টেক জায়ান্ট গুগলকে ২৪৫ মিলিয়ন ডলার জরিমানা করেছেন মেক্সিকোর একটি আদালত। শুক্রবার রাজধানী মেক্সিকো সিটির ওই আদালত গুগলকে মেক্সিকান এক আইনজীবীকে জরিমানার অর্থ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, মার্কিন একটি ব্লগ মেক্সিকান ওই আইনজীবীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ করেছিল। আর ব্লগটি প্রচারের অনুমতি দিয়েছিল গুগল।
তবে এই রায়ের বিষয়ে আপিল করবে বলে জানিয়েছে গুগল। এক বিবৃতিতে টেক জায়ান্ট জানায়, ‘পাঁচ বিলিয়ন পেসো (২৪৫ মিলিয়ন ডলার) জরিমানার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। আমরা এই রায়ের নিন্দা জানাই।’
মেক্সিকান আইনজীবী উলরিচ রিচার মোরালেসের অভিযোগ, প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মটি একটি ব্লগ প্রচারের অনুমতি দিয়েছিল, যেখানে তাঁকে অর্থ পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত দেখানো হয়েছে। আর সেখানে দেখানো নথিগুলোতে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়।
রিচার মোরালেস টুইটারে বলেন ‘রায়ে আমি অভিভূত। অনেক ধন্যবাদ।’ রিচার নাগরিকত্ব সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বইয়ের লেখক, যার মধ্যে একটি ‘ডিজিটাল সিটিজেন’-এর ওপর।
রিচার মোরালেস তাঁর অভিযোগে উল্লেখ করেন, তিনি গুগলকে ২০১৫ সালে ওই ব্লগ সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। এরপর তিনি ‘নৈতিক ক্ষতির’ অভিযোগ দায়ের করেন এবং নিম্ন আদালতে জেতেন। মামলাটি এবার সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারে।
এদিকে গুগল এক বিবৃতিতে বলেছে, মেক্সিকোর আদালতের এই রায় ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও অন্যান্য মৌলিক নীতিমালাকে ক্ষুণ্ন করে। আমরা বিশ্বাস করি যে ফেডারেল আদালতগুলো কঠোরভাবে কাজ করবে।’
রায়টি স্বেচ্ছাচারী ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে গুগল আরও জানায়, ‘আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ে যাব।’
উল্লেখ্য, গুগল ইতিমধ্যে অন্যান্য দেশেও এজাতীয় বেশ কয়েকটি অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছে। জুনের শুরুর দিকে একটি অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল আদালত গুগলকে এক অস্ট্রেলিয়ান রাজনীতিবিদকে ৪ লাখ ৬৬ হাজার ইউরোর (৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭০০ ডলার) বেশি অর্থ প্রদানের নির্দেশ দেয়। ওই রাজনীতিবিদের দাবি, গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউবে প্রচারিত একজন কৌতুক অভিনেতার ভিডিওতে তাঁকে অপমানিত করা হয়েছে।
টেক জায়ান্ট গুগলকে ২৪৫ মিলিয়ন ডলার জরিমানা করেছেন মেক্সিকোর একটি আদালত। শুক্রবার রাজধানী মেক্সিকো সিটির ওই আদালত গুগলকে মেক্সিকান এক আইনজীবীকে জরিমানার অর্থ দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন।
ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা যায়, মার্কিন একটি ব্লগ মেক্সিকান ওই আইনজীবীর বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ করেছিল। আর ব্লগটি প্রচারের অনুমতি দিয়েছিল গুগল।
তবে এই রায়ের বিষয়ে আপিল করবে বলে জানিয়েছে গুগল। এক বিবৃতিতে টেক জায়ান্ট জানায়, ‘পাঁচ বিলিয়ন পেসো (২৪৫ মিলিয়ন ডলার) জরিমানার বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছি। আমরা এই রায়ের নিন্দা জানাই।’
মেক্সিকান আইনজীবী উলরিচ রিচার মোরালেসের অভিযোগ, প্রযুক্তি প্ল্যাটফর্মটি একটি ব্লগ প্রচারের অনুমতি দিয়েছিল, যেখানে তাঁকে অর্থ পাচারের অভিযোগে অভিযুক্ত দেখানো হয়েছে। আর সেখানে দেখানো নথিগুলোতে মিথ্যা তথ্য দেওয়া হয়।
রিচার মোরালেস টুইটারে বলেন ‘রায়ে আমি অভিভূত। অনেক ধন্যবাদ।’ রিচার নাগরিকত্ব সম্পর্কিত বেশ কয়েকটি বইয়ের লেখক, যার মধ্যে একটি ‘ডিজিটাল সিটিজেন’-এর ওপর।
রিচার মোরালেস তাঁর অভিযোগে উল্লেখ করেন, তিনি গুগলকে ২০১৫ সালে ওই ব্লগ সরিয়ে নিতে বলেছিলেন। এরপর তিনি ‘নৈতিক ক্ষতির’ অভিযোগ দায়ের করেন এবং নিম্ন আদালতে জেতেন। মামলাটি এবার সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারে।
এদিকে গুগল এক বিবৃতিতে বলেছে, মেক্সিকোর আদালতের এই রায় ‘মত প্রকাশের স্বাধীনতা ও অন্যান্য মৌলিক নীতিমালাকে ক্ষুণ্ন করে। আমরা বিশ্বাস করি যে ফেডারেল আদালতগুলো কঠোরভাবে কাজ করবে।’
রায়টি স্বেচ্ছাচারী ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করে গুগল আরও জানায়, ‘আমরা শেষ পর্যন্ত লড়ে যাব।’
উল্লেখ্য, গুগল ইতিমধ্যে অন্যান্য দেশেও এজাতীয় বেশ কয়েকটি অভিযোগের মুখোমুখি হয়েছে। জুনের শুরুর দিকে একটি অস্ট্রেলিয়ান ফেডারেল আদালত গুগলকে এক অস্ট্রেলিয়ান রাজনীতিবিদকে ৪ লাখ ৬৬ হাজার ইউরোর (৪ লাখ ৮৭ হাজার ৭০০ ডলার) বেশি অর্থ প্রদানের নির্দেশ দেয়। ওই রাজনীতিবিদের দাবি, গুগলের মালিকানাধীন ইউটিউবে প্রচারিত একজন কৌতুক অভিনেতার ভিডিওতে তাঁকে অপমানিত করা হয়েছে।
চীনের কনটেম্পরারি অ্যাম্পেরেক্স টেকনোলজি কোং লিমিটেড (সিএটিএল) বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বৈদ্যুতিক গাড়ির ব্যাটারি নির্মাতাপ্রতিষ্ঠান। এই কোম্পানি নতুন একটি সুপারচার্জিং ব্যাটারি উন্মোচন করেছে। এই ব্যাটারি মাত্র ৫ মিনিটের চার্জেই ৩২০ মাইল বা ৫৬৩ কিলোমিটার পথ চলতে সক্ষম।
৭ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই যেন মানুষের কণ্ঠ ও চেহারা অন্যায়ভাবে ব্যবহার না করে, তা নিয়ে ২০২৪ সালে বিক্ষোভ করে হলিউডের শক্তিশালী শ্রমিক ইউনিয়ন এসএজি-এএফটিআরএ। তাই গত বছরের শেষ দিকে এক চুক্তির মাধ্যমে শিল্পীদের ন্যায্য পারিশ্রমিক নিশ্চিত করা হয়। তবে বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমাশিল্পে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার
১০ ঘণ্টা আগেআশির দশকে মুক্তিপ্রাপ্ত ‘টার্মিনেটর’ চলচ্চিত্রে দেখা গিয়েছিল স্কাইনেট নামের এক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিজে সচেতন হয়ে উঠে এবং মানবজাতিকে ধ্বংস করতে উদ্যোগী হয়। তখন সেটি ছিল নিছক বিজ্ঞান কল্পকাহিনি। তবে সময় বদলেছে। বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন আর কেবল কল্পকাহিনির বিষয় নয়, তা বাস্তব হয়ে উঠছে।
১২ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেল প্রশিক্ষণ ও পরিচালনার খরচ বিপুল। শুধু বিদ্যুৎ ব্যয় হিসাব করলেও দেখা যায়, ব্যবহারকারীদের অনুরোধ প্রক্রিয়াজাত ও উত্তর প্রদানে বিশ্বজুড়ে এআই ডেটা সেন্টারগুলো বছরে ১০০ মিলিয়ন বা ১০ কোটি ডলারেরও বেশি খরচ করে।
১৭ ঘণ্টা আগে