কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি কনটেন্ট চিহ্নিত করতে লেবেল যুক্ত করবে স্ন্যাপচ্যাট। এর মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ও ডিপফেক প্রতিরোধে ইউটিউব, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মতো বড় প্লাটফর্মগুলোর কাতারে শামিল হচ্ছে স্ন্যাপচ্যাট।
এখন এআই দিয়ে তৈরি ছবিগুলোতে ভূতের ইমোজির মতো একটি ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেখতে পারবেন স্ন্যাপচ্যাটের ব্যবহারকারীরা। প্ল্যাটফর্মটির এআই টুল বা ‘ড্রিমস’ ফিচার ব্যবহার করে তৈরি ছবিগুলো ডাউনলোড বা এক্সপোর্ট করার পর স্ন্যাপচ্যাটের লোগোর স্বচ্ছ জলছাপ যুক্ত হবে। এই ছবি শেয়ার করা হলে প্রাপকেরা এই লোগোর পাশাপাশি ‘স্পার্কল’ (জ্বলজ্বলে) এআই আইকনও দেখতে পারবেন।
স্ন্যাপচ্যাটের মাই এআই চ্যাটবটের টেক্সটভিত্তিক কনটেন্টনসহ এআই দিয়ে তৈরি বিভিন্ন কনটেন্ট চিহ্নিত করে এই প্ল্যাটফর্ম। ড্রিমস ফিচার ব্যবহার করে তৈরি করা ছবিগুলোর সঙ্গে একটি ‘কনটেক্সট কার্ড’ থাকে যা এই ফিচার ও জেনারেটিভ এআই কি তা ব্যাখ্যা করে। মাই এআই চ্যাটবটের সঙ্গে কথোপকথনগুলো ও এআই টুল ব্যবহার করলে এর সঙ্গে ‘প্রাসঙ্গিক’ আইকন ব্যবহার করা হয়।
প্ল্যাটফর্মটি বলেছে, ‘একটি কঠোর মানবিক পর্যালোচনা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্ত রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করে স্ন্যাপচ্যাট। এআই দিয়ে তৈরি বিভ্রান্তিকর ছবি ও ভিডিও কনটেন্টও পর্যালোচনা করা হয়। এই জলছাপের যুক্তের ফলে ব্যবহারকারীরা বুঝতে পারবেন কোন স্ন্যাটচ্যাটের কোন ছবিগুলো এআই দিয়ে তৈরি।’
নতুন এসব জলছাপ ব্যবহার ছাড়াও ব্যবহারকারীদের এআই প্রযুক্তি বিষয়ে সচেতন করতে করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে স্ন্যাপচ্যাট। প্ল্যাটফর্মটির সাপোর্ট পেজে এআই নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে।
কোম্পানিটি আরও বলে, যদিও টেক্সট ভিত্তিক ও ভিজ্যুয়াল এআই টুলগুলোকে ভুয়া, ক্ষতিকর ও বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট তৈরি না করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে তবে স্ন্যাপচ্যাটের ব্যবহারকারীদের এসব কনটেন্ট রিপোর্ট করারও সুযোগ রয়েছে। আর আমরা এসব প্রতিক্রিয়াকে স্বাগত জানাই।
তথ্যসূত্র: ম্যাশাবল
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি কনটেন্ট চিহ্নিত করতে লেবেল যুক্ত করবে স্ন্যাপচ্যাট। এর মাধ্যমে ভুয়া তথ্য ও ডিপফেক প্রতিরোধে ইউটিউব, ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মতো বড় প্লাটফর্মগুলোর কাতারে শামিল হচ্ছে স্ন্যাপচ্যাট।
এখন এআই দিয়ে তৈরি ছবিগুলোতে ভূতের ইমোজির মতো একটি ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেখতে পারবেন স্ন্যাপচ্যাটের ব্যবহারকারীরা। প্ল্যাটফর্মটির এআই টুল বা ‘ড্রিমস’ ফিচার ব্যবহার করে তৈরি ছবিগুলো ডাউনলোড বা এক্সপোর্ট করার পর স্ন্যাপচ্যাটের লোগোর স্বচ্ছ জলছাপ যুক্ত হবে। এই ছবি শেয়ার করা হলে প্রাপকেরা এই লোগোর পাশাপাশি ‘স্পার্কল’ (জ্বলজ্বলে) এআই আইকনও দেখতে পারবেন।
স্ন্যাপচ্যাটের মাই এআই চ্যাটবটের টেক্সটভিত্তিক কনটেন্টনসহ এআই দিয়ে তৈরি বিভিন্ন কনটেন্ট চিহ্নিত করে এই প্ল্যাটফর্ম। ড্রিমস ফিচার ব্যবহার করে তৈরি করা ছবিগুলোর সঙ্গে একটি ‘কনটেক্সট কার্ড’ থাকে যা এই ফিচার ও জেনারেটিভ এআই কি তা ব্যাখ্যা করে। মাই এআই চ্যাটবটের সঙ্গে কথোপকথনগুলো ও এআই টুল ব্যবহার করলে এর সঙ্গে ‘প্রাসঙ্গিক’ আইকন ব্যবহার করা হয়।
প্ল্যাটফর্মটি বলেছে, ‘একটি কঠোর মানবিক পর্যালোচনা প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সমস্ত রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনগুলো অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করে স্ন্যাপচ্যাট। এআই দিয়ে তৈরি বিভ্রান্তিকর ছবি ও ভিডিও কনটেন্টও পর্যালোচনা করা হয়। এই জলছাপের যুক্তের ফলে ব্যবহারকারীরা বুঝতে পারবেন কোন স্ন্যাটচ্যাটের কোন ছবিগুলো এআই দিয়ে তৈরি।’
নতুন এসব জলছাপ ব্যবহার ছাড়াও ব্যবহারকারীদের এআই প্রযুক্তি বিষয়ে সচেতন করতে করার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে স্ন্যাপচ্যাট। প্ল্যাটফর্মটির সাপোর্ট পেজে এআই নিয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে।
কোম্পানিটি আরও বলে, যদিও টেক্সট ভিত্তিক ও ভিজ্যুয়াল এআই টুলগুলোকে ভুয়া, ক্ষতিকর ও বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট তৈরি না করার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে তবে স্ন্যাপচ্যাটের ব্যবহারকারীদের এসব কনটেন্ট রিপোর্ট করারও সুযোগ রয়েছে। আর আমরা এসব প্রতিক্রিয়াকে স্বাগত জানাই।
তথ্যসূত্র: ম্যাশাবল
আগাগোড়াই স্মার্টফোনের সঙ্গে বড় হওয়া প্রথম প্রজন্ম জেনারেশন জেড বা জেন-জি। যাদের জন্ম ১৯৯৭ থেকে ২০১২ সালের মধ্যে। নতুন এক গবেষণা বলছে, ভুল তথ্যে বিশ্বাস করার ক্ষেত্রে যেসব শ্রেণি বা গোষ্ঠীর মানুষেরা বেশি ঝুঁকিপূর্ণ তাদের মধ্যে প্রযুক্তির আশীর্বাদ নিয়ে জন্ম নেওয়া জেন-জি প্রজন্ম অন্যতম। সম্প্রতি কানাডা
২ ঘণ্টা আগেচাকরির বাজারে এক নতুন হুমকির নাম—কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)। এই প্রযুক্তির সুযোগ নিয়ে প্রতারকেরা এখন তৈরি করছে ভুয়া প্রোফাইল। এসব ভুয়া প্রোফাইল দিয়ে অনলাইন ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে দূর থেকে কাজ করার সুযোগ পেতে চায় প্রতারকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রকৃতির মাঝে ঘুরে বেড়ানো অনেকেরই প্রিয় অভ্যাস। তবে যতই দিকনির্দেশনার দক্ষতা থাকুক না কেন, প্রকৃতির গভীরে প্রবেশ করলে নির্ভরযোগ্য একটি জিপিএস ট্র্যাকারই হয় সবচেয়ে বড় সহায়। এ জন্য এমন এক উদ্ভাবনী ডিভাইস নিয়ে এসেছে গারমিন, যার রয়েছে যেকোনো পরিবেশে টিকে থাকার মতো স্থায়িত্ব, শক্তিশালী সিগন্যাল গ্রহণক্ষম
৩ ঘণ্টা আগেআজ শনিবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) অডিটোরিয়ামে আয়োজিত ‘ইন্টারনেট সেবা: সমস্যা, সম্ভাবনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা জানান সংগঠনের সভাপতি ইমদাদুল হক।
৩ ঘণ্টা আগে