিবদ্ধ থাকলে পরিবারের সদস্যরা সাধারণত বাধা দেন না। আর এখন ব্যাপারটা এতই জনপ্রিয় হয়েছে যে, অঙ্গদানের জন্য এনএইচএসের অ্যাপটিতে ৩৭ লাখের বেশি নিবন্ধন করা হয়েছে।
এ ব্যাপারে এনএইচএস অ্যাপ বিভাগের ডিজিটাল ডিরেক্টর অব ডেলিভারি সুসি ডে বলেন, ‘সরাসরি মোবাইল ফোন অথবা ওয়েবসাইট থেকে স্বাস্থ্যসেবা পেতে লাখ লাখ মানুষ এখন এনএইচএস অ্যাপ ব্যবহার করছেন। এখন পর্যন্ত ৩ কোটির বেশি মানুষ সাইন-আপ করেছেন। সুখের কথা হলো, মানুষ এখন অঙ্গদানের জন্য এই অ্যাপ ব্যাপকভাবে ব্যবহার করছেন। আমরা এর জন্য সবাইকে উৎসাহিত করছি।’
ইন্টারনেটে ব্রাউজিংয়ের জন্য অন্যতম জনপ্রিয় ব্রাউজার হলো গুগল ক্রোম। তাই সাইবার অপরাধীদের কাছে হ্যাকিংয়ের একটি প্রধান লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এটি। ব্রাউজারটির বিভিন্ন দুর্বলতা ব্যবহার করে ব্যবহারকারীর ডেটা ‘হাইজ্যাক’ করার চেষ্টা করে হ্যাকাররা। সম্প্রতি এমন একটি সাইবার হামলা ক্রোমে ঘটতে দেখা যাচ্ছে। এর ফ
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বিজয়ী হওয়ার পর মেটার বিভিন্ন নীতিতে পরিবর্তন নিয়ে এসেছেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ। তবে সাম্প্রতিক পরিবর্তনগুলো নিয়ে কোম্পানিটির কর্মীদের মধ্যে অস্বস্তি দেখা গেছে। বিশেষ করে মেটার ফ্যাক্ট চেকিং ফিচার ও ডাইভারসিটি প্রোগ্রাম বন্ধের সিদ্ধান্তের জন্য। অবশেষে, গত বৃহস্পতিবার
২ ঘণ্টা আগেসারা বিশ্বের প্রযুক্তি বাজারকে কাঁপিয়ে দিয়েছে চীনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) গবেষণা প্রতিষ্ঠান ডিপসিকের তৈরি করা নতুন এআই ভাষা মডেল ‘ডিপসিক আর১ ’। তাই এই প্রতিযোগিতায় নিজেদের আধিপত্য বজায় রাখতে রিজনিং মডেল ‘ও ৩ মিনি’ বিনা মূল্যে ব্যবহারে সুযোগ দিচ্ছে ওপেনএআই।
২ ঘণ্টা আগেব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রমে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অন্তভুক্ত করলে বিভিন্ন কাজ দ্রুত ও সহজভাবে করা যায়। তাই এআই নিয়ে অতী উৎসাহী ব্যবসায়ীরা। তবে এই প্রযুক্তি ব্যবহার নিয়ে সংশয়ে রয়েছেন প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। বিশেষ করে নেতৃত্ব পর্যায়ে এই প্রযুক্তি সম্পর্কে ধারণার অভাব থাকায় সংস্থাগুলোর মধ্যে...
৫ ঘণ্টা আগে