প্রযুক্তি ডেস্ক
বেশ কয়েক বছর ধরে আইফোনে নিজেদের তৈরি চিপ ব্যবহারের জন্য কাজ করছে বহুজাতিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। এবার একই পরিকল্পনার আওতায় ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ তৈরির পরিকল্পনা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শুরুতেই নিজেদের তৈরি ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ দিয়ে তৈরি আইফোন বাজারে আনার আশা করছে অ্যাপল।
এখন আইফোনসহ নিজে তৈরি বিভিন্ন পণ্যে ব্রডকমের তৈরি ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ ব্যবহার করে অ্যাপল। সেমিকন্ডাক্টর ও অবকাঠামো সফটওয়্যার খাতের এই কোম্পানির সঙ্গে ২০২০ সালে প্রায় দেড় হাজার কোটি ডলারের চুক্তি করে অ্যাপল।
আইফোনে নিজস্ব ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ ব্যবহার করলে বিপুল খরচ কমে আসবে অ্যাপলের। ২০১৯ সালে আইফোনে নিজের তৈরি মডেম ব্যবহারের জন্য ইনটেলের কাছ থেকে ১০০ কোটি ডলারের মডেম তৈরির প্রযুক্তি কিনেছিল অ্যাপল।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ডিজিটাল ট্রেন্ডসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাকবুকে এবং আইম্যাকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চিপ ব্যবহার করার কথা অ্যাপলের। ডিসেম্বরে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা টিম কুক জানিয়েছিলেন, এনিয়ে চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে।
অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ‘তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি’র (টিএসএমসি) কারখানায় তৈরি হবে চিপগুলো। আগেও অ্যাপলের অনেক ডিভাইসের চিপ তৈরি হয়েছে সেখানে। ওই অঙ্গরাজ্যে আরও দুটি কারখানা স্থাপনে টিএসএমসি মোট ৪ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে। ফিনিক্স শহরে প্রথম কারখানার কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালে। অন্যটির কাজ শেষ হতে আরও দুই বছর লাগবে।
‘চিপস অ্যান্ড সায়েন্স অ্যাক্ট’ শীর্ষক আইনের আওতায় এই প্রকল্পের আংশিক ভর্তুকি দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। দেশটিতে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন উৎসাহিত করতে এ আইন করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘অ্যাপলকে সমস্ত উন্নত চিপ বিদেশ থেকে কিনতে হয়েছিল। তাঁরা এখন এই চিপের উৎপাদন কার্যক্রম নিজের দেশেই নিয়ে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চিপ এই খাতে বড় পরিবর্তন নিয়ে আসবে।’
বেশ কয়েক বছর ধরে আইফোনে নিজেদের তৈরি চিপ ব্যবহারের জন্য কাজ করছে বহুজাতিক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান অ্যাপল। এবার একই পরিকল্পনার আওতায় ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ তৈরির পরিকল্পনা করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২৫ সালের শুরুতেই নিজেদের তৈরি ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ দিয়ে তৈরি আইফোন বাজারে আনার আশা করছে অ্যাপল।
এখন আইফোনসহ নিজে তৈরি বিভিন্ন পণ্যে ব্রডকমের তৈরি ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ ব্যবহার করে অ্যাপল। সেমিকন্ডাক্টর ও অবকাঠামো সফটওয়্যার খাতের এই কোম্পানির সঙ্গে ২০২০ সালে প্রায় দেড় হাজার কোটি ডলারের চুক্তি করে অ্যাপল।
আইফোনে নিজস্ব ওয়াই-ফাই ও ব্লুটুথ চিপ ব্যবহার করলে বিপুল খরচ কমে আসবে অ্যাপলের। ২০১৯ সালে আইফোনে নিজের তৈরি মডেম ব্যবহারের জন্য ইনটেলের কাছ থেকে ১০০ কোটি ডলারের মডেম তৈরির প্রযুক্তি কিনেছিল অ্যাপল।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট ডিজিটাল ট্রেন্ডসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আইফোন, আইপ্যাড, ম্যাকবুকে এবং আইম্যাকে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চিপ ব্যবহার করার কথা অ্যাপলের। ডিসেম্বরে কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা টিম কুক জানিয়েছিলেন, এনিয়ে চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে।
অ্যারিজোনা অঙ্গরাজ্যের ‘তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি’র (টিএসএমসি) কারখানায় তৈরি হবে চিপগুলো। আগেও অ্যাপলের অনেক ডিভাইসের চিপ তৈরি হয়েছে সেখানে। ওই অঙ্গরাজ্যে আরও দুটি কারখানা স্থাপনে টিএসএমসি মোট ৪ হাজার কোটি ডলার বিনিয়োগ করবে। ফিনিক্স শহরে প্রথম কারখানার কাজ শেষ হবে ২০২৪ সালে। অন্যটির কাজ শেষ হতে আরও দুই বছর লাগবে।
‘চিপস অ্যান্ড সায়েন্স অ্যাক্ট’ শীর্ষক আইনের আওতায় এই প্রকল্পের আংশিক ভর্তুকি দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র সরকার। দেশটিতে সেমিকন্ডাক্টর উৎপাদন উৎসাহিত করতে এ আইন করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন বলেছেন, ‘অ্যাপলকে সমস্ত উন্নত চিপ বিদেশ থেকে কিনতে হয়েছিল। তাঁরা এখন এই চিপের উৎপাদন কার্যক্রম নিজের দেশেই নিয়ে এসেছে। যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি চিপ এই খাতে বড় পরিবর্তন নিয়ে আসবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা ত্রুটি আবিষ্কার করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি অর্জন করেছেন ইরাকি কিশোর মুনতাধার মোহাম্মদ আহমেদ সালেহ। বাগদাদের আল-তারমিয়া জেলার আল-বায়ারিক উচ্চ বিদ্যালয়ের এই মেধাবী শিক্ষার্থী নিজের অসাধারণ প্রযুক্তি দক্ষতা দিয়ে নাসার বিশেষ...
১ ঘণ্টা আগেমানুষের কাজের জগতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তনের ইঙ্গিত নিয়ে বিশ্বের প্রযুক্তিকেন্দ্র সিলিকন ভ্যালিতে আত্মপ্রকাশ করল বিতর্কিত স্টার্টআপ ‘মেকানাইজ’। বিখ্যাত এআই গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা তামায় বেসিরোগ্লু ঘোষণা দিয়েছেন, এই স্টার্টআপের লক্ষ্য হলো—‘সব ধরনের কাজের পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়করণ’ এবং ‘সম্পূর্ণ অর্থনীতির...
১ ঘণ্টা আগেফোল্ডেবল ফোনের দৌড়ে যখন স্যামসাং, হুয়াওয়ে বা অপো একে অপরকে টপকে যাওয়ার প্রতিযোগিতায় ব্যস্ত, প্রযুক্তির বাজারে ঠিক তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিদ্বন্দ্বী মাঠে নেমেছে। সেটি হলো—ভাঁজযোগ্য ইবুক রিডার। ই-ইংক প্রযুক্তির উন্নতির ফলে ই-রিডারে বই পড়ার অভিজ্ঞতা এখন অনেকটাই কাগজের বইয়ের মতো।
৪ ঘণ্টা আগেধর্ষণ ও অজাচার (নিকটাত্মীয়ের মধ্যে যৌন সম্পর্ক) উৎসাহিত করার অভিযোগের মুখে পড়েছে ভিডিও গেম ‘নো মার্সি’। সারা বিশ্বে গেমিং কমিউনিটির তীব্র সমালোচনার মুখে অবশেষে স্টিম প্ল্যাটফর্ম থেকে সেটি সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে