প্রযুক্তি ডেস্ক
স্যালিসবারি শহরের একটি সংরক্ষিত সামরিক এলাকায় পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে ছোট একটি জেট ইঞ্জিনের। অতিসাধারণ এক ঘটনা মনে হলেও এই জেট ইঞ্জিনটি উড়োজাহাজ শিল্পে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। এটি একটি রোলস রয়েস এই-২১০০এ গ্যাস টারবাইন। এই ডিজাইন সারা বিশ্বের অভ্যন্তরীণ এয়ারলাইনের উড়োজাহাজগুলোতে ব্যবহৃত হয়।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ইঞ্জিনটির প্রায় সবটুকুই একটি সাধারণ জেট ইঞ্জিনের মতো হলেও, যে ব্যাপারটি এই জেট ইঞ্জিনকে অন্য সব ইঞ্জিন থেকে আলাদা করে তা হচ্ছে—এর জ্বালানি। এই প্রথম কোনো আধুনিক উড়োজাহাজের ইঞ্জিন চালানো হচ্ছে হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহার করে।
ডার্বিতে উন্নয়নকাজ সম্পন্নের পর ব্রিটিশ এয়ারলাইন কোম্পানি ইজি জেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ইঞ্জিনটির পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালাচ্ছে রোলস-রয়েস। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হচ্ছে, উড়োজাহাজ চালনা শিল্পের বিকাশ অব্যাহত রাখতে হাইড্রোজেন জ্বালানিকে প্রধান ভূমিকায় রাখা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হ্রাস করা।
রোলস-রয়েসের মহাকাশ প্রযুক্তির পরিচালক অ্যালেন নিউবি ব্যাখ্যা বলেন, ‘সাধারণত আমরা কেরোসিনের মাধ্যমে জেট ইঞ্জিন চালাতাম। কেরোসিন একটি হাইড্রোকার্বন, তাই এটি পোড়ালে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয়। হাইড্রোজেনকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে—এতে কোনো কার্বন নেই। তাই এটিকে পোড়ানো হলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন হয় না।’
প্রকল্পটিতে অর্থের জোগান দিচ্ছে ইজি জেট। জেট ইঞ্জিনটির পরীক্ষায় এর মধ্যেই কয়েক মিলিয়ন পাউন্ডের জোগান দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ইজি জেটের প্রধান অপারেটিং অফিসার ডেভিড মরগান বলেন, ‘আমরা কয়েক বছর আগে থেকেই ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ চালনায় কী জ্বালানি ব্যবহার করা যেতে পারে তা ভাবা শুরু করেছিলাম। আমরা ব্যাটারি প্রযুক্তি নিয়েও ভেবেছিলাম। তবে এটি স্পষ্ট ছিল যে, আমাদের বৃহৎ বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ ওড়ানোর জন্য ব্যাটারি প্রযুক্তি যথেষ্ট হবে না। শেষ পর্যন্ত আমরা হাইড্রোজেন ব্যবহারের সিদ্ধান্তে উপনীত হই।’
যে সুবিধাটি ব্যাটারি থেকে হাইড্রোজেনকে এগিয়ে রাখে তা হলো—হাইড্রোজেন প্রতি কেজিতে ব্যাটারির চেয়ে অনেক বেশি শক্তি দেয়। বড় উড়োজাহাজগুলোতে শক্তি দিতে হলে অনেক ভারী ব্যাটারির প্রয়োজন হবে।
এখন পর্যন্ত হওয়া পরীক্ষাগুলোতে বোঝা গেছে, হাইড্রোজেন ব্যবহার করে জেট ইঞ্জিন ভালো মতোই চালানো যাবে। তবে গতি কিছুটা কম হবে।
স্যালিসবারি শহরের একটি সংরক্ষিত সামরিক এলাকায় পরীক্ষা–নিরীক্ষা চলছে ছোট একটি জেট ইঞ্জিনের। অতিসাধারণ এক ঘটনা মনে হলেও এই জেট ইঞ্জিনটি উড়োজাহাজ শিল্পে যুগান্তকারী পরিবর্তন নিয়ে আসতে পারে। এটি একটি রোলস রয়েস এই-২১০০এ গ্যাস টারবাইন। এই ডিজাইন সারা বিশ্বের অভ্যন্তরীণ এয়ারলাইনের উড়োজাহাজগুলোতে ব্যবহৃত হয়।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে জানা যায়, ইঞ্জিনটির প্রায় সবটুকুই একটি সাধারণ জেট ইঞ্জিনের মতো হলেও, যে ব্যাপারটি এই জেট ইঞ্জিনকে অন্য সব ইঞ্জিন থেকে আলাদা করে তা হচ্ছে—এর জ্বালানি। এই প্রথম কোনো আধুনিক উড়োজাহাজের ইঞ্জিন চালানো হচ্ছে হাইড্রোজেন জ্বালানি ব্যবহার করে।
ডার্বিতে উন্নয়নকাজ সম্পন্নের পর ব্রিটিশ এয়ারলাইন কোম্পানি ইজি জেটের সঙ্গে যুক্ত হয়ে ইঞ্জিনটির পরীক্ষা–নিরীক্ষা চালাচ্ছে রোলস-রয়েস। এই উদ্যোগের লক্ষ্য হচ্ছে, উড়োজাহাজ চালনা শিল্পের বিকাশ অব্যাহত রাখতে হাইড্রোজেন জ্বালানিকে প্রধান ভূমিকায় রাখা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হ্রাস করা।
রোলস-রয়েসের মহাকাশ প্রযুক্তির পরিচালক অ্যালেন নিউবি ব্যাখ্যা বলেন, ‘সাধারণত আমরা কেরোসিনের মাধ্যমে জেট ইঞ্জিন চালাতাম। কেরোসিন একটি হাইড্রোকার্বন, তাই এটি পোড়ালে কার্বন ডাই অক্সাইড উৎপন্ন হয়। হাইড্রোজেনকে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহারের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে—এতে কোনো কার্বন নেই। তাই এটিকে পোড়ানো হলে কার্বন-ডাই-অক্সাইড উৎপন্ন হয় না।’
প্রকল্পটিতে অর্থের জোগান দিচ্ছে ইজি জেট। জেট ইঞ্জিনটির পরীক্ষায় এর মধ্যেই কয়েক মিলিয়ন পাউন্ডের জোগান দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
ইজি জেটের প্রধান অপারেটিং অফিসার ডেভিড মরগান বলেন, ‘আমরা কয়েক বছর আগে থেকেই ভবিষ্যতের উড়োজাহাজ চালনায় কী জ্বালানি ব্যবহার করা যেতে পারে তা ভাবা শুরু করেছিলাম। আমরা ব্যাটারি প্রযুক্তি নিয়েও ভেবেছিলাম। তবে এটি স্পষ্ট ছিল যে, আমাদের বৃহৎ বাণিজ্যিক উড়োজাহাজ ওড়ানোর জন্য ব্যাটারি প্রযুক্তি যথেষ্ট হবে না। শেষ পর্যন্ত আমরা হাইড্রোজেন ব্যবহারের সিদ্ধান্তে উপনীত হই।’
যে সুবিধাটি ব্যাটারি থেকে হাইড্রোজেনকে এগিয়ে রাখে তা হলো—হাইড্রোজেন প্রতি কেজিতে ব্যাটারির চেয়ে অনেক বেশি শক্তি দেয়। বড় উড়োজাহাজগুলোতে শক্তি দিতে হলে অনেক ভারী ব্যাটারির প্রয়োজন হবে।
এখন পর্যন্ত হওয়া পরীক্ষাগুলোতে বোঝা গেছে, হাইড্রোজেন ব্যবহার করে জেট ইঞ্জিন ভালো মতোই চালানো যাবে। তবে গতি কিছুটা কম হবে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) গত পাঁচ মাসে ১ কোটি ১০ লাখ ব্যবহারকারী হারিয়েছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক টুইটার)। এর ফলে ইউরোপে প্ল্যাটফর্মটিতে মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন মাস্কের অধিগ্রহণের আগের সময়ের চেয়ে অনেক কম।
১ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৭ ঘণ্টা আগে