ফিচার ডেস্ক
দীর্ঘদিনের অসুস্থতার কারণে অনেক শিশু স্কুলে নিয়মিত যেতে পারে না। এতে যেমন পড়াশোনায় পিছিয়ে যেতে হয়, তেমনি এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর। প্রযুক্তির উন্নয়নে এসব বিষয় ধীরে ধীরে অতীত হতে যাচ্ছে। এখন অসুস্থ হলেও স্কুলে উপস্থিত থাকতে পারবে শিশুরা। তবে সশরীর নয়, রোবটের সাহায্য নিয়ে। অ্যাভিওয়ান নামের এই রোবট তৈরি করেছে নরওয়ের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা নো আইসোলেশন।
শিশুরা যেন বাসা বা হাসপাতাল থেকে ক্লাসের পরিবেশ অনুভব করতে পারে, সেভাবে তৈরি করা হয়েছে রোবটটি। এতে ব্যবহৃত হয়েছে ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা, যাতে শিক্ষার্থীরা ক্লাসের যেকোনো দিক দেখতে পারে। এর সঙ্গে রয়েছে মাইক্রোফোন ও স্পিকার। যার সাহায্যে অসুস্থ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলতে পারবে। রোবটটি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে মোবাইল ফোনে থাকা অ্যাপের মাধ্যমে।
নো আইসোলেশনের মার্কেটিং ডিরেক্টর সালিসবারি বলেন, শিশুরা যেন শ্রেণিকক্ষে বসে থাকার অনুভূতি পায়, সেভাবে তৈরি করা হয়েছে অ্যাভিওয়ান রোবট। এর মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষের প্রতিটি কোনা দেখা যাবে। শিক্ষার্থীর কোনো প্রশ্ন থাকলে রোবট হাত তুলতে পারবে, এমনকি ইমোজির মাধ্যমে তার অনুভূতিও প্রকাশ করতে পারবে; যা রোবটের স্ক্রিনে দেখা যাবে।
সালিসবারি আরও জানান, তাঁদের নির্মিত ৩ হাজার রোবট ১৭টি দেশে রয়েছে। এগুলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে।
রোবটগুলো কিনে নিয়ে অথবা ভাড়ায় ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলগুলো থেকে অ্যাভিওয়ান রোবট ভাড়া নিতে গেলে প্রতি মাসে গুনতে হবে ১৫০ পাউন্ড। প্রতিটি রোবটের দাম ৩ হাজার ৭০০ পাউন্ড। এ ছাড়া রয়েছে বার্ষিক প্যাকেজ।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি পরিসংখ্যানে গত দুই বছরে ১৯ শতাংশ শিক্ষার্থীকে শরৎকালে স্কুলে অনুপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। তাদের মধ্যে ৭ দশমিক ৮ শতাংশের অনুপস্থিতির কারণ অসুস্থতা।
সূত্র: সিএনএন
দীর্ঘদিনের অসুস্থতার কারণে অনেক শিশু স্কুলে নিয়মিত যেতে পারে না। এতে যেমন পড়াশোনায় পিছিয়ে যেতে হয়, তেমনি এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর। প্রযুক্তির উন্নয়নে এসব বিষয় ধীরে ধীরে অতীত হতে যাচ্ছে। এখন অসুস্থ হলেও স্কুলে উপস্থিত থাকতে পারবে শিশুরা। তবে সশরীর নয়, রোবটের সাহায্য নিয়ে। অ্যাভিওয়ান নামের এই রোবট তৈরি করেছে নরওয়ের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা নো আইসোলেশন।
শিশুরা যেন বাসা বা হাসপাতাল থেকে ক্লাসের পরিবেশ অনুভব করতে পারে, সেভাবে তৈরি করা হয়েছে রোবটটি। এতে ব্যবহৃত হয়েছে ৩৬০ ডিগ্রি ক্যামেরা, যাতে শিক্ষার্থীরা ক্লাসের যেকোনো দিক দেখতে পারে। এর সঙ্গে রয়েছে মাইক্রোফোন ও স্পিকার। যার সাহায্যে অসুস্থ শিক্ষার্থীরা শিক্ষক ও বন্ধুদের সঙ্গে কথা বলতে পারবে। রোবটটি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে মোবাইল ফোনে থাকা অ্যাপের মাধ্যমে।
নো আইসোলেশনের মার্কেটিং ডিরেক্টর সালিসবারি বলেন, শিশুরা যেন শ্রেণিকক্ষে বসে থাকার অনুভূতি পায়, সেভাবে তৈরি করা হয়েছে অ্যাভিওয়ান রোবট। এর মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষের প্রতিটি কোনা দেখা যাবে। শিক্ষার্থীর কোনো প্রশ্ন থাকলে রোবট হাত তুলতে পারবে, এমনকি ইমোজির মাধ্যমে তার অনুভূতিও প্রকাশ করতে পারবে; যা রোবটের স্ক্রিনে দেখা যাবে।
সালিসবারি আরও জানান, তাঁদের নির্মিত ৩ হাজার রোবট ১৭টি দেশে রয়েছে। এগুলো সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানিতে।
রোবটগুলো কিনে নিয়ে অথবা ভাড়ায় ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলগুলো থেকে অ্যাভিওয়ান রোবট ভাড়া নিতে গেলে প্রতি মাসে গুনতে হবে ১৫০ পাউন্ড। প্রতিটি রোবটের দাম ৩ হাজার ৭০০ পাউন্ড। এ ছাড়া রয়েছে বার্ষিক প্যাকেজ।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি পরিসংখ্যানে গত দুই বছরে ১৯ শতাংশ শিক্ষার্থীকে শরৎকালে স্কুলে অনুপস্থিত থাকতে দেখা গেছে। তাদের মধ্যে ৭ দশমিক ৮ শতাংশের অনুপস্থিতির কারণ অসুস্থতা।
সূত্র: সিএনএন
বিশ্বে প্রতি বছর কোটি কোটি স্মার্টফোন পরিত্যক্ত হয়ে ই-বর্জ্যে পরিণত হচ্ছে। এই সমস্যা সমাধানে এস্তোনিয়ার টারটু বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা উদ্ভাবন করেছেন এমন এক পদ্ধতি, যাতে মাত্র ৮ ইউরো ব্যয়ে পুরোনো স্মার্টফোনকে ক্ষুদ্র ডেটা সেন্টারে রূপান্তর করা সম্ভব। এই প্রোটোটাইপ শহর ও পানির নিচে নানা পরিবেশবান্ধব
৫ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডেটা সেন্টার চালানোর জন্য বিদ্যুৎ সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারমাণবিক এক বিদ্যুৎকেন্দ্রের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করেছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মেটা। এ জন্য বিলিয়ন ডলার খরচ করতে চাচ্ছে কোম্পানিটি। গত মঙ্গলবার মেটা জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের অঙ্গরাজ্যের একটি পারমাণবিক চুল্লি ২০ বছর
১০ ঘণ্টা আগেকৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে জেমিনিকে আরও কার্যকর করা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে গুগল। সেই চেষ্টার অংশ হিসেবে এবার ‘শিডিউলড অ্যাকশনস’ নামে একটি ফিচার চালু করেছে প্রতিষ্ঠানটি, যার মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময় অনুযায়ী বিভিন্ন কাজ সম্পন্ন করতে পারবে জেমিনি।
১৩ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রাম স্টোরি এখন শুধু ব্যক্তিগত মুহূর্ত ভাগাভাগির জায়গা নয়, বরং নিজের ভাবনা, সৃজনশীলতা ও স্টাইল প্রকাশের একটি মাধ্যম। শক্তিশালী ব্র্যান্ড, তারকা, প্রভাবশালী ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যবহারকারীরা—সবাই তাঁদের ফলোয়ারদের সঙ্গে খবর ও আপডেট শেয়ার করতে স্টোরির সাহায্য নেন। এই স্টোরিগুলোতে ব্যাকগ্রাউন্ড রং
১৭ ঘণ্টা আগে